নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো চালু হয়েছে সর্বজনীন পেনশন স্কিম। সরকারি চাকরিজীবী ছাড়া দেশের সব নাগরিক এই পেনশন সুবিধার আওতায় আসতে পারবেন। অর্থাৎ বয়স ১৮ বছরের বেশি হলেই পেনশনের স্কিমের জন্য অনলাইনে নিবন্ধন করা যাবে।
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে প্রবাসীদের যুক্ত থাকার সুযোগ রয়েছে। বিদেশে কর্মরত বা অবস্থানকারী যেকোনো বাংলাদেশি নাগরিক তফসিলে বর্ণিত চাঁদার সমপরিমাণ অর্থ বৈদেশিক মুদ্রায় প্রদান করে এই স্কিমে অংশ নিতে পারবেন।
আর বিদেশ থেকে দেশে ফিরে এলে তিনি সমপরিমাণ অর্থ টাকায় দিতে পারবেন। শুধু তা-ই নয়; তিনি চাইলে স্কিমের ধরনও পরিবর্তন করতে পারবেন। মেয়াদ শেষে দেশি মুদ্রায় তিনি পেনশন ভোগ করবেন।
এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, প্রবাস স্কিমে একজন প্রবাসী মাসে ৫ হাজার, ৭ হাজার ৫০০ এবং ১০ হাজার টাকা করে জমা দিতে পারবেন। যিনি ১০ বছর মেয়াদে ৫ হাজার টাকা জমা দেবেন, তিনি পেনশন পাবেন ৭ হাজার ৬৫১ টাকা। তিনি যদি একই মেয়াদে ৭ হাজার ৫০০ টাকা জমা দেন, তবে পেনশন পাবেন ১১ হাজার ৪৭৭ টাকা। আর তিনি যদি একই মেয়াদে ১০ হাজার টাকা জমা দেন, তাহলে পেনশন পাবেন মাসে ১৫ হাজার ৩০২ টাকা।
আর ওই প্রবাসী যদি টানা ৪২ বছর ধরে চাঁদা জমা দিতে থাকেন, তবে ৫ হাজার টাকার বিপরীতে তিনি পাবেন মাসে ১ লাখ ৭২ হাজার ৩২৭ টাকা, ৭ হাজার ৫০০ টাকার বিপরীতে মাসে পেনশন পাবেন ২ লাখ ৫৮ হাজার ৪৯১ টাকা। আর তিনি ১০ হাজার টাকার বিপরীতে পেনশন পাবেন মাসে ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৬৫৫ টাকা। আর অন্য মেয়াদের ক্ষেত্রেও নির্দিষ্ট হারে মাসিক ভিত্তিতে তিনি পেনশন পাবেন।
যেসব প্রবাসীর জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নেই, তাঁরা পাসপোর্টের কপি দিয়ে নিবন্ধন করবেন। পাসপোর্ট নবায়ন হলে পরে এর কপি দিতে হবে।
প্রবাসীরা নির্ধারিত ফরমে অনলাইনে আবেদন করে নিবন্ধিত হবেন। তখন তাঁকে একটি ইউনিক আইডি নম্বর দেওয়া হবে। এটি ই-মেইলের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাঁকে পাঠানো হবে। নিবন্ধন করার পর অনলাইন ব্যাংকিং, ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে তফসিলি ব্যাংকের শাখায় নির্ধারিত ব্যাংক হিসাবে চাঁদার টাকা বৈদেশিক মুদ্রায় জমা দেবেন। টাকা জমা দিতে ব্যর্থ হলে পরবর্তী এক মাসের মধ্যে জমা দিতে পারবেন।
এরপরও না পারলে পরে প্রতিদিনের জন্য ১ টাকা হারে জরিমানা দিয়ে চাঁদা জমা দিতে পারবেন। তবে টানা তিন মাস চাঁদা দিতে ব্যর্থ হলে পেনশন স্কিমটি স্থগিত করা হবে। বকেয়া শোধ না করা পর্যন্ত তা স্থগিত থাকবে।
বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো চালু হয়েছে সর্বজনীন পেনশন স্কিম। সরকারি চাকরিজীবী ছাড়া দেশের সব নাগরিক এই পেনশন সুবিধার আওতায় আসতে পারবেন। অর্থাৎ বয়স ১৮ বছরের বেশি হলেই পেনশনের স্কিমের জন্য অনলাইনে নিবন্ধন করা যাবে।
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে প্রবাসীদের যুক্ত থাকার সুযোগ রয়েছে। বিদেশে কর্মরত বা অবস্থানকারী যেকোনো বাংলাদেশি নাগরিক তফসিলে বর্ণিত চাঁদার সমপরিমাণ অর্থ বৈদেশিক মুদ্রায় প্রদান করে এই স্কিমে অংশ নিতে পারবেন।
আর বিদেশ থেকে দেশে ফিরে এলে তিনি সমপরিমাণ অর্থ টাকায় দিতে পারবেন। শুধু তা-ই নয়; তিনি চাইলে স্কিমের ধরনও পরিবর্তন করতে পারবেন। মেয়াদ শেষে দেশি মুদ্রায় তিনি পেনশন ভোগ করবেন।
এ-সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, প্রবাস স্কিমে একজন প্রবাসী মাসে ৫ হাজার, ৭ হাজার ৫০০ এবং ১০ হাজার টাকা করে জমা দিতে পারবেন। যিনি ১০ বছর মেয়াদে ৫ হাজার টাকা জমা দেবেন, তিনি পেনশন পাবেন ৭ হাজার ৬৫১ টাকা। তিনি যদি একই মেয়াদে ৭ হাজার ৫০০ টাকা জমা দেন, তবে পেনশন পাবেন ১১ হাজার ৪৭৭ টাকা। আর তিনি যদি একই মেয়াদে ১০ হাজার টাকা জমা দেন, তাহলে পেনশন পাবেন মাসে ১৫ হাজার ৩০২ টাকা।
আর ওই প্রবাসী যদি টানা ৪২ বছর ধরে চাঁদা জমা দিতে থাকেন, তবে ৫ হাজার টাকার বিপরীতে তিনি পাবেন মাসে ১ লাখ ৭২ হাজার ৩২৭ টাকা, ৭ হাজার ৫০০ টাকার বিপরীতে মাসে পেনশন পাবেন ২ লাখ ৫৮ হাজার ৪৯১ টাকা। আর তিনি ১০ হাজার টাকার বিপরীতে পেনশন পাবেন মাসে ৩ লাখ ৪৪ হাজার ৬৫৫ টাকা। আর অন্য মেয়াদের ক্ষেত্রেও নির্দিষ্ট হারে মাসিক ভিত্তিতে তিনি পেনশন পাবেন।
যেসব প্রবাসীর জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) নেই, তাঁরা পাসপোর্টের কপি দিয়ে নিবন্ধন করবেন। পাসপোর্ট নবায়ন হলে পরে এর কপি দিতে হবে।
প্রবাসীরা নির্ধারিত ফরমে অনলাইনে আবেদন করে নিবন্ধিত হবেন। তখন তাঁকে একটি ইউনিক আইডি নম্বর দেওয়া হবে। এটি ই-মেইলের মাধ্যমে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তাঁকে পাঠানো হবে। নিবন্ধন করার পর অনলাইন ব্যাংকিং, ক্রেডিট কার্ড, ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে তফসিলি ব্যাংকের শাখায় নির্ধারিত ব্যাংক হিসাবে চাঁদার টাকা বৈদেশিক মুদ্রায় জমা দেবেন। টাকা জমা দিতে ব্যর্থ হলে পরবর্তী এক মাসের মধ্যে জমা দিতে পারবেন।
এরপরও না পারলে পরে প্রতিদিনের জন্য ১ টাকা হারে জরিমানা দিয়ে চাঁদা জমা দিতে পারবেন। তবে টানা তিন মাস চাঁদা দিতে ব্যর্থ হলে পেনশন স্কিমটি স্থগিত করা হবে। বকেয়া শোধ না করা পর্যন্ত তা স্থগিত থাকবে।
বাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
২ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরের আলোচিত নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দায়িত্ব থেকে সরে যাচ্ছে সাইফ পাওয়ারটেক। আগামী ৬ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে বন্দরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আর চুক্তি নবায়ন করবে না বন্দর কর্তৃপক্ষ। আপাতত বন্দর কর্তৃপক্ষের হাতেই থাকছে এনসিটি পরিচালনার দায়িত্ব
২ ঘণ্টা আগে