নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডলারের বাজার স্থিতিশীল রাখতে চলতি অর্থবছরে এখন পর্যন্ত ছয় দফায় মোট ৬৮ কোটি ডলারের বেশি কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সর্বশেষ আজ মঙ্গলবার আটটি বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছ থেকে কেনা হয়েছে ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরিফ হোসেন বলেন, বর্তমানে ডলারের চাহিদার তুলনায় সরবরাহ বেশি। এ কারণে রিজার্ভ থেকে বিক্রি না করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজার থেকে ডলার কিনছে। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ভবিষ্যতেও এ প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।
মুখপাত্র জানান, আজকের কেনাকাটা হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ (এফএক্স) নিলাম কমিটির মাধ্যমে। মাল্টিপল প্রাইস অকশন পদ্ধতিতে প্রতি ডলারের বিনিময় হার ছিল ১২১ টাকা ৭০ পয়সা থেকে ১২১ টাকা ৭৫ পয়সা পর্যন্ত।
জানা গেছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক পাঁচ দফায় ডলার কিনেছিল। এর মধ্যে ১৩ জুলাই ১৮টি ব্যাংকের কাছ থেকে ১২১ টাকা ৫০ পয়সা দরে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার, ১৫ জুলাই একই দরে ৩১ কোটি ৩০ লাখ ডলার, ২৩ জুলাই ১২১ টাকা ৯৫ পয়সা দরে ১ কোটি ডলার, ৭ আগস্ট ১২১ টাকা ৩৫ পয়সা থেকে ১২১ টাকা ৫০ পয়সা দরে ৪ কোটি ৫০ লাখ ডলার, ১০ আগস্ট ১১টি ব্যাংকের কাছ থেকে ১২১ টাকা ৪৭ পয়সা থেকে ১২১ টাকা ৫০ পয়সা দরে মোট ৮ কোটি ৩০ লাখ ডলার।
ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ডলারের দাম হঠাৎ করে অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়া বা অস্বাভাবিকভাবে কমে যাওয়া দুটোই অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর। বর্তমানে দেশে খাদ্যের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে এবং বিদেশি দায় পরিশোধও সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়েছে। ফলে নিকট ভবিষ্যতে ডলারের তীব্র চাহিদা তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ ডলার ক্রয় রিজার্ভকে আরও শক্তিশালী করবে। আর জাতীয় নির্বাচনপরবর্তী রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এলে বিনিয়োগ বাড়বে। ফলে ডলারের চাহিদাও বাড়তে পারে।
ডলারের বাজার স্থিতিশীল রাখতে চলতি অর্থবছরে এখন পর্যন্ত ছয় দফায় মোট ৬৮ কোটি ডলারের বেশি কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সর্বশেষ আজ মঙ্গলবার আটটি বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছ থেকে কেনা হয়েছে ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
আরিফ হোসেন বলেন, বর্তমানে ডলারের চাহিদার তুলনায় সরবরাহ বেশি। এ কারণে রিজার্ভ থেকে বিক্রি না করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাজার থেকে ডলার কিনছে। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ভবিষ্যতেও এ প্রক্রিয়া অব্যাহত থাকবে।
মুখপাত্র জানান, আজকের কেনাকাটা হয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংকের ফরেন এক্সচেঞ্জ (এফএক্স) নিলাম কমিটির মাধ্যমে। মাল্টিপল প্রাইস অকশন পদ্ধতিতে প্রতি ডলারের বিনিময় হার ছিল ১২১ টাকা ৭০ পয়সা থেকে ১২১ টাকা ৭৫ পয়সা পর্যন্ত।
জানা গেছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংক পাঁচ দফায় ডলার কিনেছিল। এর মধ্যে ১৩ জুলাই ১৮টি ব্যাংকের কাছ থেকে ১২১ টাকা ৫০ পয়সা দরে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার, ১৫ জুলাই একই দরে ৩১ কোটি ৩০ লাখ ডলার, ২৩ জুলাই ১২১ টাকা ৯৫ পয়সা দরে ১ কোটি ডলার, ৭ আগস্ট ১২১ টাকা ৩৫ পয়সা থেকে ১২১ টাকা ৫০ পয়সা দরে ৪ কোটি ৫০ লাখ ডলার, ১০ আগস্ট ১১টি ব্যাংকের কাছ থেকে ১২১ টাকা ৪৭ পয়সা থেকে ১২১ টাকা ৫০ পয়সা দরে মোট ৮ কোটি ৩০ লাখ ডলার।
ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ডলারের দাম হঠাৎ করে অতিরিক্ত বেড়ে যাওয়া বা অস্বাভাবিকভাবে কমে যাওয়া দুটোই অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর। বর্তমানে দেশে খাদ্যের পর্যাপ্ত মজুত রয়েছে এবং বিদেশি দায় পরিশোধও সঠিকভাবে সম্পন্ন হয়েছে। ফলে নিকট ভবিষ্যতে ডলারের তীব্র চাহিদা তৈরি হওয়ার সম্ভাবনা নেই। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এ ডলার ক্রয় রিজার্ভকে আরও শক্তিশালী করবে। আর জাতীয় নির্বাচনপরবর্তী রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এলে বিনিয়োগ বাড়বে। ফলে ডলারের চাহিদাও বাড়তে পারে।
গ্রাহকের টাকা আত্মসাতের অভিযোগে রূপালী ইনস্যুরেন্স কোম্পানির মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে ফৌজিয়া কামরুন তানিয়ার নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল করেছে বিমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ)। ফৌজিয়া কামরুন তানিয়া সোনালী লাইফ ইনস্যুরেন্সের পরিচালক ও ভাইস চেয়ারম্যান থাকাকালে পরিচালনা...
১ ঘণ্টা আগেনতুন অর্থবছরের শুরুটা ছিল আশাব্যঞ্জক। জুলাইয়ে রপ্তানি আয়ে রেকর্ড প্রবৃদ্ধি খাতকে প্রাণবন্ত করেছিল। কিন্তু সেই উচ্ছ্বাস এক মাসও টিকল না। আগস্টে বিশ্ববাজারে দেশের রপ্তানি বড় ধরনের হোঁচট খেল। আয় ছিল ৩৯১ কোটি ডলার, লক্ষ্যের চেয়ে ১১ কোটি ও জুলাইয়ের তুলনায় ৮৬ কোটি কম। জুলাইয়ে রপ্তানি ছিল...
১ ঘণ্টা আগেপাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের মাধ্যমে গঠিত ব্রিজ ব্যাংকের পক্ষে নিজেদের সমর্থন জানিয়েছে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক। গতকাল মঙ্গলবার ব্যাংকের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আবদুল মান্নান বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরের সঙ্গে বৈঠকে এ তথ্য জানান।
১ ঘণ্টা আগেপারিবারিক ব্যবসা দীর্ঘদিন ধরে অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখলেও নতুন বাস্তবতায় তা টিকিয়ে রাখতে শুধু ঐতিহ্য নয়; প্রয়োজন আধুনিক ব্যবস্থাপনা, পরিকল্পিত নেতৃত্ব ও স্পষ্ট উত্তরাধিকার কৌশল। উত্তরাধিকার মানে শুধু সম্পদ নয়, বরং ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুতি ও কৌশলগত দৃষ্টি।
১ ঘণ্টা আগে