চলতি দশকের শেষ দিকে বিশ্ববাজারে হাইড্রোজেন জ্বালানি রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া। এ লক্ষ্যে দেশটি বিভিন্ন পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। প্রাথমিকভাবে এশিয়ার দেশগুলোতে এই জ্বালানি রপ্তানি করা হবে বলে জানিয়েছে রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত জ্বালানি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান রোসাটম। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্ব যখন জীবাশ্ম জ্বালানির কুফলের কারণে ক্রমাগত ভুগছে, তখন নিরাপদ উৎস হিসেবে হাইড্রোজেন জ্বালানি হতে পারে অন্যতম বিকল্প। বিশেষ করে বিদ্যুৎ উৎপাদন, গাড়ির জ্বালানি, বাড়িঘর উষ্ণ রাখা ও শিল্পকারখানার জ্বালানি হিসেবেও হাইড্রোজেন ব্যবহার করা যেতে পারে।
রোসাটমের বৈদেশিক বাণিজ্য বিভাগের প্রধান ইভজেনি প্যাকারমানভ বলেছেন, ‘রোসাটমের জন্য হাইড্রোজেন জ্বালানি অন্যতম প্রাধান্য।’ তিনি জানান, রোসাটম হাইড্রোজেন জ্বালানি উৎপাদন, পরিবহন ও এর ব্যবহারের জন্য উন্নত প্রযুক্তি আবিষ্কারের চেষ্টা করে যাচ্ছে। তিনি জানান, রোসাটম রাশিয়ার জ্বালানির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিতে একটি পাইলট প্রকল্প চালু করেছে।
প্যাকারমানভ বলেন, ‘শাখালিনের কাছে আমাদের বড় আকারের হাইড্রোজেন উৎপাদনের একটি প্রকল্প চালু করেছি এবং আমরা অল্প সময়ের মধ্যে এটি সম্পন্ন করার পরিকল্পনা করছি। আগামী পাঁচ বছরের ভেতরে এটি সম্পূর্ণ হবে। প্রকল্পটি অভ্যন্তরীণ ব্যবহার ও রপ্তানি উভয়ের ওপর দৃষ্টি রেখেই পরিচালনা করা হবে।’
হাইড্রোজেন জ্বালানির সম্ভাব্য রপ্তানি গন্তব্য মূলত এশিয়ার দেশগুলো। এ ক্ষেত্রে তিনি প্রধান দেশ হিসেবে চীন, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানসহ শক্তিশালী বেশ কয়েকটি দেশের নাম উল্লেখ করেন।
চলতি দশকের শেষ দিকে বিশ্ববাজারে হাইড্রোজেন জ্বালানি রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া। এ লক্ষ্যে দেশটি বিভিন্ন পরিকল্পনা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। প্রাথমিকভাবে এশিয়ার দেশগুলোতে এই জ্বালানি রপ্তানি করা হবে বলে জানিয়েছে রাশিয়ার রাষ্ট্রায়ত্ত জ্বালানি রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান রোসাটম। রুশ সংবাদমাধ্যম আরটির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিশ্ব যখন জীবাশ্ম জ্বালানির কুফলের কারণে ক্রমাগত ভুগছে, তখন নিরাপদ উৎস হিসেবে হাইড্রোজেন জ্বালানি হতে পারে অন্যতম বিকল্প। বিশেষ করে বিদ্যুৎ উৎপাদন, গাড়ির জ্বালানি, বাড়িঘর উষ্ণ রাখা ও শিল্পকারখানার জ্বালানি হিসেবেও হাইড্রোজেন ব্যবহার করা যেতে পারে।
রোসাটমের বৈদেশিক বাণিজ্য বিভাগের প্রধান ইভজেনি প্যাকারমানভ বলেছেন, ‘রোসাটমের জন্য হাইড্রোজেন জ্বালানি অন্যতম প্রাধান্য।’ তিনি জানান, রোসাটম হাইড্রোজেন জ্বালানি উৎপাদন, পরিবহন ও এর ব্যবহারের জন্য উন্নত প্রযুক্তি আবিষ্কারের চেষ্টা করে যাচ্ছে। তিনি জানান, রোসাটম রাশিয়ার জ্বালানির সর্বোচ্চ ব্যবহার নিশ্চিতে একটি পাইলট প্রকল্প চালু করেছে।
প্যাকারমানভ বলেন, ‘শাখালিনের কাছে আমাদের বড় আকারের হাইড্রোজেন উৎপাদনের একটি প্রকল্প চালু করেছি এবং আমরা অল্প সময়ের মধ্যে এটি সম্পন্ন করার পরিকল্পনা করছি। আগামী পাঁচ বছরের ভেতরে এটি সম্পূর্ণ হবে। প্রকল্পটি অভ্যন্তরীণ ব্যবহার ও রপ্তানি উভয়ের ওপর দৃষ্টি রেখেই পরিচালনা করা হবে।’
হাইড্রোজেন জ্বালানির সম্ভাব্য রপ্তানি গন্তব্য মূলত এশিয়ার দেশগুলো। এ ক্ষেত্রে তিনি প্রধান দেশ হিসেবে চীন, দক্ষিণ কোরিয়া ও জাপানসহ শক্তিশালী বেশ কয়েকটি দেশের নাম উল্লেখ করেন।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
৪ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৪ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৪ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১২ ঘণ্টা আগে