নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়ন ও সংস্কারের জন্য রোডম্যাপ প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। পুঁজিবাজারের বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে মতবিনিময় করে এই রোডম্যাপ প্রণয়ন করা হবে।
আজ শনিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বিএসইসি। সংস্থার মুখপাত্রের পক্ষে জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মোহাইমিনুল হক বিজ্ঞপ্তিতে সই করেছেন।
সরকার পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে পরিবর্তন এসেছে বিএসইসির শীর্ষ পদে। তবে সংস্থাটির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশনের ওপর আস্থা রাখতে পারছেন না বিনিয়োগকারীরা।
পুঁজিবাজার নিয়ে বর্তমান কমিশনের কোনো সদস্যের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা নেই। বিএসইসির সবচেয়ে দক্ষ ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন কমিশনার হিসেবে পরিচিত ড. এ টি এম তারিকুজ্জামানকে অপসারণ ও কৌশলে সরিয়ে দেওয়ার পর আস্থা সংকট আরও তীব্র হয়।
প্রতিদিনই পুঁজিবাজারে দরপতন হচ্ছে। বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। এমন পরিস্থিতিতে কঠোর সমালোচনা ও বিনিয়োগকারীদের তোপের মুখে পড়েছে রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন বর্তমান কমিশন।
সকালে পল্টনে ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের (সিএমজেএফ) কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করেন বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী সম্মিলিত পরিষদ (বিসিএমআইইউএ)।
এরপরই বিকেলে বিজ্ঞপ্তিতে পুঁজিবাজারের সংস্কারে রোডম্যাপ তৈরির কথা জানাল বিএসইসি। এমনকি পুঁজিবাজারের সংস্কারের রোডম্যাপ ও সার্বিক উন্নয়নের জন্য ‘নিরলস’ কাজ করছে বলেও দাবি করছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
বিজ্ঞপ্তিতে বিএসইসি বলছে, পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সম্ভাব্য সংস্কার সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনার জন্য ২৩ সেপ্টেম্বর বর্তমান কমিশন বিএসইসির সকল পর্যায়ের কর্মকর্তার সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেছে। পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও সংস্কারের রোডম্যাপ প্রস্তুত করতে সব অংশীজনের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি।
বিএসইসি জানায়, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পুঁজিবাজারের সার্বিক সংস্কার সংক্রান্ত বিষয়ে বিএসইসির সঙ্গে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই ও সিএসই), সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল), সেন্ট্রাল কাউন্টারপার্টি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিসিবিএল), বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেট (বিআইসিএম), বাংলাদেশ একাডেমি ফর সিকিউরিটিজ মার্কেটস (বিএএসএম) ও ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডের (সিএমএসএফ) শীর্ষ নির্বাহীদের মতবিনিময় সভা হবে।
বিএসইসির বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, আগামী ১ অক্টোবর পুঁজিবাজারে কর্মরত ব্রোকার-ডিলারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকারস অ্যাসোসিয়েশন (ডিবিএ), মার্চেন্ট ব্যাংকারদের সংগঠন বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ), অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিজ অ্যান্ড মিউচুয়াল ফান্ড (এএএমসিএমএফ), অ্যাসোসিয়েশন অব ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ (এসিআরএবি), বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজ (বিএপিএলসি), ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল (এফআরসি) ও ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউনট্যান্টস অব বাংলাদেশসহ (আইসিএবি) অন্যান্য সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মতবিনিময় করবে বিএসইসি।
এ ছাড়াও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা বিভাগ, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, সম্পৃক্ত নিয়ন্ত্রক সংস্থাসহ অন্যান্য সব পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ অ্যাসোসিয়েশন, চেম্বার, এজেন্সি এবং বিনিয়োগকারীদের সংগঠনের সঙ্গে পুঁজিবাজারের সার্বিক সংস্কারের বিষয়ে মতবিনিময় সভা করবে বিএসইসি।
মতবিনিময় সভার মাধ্যমে বাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান এবং সহযোগী সংগঠনগুলোর শীর্ষ প্রতিনিধিদের সঙ্গে পুঁজিবাজারের সার্বিক সংস্কারের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে। তাঁদের মতামত নেওয়া হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, পুঁজিবাজারের অংশীজনদের সঙ্গে নিয়েই বাজারের টেকসই উন্নয়ন ও সংস্কার বাস্তবায়ন সম্ভব বলে বিএসইসি মনে করে। সর্বোপরি, সংস্কারের চলমান প্রক্রিয়া অনুসরণ করে দেশের পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সকলের মতামত, অংশগ্রহণ ও সহযোগিতায় একটি স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ পুঁজিবাজার গড়ে তুলতে বিএসইসি বদ্ধপরিকর।
সুশাসন নিশ্চিত করে বিনিয়োগের জন্য আদর্শ ক্ষেত্র হিসেবে পুঁজিবাজারকে প্রতিষ্ঠিত করতে কমিশন প্রতিজ্ঞাবদ্ধ উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা এবং তাদের সার্বিক সুরক্ষা নিশ্চিতে কমিশনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে বাজারে প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন এবং জবাবদিহি নিশ্চিতে কমিশন প্রতিনিয়ত কাজ করছে। পুঁজিবাজারের অনিয়ম দূর করতে কমিশন নিয়মিত মনিটরিং, সার্ভেইল্যান্স, রেগুলেটরি কমপ্লায়েন্সসহ বাজারের কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।
পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়ন ও সংস্কারের জন্য রোডম্যাপ প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। পুঁজিবাজারের বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে মতবিনিময় করে এই রোডম্যাপ প্রণয়ন করা হবে।
আজ শনিবার এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বিএসইসি। সংস্থার মুখপাত্রের পক্ষে জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মোহাইমিনুল হক বিজ্ঞপ্তিতে সই করেছেন।
সরকার পরিবর্তনের প্রেক্ষাপটে পরিবর্তন এসেছে বিএসইসির শীর্ষ পদে। তবে সংস্থাটির চেয়ারম্যান খন্দকার রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন কমিশনের ওপর আস্থা রাখতে পারছেন না বিনিয়োগকারীরা।
পুঁজিবাজার নিয়ে বর্তমান কমিশনের কোনো সদস্যের প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা নেই। বিএসইসির সবচেয়ে দক্ষ ও অভিজ্ঞতা সম্পন্ন কমিশনার হিসেবে পরিচিত ড. এ টি এম তারিকুজ্জামানকে অপসারণ ও কৌশলে সরিয়ে দেওয়ার পর আস্থা সংকট আরও তীব্র হয়।
প্রতিদিনই পুঁজিবাজারে দরপতন হচ্ছে। বিদায়ী সপ্তাহে পুঁজিবাজারে মূলধন কমেছে প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকা। এমন পরিস্থিতিতে কঠোর সমালোচনা ও বিনিয়োগকারীদের তোপের মুখে পড়েছে রাশেদ মাকসুদের নেতৃত্বাধীন বর্তমান কমিশন।
সকালে পল্টনে ক্যাপিটাল মার্কেট জার্নালিস্টস ফোরামের (সিএমজেএফ) কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে চেয়ারম্যানের পদত্যাগ দাবি করেন বাংলাদেশ পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী সম্মিলিত পরিষদ (বিসিএমআইইউএ)।
এরপরই বিকেলে বিজ্ঞপ্তিতে পুঁজিবাজারের সংস্কারে রোডম্যাপ তৈরির কথা জানাল বিএসইসি। এমনকি পুঁজিবাজারের সংস্কারের রোডম্যাপ ও সার্বিক উন্নয়নের জন্য ‘নিরলস’ কাজ করছে বলেও দাবি করছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
বিজ্ঞপ্তিতে বিএসইসি বলছে, পুঁজিবাজারের সার্বিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সম্ভাব্য সংস্কার সংক্রান্ত বিষয়ে আলোচনার জন্য ২৩ সেপ্টেম্বর বর্তমান কমিশন বিএসইসির সকল পর্যায়ের কর্মকর্তার সঙ্গে মতবিনিময় সভা করেছে। পুঁজিবাজারের উন্নয়ন ও সংস্কারের রোডম্যাপ প্রস্তুত করতে সব অংশীজনের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি।
বিএসইসি জানায়, আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর পুঁজিবাজারের সার্বিক সংস্কার সংক্রান্ত বিষয়ে বিএসইসির সঙ্গে ঢাকা ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই ও সিএসই), সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিডিবিএল), সেন্ট্রাল কাউন্টারপার্টি বাংলাদেশ লিমিটেড (সিসিবিএল), বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ক্যাপিটাল মার্কেট (বিআইসিএম), বাংলাদেশ একাডেমি ফর সিকিউরিটিজ মার্কেটস (বিএএসএম) ও ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডের (সিএমএসএফ) শীর্ষ নির্বাহীদের মতবিনিময় সভা হবে।
বিএসইসির বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, আগামী ১ অক্টোবর পুঁজিবাজারে কর্মরত ব্রোকার-ডিলারদের সংগঠন ডিএসই ব্রোকারস অ্যাসোসিয়েশন (ডিবিএ), মার্চেন্ট ব্যাংকারদের সংগঠন বাংলাদেশ মার্চেন্ট ব্যাংকার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএমবিএ), অ্যাসোসিয়েশন অব অ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানিজ অ্যান্ড মিউচুয়াল ফান্ড (এএএমসিএমএফ), অ্যাসোসিয়েশন অব ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অব বাংলাদেশ (এসিআরএবি), বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব পাবলিকলি লিস্টেড কোম্পানিজ (বিএপিএলসি), ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিল (এফআরসি) ও ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড অ্যাকাউনট্যান্টস অব বাংলাদেশসহ (আইসিএবি) অন্যান্য সংগঠন ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে মতবিনিময় করবে বিএসইসি।
এ ছাড়াও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় বা বিভাগ, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা, সম্পৃক্ত নিয়ন্ত্রক সংস্থাসহ অন্যান্য সব পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট গুরুত্বপূর্ণ অ্যাসোসিয়েশন, চেম্বার, এজেন্সি এবং বিনিয়োগকারীদের সংগঠনের সঙ্গে পুঁজিবাজারের সার্বিক সংস্কারের বিষয়ে মতবিনিময় সভা করবে বিএসইসি।
মতবিনিময় সভার মাধ্যমে বাজার সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান এবং সহযোগী সংগঠনগুলোর শীর্ষ প্রতিনিধিদের সঙ্গে পুঁজিবাজারের সার্বিক সংস্কারের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হবে। তাঁদের মতামত নেওয়া হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, পুঁজিবাজারের অংশীজনদের সঙ্গে নিয়েই বাজারের টেকসই উন্নয়ন ও সংস্কার বাস্তবায়ন সম্ভব বলে বিএসইসি মনে করে। সর্বোপরি, সংস্কারের চলমান প্রক্রিয়া অনুসরণ করে দেশের পুঁজিবাজার সংশ্লিষ্ট সকলের মতামত, অংশগ্রহণ ও সহযোগিতায় একটি স্বচ্ছ ও সমৃদ্ধ পুঁজিবাজার গড়ে তুলতে বিএসইসি বদ্ধপরিকর।
সুশাসন নিশ্চিত করে বিনিয়োগের জন্য আদর্শ ক্ষেত্র হিসেবে পুঁজিবাজারকে প্রতিষ্ঠিত করতে কমিশন প্রতিজ্ঞাবদ্ধ উল্লেখ করে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থ রক্ষা এবং তাদের সার্বিক সুরক্ষা নিশ্চিতে কমিশনের প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। একই সঙ্গে বাজারে প্রাতিষ্ঠানিক সুশাসন এবং জবাবদিহি নিশ্চিতে কমিশন প্রতিনিয়ত কাজ করছে। পুঁজিবাজারের অনিয়ম দূর করতে কমিশন নিয়মিত মনিটরিং, সার্ভেইল্যান্স, রেগুলেটরি কমপ্লায়েন্সসহ বাজারের কারসাজির সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ত্বরিত ব্যবস্থা গ্রহণ করছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর বিমান হামলার পর বিশ্বজুড়ে তেলের বাজারে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যুদ্ধের আশঙ্কা এবং জ্বালানির সরবরাহে সম্ভাব্য বিঘ্ন ঘটতে পারে—এই আতঙ্কে আজ দিনের শুরুতেই বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম হঠাৎ করেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে।
৭ মিনিট আগেবাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
৫ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
৫ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
৫ ঘণ্টা আগে