পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বুড়িমারী স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য পাথর আমদানি বন্ধ রেখেছে অধিকাংশ আমদানিকারক। ভারত ও ভুটান থেকে প্রতি টন পাথরের আমদানি মূল্য ৩ থেকে ৫ ডলার বৃদ্ধি করায় গতকাল শনিবার সকাল থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে।
গত ৪ ও ১৬ জানুয়ারি ব্যাংক সুদের হার বৃদ্ধি, আমদানি ব্যয় এবং বাজারমূল্যের অসংগতির বিষয় উল্লেখ করে ভারত ও ভুটানের রপ্তানিকারকদের কাছে পাথরের মূল্য পুনর্নির্ধারণের অনুরোধ জানিয়ে চিঠি পাঠায় বুড়িমারী আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশন। কোনো ইতিবাচক সাড়া না পেয়ে ১৯ জানুয়ারি জরুরি সভা করে সংগঠনটি। এতে সিদ্ধান্ত হয়, ভুটান থেকে স্টোন বোল্ডার তোর্শার মূল্য প্রতি মেট্রিক টন ১৫ ডলার, সামসি স্টোন ১৪ ডলার এবং ভারত থেকে স্টোন বোল্ডার তোর্শার মূল্য ১০ ডলার নির্ধারণ করা হবে। এই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১ ফেব্রুয়ারি থেকে পাথর আমদানি সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হবে বলে ভারত ও ভুটানের রপ্তানিকারকদের জানানো হয়। তবে কোনো পক্ষই কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ায় বুড়িমারী স্থলবন্দরের আমদানিকারকেরা অনির্দিষ্টকালের জন্য আমদানি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেন।
এ বিষয়ে বুড়িমারী স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবু রাইয়ান আশয়ারী রছি বলেন, ‘ভারত ও ভুটান থেকে পাথর রপ্তানির মূল্য পুনর্নির্ধারণের বিষয়ে আলোচনার জন্য উভয় দেশের রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারা কোনো উদ্যোগ নেয়নি। তাই পূর্বঘোষণা অনুযায়ী, আমরা অনির্দিষ্টকালের জন্য পাথর আমদানি বন্ধ রেখেছি।’
সরেজমিনে দেখা গেছে, ভারতের চ্যাংড়াবান্ধা স্থলবন্দরের শূন্যরেখা থেকে বুড়িমারী স্থলবন্দরে পণ্যবাহী যানবাহনের প্রবেশ একেবারে কমে গেছে। স্বাভাবিক সময়ে যেখানে পাথরবাহী ট্রাকের দীর্ঘ সারি থাকত, সেখানে এখন সড়ক প্রায় ফাঁকা। এর ফলে বুড়িমারী কাস্টমস ও বন্দরের দাপ্তরিক কার্যক্রমও উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে।
তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়, বাংলাদেশের বাংলাবান্ধা ও সোনাহাট স্থলবন্দর থেকে ভুটানের সড়ক পথ প্রায় ৭০-৮০ কিলোমিটার বেশি। তবে এসব বন্দর দিয়ে পাথর রপ্তানির মূল্য প্রতি টনে ৪-৫ ডলার কম। অন্যদিকে বুড়িমারী স্থলবন্দরের সড়ক দূরত্ব কম হলেও ভুটানের রপ্তানিকারকেরা দাম ৩-৫ ডলার বাড়িয়েছে, যা স্থানীয় আমদানিকারকদের জন্য অসুবিধার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বুড়িমারী স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য পাথর আমদানি বন্ধ রেখেছে অধিকাংশ আমদানিকারক। ভারত ও ভুটান থেকে প্রতি টন পাথরের আমদানি মূল্য ৩ থেকে ৫ ডলার বৃদ্ধি করায় গতকাল শনিবার সকাল থেকে এ সিদ্ধান্ত কার্যকর করা হয়েছে।
গত ৪ ও ১৬ জানুয়ারি ব্যাংক সুদের হার বৃদ্ধি, আমদানি ব্যয় এবং বাজারমূল্যের অসংগতির বিষয় উল্লেখ করে ভারত ও ভুটানের রপ্তানিকারকদের কাছে পাথরের মূল্য পুনর্নির্ধারণের অনুরোধ জানিয়ে চিঠি পাঠায় বুড়িমারী আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশন। কোনো ইতিবাচক সাড়া না পেয়ে ১৯ জানুয়ারি জরুরি সভা করে সংগঠনটি। এতে সিদ্ধান্ত হয়, ভুটান থেকে স্টোন বোল্ডার তোর্শার মূল্য প্রতি মেট্রিক টন ১৫ ডলার, সামসি স্টোন ১৪ ডলার এবং ভারত থেকে স্টোন বোল্ডার তোর্শার মূল্য ১০ ডলার নির্ধারণ করা হবে। এই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১ ফেব্রুয়ারি থেকে পাথর আমদানি সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হবে বলে ভারত ও ভুটানের রপ্তানিকারকদের জানানো হয়। তবে কোনো পক্ষই কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ায় বুড়িমারী স্থলবন্দরের আমদানিকারকেরা অনির্দিষ্টকালের জন্য আমদানি বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেন।
এ বিষয়ে বুড়িমারী স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবু রাইয়ান আশয়ারী রছি বলেন, ‘ভারত ও ভুটান থেকে পাথর রপ্তানির মূল্য পুনর্নির্ধারণের বিষয়ে আলোচনার জন্য উভয় দেশের রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনকে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারা কোনো উদ্যোগ নেয়নি। তাই পূর্বঘোষণা অনুযায়ী, আমরা অনির্দিষ্টকালের জন্য পাথর আমদানি বন্ধ রেখেছি।’
সরেজমিনে দেখা গেছে, ভারতের চ্যাংড়াবান্ধা স্থলবন্দরের শূন্যরেখা থেকে বুড়িমারী স্থলবন্দরে পণ্যবাহী যানবাহনের প্রবেশ একেবারে কমে গেছে। স্বাভাবিক সময়ে যেখানে পাথরবাহী ট্রাকের দীর্ঘ সারি থাকত, সেখানে এখন সড়ক প্রায় ফাঁকা। এর ফলে বুড়িমারী কাস্টমস ও বন্দরের দাপ্তরিক কার্যক্রমও উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে।
তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়, বাংলাদেশের বাংলাবান্ধা ও সোনাহাট স্থলবন্দর থেকে ভুটানের সড়ক পথ প্রায় ৭০-৮০ কিলোমিটার বেশি। তবে এসব বন্দর দিয়ে পাথর রপ্তানির মূল্য প্রতি টনে ৪-৫ ডলার কম। অন্যদিকে বুড়িমারী স্থলবন্দরের সড়ক দূরত্ব কম হলেও ভুটানের রপ্তানিকারকেরা দাম ৩-৫ ডলার বাড়িয়েছে, যা স্থানীয় আমদানিকারকদের জন্য অসুবিধার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৯ মিনিট আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৯ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৩ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১৩ ঘণ্টা আগে