অনলাইন ডেস্ক
সরকার ঘোষিত নিম্নতম মজুরির কমে কাউকে মজুরি দেওয়া যাবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ট্যানারি ওয়ার্কার্স ইউনিয়ন। আজ বৃহস্পতিবার হেমায়েতপুর চামড়াশিল্প নগরীতে আয়োজিত ট্যানারি শ্রমিকদের এক জনসভায় এ দাবি জানান ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দ।
ইউনিয়নের সভাপতি আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে ও সহ-সাধারণ সম্পাদক টিএম লিয়াকত হোসেনের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন—সিনিয়র সহসভাপতি হাদিউল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেকসহ আরও অনেকে।
পূর্ববর্তী ৪টি মজুরি কমিশনের কোনোটিই হেমায়েতপুর চামড়াশিল্প নগরীতে বাস্তবায়িত হয়নি জানিয়ে আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘এবারকার ঘোষিত নিম্নতম মজুরি মালিকপক্ষেরই সুপারিশকৃত, তাই এই মজুরি বাস্তবায়নে মালিকপক্ষের গড়িমসি অত্যন্ত দুঃখজনক।’ তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কোনো রাজনৈতিক সরকার নয় বা কোনো মালিকপক্ষের নয় বরং শ্রমিকবান্ধব সরকার বলে সর্বমহলে স্বীকৃত ও প্রশংসিত।’
ট্যানারি শিল্পে ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠায় ট্যানারি ওয়ার্কার্স ইউনিয়ন বদ্ধপরিকর উল্লেখ করে আব্দুল মালেক বলেন, ‘হেমায়েতপুর চামড়াশিল্প নগরীতে কেউ ৮ ঘণ্টাও ডিউটি করেন, কেউ ১৪ ঘণ্টাও ডিউটি করেন। প্রায় সব কারখানায়ই নিয়োগপত্র নেই, ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জামাদি নেই, রাসায়নিক দ্রব্যাদির সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নেই, সর্বোপরি শ্রম আইনের কোনো বাস্তবায়ন নেই। কারখানায় ন্যায্য পাওনা না দিয়ে দক্ষ শ্রমিক ছাঁটাই ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে।’ এ অবস্থা চলতে থাকলে এলডব্লিউজি সনদ অর্জন কোনোভাবেই সম্ভব নয় বলে তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
অন্যান্যরা তাদের বক্তব্যে বলেন, ইতিমধ্যেই কারখানার সব গ্রেডের শ্রমিকদের সর্বনিম্ন গ্রেডে ধরে সবাইকে ১৮ হাজার ১ টাকা মজুরি দেওয়ার পাঁয়তারা শুরু হয়ে গেছে। গত ১ বছর ধরে ট্যানারি শ্রমিকেরা নতুন মজুরির পাওয়ার আশায় পথ চেয়ে ছিল, কিন্তু ডিসেম্বর মাসের শুরুতেই মালিকেরা শ্রমিকদের আশাহত করেছে।
তাঁরা বলেন, শিল্পের স্থিতিশীলতা ও শিল্প সম্পর্কের নামে এত বছর শ্রমিকেরা মুখ বুজে সহ্য করলেও আর তারা আইনের ব্যত্যয় মেনে নেবেন না। শ্রমিকেরা ঐক্যবদ্ধ ও দাবি আদায়ে বদ্ধপরিকর, তাই সরকার ঘোষিত নিম্নতম মজুরি প্রতিটি ট্যানারি কারখানায় বাস্তবায়িত না হলে শ্রমিকেরা আর ছাড় দেবে না বলে কড়া হুঁশিয়ারি দেন তাঁরা।
সরকার ঘোষিত নিম্নতম মজুরির কমে কাউকে মজুরি দেওয়া যাবে না বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ট্যানারি ওয়ার্কার্স ইউনিয়ন। আজ বৃহস্পতিবার হেমায়েতপুর চামড়াশিল্প নগরীতে আয়োজিত ট্যানারি শ্রমিকদের এক জনসভায় এ দাবি জানান ইউনিয়ন নেতৃবৃন্দ।
ইউনিয়নের সভাপতি আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে ও সহ-সাধারণ সম্পাদক টিএম লিয়াকত হোসেনের সঞ্চালনায় সভায় বক্তব্য রাখেন—সিনিয়র সহসভাপতি হাদিউল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মালেকসহ আরও অনেকে।
পূর্ববর্তী ৪টি মজুরি কমিশনের কোনোটিই হেমায়েতপুর চামড়াশিল্প নগরীতে বাস্তবায়িত হয়নি জানিয়ে আবুল কালাম আজাদ বলেন, ‘এবারকার ঘোষিত নিম্নতম মজুরি মালিকপক্ষেরই সুপারিশকৃত, তাই এই মজুরি বাস্তবায়নে মালিকপক্ষের গড়িমসি অত্যন্ত দুঃখজনক।’ তিনি আরও বলেন, ‘বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কোনো রাজনৈতিক সরকার নয় বা কোনো মালিকপক্ষের নয় বরং শ্রমিকবান্ধব সরকার বলে সর্বমহলে স্বীকৃত ও প্রশংসিত।’
ট্যানারি শিল্পে ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠায় ট্যানারি ওয়ার্কার্স ইউনিয়ন বদ্ধপরিকর উল্লেখ করে আব্দুল মালেক বলেন, ‘হেমায়েতপুর চামড়াশিল্প নগরীতে কেউ ৮ ঘণ্টাও ডিউটি করেন, কেউ ১৪ ঘণ্টাও ডিউটি করেন। প্রায় সব কারখানায়ই নিয়োগপত্র নেই, ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জামাদি নেই, রাসায়নিক দ্রব্যাদির সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নেই, সর্বোপরি শ্রম আইনের কোনো বাস্তবায়ন নেই। কারখানায় ন্যায্য পাওনা না দিয়ে দক্ষ শ্রমিক ছাঁটাই ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে।’ এ অবস্থা চলতে থাকলে এলডব্লিউজি সনদ অর্জন কোনোভাবেই সম্ভব নয় বলে তিনি আশঙ্কা প্রকাশ করেন।
অন্যান্যরা তাদের বক্তব্যে বলেন, ইতিমধ্যেই কারখানার সব গ্রেডের শ্রমিকদের সর্বনিম্ন গ্রেডে ধরে সবাইকে ১৮ হাজার ১ টাকা মজুরি দেওয়ার পাঁয়তারা শুরু হয়ে গেছে। গত ১ বছর ধরে ট্যানারি শ্রমিকেরা নতুন মজুরির পাওয়ার আশায় পথ চেয়ে ছিল, কিন্তু ডিসেম্বর মাসের শুরুতেই মালিকেরা শ্রমিকদের আশাহত করেছে।
তাঁরা বলেন, শিল্পের স্থিতিশীলতা ও শিল্প সম্পর্কের নামে এত বছর শ্রমিকেরা মুখ বুজে সহ্য করলেও আর তারা আইনের ব্যত্যয় মেনে নেবেন না। শ্রমিকেরা ঐক্যবদ্ধ ও দাবি আদায়ে বদ্ধপরিকর, তাই সরকার ঘোষিত নিম্নতম মজুরি প্রতিটি ট্যানারি কারখানায় বাস্তবায়িত না হলে শ্রমিকেরা আর ছাড় দেবে না বলে কড়া হুঁশিয়ারি দেন তাঁরা।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৯ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৩ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১৩ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৬ ঘণ্টা আগে