নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি বাড়ছে। তবে একই সঙ্গে বাড়ছে তীব্র চাপ ও প্রতিযোগিতা। সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, গত বছরের তুলনায় রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে, কিন্তু মাসওয়ারি প্রবৃদ্ধিতে ধীরগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। অর্থাৎ বাজার ধরে রাখার সঙ্গে সঙ্গে আরও কৌশলী হওয়ার সময় এসেছে বাংলাদেশের জন্য।
ইইউর পরিসংখ্যান সংস্থা ইউরোস্ট্যাটের তথ্যমতে, ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল—এই চার মাসে ইইউতে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮.০৭ বিলিয়ন ডলারে, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ২৪ শতাংশ বেশি। তবে শুধু জানুয়ারি-মার্চ সময়ে এই প্রবৃদ্ধির হার ছিল ২৯ শতাংশ। অর্থাৎ মার্চের তুলনায় এপ্রিল মাসে রপ্তানির গতি কিছুটা শ্লথ হয়েছে।
তবে পুরো চিত্র শুধু পরিমাণের নয়, আয়ের দিকেও একটি ইতিবাচক বার্তা রয়েছে। জানুয়ারি থেকে এপ্রিল সময়ে বাংলাদেশের রপ্তানির পরিমাণ বেড়েছে ১৯.৭১ শতাংশ এবং ইউনিট মূল্য বেড়েছে ৩.৫৭ শতাংশ। এর মানে হচ্ছে, রপ্তানিকৃত প্রতিটি পোশাক থেকে আয় কিছুটা হলেও বাড়ছে। যদিও এই হার এখনো চীনের তুলনায় কম। যেখানে একই সময়ে চীনের রপ্তানি ২১.৪৯ শতাংশ বেড়ে ৮.৩৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে এবং ইউনিট মূল্য বেড়েছে ৭.৩৭ শতাংশ। অর্থাৎ ইইউতে প্রতি ইউনিট পোশাক রপ্তানির বিপরীতে চীন বাংলাদেশের চাইতে বাড়তি মূল্য পাচ্ছে ৩ দশমিক ৮ শতাংশ, যা প্রতিযোগিতায় তাদের অবস্থান আরও মজবুত করেছে। ভিয়েতনামও পিছিয়ে নেই; দেশটির রপ্তানি বেড়েছে ১৫.৬২ শতাংশ এবং ইউনিট মূল্য বেড়েছে ৫.৬৮ শতাংশ। এ ছাড়া ভারত, পাকিস্তান ও কম্বোডিয়াও শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি দেখিয়েছে।
অন্যদিকে তুরস্কের চিত্র ভিন্ন। তাদের রপ্তানি কমেছে ৫.৪১ শতাংশ, যা বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশের জন্য কিছুটা স্বস্তির জায়গা হলেও সামগ্রিক বাজারে প্রতিযোগিতা সক্ষমতার চাপ অব্যাহতভাবে মোকাবিলা করতে হচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘ইইউ বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি নিয়মকানুনও জটিল হচ্ছে। সামনে নতুন আইন আসছে, সেগুলোর জন্য প্রস্তুত হতে না পারলে আমরা পিছিয়ে পড়ব।’ তাঁর মতে, এখনই সময় উৎপাদনের দক্ষতা বাড়ানো, প্রযুক্তি সংযোজন ও টেকসই উৎপাদনে গুরুত্ব দেওয়ার।
মহিউদ্দিন রুবেল আরও বলেন, ‘একই সঙ্গে আমাদের বিকল্প বাজার খুঁজে বের করতে হবে। শুধু ইইউ আর যুক্তরাষ্ট্রের ওপর নির্ভর করলে ঝুঁকি বাড়বে। আফ্রিকা, লাতিন আমেরিকা বা এশিয়ার নতুন বাজারে ঢোকার উদ্যোগ এখনই নিতে হবে।’
ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) বাজারে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি বাড়ছে। তবে একই সঙ্গে বাড়ছে তীব্র চাপ ও প্রতিযোগিতা। সাম্প্রতিক পরিসংখ্যানে দেখা যাচ্ছে, গত বছরের তুলনায় রপ্তানি উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে, কিন্তু মাসওয়ারি প্রবৃদ্ধিতে ধীরগতি লক্ষ করা যাচ্ছে। অর্থাৎ বাজার ধরে রাখার সঙ্গে সঙ্গে আরও কৌশলী হওয়ার সময় এসেছে বাংলাদেশের জন্য।
ইইউর পরিসংখ্যান সংস্থা ইউরোস্ট্যাটের তথ্যমতে, ২০২৫ সালের জানুয়ারি থেকে এপ্রিল—এই চার মাসে ইইউতে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানি বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮.০৭ বিলিয়ন ডলারে, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ২৪ শতাংশ বেশি। তবে শুধু জানুয়ারি-মার্চ সময়ে এই প্রবৃদ্ধির হার ছিল ২৯ শতাংশ। অর্থাৎ মার্চের তুলনায় এপ্রিল মাসে রপ্তানির গতি কিছুটা শ্লথ হয়েছে।
তবে পুরো চিত্র শুধু পরিমাণের নয়, আয়ের দিকেও একটি ইতিবাচক বার্তা রয়েছে। জানুয়ারি থেকে এপ্রিল সময়ে বাংলাদেশের রপ্তানির পরিমাণ বেড়েছে ১৯.৭১ শতাংশ এবং ইউনিট মূল্য বেড়েছে ৩.৫৭ শতাংশ। এর মানে হচ্ছে, রপ্তানিকৃত প্রতিটি পোশাক থেকে আয় কিছুটা হলেও বাড়ছে। যদিও এই হার এখনো চীনের তুলনায় কম। যেখানে একই সময়ে চীনের রপ্তানি ২১.৪৯ শতাংশ বেড়ে ৮.৩৯ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছেছে এবং ইউনিট মূল্য বেড়েছে ৭.৩৭ শতাংশ। অর্থাৎ ইইউতে প্রতি ইউনিট পোশাক রপ্তানির বিপরীতে চীন বাংলাদেশের চাইতে বাড়তি মূল্য পাচ্ছে ৩ দশমিক ৮ শতাংশ, যা প্রতিযোগিতায় তাদের অবস্থান আরও মজবুত করেছে। ভিয়েতনামও পিছিয়ে নেই; দেশটির রপ্তানি বেড়েছে ১৫.৬২ শতাংশ এবং ইউনিট মূল্য বেড়েছে ৫.৬৮ শতাংশ। এ ছাড়া ভারত, পাকিস্তান ও কম্বোডিয়াও শক্তিশালী প্রবৃদ্ধি দেখিয়েছে।
অন্যদিকে তুরস্কের চিত্র ভিন্ন। তাদের রপ্তানি কমেছে ৫.৪১ শতাংশ, যা বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশের জন্য কিছুটা স্বস্তির জায়গা হলেও সামগ্রিক বাজারে প্রতিযোগিতা সক্ষমতার চাপ অব্যাহতভাবে মোকাবিলা করতে হচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল বলেন, ‘ইইউ বাজারে প্রতিযোগিতা যেমন বাড়ছে, তেমনি নিয়মকানুনও জটিল হচ্ছে। সামনে নতুন আইন আসছে, সেগুলোর জন্য প্রস্তুত হতে না পারলে আমরা পিছিয়ে পড়ব।’ তাঁর মতে, এখনই সময় উৎপাদনের দক্ষতা বাড়ানো, প্রযুক্তি সংযোজন ও টেকসই উৎপাদনে গুরুত্ব দেওয়ার।
মহিউদ্দিন রুবেল আরও বলেন, ‘একই সঙ্গে আমাদের বিকল্প বাজার খুঁজে বের করতে হবে। শুধু ইইউ আর যুক্তরাষ্ট্রের ওপর নির্ভর করলে ঝুঁকি বাড়বে। আফ্রিকা, লাতিন আমেরিকা বা এশিয়ার নতুন বাজারে ঢোকার উদ্যোগ এখনই নিতে হবে।’
চট্টগ্রাম বন্দরের নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি), লালদিয়া ও বে টার্মিনাল পরিচালনার জন্য বিদেশি অপারেটর নিয়োগের প্রক্রিয়া আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করতে চায় চায় সরকার। এর মাধ্যমে ২০৩০ সালের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা চার গুণ বৃদ্ধি করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেদেশের বড় রপ্তানিমুখী ব্যাগ ও লাগেজ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠান ছিল মোংলার ইপিজেডে থাকা ভারতীয় মালিকানাধীন ভিআইপি ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেড। ২০১৪ সাল থেকে এখানে তাদের বাণিজ্যিক উৎপাদন শুরু হয়েছিল এবং সবকিছুই স্বাভাবিকভাবে চলছিল। কিন্তু ২০২৩ সালের ৩১ জানুয়ারি ভিআইপির মোংলা কারখানায় অগ্নিকাণ্ড
১১ ঘণ্টা আগেকাস্টমসের নতুন শুল্কনীতির কারণে খরচ বেড়ে যাওয়ায় ভারত থেকে মাছ আমদানি বন্ধ রেখেছেন আমদানিকারকেরা। এতে ব্যবসায়ীরা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার পাশাপাশি দুই দিনে সরকারের রাজস্ব ঘাটতি হয়েছে প্রায় ৩ কোটি টাকা। ভারত থেকে যেসব খাদ্যদ্রব্য আমদানি করা হয়, তার মধ্যে বড় একটি অংশ হচ্ছে হিমায়িত মিঠাপানির ও সামুদ্রিক মাছ।
১১ ঘণ্টা আগেচাকরি পুনর্বহালের দাবিতে আন্দোলনরত আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংকের চাকরিচ্যুত কর্মকর্তাদের ওপর হামলার অভিযোগ উঠেছে। গতকাল রোববার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগীরা এ অভিযোগ এনে ঘটনার বিচার ও ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ বাতিলের দাবি জানান। তাঁরা চেয়ারম্যান খাজা শাহরিয়ারের নিকটাত্মীয়
১২ ঘণ্টা আগে