রোকন উদ্দীন, ঢাকা
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি হচ্ছে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে দেশটিতে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি ৮০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪৫ দশমিক ৯৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। গত বছরের জানুয়ারিতে দেশের রপ্তানিকারকেরা ৫৪ কোটি ৭৯ লাখ ডলারের পোশাক রপ্তানি করতে পেরেছিলেন। এ প্রবৃদ্ধি চীন, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, ভারতের মতো প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় অনেক বেশি। দীর্ঘদিন পর যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শক্ত অবস্থান ফিরে পেয়ে দেশের পোশাক খাত ইতিবাচক প্রবণতা দেখছে, যা সামনের দিনে আরও শক্তিশালী রপ্তানি সম্পর্ক তৈরির সম্ভাবনা উন্মোচন করছে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে এ প্রবৃদ্ধির পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানো এবং চীনসহ কিছু দেশের পণ্যে অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের ফলে ক্রেতারা নতুন উৎসের দিকে ঝুঁকছেন। বিশেষ করে চীন থেকে আমদানি কমে যাওয়ায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম, ভারত, ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলোর জন্য নতুন সুযোগ তৈরি হয়েছে। ফলে বাংলাদেশ এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে রপ্তানি বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখতে পারছে।
যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলের (অটেক্সা) হালনাগাদ তথ্যে দেখা গেছে, গত জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রে ৭২০ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক আমদানি হয়েছে, যা গত বছরের তুলনায় ১৯ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। সবচেয়ে বেশি পোশাক রপ্তানি করেছে চীন, যার পরিমাণ ১৬০ কোটি ডলার। এরপর রয়েছে ভিয়েতনাম, যারা ১৪৪ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে। তবে বাংলাদেশ তাদের তুলনায় অনেক বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে, যা দেশটির বাজারে আরও শক্ত অবস্থান তৈরির ইঙ্গিত দিচ্ছে।
বাংলাদেশের পোশাক খাতের উদ্যোক্তারা বলছেন, উৎপাদন ব্যয় কম ও দক্ষ শ্রমশক্তির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতারা বাংলাদেশকে অধিকতর আকর্ষণীয় উৎস হিসেবে বিবেচনা করছেন। বিশেষ করে সরকার যদি গ্যাস ও বিদ্যুতের সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারে, তবে বাংলাদেশ আরও বড় প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারবে এবং যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানিকারক হিসেবে জায়গা করে নিতে পারবে। বর্তমানে এই বাজারে তৃতীয় স্থানে থাকা বাংলাদেশ ২০২৪ সালে ৭৩৪ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছিল, যা ২০২৩ সালের তুলনায় শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ বেশি ছিল। তবে চলতি বছরের প্রবৃদ্ধির হার দেখে ধারণা করা হচ্ছে, সামনের মাসগুলোতে রপ্তানি আরও বাড়তে পারে।
বিশ্লেষকদের মতে, ২০১৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনসহ কয়েকটি দেশের আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করেছিলেন, যা এখনো বাংলাদেশসহ অন্য দেশগুলোর জন্য সুফল বয়ে আনছে। চীনা পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক বসানো হয়েছে। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো চীন থেকে তাদের ক্রয়াদেশ সরিয়ে নিচ্ছে। বাংলাদেশি উদ্যোক্তারা মনে করছেন, এই সুযোগ কাজে লাগাতে কৌশলগত পরিকল্পনা নিতে হবে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এই প্রবৃদ্ধি মূলত যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার ও বর্ধিত ক্রয়াদেশের কারণে হয়েছে। আমরা যদি পরিকল্পিতভাবে এগোতে পারি, তাহলে চীন-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যযুদ্ধের ফলে বিনিয়োগের আরও বড় সুযোগ গ্রহণ করতে পারব। ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অনেক ক্রেতা বাংলাদেশে আগ্রহ দেখাচ্ছেন, যাঁরা আগে চীন থেকে আমদানি করতেন।’
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানির প্রসার বৃদ্ধির আরেকটি কারণ হলো, দেশটির ক্রেতাদের নির্ভরযোগ্যতা ও গুণগত মানের প্রতি আস্থা। গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের পোশাক কারখানাগুলো আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণ করে উন্নত পরিবেশে উৎপাদন ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে। শ্রমিকদের দক্ষতা বৃদ্ধি, প্রযুক্তির উন্নয়ন, টেকসই উৎপাদন ব্যবস্থা এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার কারণে বাংলাদেশের পোশাকশিল্প এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি প্রতিযোগিতামূলক।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশ যদি রপ্তানির বাজারে আরও শক্ত অবস্থান নিতে চায়, তাহলে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, গ্যাস ও বিদ্যুতের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি উৎপাদন বহুমুখীকরণ, নতুন বাজার অনুসন্ধান ও উচ্চমূল্যের পোশাক উৎপাদনে জোর দিতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশের জন্য আশার আলো দেখাচ্ছে, যা সামনের দিনগুলোতে আরও বড় সাফল্যের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক রপ্তানির নতুন সম্ভাবনা সৃষ্টি হচ্ছে। চলতি বছরের জানুয়ারিতে দেশটিতে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি ৮০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে, যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৪৫ দশমিক ৯৩ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। গত বছরের জানুয়ারিতে দেশের রপ্তানিকারকেরা ৫৪ কোটি ৭৯ লাখ ডলারের পোশাক রপ্তানি করতে পেরেছিলেন। এ প্রবৃদ্ধি চীন, ভিয়েতনাম, ইন্দোনেশিয়া, ভারতের মতো প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় অনেক বেশি। দীর্ঘদিন পর যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে শক্ত অবস্থান ফিরে পেয়ে দেশের পোশাক খাত ইতিবাচক প্রবণতা দেখছে, যা সামনের দিনে আরও শক্তিশালী রপ্তানি সম্পর্ক তৈরির সম্ভাবনা উন্মোচন করছে।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে এ প্রবৃদ্ধির পেছনে বেশ কয়েকটি কারণ রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি ঘুরে দাঁড়ানো এবং চীনসহ কিছু দেশের পণ্যে অতিরিক্ত শুল্ক আরোপের ফলে ক্রেতারা নতুন উৎসের দিকে ঝুঁকছেন। বিশেষ করে চীন থেকে আমদানি কমে যাওয়ায় বাংলাদেশ, ভিয়েতনাম, ভারত, ইন্দোনেশিয়ার মতো দেশগুলোর জন্য নতুন সুযোগ তৈরি হয়েছে। ফলে বাংলাদেশ এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে রপ্তানি বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখতে পারছে।
যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলের (অটেক্সা) হালনাগাদ তথ্যে দেখা গেছে, গত জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্রে ৭২০ কোটি ডলারের তৈরি পোশাক আমদানি হয়েছে, যা গত বছরের তুলনায় ১৯ দশমিক ৪ শতাংশ বেশি। সবচেয়ে বেশি পোশাক রপ্তানি করেছে চীন, যার পরিমাণ ১৬০ কোটি ডলার। এরপর রয়েছে ভিয়েতনাম, যারা ১৪৪ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছে। তবে বাংলাদেশ তাদের তুলনায় অনেক বেশি প্রবৃদ্ধি অর্জন করেছে, যা দেশটির বাজারে আরও শক্ত অবস্থান তৈরির ইঙ্গিত দিচ্ছে।
বাংলাদেশের পোশাক খাতের উদ্যোক্তারা বলছেন, উৎপাদন ব্যয় কম ও দক্ষ শ্রমশক্তির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতারা বাংলাদেশকে অধিকতর আকর্ষণীয় উৎস হিসেবে বিবেচনা করছেন। বিশেষ করে সরকার যদি গ্যাস ও বিদ্যুতের সরবরাহ নিশ্চিত করতে পারে, তবে বাংলাদেশ আরও বড় প্রবৃদ্ধি অর্জন করতে পারবে এবং যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে দ্বিতীয় শীর্ষ রপ্তানিকারক হিসেবে জায়গা করে নিতে পারবে। বর্তমানে এই বাজারে তৃতীয় স্থানে থাকা বাংলাদেশ ২০২৪ সালে ৭৩৪ কোটি ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছিল, যা ২০২৩ সালের তুলনায় শূন্য দশমিক ৭৫ শতাংশ বেশি ছিল। তবে চলতি বছরের প্রবৃদ্ধির হার দেখে ধারণা করা হচ্ছে, সামনের মাসগুলোতে রপ্তানি আরও বাড়তে পারে।
বিশ্লেষকদের মতে, ২০১৭ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প চীনসহ কয়েকটি দেশের আমদানির ওপর শুল্ক আরোপ করেছিলেন, যা এখনো বাংলাদেশসহ অন্য দেশগুলোর জন্য সুফল বয়ে আনছে। চীনা পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক বসানো হয়েছে। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের ক্রেতা প্রতিষ্ঠানগুলো চীন থেকে তাদের ক্রয়াদেশ সরিয়ে নিচ্ছে। বাংলাদেশি উদ্যোক্তারা মনে করছেন, এই সুযোগ কাজে লাগাতে কৌশলগত পরিকল্পনা নিতে হবে।
এ বিষয়ে বাংলাদেশ নিটওয়্যার ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যান্ড এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিকেএমইএ) সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের এই প্রবৃদ্ধি মূলত যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার ও বর্ধিত ক্রয়াদেশের কারণে হয়েছে। আমরা যদি পরিকল্পিতভাবে এগোতে পারি, তাহলে চীন-যুক্তরাষ্ট্র বাণিজ্যযুদ্ধের ফলে বিনিয়োগের আরও বড় সুযোগ গ্রহণ করতে পারব। ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অনেক ক্রেতা বাংলাদেশে আগ্রহ দেখাচ্ছেন, যাঁরা আগে চীন থেকে আমদানি করতেন।’
যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে বাংলাদেশের রপ্তানির প্রসার বৃদ্ধির আরেকটি কারণ হলো, দেশটির ক্রেতাদের নির্ভরযোগ্যতা ও গুণগত মানের প্রতি আস্থা। গত কয়েক বছরে বাংলাদেশের পোশাক কারখানাগুলো আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুসরণ করে উন্নত পরিবেশে উৎপাদন ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে। শ্রমিকদের দক্ষতা বৃদ্ধি, প্রযুক্তির উন্নয়ন, টেকসই উৎপাদন ব্যবস্থা এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ডের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তোলার কারণে বাংলাদেশের পোশাকশিল্প এখন আগের চেয়ে অনেক বেশি প্রতিযোগিতামূলক।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাংলাদেশ যদি রপ্তানির বাজারে আরও শক্ত অবস্থান নিতে চায়, তাহলে অবকাঠামোগত উন্নয়ন, গ্যাস ও বিদ্যুতের নিরবচ্ছিন্ন সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি উৎপাদন বহুমুখীকরণ, নতুন বাজার অনুসন্ধান ও উচ্চমূল্যের পোশাক উৎপাদনে জোর দিতে হবে। যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি বাংলাদেশের জন্য আশার আলো দেখাচ্ছে, যা সামনের দিনগুলোতে আরও বড় সাফল্যের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর বিমান হামলার পর বিশ্বজুড়ে তেলের বাজারে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যুদ্ধের আশঙ্কা এবং জ্বালানির সরবরাহে সম্ভাব্য বিঘ্ন ঘটতে পারে—এই আতঙ্কে আজ দিনের শুরুতেই বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম হঠাৎ করেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
৬ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
৬ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
৬ ঘণ্টা আগে