বর্তমান এই সময়ে যখন জ্বালানি তেলের ঊর্ধ্বমুখী মূল্য, মানুষ যখন মুদ্রাস্ফীতির চাপে, গণমানুষের চলাচলের প্রতিটা বাহনেই যখন অসহনীয় ভাড়া, ঠিক সেই সময়েই জিগজ্যাগ কার ঘোষণা দিয়ে আসছে তারা শিগগিরই। কারপুলিং সেবা বিশ্বের অন্য দেশগুলোতে জনপ্রিয় হলেও বাংলাদেশে এটাই প্রথম।
মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনে ড্রাইভার কোথায় কখন কীভাবে যাবে তা পোস্ট করবে, আর যারা ভ্রমণে ইচ্ছুক তারা তাদের সুবিধামতো সময়ে ওই নির্দিষ্ট পোস্টে একটি কিংবা একাধিক সিট বুকিং করতে পারবে।
জিগজ্যাগ কারের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী কে এম আমিনুর রহমান বলেন, ‘চালক ও যাত্রী উভয়ের জন্য একটি অনন্য মার্কেটপ্লেস হয়ে উঠবে জিগজ্যাগ কার। যেখানে চালকের গন্তব্য আর যাত্রীদের গন্তব্যকে সমন্বয় করা হবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের মাধ্যমে।’
বাংলাদেশে এক শহর থেকে আরেক শহরে যাওয়ার জন্য এখনো আমাদের বাসের ওপরেই নির্ভর করতে হয়। অনেক সময় চাইলেও সুবিধামতো বাস পাওয়া যায় না। পাশাপাশি ট্রেনে সব সময় টিকিটের অপ্রতুলতা রয়েছে। এ ছাড়াও অনেক লোকের ভিড়ে গাদাগাদি করে এগুলোতে উঠতেও বেশ ঝঞ্ঝাট পোহাতে হয়। এসব দিক বিবেচনায় জিগজ্যাগ কার এই দেশের মানুষের জন্য একটি ঝঞ্ঝাটমুক্ত, সুন্দর-পরিচ্ছন্ন যাত্রীসেবা দিতে বদ্ধপরিকর।
বাংলাদেশে প্রতিদিন লাখ লাখ গাড়ি খালি সিট নিয়ে এক শহর থেকে আরেক শহরে যাচ্ছে। তাই এসব গাড়িতে খালি সিটগুলোকে যাত্রী দিয়ে পরিপূর্ণ করে দিতে চায় জিগজ্যাগ কার। এতে রাস্তায় গাড়ির সংখ্যা কিছুটা হলেও কমবে।
জিগজ্যাগ কারের প্রধান নির্বাহী মনে করেন, একটি গাড়িতে যখন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ উঠবে তখন তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব, সৌহার্দ্য, সামাজিক যোগাযোগ, ব্যবসায়িক সম্পর্কের সুযোগ তৈরি হবে। এ ছাড়াও চালক আর যাত্রীদের সবাইকে বিমার সুবিধা দেওয়া হবে। যাত্রার সাত দিনের মধ্যে তাদের করোনা কিংবা ডেঙ্গুজনিত যেকোনো অসুখের জন্যও বিমার সুবিধা থাকবে।
জিগজ্যাগ কারের সহ-প্রতিষ্ঠাতা স্বপ্ন দেখেন বাংলাদেশ থেকে এমন একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা যা অদূরভবিষ্যতে বৈশ্বিকভাবে কাজ করবে।
বর্তমান এই সময়ে যখন জ্বালানি তেলের ঊর্ধ্বমুখী মূল্য, মানুষ যখন মুদ্রাস্ফীতির চাপে, গণমানুষের চলাচলের প্রতিটা বাহনেই যখন অসহনীয় ভাড়া, ঠিক সেই সময়েই জিগজ্যাগ কার ঘোষণা দিয়ে আসছে তারা শিগগিরই। কারপুলিং সেবা বিশ্বের অন্য দেশগুলোতে জনপ্রিয় হলেও বাংলাদেশে এটাই প্রথম।
মোবাইল অ্যাপ্লিকেশনে ড্রাইভার কোথায় কখন কীভাবে যাবে তা পোস্ট করবে, আর যারা ভ্রমণে ইচ্ছুক তারা তাদের সুবিধামতো সময়ে ওই নির্দিষ্ট পোস্টে একটি কিংবা একাধিক সিট বুকিং করতে পারবে।
জিগজ্যাগ কারের সহপ্রতিষ্ঠাতা এবং প্রধান নির্বাহী কে এম আমিনুর রহমান বলেন, ‘চালক ও যাত্রী উভয়ের জন্য একটি অনন্য মার্কেটপ্লেস হয়ে উঠবে জিগজ্যাগ কার। যেখানে চালকের গন্তব্য আর যাত্রীদের গন্তব্যকে সমন্বয় করা হবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের মাধ্যমে।’
বাংলাদেশে এক শহর থেকে আরেক শহরে যাওয়ার জন্য এখনো আমাদের বাসের ওপরেই নির্ভর করতে হয়। অনেক সময় চাইলেও সুবিধামতো বাস পাওয়া যায় না। পাশাপাশি ট্রেনে সব সময় টিকিটের অপ্রতুলতা রয়েছে। এ ছাড়াও অনেক লোকের ভিড়ে গাদাগাদি করে এগুলোতে উঠতেও বেশ ঝঞ্ঝাট পোহাতে হয়। এসব দিক বিবেচনায় জিগজ্যাগ কার এই দেশের মানুষের জন্য একটি ঝঞ্ঝাটমুক্ত, সুন্দর-পরিচ্ছন্ন যাত্রীসেবা দিতে বদ্ধপরিকর।
বাংলাদেশে প্রতিদিন লাখ লাখ গাড়ি খালি সিট নিয়ে এক শহর থেকে আরেক শহরে যাচ্ছে। তাই এসব গাড়িতে খালি সিটগুলোকে যাত্রী দিয়ে পরিপূর্ণ করে দিতে চায় জিগজ্যাগ কার। এতে রাস্তায় গাড়ির সংখ্যা কিছুটা হলেও কমবে।
জিগজ্যাগ কারের প্রধান নির্বাহী মনে করেন, একটি গাড়িতে যখন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ উঠবে তখন তাদের মধ্যে বন্ধুত্ব, সৌহার্দ্য, সামাজিক যোগাযোগ, ব্যবসায়িক সম্পর্কের সুযোগ তৈরি হবে। এ ছাড়াও চালক আর যাত্রীদের সবাইকে বিমার সুবিধা দেওয়া হবে। যাত্রার সাত দিনের মধ্যে তাদের করোনা কিংবা ডেঙ্গুজনিত যেকোনো অসুখের জন্যও বিমার সুবিধা থাকবে।
জিগজ্যাগ কারের সহ-প্রতিষ্ঠাতা স্বপ্ন দেখেন বাংলাদেশ থেকে এমন একটি প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা যা অদূরভবিষ্যতে বৈশ্বিকভাবে কাজ করবে।
নিষেধাজ্ঞা শেষে গত ১ জুলাই থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে ইলিশ ধরার মৌসুম, যা চলবে আগস্টের শেষ পর্যন্ত। কিন্তু অবাক করার মতো বিষয় হলো—ভরা মৌসুমেও সাগর-নদী থেকে জেলেরা প্রত্যাশিত ইলিশ পাচ্ছেন না। প্রতিবছর এই সময় দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার জেলেরা রুপালি ইলিশ শিকারে ব্যস্ত সময়...
২ ঘণ্টা আগেটেকসই কৃষি উন্নয়নের অংশ হিসেবে রংপুর অঞ্চলে ‘আধুনিক প্রযুক্তি সম্প্রসারণের মাধ্যমে টেকসই কৃষি উন্নয়ন’ প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। পাঁচ বছর মেয়াদি এই প্রকল্পের প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ১৪২ কোটি ৯৯ লাখ ৫৬ হাজার টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে রংপুর বিভাগের ৫ জেলার গ্রামীণ দারিদ্র্য কমবে, টেকসই কৃষি...
৪ ঘণ্টা আগেব্র্যাক ব্যাংকের স্মার্ট ব্যাংকিং অ্যাপ ‘আস্থা’ সম্প্রতি ১০ লাখ গ্রাহকের মাইলফলক অর্জন করেছে। একই সঙ্গে, ২০২৫ সালের জুলাই মাসে এই অ্যাপের মাধ্যমে ২০ হাজার কোটি টাকা লেনদেন হয়েছে, যা বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাতে মাসিক অ্যাপ-ভিত্তিক লেনদেনের একটি নতুন রেকর্ড।
৪ ঘণ্টা আগেআমাদের দেশে ড্রাইভিংয়ের অভিজ্ঞতা অন্যান্য দেশের চেয়ে ভিন্ন। এখানকার রাস্তা, আবহাওয়া আর ট্রাফিকের ধরন গাড়ির ইঞ্জিনের ওপর বেশ লোড বাড়িয়ে দেয়। এ বিষয়গুলো মাথায় রেখে এমজেএল বাংলাদেশ পিএলসি বাজারে নিয়ে এসেছে Mobil Super™ All-In-One Protection 0 W-16।
৭ ঘণ্টা আগে