নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যথাযথ নীতি সহায়তা এবং অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করা গেলে দেশের তৈরি পোশাক খাত প্রতিযোগী দেশগুলোকে ছাড়িয়ে বিশ্ববাজারে শীর্ষস্থান দখল করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন ব্যবসায়ীরা। এজন্য সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার ওপর গুরুত্বারোপ করেন ব্যবসায়ীরা নেতারা।
গতকাল সোমবার বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে একটি হোটেলে ‘চলমান পরিস্থিতিতে তৈরি পোশাক শিল্প খাতের সংকট ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক আলোচনায় এখাতের ব্যবসায়ীরা এই প্রত্যাশার কথা জানান।
বাংলাদেশ গার্মেন্ট বায়িং হাউজ অ্যাসোসিয়েশন (বিজিবিএ) আলোচনার আয়োজন করে। সংগঠনটির সভাপতি মোহাম্মদ মোফাজ্জল হোসেন পাভেলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আব্দুল আউয়াল মিন্টু।
সভায় রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন, বিজিএমইএ সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম, বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, বিটিএমএর সভাপতি শওকত রাসেলসহ অন্য ব্যবসায়ীরা বক্তব্য রাখেন।
আব্দুল আউয়াল মিন্টু বলেন, ‘আমরা সবাই কাজ করলে এই দেশকে শক্তিশালী করতে পারব, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আমরা দেশের জন্য সম্পদ সৃষ্টি করব, উৎপাদন করব।
গত ১৫ বছরে দেশের কোনো পরিসংখ্যান সঠিকভাবে প্রণয়ন করা হয়নি উল্লেখ করে এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মিন্টু বলেন, ‘আমরা কত রপ্তানি করেছি, তার সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই। কাস্টমসের বইয়ে একটা আছে, বাংলাদেশ ব্যাংক আরেকটা বলে। যে দেশ তার পরিসংখ্যান দিতে পারে না, এখানে কারও দোষ দিচ্ছি না, এই সমস্যা সবসময় ছিল, তবে গত ১০ বছরে এমন জায়গায় গেছে, যেখানে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত। কারণ, উনার সংখ্যা দিয়ে আমরা একটা সিদ্ধান্ত নিই, পরে দেখা যায়, সেটা ঠিক নেই।’
রাজনীতি এবং অর্থনীতি একে অপরের সম্পূরক ও পরিপূরক উল্লেখ করে আব্দুল আউয়াল মিন্টু বলেন, ‘যে দেশে রাজনীতি ঠিক হবে না, সে দেশে অর্থনীতি ঠিক হবে, সেটা আমার কাছে বিশ্বাসযোগ্য কোনো থিওরি নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের এখানে সমস্যা প্রকট। বাংলাদেশে একজন উদ্যোক্তার বিকাশের জন্য যে ধরনের সমাজ কাঠামো লাগে, সেটা কি পাচ্ছেন আপনারা? আমি তো কোনো দিন পাইনি। যে রাজনীতি দরকার, সেটা আপনারা পাচ্ছেন? আমি কোনো দিন পাইনি।’
দেশের ব্যবসায় পরিবেশ সুন্দর করতে রাজনীতিকে ঠিক করতে হবে বলে মনে করেন আব্দুল আউয়াল মিন্টু। তিনি বলেন, রাজনীতি ঠিক না হলে যতই সংস্কারের কথা বলেন, তা কখনোই ঠিক হয় না।
বিজিবিএ সভাপতি মোহাম্মদ মোফাজ্জল হোসেন পাভেল বলেন, ‘তৈরি পোশাক শিল্পে প্রায় ১২ বিলিয়ন ইউএস ডলার রপ্তানি অর্ডারে অবদান রাখছে গার্মেন্ট বায়িং হাউজগুলো। বর্তমান সময়ে বায়িং হাউসগুলো গার্মেন্ট খাতে মেরুদণ্ড হিসেবে কাজ করছে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বায়িং হাউসগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলছে।’
তিনি আরও বলেন, বিজিবিএ তৈরি পোশাক শিল্পের একটি শৃঙ্খলাবদ্ধ ও অলাভজনক মধ্যস্থতাকারী সংগঠন। এ প্রতিষ্ঠান তৈরি পোশাক শিল্প ও বাণিজ্য শিল্প সম্পর্কিত সেবা প্রদান করে আন্তর্জাতিক বাজারে ব্যবসা প্রসারে সদস্যদের সহায়তার মাধ্যমে সেবা দিয়ে থাকে।
যথাযথ নীতি সহায়তা এবং অনুকূল পরিবেশ নিশ্চিত করা গেলে দেশের তৈরি পোশাক খাত প্রতিযোগী দেশগুলোকে ছাড়িয়ে বিশ্ববাজারে শীর্ষস্থান দখল করবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন ব্যবসায়ীরা। এজন্য সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টার ওপর গুরুত্বারোপ করেন ব্যবসায়ীরা নেতারা।
গতকাল সোমবার বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে একটি হোটেলে ‘চলমান পরিস্থিতিতে তৈরি পোশাক শিল্প খাতের সংকট ও উত্তরণের উপায়’ শীর্ষক আলোচনায় এখাতের ব্যবসায়ীরা এই প্রত্যাশার কথা জানান।
বাংলাদেশ গার্মেন্ট বায়িং হাউজ অ্যাসোসিয়েশন (বিজিবিএ) আলোচনার আয়োজন করে। সংগঠনটির সভাপতি মোহাম্মদ মোফাজ্জল হোসেন পাভেলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আব্দুল আউয়াল মিন্টু।
সভায় রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন, বিজিএমইএ সভাপতি খন্দকার রফিকুল ইসলাম, বিকেএমইএর সভাপতি মোহাম্মদ হাতেম, বিটিএমএর সভাপতি শওকত রাসেলসহ অন্য ব্যবসায়ীরা বক্তব্য রাখেন।
আব্দুল আউয়াল মিন্টু বলেন, ‘আমরা সবাই কাজ করলে এই দেশকে শক্তিশালী করতে পারব, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। আমরা দেশের জন্য সম্পদ সৃষ্টি করব, উৎপাদন করব।
গত ১৫ বছরে দেশের কোনো পরিসংখ্যান সঠিকভাবে প্রণয়ন করা হয়নি উল্লেখ করে এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি মিন্টু বলেন, ‘আমরা কত রপ্তানি করেছি, তার সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই। কাস্টমসের বইয়ে একটা আছে, বাংলাদেশ ব্যাংক আরেকটা বলে। যে দেশ তার পরিসংখ্যান দিতে পারে না, এখানে কারও দোষ দিচ্ছি না, এই সমস্যা সবসময় ছিল, তবে গত ১০ বছরে এমন জায়গায় গেছে, যেখানে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত। কারণ, উনার সংখ্যা দিয়ে আমরা একটা সিদ্ধান্ত নিই, পরে দেখা যায়, সেটা ঠিক নেই।’
রাজনীতি এবং অর্থনীতি একে অপরের সম্পূরক ও পরিপূরক উল্লেখ করে আব্দুল আউয়াল মিন্টু বলেন, ‘যে দেশে রাজনীতি ঠিক হবে না, সে দেশে অর্থনীতি ঠিক হবে, সেটা আমার কাছে বিশ্বাসযোগ্য কোনো থিওরি নয়।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমাদের এখানে সমস্যা প্রকট। বাংলাদেশে একজন উদ্যোক্তার বিকাশের জন্য যে ধরনের সমাজ কাঠামো লাগে, সেটা কি পাচ্ছেন আপনারা? আমি তো কোনো দিন পাইনি। যে রাজনীতি দরকার, সেটা আপনারা পাচ্ছেন? আমি কোনো দিন পাইনি।’
দেশের ব্যবসায় পরিবেশ সুন্দর করতে রাজনীতিকে ঠিক করতে হবে বলে মনে করেন আব্দুল আউয়াল মিন্টু। তিনি বলেন, রাজনীতি ঠিক না হলে যতই সংস্কারের কথা বলেন, তা কখনোই ঠিক হয় না।
বিজিবিএ সভাপতি মোহাম্মদ মোফাজ্জল হোসেন পাভেল বলেন, ‘তৈরি পোশাক শিল্পে প্রায় ১২ বিলিয়ন ইউএস ডলার রপ্তানি অর্ডারে অবদান রাখছে গার্মেন্ট বায়িং হাউজগুলো। বর্তমান সময়ে বায়িং হাউসগুলো গার্মেন্ট খাতে মেরুদণ্ড হিসেবে কাজ করছে। দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে বায়িং হাউসগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলছে।’
তিনি আরও বলেন, বিজিবিএ তৈরি পোশাক শিল্পের একটি শৃঙ্খলাবদ্ধ ও অলাভজনক মধ্যস্থতাকারী সংগঠন। এ প্রতিষ্ঠান তৈরি পোশাক শিল্প ও বাণিজ্য শিল্প সম্পর্কিত সেবা প্রদান করে আন্তর্জাতিক বাজারে ব্যবসা প্রসারে সদস্যদের সহায়তার মাধ্যমে সেবা দিয়ে থাকে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর বিমান হামলার পর বিশ্বজুড়ে তেলের বাজারে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যুদ্ধের আশঙ্কা এবং জ্বালানির সরবরাহে সম্ভাব্য বিঘ্ন ঘটতে পারে—এই আতঙ্কে আজ দিনের শুরুতেই বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম হঠাৎ করেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
৬ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
৬ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
৬ ঘণ্টা আগে