আসাদুজ্জামান নূর, ঢাকা
চীনের সেনজেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের সঙ্গে অংশীদারি চুক্তির পাঁচ বছরেও সুফল পায়নি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। এ সময়ে ডিএসইর উন্নয়নে তেমন কোনো পদক্ষেপও চোখে পড়েনি। চীনা দুই প্রতিষ্ঠানের ইতিবাচক প্রভাব নিয়ে করা জরিপে বেশির ভাগ উত্তরদাতাই নেতিবাচক মনোভাব জানিয়েছেন। বিশ্লেষকেরা এর সুফল নিয়ে প্রশ্ন তুললেও কেউ কেউ অবশ্য মনে করেন, লাভবান হওয়ার সুযোগ এখনো আছে।
জানা যায়, দেশের পুঁজিবাজারকে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছানোর লক্ষ্যে ২০১৮ সালে চীনা কনসোর্টিয়ামের কাছে ২৫ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। এতে করে কনসোর্টিয়ামের সদস্য হিসেবে চীনের সেনজেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসইর বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত হয়। ডিএসইর বোর্ডে চীনা কনসোর্টিয়াম পুঁজিবাজারের উন্নয়নে ভূমিকার বিষয়ে দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি ব্রোকারেজ হাউস সম্প্রতি একটি জরিপ পরিচালনা করে। ‘বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট সেন্টিমেন্ট সার্ভে ২০২৩’ শীর্ষক জরিপে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট ১০১ জন বিশ্লেষকের মতামত নেওয়া হয়। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৫৩ শতাংশই মনে করেন, চীনা কনসোর্টিয়ামের কৌশলগত অংশীদারত্বের সম্পৃক্ততা বাজারের পরিস্থিতির উন্নতিতে কোনো সাহায্য করেনি।
তবে সামান্য ভূমিকা রাখতে পেরেছে বলে মনে করেন মত প্রদানকারীদের ৩৯ শতাংশ। চীনাদের কাছ থেকে কোনো সুফল মিলবে না বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ। তিনি বলেন, ‘কৌশলগত সাপোর্ট দিয়ে তারা বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের অনেক উন্নয়ন করবে, এই ভাবনাও আমাদের ঠিক নয়।’
অর্থনীতিবিদ এবং পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর মনে করেন, চীনা কনসোর্টিয়ামকে কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে পাওয়ার পরও প্রধানত তিনটি কারণে দেশের পুঁজিবাজারের অগ্রগতি সম্ভব হয়নি। তিনি বলেন, প্রথমে কোভিড মহামারি। এ ছাড়া পুঁজিবাজারের অস্থিতিশীলতা এবং ডিএসইর পর্ষদ সদস্যদের শক্তিশালী মনোভাবের অভাবও অনেকটা দায়ী।
তথ্যমতে, ২০১৮ সালের ১৪ মে চুক্তির মাধ্যমে ডিএসইর ৪৫ কোটি বা ২৫ শতাংশ শেয়ার ২২ টাকা দরে ৯৪৭ কোটি টাকায় কিনে নেয় চীনা কনসোর্টিয়াম। কিন্তু ওই অর্থের বিনিয়োগ পারফরম্যান্স নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন ডিএসইর শেয়ারহোল্ডাররা। চীনা কনসোর্টিয়ামের পক্ষ থেকে ডিএসইতে পরিচালক হিসেবে রয়েছেন জি ওয়েনহাই। ভার্চুয়াল মাধ্যমে তিনি ডিএসইর বোর্ড মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করলেও কৌশলগত কোনো সহযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে না।
চীনের সেনজেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের সঙ্গে অংশীদারি চুক্তির পাঁচ বছরেও সুফল পায়নি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। এ সময়ে ডিএসইর উন্নয়নে তেমন কোনো পদক্ষেপও চোখে পড়েনি। চীনা দুই প্রতিষ্ঠানের ইতিবাচক প্রভাব নিয়ে করা জরিপে বেশির ভাগ উত্তরদাতাই নেতিবাচক মনোভাব জানিয়েছেন। বিশ্লেষকেরা এর সুফল নিয়ে প্রশ্ন তুললেও কেউ কেউ অবশ্য মনে করেন, লাভবান হওয়ার সুযোগ এখনো আছে।
জানা যায়, দেশের পুঁজিবাজারকে অনন্য উচ্চতায় পৌঁছানোর লক্ষ্যে ২০১৮ সালে চীনা কনসোর্টিয়ামের কাছে ২৫ শতাংশ শেয়ার বিক্রি করে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। এতে করে কনসোর্টিয়ামের সদস্য হিসেবে চীনের সেনজেন ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জ ডিএসইর বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত হয়। ডিএসইর বোর্ডে চীনা কনসোর্টিয়াম পুঁজিবাজারের উন্নয়নে ভূমিকার বিষয়ে দেশের শীর্ষস্থানীয় একটি ব্রোকারেজ হাউস সম্প্রতি একটি জরিপ পরিচালনা করে। ‘বাংলাদেশ ক্যাপিটাল মার্কেট সেন্টিমেন্ট সার্ভে ২০২৩’ শীর্ষক জরিপে পুঁজিবাজারসংশ্লিষ্ট ১০১ জন বিশ্লেষকের মতামত নেওয়া হয়। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৫৩ শতাংশই মনে করেন, চীনা কনসোর্টিয়ামের কৌশলগত অংশীদারত্বের সম্পৃক্ততা বাজারের পরিস্থিতির উন্নতিতে কোনো সাহায্য করেনি।
তবে সামান্য ভূমিকা রাখতে পেরেছে বলে মনে করেন মত প্রদানকারীদের ৩৯ শতাংশ। চীনাদের কাছ থেকে কোনো সুফল মিলবে না বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের সাবেক চেয়ারম্যান ও পুঁজিবাজার বিশ্লেষক অধ্যাপক আবু আহমেদ। তিনি বলেন, ‘কৌশলগত সাপোর্ট দিয়ে তারা বাংলাদেশের পুঁজিবাজারের অনেক উন্নয়ন করবে, এই ভাবনাও আমাদের ঠিক নয়।’
অর্থনীতিবিদ এবং পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (পিআরআই) নির্বাহী পরিচালক ড. আহসান এইচ মনসুর মনে করেন, চীনা কনসোর্টিয়ামকে কৌশলগত বিনিয়োগকারী হিসেবে পাওয়ার পরও প্রধানত তিনটি কারণে দেশের পুঁজিবাজারের অগ্রগতি সম্ভব হয়নি। তিনি বলেন, প্রথমে কোভিড মহামারি। এ ছাড়া পুঁজিবাজারের অস্থিতিশীলতা এবং ডিএসইর পর্ষদ সদস্যদের শক্তিশালী মনোভাবের অভাবও অনেকটা দায়ী।
তথ্যমতে, ২০১৮ সালের ১৪ মে চুক্তির মাধ্যমে ডিএসইর ৪৫ কোটি বা ২৫ শতাংশ শেয়ার ২২ টাকা দরে ৯৪৭ কোটি টাকায় কিনে নেয় চীনা কনসোর্টিয়াম। কিন্তু ওই অর্থের বিনিয়োগ পারফরম্যান্স নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন ডিএসইর শেয়ারহোল্ডাররা। চীনা কনসোর্টিয়ামের পক্ষ থেকে ডিএসইতে পরিচালক হিসেবে রয়েছেন জি ওয়েনহাই। ভার্চুয়াল মাধ্যমে তিনি ডিএসইর বোর্ড মিটিংয়ে অংশগ্রহণ করলেও কৌশলগত কোনো সহযোগিতা পাওয়া যাচ্ছে না।
বিশ্বের মোট তেলের প্রায় ২০ শতাংশ প্রতিদিন পার হয় মধ্যপ্রাচ্যের অতি গুরুত্বপূর্ণ হরমুজ প্রণালি দিয়ে। এর ৮৪ শতাংশই যায় এশিয়ার বিভিন্ন দেশে, ফলে এই রুটে সামান্য বিপর্যয়ও চীন, ভারত, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়ার মতো অর্থনীতির ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে।
২৩ মিনিট আগেজাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের (ডিএনসিআরপি) ‘বাজারদর’ নামে একটি অ্যাপ চালু করেছে। এই অ্যাপের মাধ্যমে এখন থেকে মোবাইল ফোনেই জানা যাবে সারা দেশের দৈনন্দিন খুচরা পণ্যের দামদর। আজ সোমবার অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আলীম আক্তার খান এ মোবাইল অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ্লিকেশনের উদ্বোধন করেন।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের বৃহৎ শিল্পগোষ্ঠী যমুনা গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান পেগাসাস লেদারস লিমিটেডের পরিবেশক সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল রোববার (২১ জুন) যমুনা ফিউচার পার্কের কনভেনশন হলে সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়। দেশি ও আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন জুতার ব্যান্ডগুলোর সঙ্গে সম্পৃক্ত পরিবেশকেরা এ আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন।
৯ ঘণ্টা আগেপারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাব কী দেবে ইরান, এই প্রশ্ন পুরো বিশ্বের। তবে প্রথম প্রতিক্রিয়া হিসেবে হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এদিকে যুক্তরাষ্ট্র হুঁশিয়ারি দিয়েছে, বিশ্বের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই বাণিজ্যিক পথটি বন্ধ করা হবে ইরানের ‘অর্থনৈতিক...
১০ ঘণ্টা আগে