নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বেসিক ব্যাংক সরকারের কোনো ব্যাংক অধ্যাদেশ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত ব্যাংক নয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এমন মন্তব্যে কড়া প্রতিবাদ জানিয়ে আইনি ব্যাখ্যা ও যুক্তি তুলে ধরেছে বেসিক ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হকের এ ধরনের বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রকাশের পরেই ব্যাংকটির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পক্ষ থেকে সরকারি ব্যাংক হিসেবে ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হকের মনগড়া বক্তব্যে বিসিক ব্যাংকে বিরূপ প্রভাব পড়েছে বলে বেসিক ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক ও জনসংযোগ বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ ইশতিয়াক আজাদ স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ১৬ এপ্রিল বেসরকারি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত না করে সরকারি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হওয়ার দাবিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরকে স্মারকলিপি প্রদান করেছেন ব্যাংকটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। একই দাবিতে অর্থ মন্ত্রণালয়েও স্মারকলিপি দেন তাঁরা। এর পরপরই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্রকে বেসিক ব্যাংক সরকারি ব্যাংক কি না জানতে চাওয়া হলে মেজবাউল হক বলেন, ‘বেসিক সরকারের কোনো ব্যাংক অর্ডারের দ্বারা স্থাপিত ব্যাংক না। সোনালী ব্যাংকের যেমন ব্যাংক অর্ডার আছে, বেসিকের তেমন নেই। সোনালী, রূপালী ও অগ্রণী ব্যাংক আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত। বেসিক ব্যাংক কোনো আইন দিয়ে প্রতিষ্ঠিত না। সরকার যেমন বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ার হোল্ড করে, তেমনি বেসিকেরও শেয়ার হোল্ড করে। বেসিক একটি বিশেষায়িত ব্যাংক ছিল। যেটা একটা বিশেষ উদ্দেশে গঠন করা হয়েছিল। এটা কিন্তু ব্যাংক হিসেবে সরকারের আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত না।’
বিবৃতিটিতে দাবি করা হয়েছে, নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে এ ধরনের বক্তব্য বেসিক ব্যাংকের বিষয়ে জনমনে নেতিবাচক ধারণা তৈরি করতে পারে।ব্যাংকের গ্রাহকদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের গেজেট, বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিপত্রের মাধ্যমে বেসিক ব্যাংক লিমিটেডকে শতভাগ রাষ্ট্রমালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে গণ্য করা হয়েছে এবং মহামান্য আদালতের রায়ে বেসিক ব্যাংকের কর্মকর্তা/কর্মচারীগণকে সরকারি কর্মচারী হিসেবে সাব্যস্ত করেছেন।
বর্তমানে দেশে কার্যরত রাষ্ট্রমালিকানাধীন অন্য ব্যাংকগুলো যে বিধিমালা ও নীতিমালার আওতায় পরিচালিত হচ্ছে, শতভাগ রাষ্ট্রমালিকানাধীন বেসিক ব্যাংক লিমিটেডও একই বিধিমালা ও নীতিমালার আওতায় পরিচালিত হচ্ছে। রাষ্ট্রমালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী, বিডিবিএল যে সাংগঠনিক কাঠামোর আওতায় (অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ কর্তৃক অনুমোদিত) পরিচালিত হচ্ছে; শতভাগ রাষ্ট্রমালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে বেসিক ব্যাংক লিমিটেডও একই সাংগঠনিক কাঠামোর আওতায় (অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ কর্তৃক অনুমোদিত) পরিচালিত হচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের বার্ষিক প্রতিবেদনে রাষ্ট্রমালিকানাধীন ছয়টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের তালিকায় বেসিক ব্যাংকের নাম রয়েছে। এ ছাড়া, বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে রাষ্ট্রমালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংকের তালিকায় বেসিক ব্যাংকের নাম উল্লেখ রয়েছে।
বেসিক ব্যাংক বলছে, দেশের ক্ষুদ্র শিল্পে অর্থায়নের লক্ষ্যে ১৯৮৯ সালে বেসিক ব্যাংক লিমিটেডের কার্যক্রম শুরু হয়, যা ১৯৯২ সালে শতভাগ রাষ্ট্রমালিকানাধীন ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
বেসিক ব্যাংক সরকারের কোনো ব্যাংক অধ্যাদেশ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত ব্যাংক নয় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এমন মন্তব্যে কড়া প্রতিবাদ জানিয়ে আইনি ব্যাখ্যা ও যুক্তি তুলে ধরেছে বেসিক ব্যাংক কর্তৃপক্ষ। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক মো. মেজবাউল হকের এ ধরনের বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রকাশের পরেই ব্যাংকটির কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পক্ষ থেকে সরকারি ব্যাংক হিসেবে ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র মেজবাউল হকের মনগড়া বক্তব্যে বিসিক ব্যাংকে বিরূপ প্রভাব পড়েছে বলে বেসিক ব্যাংকের সহকারী মহাব্যবস্থাপক ও জনসংযোগ বিভাগের প্রধান মোহাম্মদ ইশতিয়াক আজাদ স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ১৬ এপ্রিল বেসরকারি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত না করে সরকারি ব্যাংকের সঙ্গে একীভূত হওয়ার দাবিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের গভর্নরকে স্মারকলিপি প্রদান করেছেন ব্যাংকটির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। একই দাবিতে অর্থ মন্ত্রণালয়েও স্মারকলিপি দেন তাঁরা। এর পরপরই কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মুখপাত্রকে বেসিক ব্যাংক সরকারি ব্যাংক কি না জানতে চাওয়া হলে মেজবাউল হক বলেন, ‘বেসিক সরকারের কোনো ব্যাংক অর্ডারের দ্বারা স্থাপিত ব্যাংক না। সোনালী ব্যাংকের যেমন ব্যাংক অর্ডার আছে, বেসিকের তেমন নেই। সোনালী, রূপালী ও অগ্রণী ব্যাংক আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত। বেসিক ব্যাংক কোনো আইন দিয়ে প্রতিষ্ঠিত না। সরকার যেমন বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের শেয়ার হোল্ড করে, তেমনি বেসিকেরও শেয়ার হোল্ড করে। বেসিক একটি বিশেষায়িত ব্যাংক ছিল। যেটা একটা বিশেষ উদ্দেশে গঠন করা হয়েছিল। এটা কিন্তু ব্যাংক হিসেবে সরকারের আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত না।’
বিবৃতিটিতে দাবি করা হয়েছে, নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে এ ধরনের বক্তব্য বেসিক ব্যাংকের বিষয়ে জনমনে নেতিবাচক ধারণা তৈরি করতে পারে।ব্যাংকের গ্রাহকদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে। বাংলাদেশ সরকারের গেজেট, বাংলাদেশ ব্যাংকের পরিপত্রের মাধ্যমে বেসিক ব্যাংক লিমিটেডকে শতভাগ রাষ্ট্রমালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে গণ্য করা হয়েছে এবং মহামান্য আদালতের রায়ে বেসিক ব্যাংকের কর্মকর্তা/কর্মচারীগণকে সরকারি কর্মচারী হিসেবে সাব্যস্ত করেছেন।
বর্তমানে দেশে কার্যরত রাষ্ট্রমালিকানাধীন অন্য ব্যাংকগুলো যে বিধিমালা ও নীতিমালার আওতায় পরিচালিত হচ্ছে, শতভাগ রাষ্ট্রমালিকানাধীন বেসিক ব্যাংক লিমিটেডও একই বিধিমালা ও নীতিমালার আওতায় পরিচালিত হচ্ছে। রাষ্ট্রমালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রূপালী, বিডিবিএল যে সাংগঠনিক কাঠামোর আওতায় (অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ কর্তৃক অনুমোদিত) পরিচালিত হচ্ছে; শতভাগ রাষ্ট্রমালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংক হিসেবে বেসিক ব্যাংক লিমিটেডও একই সাংগঠনিক কাঠামোর আওতায় (অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ কর্তৃক অনুমোদিত) পরিচালিত হচ্ছে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, সরকারের অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের বার্ষিক প্রতিবেদনে রাষ্ট্রমালিকানাধীন ছয়টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের তালিকায় বেসিক ব্যাংকের নাম রয়েছে। এ ছাড়া, বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে রাষ্ট্রমালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংকের তালিকায় বেসিক ব্যাংকের নাম উল্লেখ রয়েছে।
বেসিক ব্যাংক বলছে, দেশের ক্ষুদ্র শিল্পে অর্থায়নের লক্ষ্যে ১৯৮৯ সালে বেসিক ব্যাংক লিমিটেডের কার্যক্রম শুরু হয়, যা ১৯৯২ সালে শতভাগ রাষ্ট্রমালিকানাধীন ব্যাংক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১৩ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৭ ঘণ্টা আগে