অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, জনসংখ্যার ক্রমবৃদ্ধি এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির দ্বারা চালিত আগামী দশকে বাংলাদেশে আকাশপথে ভ্রমণ দ্বিগুণ হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং। এ অবস্থায় বাংলাদেশের বাজারকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখছে তারা।
আজ বুধবার উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে বিমান ভ্রমণের ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং সক্ষমতাবিষয়ক তাদের কমার্শিয়াল মার্কেট আউটলুক (সিএমও) প্রকাশ অনুষ্ঠানে এসব তুলে ধরেছে।
সিএমও হলো বৈশ্বিক এবং আঞ্চলিক বিমানের চাহিদাবিষয়ক একটি বার্ষিক পূর্বাভাস। বোয়িংয়ের পূর্বাভাস অনুযায়ী ২০৩২ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের বার্ষিক জিডিপি ৫ শতাধিক বেশি হারে বৃদ্ধি পাবে; যা বৈশ্বিক জিডিপি প্রবৃদ্ধির গড়ের দ্বিগুণেরও বেশি। পাশাপাশি বিমান ভ্রমণের বার্ষিক বৃদ্ধির হার হবে প্রায় ৮ দশমিক ৫ শতাংশ।
এশিয়া-প্যাসিফিক ও ভারতের বোয়িং কমার্শিয়াল মার্কেটিং ম্যানেজিং ডিরেক্টর ডেড শাল্টে বলেন, ‘গত বছর থেকে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা শিথিল করায় বাংলাদেশে সক্ষমতা বছরে ১১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। মধ্যপ্রাচ্য এবং ভারতে আঞ্চলিক ট্র্যাফিক বিবেচনায় আগামী ১০ বছরে বাংলাদেশের বিমান ভ্রমণ দ্বিগুণ হবে বলে আমরা মনে করি।’
সিএমওর পূর্বাভাস অনুযায়ী, যাত্রী ভ্রমণ এবং এয়ার কার্গোর জোরালো চাহিদা মেটাতে দক্ষিণ এশিয়ার বাহক বা ক্যারিয়ারদের আগামী ২০ বছরে ২ হাজার ৩০০টির বেশি নতুন বাণিজ্যিক বিমানের প্রয়োজন হবে। এর ফলে দক্ষিণ এশিয়ার বর্তমান ইন-সার্ভিস বিমানবহরের (৭০০টি) তিনগুণেরও বেশি বৃদ্ধি হবে বলে জানানো হচ্ছে।
শাল্টে আরও বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়ায় আমরা দারুণ সুযোগ দেখতে পাচ্ছি, যেখানে বৃদ্ধির জন্য ভবিষ্যতের বিমানবহরের ৮০ শতাংশের বেশি প্রয়োজন হবে। আর বাকি ২০ শতাংশ ব্যবহৃত হবে পুরোনো অকার্যকর বিমান প্রতিস্থাপনের জন্য।’
৭৩৭-এর মতো সিঙ্গেল-আইল বিমানগুলো দক্ষিণ এশিয়ার ভবিষ্যৎ বিমানবহরের প্রায় ৯০ শতাংশ ব্যবস্থা করবে। যেখানে এই অঞ্চলের বিমানবহরের ১০ শতাংশ গঠিত হবে ৭৮৭-এর মতো প্রশস্ত বা ওয়াইড বডি বিমান দ্বারা। এই দুটি বিমানের মডেলই বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এবং ইউএস-বাংলায় চালু রয়েছে।
শাল্টে আরও বলেন, ‘এই বাজারে বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের দ্রুত বৃদ্ধিতে বোয়িং বিমানগুলো চমৎকার ভূমিকা পালন করেছে ৷ প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধিতে বিমানবহরের সাদৃশ্য প্রধান ভূমিকা পালন করবে, বিশেষ করে যেহেতু এটি আমাদের এয়ারলাইনে গ্রাহকদের প্রশিক্ষণ এবং রক্ষণাবেক্ষণের সঙ্গে সম্পর্কিত পরিচালনার খরচ এবং ব্যয় কমায়।’
সম্প্রতি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এয়ারবাস থেকে ১০টি উড়োজাহাজ কেনার ঘোষণা দিয়েছে। এ প্রসঙ্গে বোয়িং কর্মকর্তারা উল্লেখ করেন, যদি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস তাদের বহরে অন্য নির্মাতা থেকে উড়োজাহাজ কিনে তাহলে তাদের খরচ অনেকাংশে বেড়ে যাবে।
এ সময় বোয়িংয়ের এশিয়া-প্যাসিফিক ও ভারতের বোয়িং কমার্শিয়াল মার্কেটিং ম্যানেজিং ডিরেক্টর ডেভ শাল্টে বলেন, বিমান যদি বর্তমানে নতুন কোনো ব্র্যান্ডের (এয়ারবাস) এয়ারক্রাফট কিনে; তাহলে তাদের খরচ অনেকাংশে দ্বিগুণ হয়ে যাবে। বর্তমানে বিমানের বহরে বোয়িংয়ের আধিক্য থাকায় বিমানের একটি টেকনিক্যাল ও পাইলট টিম রয়েছে। তবে বিমান যদি নতুন ব্র্যান্ডের এয়ারক্রাফট নেয়, সে ক্ষেত্রে তাদের দুই সেট টেকনিক্যাল টিম, দুই সেট পাইলট, দুই সেট ট্রেনিং টিম, দুই সেট সিমুলেটর লাগবে। এতে বিমানের খরচ কয়েকগুণ বৃদ্ধি পাবে।
প্রোগ্রামে ডেভ শাল্টে সরাসরি এয়ারবাসের কথা না বললেও তিনি তাঁর পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনে এয়ারবাসের উদাহরণ টেনে আনেন। তিনি জানান, বিমানের বহরে যদি ১০টি বোয়িং ৭৮৭ থাকে তাহলে যত টাকা খরচ হবে, বিমানের বহরে ৫টি বোয়িং ৭৮৭ এবং ৫টি এয়ারবাস এ৩৫০ থাকে তাহলে খরচ আকাশচুম্বী হয়ে যাবে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশি টাকায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ৬৪০ কোটি টাকা অতিরিক্ত ব্যয় হবে। এতে প্রায় ২ হাজার ১০০টি ব্র্যান্ড নিউ গাড়ি কেনা সম্ভব।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের এয়ারবাস কেনার ঘোষণার পরই কেন বোয়িং বাংলাদেশে সংবাদ সম্মেলন করল? তারা কি বাংলাদেশের মার্কেট হারাচ্ছে বলে মনে করছে? এ বিষয়ে জানতে চাইলে বোয়িংয়ের নর্থ ইস্ট এশিয়া কমার্শিয়াল এয়ারপ্লেন বিভাগের রিজওনাল ডিরেক্টর (কমিউনিকেশন) কেভিন ইও বলেন, ‘বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন সেক্টর অপার সম্ভাবনায় একটি সেক্টর। আমরা দীর্ঘদিন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ও ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক রেখে কাজ করছি। এ ছাড়া আমরা দীর্ঘদিন বাংলাদেশের বিমানবন্দরের ক্যাটাগরি আপগ্রেডেশনে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি। এই সম্পর্ক আরও সমৃদ্ধ করতেই বোয়িং আজ সংবাদ সম্মেলন করতে এসেছে।’
উল্লেখ্য, শীর্ষস্থানীয় অ্যারোস্পেস কোম্পানি বোয়িং বিশ্বের ১৫০টিরও বেশি দেশে তাদের গ্রাহকদের পণ্য ও সেবা সরবরাহ করে থাকে। শীর্ষ মার্কিন রপ্তানিকারক হিসেবে কোম্পানিটি বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সুবিধা, সক্ষমতা এবং কমিউনিটি প্রভাবকে এগিয়ে নিতে সাপ্লায়ার বেইজের দক্ষতাকে কাজে লাগায়। আগামীর জন্য উদ্ভাবন এবং কোম্পানির নিরাপত্তা, গুণগতমান ও মূল্যবোধের ওপর ভিত্তি করে একটি সংস্কৃতি গড়ে তুলতে বোয়িংয়ের বৈচিত্র্যময় টিম দৃঢ়প্রতিজ্ঞ বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, জনসংখ্যার ক্রমবৃদ্ধি এবং মধ্যবিত্ত শ্রেণির দ্বারা চালিত আগামী দশকে বাংলাদেশে আকাশপথে ভ্রমণ দ্বিগুণ হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান বোয়িং। এ অবস্থায় বাংলাদেশের বাজারকে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে দেখছে তারা।
আজ বুধবার উড়োজাহাজ নির্মাতা প্রতিষ্ঠানটি বাংলাদেশে বিমান ভ্রমণের ক্রমবর্ধমান চাহিদা এবং সক্ষমতাবিষয়ক তাদের কমার্শিয়াল মার্কেট আউটলুক (সিএমও) প্রকাশ অনুষ্ঠানে এসব তুলে ধরেছে।
সিএমও হলো বৈশ্বিক এবং আঞ্চলিক বিমানের চাহিদাবিষয়ক একটি বার্ষিক পূর্বাভাস। বোয়িংয়ের পূর্বাভাস অনুযায়ী ২০৩২ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের বার্ষিক জিডিপি ৫ শতাধিক বেশি হারে বৃদ্ধি পাবে; যা বৈশ্বিক জিডিপি প্রবৃদ্ধির গড়ের দ্বিগুণেরও বেশি। পাশাপাশি বিমান ভ্রমণের বার্ষিক বৃদ্ধির হার হবে প্রায় ৮ দশমিক ৫ শতাংশ।
এশিয়া-প্যাসিফিক ও ভারতের বোয়িং কমার্শিয়াল মার্কেটিং ম্যানেজিং ডিরেক্টর ডেড শাল্টে বলেন, ‘গত বছর থেকে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা শিথিল করায় বাংলাদেশে সক্ষমতা বছরে ১১ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে। মধ্যপ্রাচ্য এবং ভারতে আঞ্চলিক ট্র্যাফিক বিবেচনায় আগামী ১০ বছরে বাংলাদেশের বিমান ভ্রমণ দ্বিগুণ হবে বলে আমরা মনে করি।’
সিএমওর পূর্বাভাস অনুযায়ী, যাত্রী ভ্রমণ এবং এয়ার কার্গোর জোরালো চাহিদা মেটাতে দক্ষিণ এশিয়ার বাহক বা ক্যারিয়ারদের আগামী ২০ বছরে ২ হাজার ৩০০টির বেশি নতুন বাণিজ্যিক বিমানের প্রয়োজন হবে। এর ফলে দক্ষিণ এশিয়ার বর্তমান ইন-সার্ভিস বিমানবহরের (৭০০টি) তিনগুণেরও বেশি বৃদ্ধি হবে বলে জানানো হচ্ছে।
শাল্টে আরও বলেন, ‘দক্ষিণ এশিয়ায় আমরা দারুণ সুযোগ দেখতে পাচ্ছি, যেখানে বৃদ্ধির জন্য ভবিষ্যতের বিমানবহরের ৮০ শতাংশের বেশি প্রয়োজন হবে। আর বাকি ২০ শতাংশ ব্যবহৃত হবে পুরোনো অকার্যকর বিমান প্রতিস্থাপনের জন্য।’
৭৩৭-এর মতো সিঙ্গেল-আইল বিমানগুলো দক্ষিণ এশিয়ার ভবিষ্যৎ বিমানবহরের প্রায় ৯০ শতাংশ ব্যবস্থা করবে। যেখানে এই অঞ্চলের বিমানবহরের ১০ শতাংশ গঠিত হবে ৭৮৭-এর মতো প্রশস্ত বা ওয়াইড বডি বিমান দ্বারা। এই দুটি বিমানের মডেলই বর্তমানে বিমান বাংলাদেশ এবং ইউএস-বাংলায় চালু রয়েছে।
শাল্টে আরও বলেন, ‘এই বাজারে বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের দ্রুত বৃদ্ধিতে বোয়িং বিমানগুলো চমৎকার ভূমিকা পালন করেছে ৷ প্রবৃদ্ধি বৃদ্ধিতে বিমানবহরের সাদৃশ্য প্রধান ভূমিকা পালন করবে, বিশেষ করে যেহেতু এটি আমাদের এয়ারলাইনে গ্রাহকদের প্রশিক্ষণ এবং রক্ষণাবেক্ষণের সঙ্গে সম্পর্কিত পরিচালনার খরচ এবং ব্যয় কমায়।’
সম্প্রতি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস এয়ারবাস থেকে ১০টি উড়োজাহাজ কেনার ঘোষণা দিয়েছে। এ প্রসঙ্গে বোয়িং কর্মকর্তারা উল্লেখ করেন, যদি বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস তাদের বহরে অন্য নির্মাতা থেকে উড়োজাহাজ কিনে তাহলে তাদের খরচ অনেকাংশে বেড়ে যাবে।
এ সময় বোয়িংয়ের এশিয়া-প্যাসিফিক ও ভারতের বোয়িং কমার্শিয়াল মার্কেটিং ম্যানেজিং ডিরেক্টর ডেভ শাল্টে বলেন, বিমান যদি বর্তমানে নতুন কোনো ব্র্যান্ডের (এয়ারবাস) এয়ারক্রাফট কিনে; তাহলে তাদের খরচ অনেকাংশে দ্বিগুণ হয়ে যাবে। বর্তমানে বিমানের বহরে বোয়িংয়ের আধিক্য থাকায় বিমানের একটি টেকনিক্যাল ও পাইলট টিম রয়েছে। তবে বিমান যদি নতুন ব্র্যান্ডের এয়ারক্রাফট নেয়, সে ক্ষেত্রে তাদের দুই সেট টেকনিক্যাল টিম, দুই সেট পাইলট, দুই সেট ট্রেনিং টিম, দুই সেট সিমুলেটর লাগবে। এতে বিমানের খরচ কয়েকগুণ বৃদ্ধি পাবে।
প্রোগ্রামে ডেভ শাল্টে সরাসরি এয়ারবাসের কথা না বললেও তিনি তাঁর পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনে এয়ারবাসের উদাহরণ টেনে আনেন। তিনি জানান, বিমানের বহরে যদি ১০টি বোয়িং ৭৮৭ থাকে তাহলে যত টাকা খরচ হবে, বিমানের বহরে ৫টি বোয়িং ৭৮৭ এবং ৫টি এয়ারবাস এ৩৫০ থাকে তাহলে খরচ আকাশচুম্বী হয়ে যাবে। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশি টাকায় বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের ৬৪০ কোটি টাকা অতিরিক্ত ব্যয় হবে। এতে প্রায় ২ হাজার ১০০টি ব্র্যান্ড নিউ গাড়ি কেনা সম্ভব।
বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের এয়ারবাস কেনার ঘোষণার পরই কেন বোয়িং বাংলাদেশে সংবাদ সম্মেলন করল? তারা কি বাংলাদেশের মার্কেট হারাচ্ছে বলে মনে করছে? এ বিষয়ে জানতে চাইলে বোয়িংয়ের নর্থ ইস্ট এশিয়া কমার্শিয়াল এয়ারপ্লেন বিভাগের রিজওনাল ডিরেক্টর (কমিউনিকেশন) কেভিন ইও বলেন, ‘বাংলাদেশের অ্যাভিয়েশন সেক্টর অপার সম্ভাবনায় একটি সেক্টর। আমরা দীর্ঘদিন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস ও ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনের সঙ্গে নিবিড় সম্পর্ক রেখে কাজ করছি। এ ছাড়া আমরা দীর্ঘদিন বাংলাদেশের বিমানবন্দরের ক্যাটাগরি আপগ্রেডেশনে বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি। এই সম্পর্ক আরও সমৃদ্ধ করতেই বোয়িং আজ সংবাদ সম্মেলন করতে এসেছে।’
উল্লেখ্য, শীর্ষস্থানীয় অ্যারোস্পেস কোম্পানি বোয়িং বিশ্বের ১৫০টিরও বেশি দেশে তাদের গ্রাহকদের পণ্য ও সেবা সরবরাহ করে থাকে। শীর্ষ মার্কিন রপ্তানিকারক হিসেবে কোম্পানিটি বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক সুবিধা, সক্ষমতা এবং কমিউনিটি প্রভাবকে এগিয়ে নিতে সাপ্লায়ার বেইজের দক্ষতাকে কাজে লাগায়। আগামীর জন্য উদ্ভাবন এবং কোম্পানির নিরাপত্তা, গুণগতমান ও মূল্যবোধের ওপর ভিত্তি করে একটি সংস্কৃতি গড়ে তুলতে বোয়িংয়ের বৈচিত্র্যময় টিম দৃঢ়প্রতিজ্ঞ বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
দুই মাস ধরে কিছুটা গতি ফিরেছে দেশের পুঁজিবাজারে। তার আগের পরিস্থিতি মোটেও সুখকর ছিল না। সব মিলিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার এক বছরে আগের বছরের তুলনায় বাজারের লেনদেন ১৯ শতাংশের বেশি কমেছে। একই সময়ে প্রধান সূচক নেমেছে ৮ শতাংশের বেশি।
১ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো কোনো ঋণ ছাড়া সম্পূর্ণ নিজস্ব অর্থায়নে চীন থেকে দুটি আধুনিক জাহাজ কিনতে যাচ্ছে বাংলাদেশ শিপিং করপোরেশন (বিএসসি)।
৬ ঘণ্টা আগেবাজারে দামের ঊর্ধ্বগতির মধ্যে দেশের সাধারণ মানুষকে স্বস্তির খবর দিল ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। আগামীকাল রোববার (১০ আগস্ট) থেকে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে ভর্তুকিমূল্যে ভোজ্যতেল, চিনি ও ডাল বিক্রির কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। এবার মূল্যেও এসেছে উল্লেখযোগ্য ছাড়।
৭ ঘণ্টা আগেবিশ্ববাণিজ্যের জটিল পরিপ্রেক্ষিতে যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপ এশিয়ার পোশাক রপ্তানিতে ভিন্ন ভিন্ন প্রভাব ফেলেছে। চীন ও ভারতের রপ্তানি প্রবৃদ্ধি সংকুচিত হলেও বাংলাদেশের টেক্সটাইল খাত উল্লেখযোগ্যভাবে জোরালো হয়েছে। ভিয়েতনামও বাণিজ্যে ভালো অগ্রগতি দেখাচ্ছে। একই সঙ্গে, দেশের অর্থনীতির উৎপাদন ও সেবা...
৮ ঘণ্টা আগে