নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী অর্থবছরের বাজেটে বিদ্যুতের দাম না বাড়ানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণেই সরকার বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ব্যয় সংকোচন নীতি অবলম্বনের পথে হাঁটছে। উৎপাদন ব্যয় কমানো হবে ১০ শতাংশ। আজ সোমবার ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় এ কথা জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে অর্থনীতিকে সচল রাখতে নীতিগতভাবে আমরা আপাতত বিদ্যুতের মূল্য না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই খাতে ভর্তুকির পরিমাণ কমানোর লক্ষ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যয় ১০ শতাংশ পর্যন্ত কমানোর পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে।’
অর্থ উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘বিদ্যুৎ খাতের ব্যয় কমানোর ক্ষেত্রে আমরা বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তিগুলো পর্যালোচনা করছি এবং বিদ্যুতের ব্যয় কমাতে এনার্জি অডিট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এদিকে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ খাতে বাজেট ধরা হয়েছে ২২ হাজার ৩৭০ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের ২ দশমিক ৮৩ শতাংশ। গত বছরের চেয়ে এ বছর বাজেট ২০৪ কোটি টাকা কম। গত বছর বিদ্যুৎ খাতের বাজেট ছিল ২২ হাজার ৫৭৪ কোটি টাকা।
চলতি অর্থবছরের বাজেটে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির বাজেট ধরা হয়েছে ২ হাজার ৮৬ কোটি টাকা। যা গত অর্থবছরের দ্বিগুণ। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে উন্নয়ন বাজেট ছিল ৯৬৯ কোটি টাকা।
বাজেট বক্তৃতায় অর্থ উপদেষ্টা জানান, বিদ্যুৎ খাতের ব্যয় কমাতে এই বছরের মধ্যে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ৬৪৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করার এবং ২০২৮ সালের মধ্যে স্থানীয় কূপ থেকে অতিরিক্ত ১ হাজার ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলনের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটের আকার ধরা হয়েছে ৭ লাখ ৮৯ হাজার ৯৯৯ কোটি টাকা, যা জিডিপির ১২ দশমিক ৭ শতাংশ। এর মধ্যে পরিচালনসহ অন্যান্য খাতে মোট ৫ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
এর আগে আজ সকালে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ বৈঠকে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন দেওয়া হয়। উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ বৈঠকে প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন শেষে তাতে সই করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
আগামী অর্থবছরের বাজেটে বিদ্যুতের দাম না বাড়ানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণেই সরকার বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ব্যয় সংকোচন নীতি অবলম্বনের পথে হাঁটছে। উৎপাদন ব্যয় কমানো হবে ১০ শতাংশ। আজ সোমবার ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট বক্তৃতায় এ কথা জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ।
ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘উচ্চ মূল্যস্ফীতির কারণে অর্থনীতিকে সচল রাখতে নীতিগতভাবে আমরা আপাতত বিদ্যুতের মূল্য না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এই খাতে ভর্তুকির পরিমাণ কমানোর লক্ষ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদনে ব্যয় ১০ শতাংশ পর্যন্ত কমানোর পরিকল্পনা হাতে নেওয়া হয়েছে।’
অর্থ উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘বিদ্যুৎ খাতের ব্যয় কমানোর ক্ষেত্রে আমরা বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তিগুলো পর্যালোচনা করছি এবং বিদ্যুতের ব্যয় কমাতে এনার্জি অডিট করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি।’
এদিকে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেটে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ খাতে বাজেট ধরা হয়েছে ২২ হাজার ৩৭০ কোটি টাকা, যা মোট বাজেটের ২ দশমিক ৮৩ শতাংশ। গত বছরের চেয়ে এ বছর বাজেট ২০৪ কোটি টাকা কম। গত বছর বিদ্যুৎ খাতের বাজেট ছিল ২২ হাজার ৫৭৪ কোটি টাকা।
চলতি অর্থবছরের বাজেটে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির বাজেট ধরা হয়েছে ২ হাজার ৮৬ কোটি টাকা। যা গত অর্থবছরের দ্বিগুণ। ২০২৪-২৫ অর্থবছরে উন্নয়ন বাজেট ছিল ৯৬৯ কোটি টাকা।
বাজেট বক্তৃতায় অর্থ উপদেষ্টা জানান, বিদ্যুৎ খাতের ব্যয় কমাতে এই বছরের মধ্যে অভ্যন্তরীণ উৎস থেকে ৬৪৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করার এবং ২০২৮ সালের মধ্যে স্থানীয় কূপ থেকে অতিরিক্ত ১ হাজার ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলনের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে।
২০২৫-২৬ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটের আকার ধরা হয়েছে ৭ লাখ ৮৯ হাজার ৯৯৯ কোটি টাকা, যা জিডিপির ১২ দশমিক ৭ শতাংশ। এর মধ্যে পরিচালনসহ অন্যান্য খাতে মোট ৫ লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা এবং বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে ২ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
এর আগে আজ সকালে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ বৈঠকে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন দেওয়া হয়। উপদেষ্টা পরিষদের বিশেষ বৈঠকে প্রস্তাবিত বাজেট অনুমোদন শেষে তাতে সই করেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
যুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক আরোপের হুমকি বাংলাদেশকে এমন এক বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছিল, যা ছিল অর্থনীতির জন্য ভয়াবহ এক সতর্কসংকেত। শেষ পর্যন্ত যদি এই শুল্কহার ১৫ শতাংশ কমিয়ে ২০ শতাংশে নির্ধারণ না করা হতো, বরং তা প্রতিযোগী দেশগুলোর তুলনায় আরও বেশি হতো। তবে এর অভিঘাত হতো বহুমাত্রিক ও ব্যাপক।
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশি পণ্যের ওপর পাল্টা শুল্ক ৩৫ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনায় দেশের পুঁজিবাজারে নতুন করে প্রাণ ফিরে এসেছে। সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে গতকাল রোববার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের পাশাপাশি লেনদেনেও বড় উত্থান হয়েছে। লেনদেন হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে প্রায় এক বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ হয়
৮ ঘণ্টা আগেবিদেশে কর্মরত বাংলাদেশি প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে চলমান ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা অব্যাহত রয়েছে। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ২ দশমিক ৪৮ বিলিয়ন (২৪৭ কোটি ৭৯ লাখ) ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসীরা। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ৩০ হাজার ২৩৯ কোটি টাকা (প্রতি ডলা
৮ ঘণ্টা আগেব্যাংকিং খাতকে ঝুঁকিনির্ভর তদারকির আওতায় আনতে এবং আর্থিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করতে ‘সুপারভাইজরি পলিসি অ্যান্ড কো-অর্ডিনেশন ডিপার্টমেন্ট’ (এসপিসিডি) নামে একটি নতুন বিভাগ চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
১১ ঘণ্টা আগে