নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বেসরকারি খাতের জীবনবিমা কোম্পানি প্রোগ্রেসিভ লাইফ ইনস্যুরেন্স দীর্ঘদিন ধরে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দিতে পারছে না। তবে সম্প্রতি কোম্পানিটির শেয়ারের দাম হঠাৎ দ্রুতগতিতে বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে শেয়ারের দর প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে, যদিও ২০১৯ সালের পর থেকে কোম্পানিটি কোনো লভ্যাংশ দেয়নি।
গত সপ্তাহে পুঁজিবাজারে প্রোগ্রেসিভ লাইফের শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিশেষভাবে আকৃষ্ট করেছে, ফলে শেয়ারের দর অব্যাহতভাবে বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) কোম্পানিটি দাম বাড়ার শীর্ষে অবস্থান করেছে।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দর ৬২ টাকা ৩০ পয়সা দাঁড়িয়েছে, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৪৭ টাকা ৯০ পয়সা। অর্থাৎ পাঁচ কার্যদিবসে শেয়ারের দর বেড়েছে ১৪ টাকা ৪০ পয়সা বা ৩০ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। এতে কোম্পানিটির মোট বাজারমূল্য এক সপ্তাহে সম্মিলিতভাবে বেড়েছে ২৩ কোটি ৯৬ লাখ ৬১ হাজার ৫৯০ টাকা।
শুধু গত সপ্তাহেই নয়, ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রতিটি শেয়ারের দর ছিল ৩৫ টাকা, যা এক মাসের মধ্যে বেড়ে ৬২ টাকা ৩০ পয়সায় পৌঁছেছে। অর্থাৎ, প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৭ টাকা ৩০ পয়সা।
অন্যভাবে বলা যায়, কোনো বিনিয়োগকারী ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রোগ্রেসিভ লাইফের ১ লাখ টাকার শেয়ার কিনলে এখন তার দাম ১ লাখ ৭৮ হাজার টাকা। অর্থাৎ ১ লাখ টাকার শেয়ার কিনে এক মাস ধরে রাখলে ৭৮ হাজার টাকা মুনাফা হয়েছে।
প্রোগ্রেসিভ লাইফ ২০০৬ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। সর্বশেষ ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দেয়। এর আগে ২০১৮ সালে ১২ শতাংশ বোনাস ও ২০১৫ সালে ৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল। ২০১৯ সালের পর কোনো লভ্যাংশ না দেওয়ায় কোম্পানিটি বর্তমানে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে রয়েছে।
কোম্পানিটির মোট শেয়ারসংখ্যা ১ কোটি ৬৬ লাখ ৪৩ হাজার ১৬৬টি। এর মধ্যে উদ্যোক্তাদের কাছে রয়েছে ৩৮ দশমিক ৮২ শতাংশ, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫০ দশমিক ৪৩ শতাংশ এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আছে ১০ দশমিক ৭৫ শতাংশ শেয়ার।
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত বেসরকারি খাতের জীবনবিমা কোম্পানি প্রোগ্রেসিভ লাইফ ইনস্যুরেন্স দীর্ঘদিন ধরে বিনিয়োগকারীদের লভ্যাংশ দিতে পারছে না। তবে সম্প্রতি কোম্পানিটির শেয়ারের দাম হঠাৎ দ্রুতগতিতে বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে শেয়ারের দর প্রায় দ্বিগুণ হয়েছে, যদিও ২০১৯ সালের পর থেকে কোম্পানিটি কোনো লভ্যাংশ দেয়নি।
গত সপ্তাহে পুঁজিবাজারে প্রোগ্রেসিভ লাইফের শেয়ার বিনিয়োগকারীদের বিশেষভাবে আকৃষ্ট করেছে, ফলে শেয়ারের দর অব্যাহতভাবে বেড়েছে। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) কোম্পানিটি দাম বাড়ার শীর্ষে অবস্থান করেছে।
সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে কোম্পানিটির প্রতিটি শেয়ারের দর ৬২ টাকা ৩০ পয়সা দাঁড়িয়েছে, যা আগের সপ্তাহে ছিল ৪৭ টাকা ৯০ পয়সা। অর্থাৎ পাঁচ কার্যদিবসে শেয়ারের দর বেড়েছে ১৪ টাকা ৪০ পয়সা বা ৩০ দশমিক শূন্য ৬ শতাংশ। এতে কোম্পানিটির মোট বাজারমূল্য এক সপ্তাহে সম্মিলিতভাবে বেড়েছে ২৩ কোটি ৯৬ লাখ ৬১ হাজার ৫৯০ টাকা।
শুধু গত সপ্তাহেই নয়, ১৯ ফেব্রুয়ারি থেকে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম ধারাবাহিকভাবে বাড়ছে। ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রতিটি শেয়ারের দর ছিল ৩৫ টাকা, যা এক মাসের মধ্যে বেড়ে ৬২ টাকা ৩০ পয়সায় পৌঁছেছে। অর্থাৎ, প্রতিটি শেয়ারের দাম বেড়েছে ২৭ টাকা ৩০ পয়সা।
অন্যভাবে বলা যায়, কোনো বিনিয়োগকারী ১৯ ফেব্রুয়ারি প্রোগ্রেসিভ লাইফের ১ লাখ টাকার শেয়ার কিনলে এখন তার দাম ১ লাখ ৭৮ হাজার টাকা। অর্থাৎ ১ লাখ টাকার শেয়ার কিনে এক মাস ধরে রাখলে ৭৮ হাজার টাকা মুনাফা হয়েছে।
প্রোগ্রেসিভ লাইফ ২০০৬ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয়। সর্বশেষ ২০১৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর ১০ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দেয়। এর আগে ২০১৮ সালে ১২ শতাংশ বোনাস ও ২০১৫ সালে ৫ শতাংশ নগদ ও ৫ শতাংশ বোনাস লভ্যাংশ দিয়েছিল। ২০১৯ সালের পর কোনো লভ্যাংশ না দেওয়ায় কোম্পানিটি বর্তমানে ‘জেড’ ক্যাটাগরিতে রয়েছে।
কোম্পানিটির মোট শেয়ারসংখ্যা ১ কোটি ৬৬ লাখ ৪৩ হাজার ১৬৬টি। এর মধ্যে উদ্যোক্তাদের কাছে রয়েছে ৩৮ দশমিক ৮২ শতাংশ, সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে ৫০ দশমিক ৪৩ শতাংশ এবং প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে আছে ১০ দশমিক ৭৫ শতাংশ শেয়ার।
নগরের গণ্ডি পেরিয়ে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে গেছে ব্যাংকিং সেবা। সেই পথের সবচেয়ে সফল নাম—এজেন্ট ব্যাংকিং। ব্যাংকে যেতে হয় না, ব্যাংকই যেন এসে গেছে মানুষের হাতের নাগালে। দোকানের এক কোনায় বসে থাকা এজেন্ট এখন একজন আস্থার নাম। সাধারণ মানুষ সেখানে খোলেন হিসাব, রাখেন আমানত, তোলেন টাকা, কখনো নেন ঋণও। ফল
৩৬ মিনিট আগেচলতি বছরের এপ্রিল মাস ছিল দেশের পুঁজিবাজারের জন্য এক কঠিন সময়। ঈদের ছুটি শেষে লেনদেন শুরু হলেও বাজার ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। মাসজুড়ে ধারাবাহিক দরপতনে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) হারিয়েছে ১৭ হাজার কোটি টাকার বেশি মূলধন। এতে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে চরম হতাশা ও আস্থাহীনতা।
৪৩ মিনিট আগেশেয়ারহোল্ডারদের নগদ লভ্যাংশ না দিয়ে শুধু বোনাস শেয়ার দেওয়ার সিদ্ধান্তে প্রায় ১০ কোটি টাকার অতিরিক্ত কর দিতে হচ্ছে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংককে। পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত ব্যাংকটি ২০২৪ সালের আর্থিক বছরের জন্য বোনাস লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে। ব্যাংকটি সম্প্রতি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের মাধ্যমে জানায়, পরিচালনা পর্ষদ
১ ঘণ্টা আগেব্যবসার জন্য কঠিন পরিবেশ তৈরি করে রাখা হয়েছে জানিয়ে ব্যবসায় কর ব্যবস্থাকে আরো সহজ ও স্থায়ী করার প্রতি গুরুত্ব দিতে সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছেন। আগামী বাজেটে তারা করকাঠামোর বিভিন্ন দিকের পরিবর্তন দেখতে চান বলেও জানান।
৩ ঘণ্টা আগে