অনলাইন ডেস্ক
ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক ধারার ব্যাংকগুলোতে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন নিয়ে এসেছে বাংলাদেশ ব্যাংক, যা দেশের আর্থিক খাতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে। বিতর্কিত ব্যবসায়ী এস আলমের নিয়ন্ত্রণমুক্ত হওয়ায় ছয়টি ব্যাংকের এলসি খোলার ক্ষেত্রে শতভাগ মার্জিনের বাধ্যবাধকতা তুলে নেওয়া হয়েছে। তবে অন্যান্য ক্ষেত্রে আগের মতোই বিধিনিষেধ বজায় থাকবে।
আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক এসব ব্যাংককে চিঠি পাঠিয়ে এই নতুন নির্দেশনার কথা জানিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক এবং বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক এই সুবিধা পাবে।
এর আগে, এসব ব্যাংকের মালিকানা ও নিয়ন্ত্রণ ছিল শেখ হাসিনা সরকারের বিশেষ আনুকূল্য পাওয়া এস আলমের। তবে, সরকারের পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ব্যাংক এসব ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণমুক্ত করেছে। পরে ব্যাংকগুলোর ঋণ বিতরণ এবং অন্যান্য কার্যক্রমে বেশ কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। আগের চিঠিতে বলা হয়েছিল, ব্যাংকগুলোকে শুধু কৃষি, চলতি মূলধন, সিএমএসএমই, প্রণোদনা প্যাকেজ এবং নিজ ব্যাংকে রক্ষিত এফডিআরের বিপরীতে শতভাগ নগদ মার্জিনে বিনিয়োগ করতে হবে।
এ ছাড়া, ৫ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদন প্রয়োজন। মেয়াদোত্তীর্ণ বা সীমাতিরিক্ত বকেয়া স্থিতির বিনিয়োগ নবায়ন করা যাবে না। এ ছাড়া, অন্য ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কোনো বিনিয়োগ অধিগ্রহণ করা যাবে না এবং ব্যাংকের শীর্ষ ২০ ঋণগ্রহীতার আদায়ের তথ্য মাসিক ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠাতে হবে।
এই পরিবর্তনের লক্ষ্য হলো, এসব ব্যাংকের আর্থিক অবস্থার উন্নতি এবং আমানতকারীদের স্বার্থ রক্ষা করা। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করে, এই পদক্ষেপের মাধ্যমে ব্যাংকগুলোর স্বচ্ছতা ও শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি হবে, যা দেশের আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতার জন্য জরুরি।
ইসলামি শরিয়াহভিত্তিক ধারার ব্যাংকগুলোতে একটি গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন নিয়ে এসেছে বাংলাদেশ ব্যাংক, যা দেশের আর্থিক খাতে বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে। বিতর্কিত ব্যবসায়ী এস আলমের নিয়ন্ত্রণমুক্ত হওয়ায় ছয়টি ব্যাংকের এলসি খোলার ক্ষেত্রে শতভাগ মার্জিনের বাধ্যবাধকতা তুলে নেওয়া হয়েছে। তবে অন্যান্য ক্ষেত্রে আগের মতোই বিধিনিষেধ বজায় থাকবে।
আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ ব্যাংক এসব ব্যাংককে চিঠি পাঠিয়ে এই নতুন নির্দেশনার কথা জানিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক এবং বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংক এই সুবিধা পাবে।
এর আগে, এসব ব্যাংকের মালিকানা ও নিয়ন্ত্রণ ছিল শেখ হাসিনা সরকারের বিশেষ আনুকূল্য পাওয়া এস আলমের। তবে, সরকারের পরিবর্তনের পর বাংলাদেশ ব্যাংক এসব ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে এস আলম গ্রুপের নিয়ন্ত্রণমুক্ত করেছে। পরে ব্যাংকগুলোর ঋণ বিতরণ এবং অন্যান্য কার্যক্রমে বেশ কিছু বিধিনিষেধ আরোপ করা হয়। আগের চিঠিতে বলা হয়েছিল, ব্যাংকগুলোকে শুধু কৃষি, চলতি মূলধন, সিএমএসএমই, প্রণোদনা প্যাকেজ এবং নিজ ব্যাংকে রক্ষিত এফডিআরের বিপরীতে শতভাগ নগদ মার্জিনে বিনিয়োগ করতে হবে।
এ ছাড়া, ৫ কোটি টাকার বেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদন প্রয়োজন। মেয়াদোত্তীর্ণ বা সীমাতিরিক্ত বকেয়া স্থিতির বিনিয়োগ নবায়ন করা যাবে না। এ ছাড়া, অন্য ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কোনো বিনিয়োগ অধিগ্রহণ করা যাবে না এবং ব্যাংকের শীর্ষ ২০ ঋণগ্রহীতার আদায়ের তথ্য মাসিক ভিত্তিতে বাংলাদেশ ব্যাংকে পাঠাতে হবে।
এই পরিবর্তনের লক্ষ্য হলো, এসব ব্যাংকের আর্থিক অবস্থার উন্নতি এবং আমানতকারীদের স্বার্থ রক্ষা করা। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করে, এই পদক্ষেপের মাধ্যমে ব্যাংকগুলোর স্বচ্ছতা ও শক্তিশালী ভিত্তি তৈরি হবে, যা দেশের আর্থিক খাতের স্থিতিশীলতার জন্য জরুরি।
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে রামচন্দ্রপুর খালে দুই দিনের পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। গত ২০ ও ২১ জুন তারিখে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি), ফুটস্টেপস বাংলাদেশের সঙ্গে যৌথভাবে এই কার্যক্রমে অংশ নেয় আইডিএলসি ফাইন্যান্স।
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে ৭ লাখ ৯০ হাজার কোটি টাকার বাজেট অনুমোদিত হয়েছে। আজ রোববার এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগেদেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
১৩ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৭ ঘণ্টা আগে