পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি
ভারতের চ্যাংড়াবান্ধা স্থলবন্দরের পাথর রপ্তানিকারকেরা পাথর রপ্তানির মূল্য কমাতে না রাজি হওয়ায় বাংলাদেশের লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বুড়িমারী স্থলবন্দরের আমদানিকারকেরা ১ ফেব্রুয়ারি থেকে পাথর আমদানি বন্ধ রেখেছেন। এর ফলে চার দিন ধরে ভারতের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশ থেকে কোনো রপ্তানি পণ্য গ্রহণ বা প্রেরণ করছেন না। আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকায় সরকারের প্রায় দুই কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে।
ভুটানের স্টোন বোল্ডার ও তোর্শা পাথর ১৫ ডলার, সামসি স্টোন ১৪ ডলার এবং ভারতের স্টোন বোল্ডার ১০ ডলারে নির্ধারণ করে পুনরায় ৪ ও ১৬ জানুয়ারি উভয় দেশের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর কাছে চিঠি পাঠানো হয়। এর অনুলিপি সংশ্লিষ্ট দুই দেশের হাইকমিশনেও পাঠানো হয়। তাতেও কোনো সাড়া না পাওয়ায় ১৯ জানুয়ারি বুড়িমারী স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীদের নিয়ে এক সাধারণ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, রপ্তানি মূল্য পুনর্নির্ধারণ না হলে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে পাথর আমদানি বন্ধ রাখা হবে। যথাসময়ে কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় আমদানি বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
এর প্রতিক্রিয়ায় ২ ফেব্রুয়ারি থেকে ভারতের চ্যাংড়াবান্ধা স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশের বুড়িমারী স্থলবন্দর থেকে কোনো পণ্য নিচ্ছেন না এবং পাঠাচ্ছেনও না। ফলে বুড়িমারী স্থলবন্দরে গার্মেন্টস বর্জ্য তুলা, সাবান, জুস, বিস্কুট, আলুসহ প্রায় ৫০টি পণ্যবাহী ট্রাক আটকা পড়েছে। অন্যদিকে প্রতিদিন গড়ে ভারত ও ভুটান থেকে প্রায় ৩০০ পণ্যবাহী ট্রাক প্রবেশ করত, যা গত চার দিনে পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে। গত চার দিনে আনুমানিক ১ হাজার ২০০ পণ্যবাহী ট্রাক আসেনি। এতে প্রতিদিন ৪০-৪৫ লাখ টাকা রাজস্ব হারিয়েছে সরকার।
বুড়িমারী স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবু রাইয়ান আশয়ারী রছি বলেন, ‘আমদানি বন্ধের তিন দিন পার হয়ে গেলেও ভারত ও ভুটানের ব্যবসায়ীরা এখনো কোনো যোগাযোগ করেননি। আমরা দুই দেশের ব্যবসায়ীদের জানিয়েছি, এটি সাময়িক ব্যবস্থা, কিন্তু তাঁরা কোনো কারণ ছাড়াই সম্পূর্ণ আমদানি-রপ্তানি বন্ধ করেছেন, যা যুক্তিহীন।
ভারতের চ্যাংড়াবান্ধা স্থলবন্দরের পাথর রপ্তানিকারকেরা পাথর রপ্তানির মূল্য কমাতে না রাজি হওয়ায় বাংলাদেশের লালমনিরহাটের পাটগ্রামের বুড়িমারী স্থলবন্দরের আমদানিকারকেরা ১ ফেব্রুয়ারি থেকে পাথর আমদানি বন্ধ রেখেছেন। এর ফলে চার দিন ধরে ভারতের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশ থেকে কোনো রপ্তানি পণ্য গ্রহণ বা প্রেরণ করছেন না। আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকায় সরকারের প্রায় দুই কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে।
ভুটানের স্টোন বোল্ডার ও তোর্শা পাথর ১৫ ডলার, সামসি স্টোন ১৪ ডলার এবং ভারতের স্টোন বোল্ডার ১০ ডলারে নির্ধারণ করে পুনরায় ৪ ও ১৬ জানুয়ারি উভয় দেশের সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর কাছে চিঠি পাঠানো হয়। এর অনুলিপি সংশ্লিষ্ট দুই দেশের হাইকমিশনেও পাঠানো হয়। তাতেও কোনো সাড়া না পাওয়ায় ১৯ জানুয়ারি বুড়িমারী স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীদের নিয়ে এক সাধারণ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, রপ্তানি মূল্য পুনর্নির্ধারণ না হলে ১ ফেব্রুয়ারি থেকে পাথর আমদানি বন্ধ রাখা হবে। যথাসময়ে কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় আমদানি বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
এর প্রতিক্রিয়ায় ২ ফেব্রুয়ারি থেকে ভারতের চ্যাংড়াবান্ধা স্থলবন্দরের ব্যবসায়ীরা বাংলাদেশের বুড়িমারী স্থলবন্দর থেকে কোনো পণ্য নিচ্ছেন না এবং পাঠাচ্ছেনও না। ফলে বুড়িমারী স্থলবন্দরে গার্মেন্টস বর্জ্য তুলা, সাবান, জুস, বিস্কুট, আলুসহ প্রায় ৫০টি পণ্যবাহী ট্রাক আটকা পড়েছে। অন্যদিকে প্রতিদিন গড়ে ভারত ও ভুটান থেকে প্রায় ৩০০ পণ্যবাহী ট্রাক প্রবেশ করত, যা গত চার দিনে পুরোপুরি বন্ধ রয়েছে। গত চার দিনে আনুমানিক ১ হাজার ২০০ পণ্যবাহী ট্রাক আসেনি। এতে প্রতিদিন ৪০-৪৫ লাখ টাকা রাজস্ব হারিয়েছে সরকার।
বুড়িমারী স্থলবন্দর আমদানি-রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি আবু রাইয়ান আশয়ারী রছি বলেন, ‘আমদানি বন্ধের তিন দিন পার হয়ে গেলেও ভারত ও ভুটানের ব্যবসায়ীরা এখনো কোনো যোগাযোগ করেননি। আমরা দুই দেশের ব্যবসায়ীদের জানিয়েছি, এটি সাময়িক ব্যবস্থা, কিন্তু তাঁরা কোনো কারণ ছাড়াই সম্পূর্ণ আমদানি-রপ্তানি বন্ধ করেছেন, যা যুক্তিহীন।
কর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
২ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
২ ঘণ্টা আগেদেশে রপ্তানি ও প্রবাসী আয় বাড়লেও বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের প্রকল্প ঋণের প্রতিশ্রুতি আশঙ্কাজনক হারে কমেছে। বিপরীতে পুরোনো ঋণ পরিশোধের চাপ বেড়েছে।
২ ঘণ্টা আগে