এএফপি, নিউইয়র্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত বছর তাঁর ও ছেলেদের সহায়তায় চালু করা এক ক্রিপ্টো প্রকল্প থেকে ৫৭ মিলিয়ন ডলারের বেশি আয় করেছেন। বিষয়টি উঠে এসেছে হোয়াইট হাউস প্রকাশিত একটি সরকারি আর্থিক বিবরণীতে।
যুক্তরাষ্ট্রের নৈতিকতা-বিষয়ক দপ্তরের শুক্রবার প্রকাশিত ২৩০ পৃষ্ঠার বেশি দীর্ঘ এই বিবরণীতে প্রেসিডেন্টের শেয়ার, লভ্যাংশ, রিয়েল এস্টেট এবং বিনিয়োগ সম্পদের বিস্তারিত তথ্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রাম্প ‘ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ফিন্যান্সিয়াল’ নামক একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি প্ল্যাটফর্ম থেকে ৫৭ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার আয় করেছেন। এই প্ল্যাটফর্মটি তিনি ও তাঁর ছেলেরা ২০১৬ সালে ট্রাম্পের প্রথম নির্বাচনের আগে চালু করেছিলেন। পরে ট্রাম্প নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় এ নিয়ে স্বার্থের সংঘাতের প্রশ্ন ওঠে।
আর গত বছরে তিনি প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে নিজের নাম যুক্ত করেন এবং অভিষেকের মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে ‘ট্রাম্প’ নামের একটি মেমেকয়েন বাজারে ছাড়েন।
ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ফিন্যান্সিয়াল মোট ১০০ বিলিয়ন টোকেন ইস্যু করে, যার মধ্যে ২২.৫ বিলিয়ন টোকেন বরাদ্দ দেওয়া হয় ট্রাম্প-সম্পৃক্ত কোম্পানি ডিটি মার্কস ডেফিকে।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম মেয়াদে ক্রিপ্টো ইন্ডাস্ট্রির সমালোচক থাকলেও ক্ষমতায় ফিরে এসে ট্রাম্প এই খাতের প্রতি স্পষ্ট সমর্থন জানিয়েছেন। তিনি একাধিক নিয়ন্ত্রণ শিথিল করেছেন এবং বড় অঙ্কের বিনিয়োগও করেছেন।
ট্রাম্প সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন ক্রিপ্টো সমর্থক পল অ্যাটকিন্সকে এবং একটি ‘স্ট্র্যাটেজিক বিটকয়েন রিজার্ভ’ গঠন করেছেন, যা মূলত সরকারি মালিকানাধীন বিটকয়েন সম্পদের নিরীক্ষা ও ব্যবস্থাপনার জন্য। এই বিটকয়েনগুলোর বেশির ভাগই বিচারিক প্রক্রিয়ায় জব্দ করা হয়েছিল।
সম্প্রতি লাস ভেগাসে একটি বিটকয়েন সম্মেলনে ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স বলেন, ক্রিপ্টোকারেন্সির এখন হোয়াইট হাউসে একজন সক্রিয় মিত্র রয়েছে।
প্রকাশিত আর্থিক বিবরণীতে ট্রাম্পের অন্যান্য আয়ের তথ্যও উঠে এসেছে। উদাহরণস্বরূপ, ব্র্যান্ডেড পণ্য ও লাইসেন্সিংয়ের মাধ্যমে তিনি আয় করেছেন—ঘড়ি থেকে ২.৮ মিলিয়ন ডলার, পারফিউম ও স্নিকার্স থেকে ২.৫ মিলিয়ন ডলার। ফ্লোরিডার মার-আ-লাগো ক্লাব একাই তাঁকে এনে দিয়েছে ৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি আয়। এ ছাড়া তাঁর গলফ কোর্সগুলোর মধ্যে ওয়েস্ট পাম বিচ থেকে ২৯.১ মিলিয়ন এবং মায়ামি থেকে ১১০.৪ মিলিয়ন ডলার আয় হয়েছে।
সাবেক অভিনেতা হিসেবে তিনি প্রতি মাসে স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড (এসএজি) থেকে পেনশন পান ৬ হাজার ৪৮৪ ডলার।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গত বছর তাঁর ও ছেলেদের সহায়তায় চালু করা এক ক্রিপ্টো প্রকল্প থেকে ৫৭ মিলিয়ন ডলারের বেশি আয় করেছেন। বিষয়টি উঠে এসেছে হোয়াইট হাউস প্রকাশিত একটি সরকারি আর্থিক বিবরণীতে।
যুক্তরাষ্ট্রের নৈতিকতা-বিষয়ক দপ্তরের শুক্রবার প্রকাশিত ২৩০ পৃষ্ঠার বেশি দীর্ঘ এই বিবরণীতে প্রেসিডেন্টের শেয়ার, লভ্যাংশ, রিয়েল এস্টেট এবং বিনিয়োগ সম্পদের বিস্তারিত তথ্য অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, ট্রাম্প ‘ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ফিন্যান্সিয়াল’ নামক একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি প্ল্যাটফর্ম থেকে ৫৭ দশমিক ৪ মিলিয়ন ডলার আয় করেছেন। এই প্ল্যাটফর্মটি তিনি ও তাঁর ছেলেরা ২০১৬ সালে ট্রাম্পের প্রথম নির্বাচনের আগে চালু করেছিলেন। পরে ট্রাম্প নির্বাচনে জয়ী হওয়ায় এ নিয়ে স্বার্থের সংঘাতের প্রশ্ন ওঠে।
আর গত বছরে তিনি প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে নিজের নাম যুক্ত করেন এবং অভিষেকের মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগে ‘ট্রাম্প’ নামের একটি মেমেকয়েন বাজারে ছাড়েন।
ওয়ার্ল্ড লিবার্টি ফিন্যান্সিয়াল মোট ১০০ বিলিয়ন টোকেন ইস্যু করে, যার মধ্যে ২২.৫ বিলিয়ন টোকেন বরাদ্দ দেওয়া হয় ট্রাম্প-সম্পৃক্ত কোম্পানি ডিটি মার্কস ডেফিকে।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে প্রথম মেয়াদে ক্রিপ্টো ইন্ডাস্ট্রির সমালোচক থাকলেও ক্ষমতায় ফিরে এসে ট্রাম্প এই খাতের প্রতি স্পষ্ট সমর্থন জানিয়েছেন। তিনি একাধিক নিয়ন্ত্রণ শিথিল করেছেন এবং বড় অঙ্কের বিনিয়োগও করেছেন।
ট্রাম্প সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (এসইসি) চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন ক্রিপ্টো সমর্থক পল অ্যাটকিন্সকে এবং একটি ‘স্ট্র্যাটেজিক বিটকয়েন রিজার্ভ’ গঠন করেছেন, যা মূলত সরকারি মালিকানাধীন বিটকয়েন সম্পদের নিরীক্ষা ও ব্যবস্থাপনার জন্য। এই বিটকয়েনগুলোর বেশির ভাগই বিচারিক প্রক্রিয়ায় জব্দ করা হয়েছিল।
সম্প্রতি লাস ভেগাসে একটি বিটকয়েন সম্মেলনে ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স বলেন, ক্রিপ্টোকারেন্সির এখন হোয়াইট হাউসে একজন সক্রিয় মিত্র রয়েছে।
প্রকাশিত আর্থিক বিবরণীতে ট্রাম্পের অন্যান্য আয়ের তথ্যও উঠে এসেছে। উদাহরণস্বরূপ, ব্র্যান্ডেড পণ্য ও লাইসেন্সিংয়ের মাধ্যমে তিনি আয় করেছেন—ঘড়ি থেকে ২.৮ মিলিয়ন ডলার, পারফিউম ও স্নিকার্স থেকে ২.৫ মিলিয়ন ডলার। ফ্লোরিডার মার-আ-লাগো ক্লাব একাই তাঁকে এনে দিয়েছে ৫০ মিলিয়ন ডলারের বেশি আয়। এ ছাড়া তাঁর গলফ কোর্সগুলোর মধ্যে ওয়েস্ট পাম বিচ থেকে ২৯.১ মিলিয়ন এবং মায়ামি থেকে ১১০.৪ মিলিয়ন ডলার আয় হয়েছে।
সাবেক অভিনেতা হিসেবে তিনি প্রতি মাসে স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড (এসএজি) থেকে পেনশন পান ৬ হাজার ৪৮৪ ডলার।
বাসমতী ছাড়া অন্যান্য চাল রপ্তানিতে এবার নতুন শর্ত জুড়ে দিয়েছে ভারত। দেশটির বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বৈদেশিক বাণিজ্য মহাপরিচালকের দপ্তর (ডিজিএফটি) গতকাল বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) এক প্রজ্ঞাপনে নন-বাসমতী চালের রপ্তানি নীতিতে এ পরিবর্তন আনে। এর ফলে এখন থেকে নন-বাসমতী চাল রপ্তানির প্রতিটি চুক্তি..
১ ঘণ্টা আগেসর্বাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে নিজস্ব ব্র্যান্ডের মোবাইল ব্যাংকিং সেবা ‘রূপালীক্যাশ’ আনুষ্ঠানিকভাবে চালু করেছে রাষ্ট্রমালিকানাধীন রূপালী ব্যাংক পিএলসি। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ঢাকার দিলকুশাস্থ রূপালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এক জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেবাটির উদ্বোধন করেন ব্যাংকের
৩ ঘণ্টা আগেহিমায়িত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রপ্তানির বিপরীতে নগদ সহায়তার জন্য নতুন নির্দেশনা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। নতুন নিয়ম অনুযায়ী, হিমায়িত চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ রপ্তানি খাতে নগদ সহায়তা পেতে যে দেশে পণ্য রপ্তানি করা হবে, কেবল সে দেশ থেকেই মূল্য প্রত্যাবাসন হতে হবে।
৪ ঘণ্টা আগেরপ্তানি খাতে নগদ প্রবাহ বাড়ানো ও ব্যবসা সহজ করতে বিদেশি ক্রেতাদের কাছ থেকে অগ্রিমপ্রাপ্ত রপ্তানি আয়ের ১০ শতাংশ সংরক্ষণের বাধ্যবাধকতা তুলে দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে কাঁচামাল সংগ্রহ, উৎপাদন কার্যক্রম ও পণ্য সরবরাহ আরও সহজ হবে।
৪ ঘণ্টা আগে