নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি (আইপি) ঈদুল ফিতর পর্যন্ত বাড়াতে যাচ্ছে সরকার। আজ রোববার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে এ-সংক্রান্ত কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। রমজান মাসে বাজার স্থিতিশীল রাখতে সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
চিঠিতে বলা হয়, বর্তমানে ২৯ মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজের আইপি ইস্যু চলমান থাকায় বাজারমূল্য সাম্প্রতিক সময়ে আগের তুলনায় স্থিতিশীল রয়েছে। ২৯ মার্চের পর আইপি ইস্যু না করলে পেঁয়াজের বাজার আবার অস্থিতিশীল হয়ে ওঠার আশঙ্কা রয়েছে। তাই আসন্ন পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে পেঁয়াজের সরবরাহ চেইন গতিশীল রাখার জন্য ঈদুল ফিতর পর্যন্ত আইপি ইস্যু অব্যাহত রাখা প্রয়োজন।
চিঠিতে আরও বলা হয়, পেঁয়াজের সরবরাহ চেইন স্বাভাবিক ও মূল্য স্থিতিশীল রাখার জন্য ঈদুল ফিতর পর্যন্ত আইপি ইস্যু অব্যাহত রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, পেঁয়াজ আংশিক আমদানিনির্ভর একটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পচনশীল পণ্য। দেশে প্রায় ২৫ লাখ টন পেঁয়াজের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে রমজান মাসে চাহিদা প্রায় ৪ থেকে সাড়ে ৪ লাখ টন। সংরক্ষণ এবং প্রক্রিয়াজাতকরণ ক্ষতি বাদে প্রায় ৬-৭ লাখ টন পেঁয়াজ আমদানি করতে হয়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অধিশাখা) এএইচএম সফিকুজ্জামান বলেন, ২৯ মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি (আইপি) ছিল। রমজান মাসকে সামনে রেখে যাতে পণ্যটির দাম না বাড়ে সে জন্য আমদানি অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কৃষকদের কথা মাথায় রেখে আইপি বন্ধ করার চিন্তা ছিল। কিন্তু পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ হলে হঠাৎ বাজারে দাম বাড়তে পারে। এতে রমজান মাসে ভোক্তাদের কষ্ট বাড়বে। এসব বিষয়টি চিন্তা করে রমজান পর্যন্ত আইপি অব্যাহত রাখার বিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি (আইপি) ঈদুল ফিতর পর্যন্ত বাড়াতে যাচ্ছে সরকার। আজ রোববার বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে এ-সংক্রান্ত কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিবের কাছে একটি চিঠি পাঠানো হয়েছে। রমজান মাসে বাজার স্থিতিশীল রাখতে সরকার এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।
চিঠিতে বলা হয়, বর্তমানে ২৯ মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজের আইপি ইস্যু চলমান থাকায় বাজারমূল্য সাম্প্রতিক সময়ে আগের তুলনায় স্থিতিশীল রয়েছে। ২৯ মার্চের পর আইপি ইস্যু না করলে পেঁয়াজের বাজার আবার অস্থিতিশীল হয়ে ওঠার আশঙ্কা রয়েছে। তাই আসন্ন পবিত্র রমজান মাস উপলক্ষে পেঁয়াজের সরবরাহ চেইন গতিশীল রাখার জন্য ঈদুল ফিতর পর্যন্ত আইপি ইস্যু অব্যাহত রাখা প্রয়োজন।
চিঠিতে আরও বলা হয়, পেঁয়াজের সরবরাহ চেইন স্বাভাবিক ও মূল্য স্থিতিশীল রাখার জন্য ঈদুল ফিতর পর্যন্ত আইপি ইস্যু অব্যাহত রাখার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয় বলছে, পেঁয়াজ আংশিক আমদানিনির্ভর একটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পচনশীল পণ্য। দেশে প্রায় ২৫ লাখ টন পেঁয়াজের চাহিদা রয়েছে। এর মধ্যে রমজান মাসে চাহিদা প্রায় ৪ থেকে সাড়ে ৪ লাখ টন। সংরক্ষণ এবং প্রক্রিয়াজাতকরণ ক্ষতি বাদে প্রায় ৬-৭ লাখ টন পেঁয়াজ আমদানি করতে হয়।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (আমদানি ও অভ্যন্তরীণ বাণিজ্য অধিশাখা) এএইচএম সফিকুজ্জামান বলেন, ২৯ মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি (আইপি) ছিল। রমজান মাসকে সামনে রেখে যাতে পণ্যটির দাম না বাড়ে সে জন্য আমদানি অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কৃষকদের কথা মাথায় রেখে আইপি বন্ধ করার চিন্তা ছিল। কিন্তু পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ হলে হঠাৎ বাজারে দাম বাড়তে পারে। এতে রমজান মাসে ভোক্তাদের কষ্ট বাড়বে। এসব বিষয়টি চিন্তা করে রমজান পর্যন্ত আইপি অব্যাহত রাখার বিষয়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর বিমান হামলার পর বিশ্বজুড়ে তেলের বাজারে ব্যাপক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। যুদ্ধের আশঙ্কা এবং জ্বালানির সরবরাহে সম্ভাব্য বিঘ্ন ঘটতে পারে—এই আতঙ্কে আজ দিনের শুরুতেই বিশ্ববাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম হঠাৎ করেই ঊর্ধ্বমুখী হয়ে ওঠে।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
৭ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
৭ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
৭ ঘণ্টা আগে