আজকের পত্রিকা ডেস্ক
রাজধানীর বিজয়নগরের একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন মুগদা-মান্ডা এলাকার বাসিন্দা নাসিমা আক্তার। চার দিন ধরে তিনি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরছেন সরকারি সংস্থা টিসিবির ট্রাক থেকে সাশ্রয়ী মূল্যের পণ্য কিনতে। কিন্তু লাইনে দাঁড়িয়েও প্রতিবারই ব্যর্থ হয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁকে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নাসিমার সঙ্গে কথা হয় সেগুনবাগিচা বাজারের সামনে একটি টিসিবি পণ্যের ট্রাকের পাশে দাঁড়িয়ে। এ সময় তিনি বলেন, ‘গত সোমবার এই বাজারে দেড় ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও কিছু কিনতে পারিনি। লাইন অনেক বড় ছিল। আমার সিরিয়াল আসার আগেই পণ্য শেষ। তার পর যখনই শুনেছি কোথাও টিসিবির পণ্য বিক্রি হচ্ছে, সেখানে ছুটে গেছি; কিন্তু গিয়ে হয় ট্রাক পাই নাই অথবা কিছু কিনতে পারি নাই। আজও এসে দেখি মানুষের দীর্ঘ লাইন। আজও কিনতে পারব না বুঝেই আর লাইনে দাঁড়াই নাই।’
নাসিমার সঙ্গে যখন এ প্রতিবেদকের কথা হচ্ছিল ততক্ষণে ১০০ প্যাকেজ পণ্য বিক্রি শেষ। বাকি ১০০ টির জন্য নারী এবং পুরুষের আলাদা লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন আড়াই শর বেশি মানুষ। আর ট্রাকের আশপাশে হতাশ চেহারা নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন আরও শ খানেক মানুষ।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, এমন শত শত নারী-পুরুষ দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করেও পণ্য না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন। দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে অসুস্থ হয়ে পড়ার খবরও পাওয়া যাচ্ছে।
বিক্রেতা ডিলারের লোকজন বলছেন, প্রতিটি ট্রাকে পণ্য থাকে ২০০ জনের জন্য। কিন্তু তা কিনতে জড়ো হন ৮০০-১০০০ মানুষ। এর মধ্যে যাঁরা আগে আসেন বা লাইনের সামনের দিকে থাকেন, তাঁরাই পণ্য পান। যখন যে পয়েন্টে ট্রাক এসে দাঁড়ায় সেখানকার স্থানীয় মানুষ বা রাস্তার পাশের হকার বা ক্ষুদ্র দোকানদারেরা খবর পেয়েই আগেই দাঁড়িয়ে যান। কিছু বেকার ধরনের লোক আবার ঘুরে ঘুরে কোথায় টিসিবির পণ্য বিক্রি হচ্ছে, তা খুঁজে বেড়ান। তাঁরা দল বেঁধে আগে আগে আসেন। কাজেই যাঁরা পরে আসেন, তাঁরা আর কিছু পান না।
এক মাসের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর গত সোমবার থেকে আবার ট্রাকে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি শুরু করেছে টিসিবি। চড়া মূল্যস্ফীতির মধ্যে নিম্ন আয়ের কিছু মানুষকে স্বস্তি দিতে এ কর্মসূচি শুরু করা হয়েছিল। ঢাকা শহরের দুই সিটিতে ৫০টি ও চট্টগ্রামের ২০টি স্থানে ট্রাক থেকে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।
এবার ছোলা, খেজুরসহ রমজানের পাঁচটি জরুরি পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে বাকি বিভাগ ও কয়েকটি জেলা শহরে ট্রাকে পণ্য বিক্রির কার্যক্রম বাড়ানোর কথা রয়েছে।
এখন ট্রাক থেকে একজন ব্যক্তি ১০০ টাকা লিটার দরে সর্বোচ্চ ২ লিটার সয়াবিন তেল বা কুঁড়ার (ব্র্যান অয়েল) তেল, ৬০ টাকা কেজি দামে দুই কেজি মসুর ডাল, প্রতি কেজি ৭০ টাকায় এক কেজি চিনি, প্রতি কেজি ৬০ টাকা করে দুই কেজি ছোলা ও প্রতি কেজি ১৫৫ টাকা করে ৫০০ গ্রাম খেজুর কিনতে পারবেন। একজন ক্রেতার এ সবগুলো পণ্য কিনতে খরচ হবে ৫৯০ টাকা।
রাজধানীর বিজয়নগরের একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন মুগদা-মান্ডা এলাকার বাসিন্দা নাসিমা আক্তার। চার দিন ধরে তিনি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরছেন সরকারি সংস্থা টিসিবির ট্রাক থেকে সাশ্রয়ী মূল্যের পণ্য কিনতে। কিন্তু লাইনে দাঁড়িয়েও প্রতিবারই ব্যর্থ হয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁকে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নাসিমার সঙ্গে কথা হয় সেগুনবাগিচা বাজারের সামনে একটি টিসিবি পণ্যের ট্রাকের পাশে দাঁড়িয়ে। এ সময় তিনি বলেন, ‘গত সোমবার এই বাজারে দেড় ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও কিছু কিনতে পারিনি। লাইন অনেক বড় ছিল। আমার সিরিয়াল আসার আগেই পণ্য শেষ। তার পর যখনই শুনেছি কোথাও টিসিবির পণ্য বিক্রি হচ্ছে, সেখানে ছুটে গেছি; কিন্তু গিয়ে হয় ট্রাক পাই নাই অথবা কিছু কিনতে পারি নাই। আজও এসে দেখি মানুষের দীর্ঘ লাইন। আজও কিনতে পারব না বুঝেই আর লাইনে দাঁড়াই নাই।’
নাসিমার সঙ্গে যখন এ প্রতিবেদকের কথা হচ্ছিল ততক্ষণে ১০০ প্যাকেজ পণ্য বিক্রি শেষ। বাকি ১০০ টির জন্য নারী এবং পুরুষের আলাদা লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন আড়াই শর বেশি মানুষ। আর ট্রাকের আশপাশে হতাশ চেহারা নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন আরও শ খানেক মানুষ।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, এমন শত শত নারী-পুরুষ দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করেও পণ্য না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন। দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে অসুস্থ হয়ে পড়ার খবরও পাওয়া যাচ্ছে।
বিক্রেতা ডিলারের লোকজন বলছেন, প্রতিটি ট্রাকে পণ্য থাকে ২০০ জনের জন্য। কিন্তু তা কিনতে জড়ো হন ৮০০-১০০০ মানুষ। এর মধ্যে যাঁরা আগে আসেন বা লাইনের সামনের দিকে থাকেন, তাঁরাই পণ্য পান। যখন যে পয়েন্টে ট্রাক এসে দাঁড়ায় সেখানকার স্থানীয় মানুষ বা রাস্তার পাশের হকার বা ক্ষুদ্র দোকানদারেরা খবর পেয়েই আগেই দাঁড়িয়ে যান। কিছু বেকার ধরনের লোক আবার ঘুরে ঘুরে কোথায় টিসিবির পণ্য বিক্রি হচ্ছে, তা খুঁজে বেড়ান। তাঁরা দল বেঁধে আগে আগে আসেন। কাজেই যাঁরা পরে আসেন, তাঁরা আর কিছু পান না।
এক মাসের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর গত সোমবার থেকে আবার ট্রাকে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি শুরু করেছে টিসিবি। চড়া মূল্যস্ফীতির মধ্যে নিম্ন আয়ের কিছু মানুষকে স্বস্তি দিতে এ কর্মসূচি শুরু করা হয়েছিল। ঢাকা শহরের দুই সিটিতে ৫০টি ও চট্টগ্রামের ২০টি স্থানে ট্রাক থেকে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।
এবার ছোলা, খেজুরসহ রমজানের পাঁচটি জরুরি পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে বাকি বিভাগ ও কয়েকটি জেলা শহরে ট্রাকে পণ্য বিক্রির কার্যক্রম বাড়ানোর কথা রয়েছে।
এখন ট্রাক থেকে একজন ব্যক্তি ১০০ টাকা লিটার দরে সর্বোচ্চ ২ লিটার সয়াবিন তেল বা কুঁড়ার (ব্র্যান অয়েল) তেল, ৬০ টাকা কেজি দামে দুই কেজি মসুর ডাল, প্রতি কেজি ৭০ টাকায় এক কেজি চিনি, প্রতি কেজি ৬০ টাকা করে দুই কেজি ছোলা ও প্রতি কেজি ১৫৫ টাকা করে ৫০০ গ্রাম খেজুর কিনতে পারবেন। একজন ক্রেতার এ সবগুলো পণ্য কিনতে খরচ হবে ৫৯০ টাকা।
ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের সম্ভাবনা বিশাল, কিন্তু দেশ এখনো তা কাজে লাগাতে পারছে না। বর্তমানে আর্থিক খাতের মোট লেনদেনের ২৭-২৮ শতাংশ হচ্ছে ডিজিটাল মাধ্যমে, বাকিটা প্রথাগত ব্যাংকিংয়ের ওপর নির্ভরশীল। এর পেছনে রয়েছে সহায়ক নীতিমালার ঘাটতি, গ্রাহকের আস্থার সংকট, দুর্বল অবকাঠামো, সমন্বয়ের অভাব আর সাইবার...
৫ ঘণ্টা আগেবন্ড সুবিধার অপব্যবহারের ঘটনায় চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের আট কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। অভিযোগ, তাঁরা কনটেইনারপ্রতি ঘুষ নিয়ে প্রাপ্যতার বাইরে বিপুল কাপড় খালাস দিয়েছেন, যার ফলে সরকারের রাজস্ব ক্ষতি হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেবাসমতী ছাড়া অন্যান্য চাল রপ্তানিতে এবার নতুন শর্ত জুড়ে দিয়েছে ভারত। দেশটির বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়ের অধীন বৈদেশিক বাণিজ্য মহাপরিচালকের দপ্তর (ডিজিএফটি) গতকাল বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) এক প্রজ্ঞাপনে নন-বাসমতী চালের রপ্তানি নীতিতে এ পরিবর্তন আনে। এর ফলে এখন থেকে নন-বাসমতী চাল রপ্তানির প্রতিটি চুক্তি..
৭ ঘণ্টা আগেসর্বাধুনিক প্রযুক্তির সমন্বয়ে নিজস্ব ব্র্যান্ডের মোবাইল ব্যাংকিং সেবা ‘রূপালীক্যাশ’ আনুষ্ঠানিকভাবে চালু করেছে রাষ্ট্রমালিকানাধীন রূপালী ব্যাংক পিএলসি। আজ বৃহস্পতিবার (২৫ সেপ্টেম্বর) ঢাকার দিলকুশাস্থ রূপালী ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়ে এক জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সেবাটির উদ্বোধন করেন ব্যাংকের
৯ ঘণ্টা আগে