আজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানীর বিজয়নগরের একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন মুগদা-মান্ডা এলাকার বাসিন্দা নাসিমা আক্তার। চার দিন ধরে তিনি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরছেন সরকারি সংস্থা টিসিবির ট্রাক থেকে সাশ্রয়ী মূল্যের পণ্য কিনতে। কিন্তু লাইনে দাঁড়িয়েও প্রতিবারই ব্যর্থ হয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁকে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নাসিমার সঙ্গে কথা হয় সেগুনবাগিচা বাজারের সামনে একটি টিসিবি পণ্যের ট্রাকের পাশে দাঁড়িয়ে। এ সময় তিনি বলেন, ‘গত সোমবার এই বাজারে দেড় ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও কিছু কিনতে পারিনি। লাইন অনেক বড় ছিল। আমার সিরিয়াল আসার আগেই পণ্য শেষ। তার পর যখনই শুনেছি কোথাও টিসিবির পণ্য বিক্রি হচ্ছে, সেখানে ছুটে গেছি; কিন্তু গিয়ে হয় ট্রাক পাই নাই অথবা কিছু কিনতে পারি নাই। আজও এসে দেখি মানুষের দীর্ঘ লাইন। আজও কিনতে পারব না বুঝেই আর লাইনে দাঁড়াই নাই।’
নাসিমার সঙ্গে যখন এ প্রতিবেদকের কথা হচ্ছিল ততক্ষণে ১০০ প্যাকেজ পণ্য বিক্রি শেষ। বাকি ১০০ টির জন্য নারী এবং পুরুষের আলাদা লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন আড়াই শর বেশি মানুষ। আর ট্রাকের আশপাশে হতাশ চেহারা নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন আরও শ খানেক মানুষ।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, এমন শত শত নারী-পুরুষ দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করেও পণ্য না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন। দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে অসুস্থ হয়ে পড়ার খবরও পাওয়া যাচ্ছে।
বিক্রেতা ডিলারের লোকজন বলছেন, প্রতিটি ট্রাকে পণ্য থাকে ২০০ জনের জন্য। কিন্তু তা কিনতে জড়ো হন ৮০০-১০০০ মানুষ। এর মধ্যে যাঁরা আগে আসেন বা লাইনের সামনের দিকে থাকেন, তাঁরাই পণ্য পান। যখন যে পয়েন্টে ট্রাক এসে দাঁড়ায় সেখানকার স্থানীয় মানুষ বা রাস্তার পাশের হকার বা ক্ষুদ্র দোকানদারেরা খবর পেয়েই আগেই দাঁড়িয়ে যান। কিছু বেকার ধরনের লোক আবার ঘুরে ঘুরে কোথায় টিসিবির পণ্য বিক্রি হচ্ছে, তা খুঁজে বেড়ান। তাঁরা দল বেঁধে আগে আগে আসেন। কাজেই যাঁরা পরে আসেন, তাঁরা আর কিছু পান না।

এক মাসের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর গত সোমবার থেকে আবার ট্রাকে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি শুরু করেছে টিসিবি। চড়া মূল্যস্ফীতির মধ্যে নিম্ন আয়ের কিছু মানুষকে স্বস্তি দিতে এ কর্মসূচি শুরু করা হয়েছিল। ঢাকা শহরের দুই সিটিতে ৫০টি ও চট্টগ্রামের ২০টি স্থানে ট্রাক থেকে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।
এবার ছোলা, খেজুরসহ রমজানের পাঁচটি জরুরি পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে বাকি বিভাগ ও কয়েকটি জেলা শহরে ট্রাকে পণ্য বিক্রির কার্যক্রম বাড়ানোর কথা রয়েছে।
এখন ট্রাক থেকে একজন ব্যক্তি ১০০ টাকা লিটার দরে সর্বোচ্চ ২ লিটার সয়াবিন তেল বা কুঁড়ার (ব্র্যান অয়েল) তেল, ৬০ টাকা কেজি দামে দুই কেজি মসুর ডাল, প্রতি কেজি ৭০ টাকায় এক কেজি চিনি, প্রতি কেজি ৬০ টাকা করে দুই কেজি ছোলা ও প্রতি কেজি ১৫৫ টাকা করে ৫০০ গ্রাম খেজুর কিনতে পারবেন। একজন ক্রেতার এ সবগুলো পণ্য কিনতে খরচ হবে ৫৯০ টাকা।

রাজধানীর বিজয়নগরের একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন মুগদা-মান্ডা এলাকার বাসিন্দা নাসিমা আক্তার। চার দিন ধরে তিনি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরছেন সরকারি সংস্থা টিসিবির ট্রাক থেকে সাশ্রয়ী মূল্যের পণ্য কিনতে। কিন্তু লাইনে দাঁড়িয়েও প্রতিবারই ব্যর্থ হয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁকে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নাসিমার সঙ্গে কথা হয় সেগুনবাগিচা বাজারের সামনে একটি টিসিবি পণ্যের ট্রাকের পাশে দাঁড়িয়ে। এ সময় তিনি বলেন, ‘গত সোমবার এই বাজারে দেড় ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও কিছু কিনতে পারিনি। লাইন অনেক বড় ছিল। আমার সিরিয়াল আসার আগেই পণ্য শেষ। তার পর যখনই শুনেছি কোথাও টিসিবির পণ্য বিক্রি হচ্ছে, সেখানে ছুটে গেছি; কিন্তু গিয়ে হয় ট্রাক পাই নাই অথবা কিছু কিনতে পারি নাই। আজও এসে দেখি মানুষের দীর্ঘ লাইন। আজও কিনতে পারব না বুঝেই আর লাইনে দাঁড়াই নাই।’
নাসিমার সঙ্গে যখন এ প্রতিবেদকের কথা হচ্ছিল ততক্ষণে ১০০ প্যাকেজ পণ্য বিক্রি শেষ। বাকি ১০০ টির জন্য নারী এবং পুরুষের আলাদা লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন আড়াই শর বেশি মানুষ। আর ট্রাকের আশপাশে হতাশ চেহারা নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন আরও শ খানেক মানুষ।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, এমন শত শত নারী-পুরুষ দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করেও পণ্য না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন। দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে অসুস্থ হয়ে পড়ার খবরও পাওয়া যাচ্ছে।
বিক্রেতা ডিলারের লোকজন বলছেন, প্রতিটি ট্রাকে পণ্য থাকে ২০০ জনের জন্য। কিন্তু তা কিনতে জড়ো হন ৮০০-১০০০ মানুষ। এর মধ্যে যাঁরা আগে আসেন বা লাইনের সামনের দিকে থাকেন, তাঁরাই পণ্য পান। যখন যে পয়েন্টে ট্রাক এসে দাঁড়ায় সেখানকার স্থানীয় মানুষ বা রাস্তার পাশের হকার বা ক্ষুদ্র দোকানদারেরা খবর পেয়েই আগেই দাঁড়িয়ে যান। কিছু বেকার ধরনের লোক আবার ঘুরে ঘুরে কোথায় টিসিবির পণ্য বিক্রি হচ্ছে, তা খুঁজে বেড়ান। তাঁরা দল বেঁধে আগে আগে আসেন। কাজেই যাঁরা পরে আসেন, তাঁরা আর কিছু পান না।

এক মাসের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর গত সোমবার থেকে আবার ট্রাকে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি শুরু করেছে টিসিবি। চড়া মূল্যস্ফীতির মধ্যে নিম্ন আয়ের কিছু মানুষকে স্বস্তি দিতে এ কর্মসূচি শুরু করা হয়েছিল। ঢাকা শহরের দুই সিটিতে ৫০টি ও চট্টগ্রামের ২০টি স্থানে ট্রাক থেকে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।
এবার ছোলা, খেজুরসহ রমজানের পাঁচটি জরুরি পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে বাকি বিভাগ ও কয়েকটি জেলা শহরে ট্রাকে পণ্য বিক্রির কার্যক্রম বাড়ানোর কথা রয়েছে।
এখন ট্রাক থেকে একজন ব্যক্তি ১০০ টাকা লিটার দরে সর্বোচ্চ ২ লিটার সয়াবিন তেল বা কুঁড়ার (ব্র্যান অয়েল) তেল, ৬০ টাকা কেজি দামে দুই কেজি মসুর ডাল, প্রতি কেজি ৭০ টাকায় এক কেজি চিনি, প্রতি কেজি ৬০ টাকা করে দুই কেজি ছোলা ও প্রতি কেজি ১৫৫ টাকা করে ৫০০ গ্রাম খেজুর কিনতে পারবেন। একজন ক্রেতার এ সবগুলো পণ্য কিনতে খরচ হবে ৫৯০ টাকা।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানীর বিজয়নগরের একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন মুগদা-মান্ডা এলাকার বাসিন্দা নাসিমা আক্তার। চার দিন ধরে তিনি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরছেন সরকারি সংস্থা টিসিবির ট্রাক থেকে সাশ্রয়ী মূল্যের পণ্য কিনতে। কিন্তু লাইনে দাঁড়িয়েও প্রতিবারই ব্যর্থ হয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁকে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নাসিমার সঙ্গে কথা হয় সেগুনবাগিচা বাজারের সামনে একটি টিসিবি পণ্যের ট্রাকের পাশে দাঁড়িয়ে। এ সময় তিনি বলেন, ‘গত সোমবার এই বাজারে দেড় ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও কিছু কিনতে পারিনি। লাইন অনেক বড় ছিল। আমার সিরিয়াল আসার আগেই পণ্য শেষ। তার পর যখনই শুনেছি কোথাও টিসিবির পণ্য বিক্রি হচ্ছে, সেখানে ছুটে গেছি; কিন্তু গিয়ে হয় ট্রাক পাই নাই অথবা কিছু কিনতে পারি নাই। আজও এসে দেখি মানুষের দীর্ঘ লাইন। আজও কিনতে পারব না বুঝেই আর লাইনে দাঁড়াই নাই।’
নাসিমার সঙ্গে যখন এ প্রতিবেদকের কথা হচ্ছিল ততক্ষণে ১০০ প্যাকেজ পণ্য বিক্রি শেষ। বাকি ১০০ টির জন্য নারী এবং পুরুষের আলাদা লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন আড়াই শর বেশি মানুষ। আর ট্রাকের আশপাশে হতাশ চেহারা নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন আরও শ খানেক মানুষ।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, এমন শত শত নারী-পুরুষ দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করেও পণ্য না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন। দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে অসুস্থ হয়ে পড়ার খবরও পাওয়া যাচ্ছে।
বিক্রেতা ডিলারের লোকজন বলছেন, প্রতিটি ট্রাকে পণ্য থাকে ২০০ জনের জন্য। কিন্তু তা কিনতে জড়ো হন ৮০০-১০০০ মানুষ। এর মধ্যে যাঁরা আগে আসেন বা লাইনের সামনের দিকে থাকেন, তাঁরাই পণ্য পান। যখন যে পয়েন্টে ট্রাক এসে দাঁড়ায় সেখানকার স্থানীয় মানুষ বা রাস্তার পাশের হকার বা ক্ষুদ্র দোকানদারেরা খবর পেয়েই আগেই দাঁড়িয়ে যান। কিছু বেকার ধরনের লোক আবার ঘুরে ঘুরে কোথায় টিসিবির পণ্য বিক্রি হচ্ছে, তা খুঁজে বেড়ান। তাঁরা দল বেঁধে আগে আগে আসেন। কাজেই যাঁরা পরে আসেন, তাঁরা আর কিছু পান না।

এক মাসের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর গত সোমবার থেকে আবার ট্রাকে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি শুরু করেছে টিসিবি। চড়া মূল্যস্ফীতির মধ্যে নিম্ন আয়ের কিছু মানুষকে স্বস্তি দিতে এ কর্মসূচি শুরু করা হয়েছিল। ঢাকা শহরের দুই সিটিতে ৫০টি ও চট্টগ্রামের ২০টি স্থানে ট্রাক থেকে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।
এবার ছোলা, খেজুরসহ রমজানের পাঁচটি জরুরি পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে বাকি বিভাগ ও কয়েকটি জেলা শহরে ট্রাকে পণ্য বিক্রির কার্যক্রম বাড়ানোর কথা রয়েছে।
এখন ট্রাক থেকে একজন ব্যক্তি ১০০ টাকা লিটার দরে সর্বোচ্চ ২ লিটার সয়াবিন তেল বা কুঁড়ার (ব্র্যান অয়েল) তেল, ৬০ টাকা কেজি দামে দুই কেজি মসুর ডাল, প্রতি কেজি ৭০ টাকায় এক কেজি চিনি, প্রতি কেজি ৬০ টাকা করে দুই কেজি ছোলা ও প্রতি কেজি ১৫৫ টাকা করে ৫০০ গ্রাম খেজুর কিনতে পারবেন। একজন ক্রেতার এ সবগুলো পণ্য কিনতে খরচ হবে ৫৯০ টাকা।

রাজধানীর বিজয়নগরের একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন মুগদা-মান্ডা এলাকার বাসিন্দা নাসিমা আক্তার। চার দিন ধরে তিনি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরছেন সরকারি সংস্থা টিসিবির ট্রাক থেকে সাশ্রয়ী মূল্যের পণ্য কিনতে। কিন্তু লাইনে দাঁড়িয়েও প্রতিবারই ব্যর্থ হয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁকে।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নাসিমার সঙ্গে কথা হয় সেগুনবাগিচা বাজারের সামনে একটি টিসিবি পণ্যের ট্রাকের পাশে দাঁড়িয়ে। এ সময় তিনি বলেন, ‘গত সোমবার এই বাজারে দেড় ঘণ্টা লাইনে দাঁড়িয়ে থেকেও কিছু কিনতে পারিনি। লাইন অনেক বড় ছিল। আমার সিরিয়াল আসার আগেই পণ্য শেষ। তার পর যখনই শুনেছি কোথাও টিসিবির পণ্য বিক্রি হচ্ছে, সেখানে ছুটে গেছি; কিন্তু গিয়ে হয় ট্রাক পাই নাই অথবা কিছু কিনতে পারি নাই। আজও এসে দেখি মানুষের দীর্ঘ লাইন। আজও কিনতে পারব না বুঝেই আর লাইনে দাঁড়াই নাই।’
নাসিমার সঙ্গে যখন এ প্রতিবেদকের কথা হচ্ছিল ততক্ষণে ১০০ প্যাকেজ পণ্য বিক্রি শেষ। বাকি ১০০ টির জন্য নারী এবং পুরুষের আলাদা লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন আড়াই শর বেশি মানুষ। আর ট্রাকের আশপাশে হতাশ চেহারা নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন আরও শ খানেক মানুষ।
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, এমন শত শত নারী-পুরুষ দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করেও পণ্য না পেয়ে ফিরে যাচ্ছেন। দীর্ঘক্ষণ লাইনে দাঁড়িয়ে থেকে অসুস্থ হয়ে পড়ার খবরও পাওয়া যাচ্ছে।
বিক্রেতা ডিলারের লোকজন বলছেন, প্রতিটি ট্রাকে পণ্য থাকে ২০০ জনের জন্য। কিন্তু তা কিনতে জড়ো হন ৮০০-১০০০ মানুষ। এর মধ্যে যাঁরা আগে আসেন বা লাইনের সামনের দিকে থাকেন, তাঁরাই পণ্য পান। যখন যে পয়েন্টে ট্রাক এসে দাঁড়ায় সেখানকার স্থানীয় মানুষ বা রাস্তার পাশের হকার বা ক্ষুদ্র দোকানদারেরা খবর পেয়েই আগেই দাঁড়িয়ে যান। কিছু বেকার ধরনের লোক আবার ঘুরে ঘুরে কোথায় টিসিবির পণ্য বিক্রি হচ্ছে, তা খুঁজে বেড়ান। তাঁরা দল বেঁধে আগে আগে আসেন। কাজেই যাঁরা পরে আসেন, তাঁরা আর কিছু পান না।

এক মাসের বেশি সময় বন্ধ থাকার পর গত সোমবার থেকে আবার ট্রাকে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রি শুরু করেছে টিসিবি। চড়া মূল্যস্ফীতির মধ্যে নিম্ন আয়ের কিছু মানুষকে স্বস্তি দিতে এ কর্মসূচি শুরু করা হয়েছিল। ঢাকা শহরের দুই সিটিতে ৫০টি ও চট্টগ্রামের ২০টি স্থানে ট্রাক থেকে পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।
এবার ছোলা, খেজুরসহ রমজানের পাঁচটি জরুরি পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। পর্যায়ক্রমে বাকি বিভাগ ও কয়েকটি জেলা শহরে ট্রাকে পণ্য বিক্রির কার্যক্রম বাড়ানোর কথা রয়েছে।
এখন ট্রাক থেকে একজন ব্যক্তি ১০০ টাকা লিটার দরে সর্বোচ্চ ২ লিটার সয়াবিন তেল বা কুঁড়ার (ব্র্যান অয়েল) তেল, ৬০ টাকা কেজি দামে দুই কেজি মসুর ডাল, প্রতি কেজি ৭০ টাকায় এক কেজি চিনি, প্রতি কেজি ৬০ টাকা করে দুই কেজি ছোলা ও প্রতি কেজি ১৫৫ টাকা করে ৫০০ গ্রাম খেজুর কিনতে পারবেন। একজন ক্রেতার এ সবগুলো পণ্য কিনতে খরচ হবে ৫৯০ টাকা।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
৩৮ মিনিট আগে
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
৪১ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
৪৩ মিনিট আগে
দেশের সবগুলো ক্যাডেট কলেজে ভর্তি আবেদন ফি সহজেই দেওয়া যাচ্ছে ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’-এর মাধ্যমে। বরাবরের মতো এবারও এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি খরচ প্রয়োজন হবে না।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না। তাদের পর্যবেক্ষণে, ব্যাংক লাইসেন্স বিতরণ থেকে শুরু করে খেলাপি ঋণকে ‘নীতি-সুবিধা’র আড়ালে বৈধ করা পর্যন্ত প্রতিটি স্তরেই প্রভাবশালী গোষ্ঠীর ছায়া স্পষ্ট, যা দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি ও গভীর উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠছে।
গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত একাধিক বৈঠকে আইএমএফ মিশনের সদস্যরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। বৈঠকে প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল, বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিগত স্বায়ত্তশাসন এবং স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের বাস্তব পরিস্থিতি।
বৈঠকে উপস্থিত একাধিক সূত্র জানায়, আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের সার্বিক কার্যক্রম নিয়ে ধারাবাহিকভাবে প্রশ্ন তোলে। তাদের মতে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত প্রভাব বিস্তার করছে। রাজনৈতিক বিবেচনায় ব্যাংক অনুমোদন, প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের বিশেষ সুবিধা দেওয়া এবং নিয়মের ফাঁকে খেলাপি ঋণ বৈধ করার প্রবণতাকেই আইএমএফ বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের স্থিতিশীলতা ও বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য বড় বাধা হিসেবে দেখছে।
আইএমএফ প্রতিনিধিরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় একটি স্বাধীন কেন্দ্রীয় ব্যাংক অপরিহার্য। কিন্তু রাজনৈতিক প্রভাব ও প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা এখন প্রায় নামমাত্র হয়ে পড়েছে। ফলে আর্থিক শৃঙ্খলা ও নীতিগত স্বচ্ছতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি।
তাঁরা সতর্ক করেছেন, ব্যাংক খাতের এ কাঠামোগত দুর্বলতা ভবিষ্যতে রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন এবং ঋণ নিয়ন্ত্রণে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। প্রতিনিধিদল ইঙ্গিত দিয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারকে তারা চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের অন্যতম পূর্বশর্ত হিসেবে বিবেচনা করছে।
বৈঠকে আইএমএফ সদস্যরা অভিযোগ করেন, ২০০৯ সালে যেখানে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা, সেটি এখন দাঁড়িয়েছে প্রায় পৌনে ৭ লাখ কোটিতে। অথচ এত দিন সরকারি পরিসংখ্যানে এটি দেখানো হতো মাত্র ২ লাখ কোটি টাকার মতো। সুদের হার ৯ শতাংশে বেঁধে রাখার নীতিকে তাঁরা ‘অবৈধ অর্থ পাচারে প্রণোদনা’ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। প্রতিনিধিদল জানায়, রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী কিছু গোষ্ঠী নাম-বেনামে ঋণ নিয়ে সেই অর্থ ডলার ক্রয়ে ব্যবহার করে বিদেশে পাচার করেছে। ফলে ২০২১ সালের মহামারিকালে ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ নেমে এসেছে ২০ বিলিয়নের ঘরে।
বৈঠকে আরও জানানো হয়, কিছু দুর্বল ব্যাংক কোনো কার্যকর তদারকি ছাড়াই প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে। এ অবস্থায় আইএমএফ ব্যাংক খাতের ঝুঁকি মোকাবিলায় কঠোর জামানত ব্যবস্থা ও স্বচ্ছ তদারকি কাঠামো প্রবর্তনের পরামর্শ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, আইএমএফ মিশনের নিয়মিত পরিদর্শন চলছে। তারা মূলত ঋণ কর্মসূচির শর্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি যাচাই করছে। কিছু ইস্যুতে তাদের উদ্বেগ থাকলেও সার্বিকভাবে তারা অগ্রগতিতে সন্তুষ্ট।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না। তাদের পর্যবেক্ষণে, ব্যাংক লাইসেন্স বিতরণ থেকে শুরু করে খেলাপি ঋণকে ‘নীতি-সুবিধা’র আড়ালে বৈধ করা পর্যন্ত প্রতিটি স্তরেই প্রভাবশালী গোষ্ঠীর ছায়া স্পষ্ট, যা দেশের আর্থিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি ও গভীর উদ্বেগের বিষয় হয়ে উঠছে।
গতকাল সোমবার বাংলাদেশ ব্যাংকে অনুষ্ঠিত একাধিক বৈঠকে আইএমএফ মিশনের সদস্যরা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করেন। বৈঠকে প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল, বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিগত স্বায়ত্তশাসন এবং স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণের বাস্তব পরিস্থিতি।
বৈঠকে উপস্থিত একাধিক সূত্র জানায়, আইএমএফ প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের সার্বিক কার্যক্রম নিয়ে ধারাবাহিকভাবে প্রশ্ন তোলে। তাদের মতে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ (এফআইডি) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অতিরিক্ত প্রভাব বিস্তার করছে। রাজনৈতিক বিবেচনায় ব্যাংক অনুমোদন, প্রভাবশালী ব্যবসায়ীদের বিশেষ সুবিধা দেওয়া এবং নিয়মের ফাঁকে খেলাপি ঋণ বৈধ করার প্রবণতাকেই আইএমএফ বাংলাদেশের ব্যাংক খাতের স্থিতিশীলতা ও বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য বড় বাধা হিসেবে দেখছে।
আইএমএফ প্রতিনিধিরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিয়েছেন, অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় একটি স্বাধীন কেন্দ্রীয় ব্যাংক অপরিহার্য। কিন্তু রাজনৈতিক প্রভাব ও প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্ত নেওয়ার স্বাধীনতা এখন প্রায় নামমাত্র হয়ে পড়েছে। ফলে আর্থিক শৃঙ্খলা ও নীতিগত স্বচ্ছতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এখন সময়ের দাবি।
তাঁরা সতর্ক করেছেন, ব্যাংক খাতের এ কাঠামোগত দুর্বলতা ভবিষ্যতে রিজার্ভ ব্যবস্থাপনা, মুদ্রানীতি বাস্তবায়ন এবং ঋণ নিয়ন্ত্রণে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে। প্রতিনিধিদল ইঙ্গিত দিয়েছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারকে তারা চলমান ঋণ কর্মসূচির আওতায় পরবর্তী কিস্তি ছাড়ের অন্যতম পূর্বশর্ত হিসেবে বিবেচনা করছে।
বৈঠকে আইএমএফ সদস্যরা অভিযোগ করেন, ২০০৯ সালে যেখানে খেলাপি ঋণ ছিল ২২ হাজার কোটি টাকা, সেটি এখন দাঁড়িয়েছে প্রায় পৌনে ৭ লাখ কোটিতে। অথচ এত দিন সরকারি পরিসংখ্যানে এটি দেখানো হতো মাত্র ২ লাখ কোটি টাকার মতো। সুদের হার ৯ শতাংশে বেঁধে রাখার নীতিকে তাঁরা ‘অবৈধ অর্থ পাচারে প্রণোদনা’ হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। প্রতিনিধিদল জানায়, রাজনৈতিকভাবে প্রভাবশালী কিছু গোষ্ঠী নাম-বেনামে ঋণ নিয়ে সেই অর্থ ডলার ক্রয়ে ব্যবহার করে বিদেশে পাচার করেছে। ফলে ২০২১ সালের মহামারিকালে ৪৮ বিলিয়ন ডলারের বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভ নেমে এসেছে ২০ বিলিয়নের ঘরে।
বৈঠকে আরও জানানো হয়, কিছু দুর্বল ব্যাংক কোনো কার্যকর তদারকি ছাড়াই প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকার ঋণ নিয়েছে। এ অবস্থায় আইএমএফ ব্যাংক খাতের ঝুঁকি মোকাবিলায় কঠোর জামানত ব্যবস্থা ও স্বচ্ছ তদারকি কাঠামো প্রবর্তনের পরামর্শ দিয়েছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক আরিফ হোসেন খান বলেন, আইএমএফ মিশনের নিয়মিত পরিদর্শন চলছে। তারা মূলত ঋণ কর্মসূচির শর্ত বাস্তবায়নের অগ্রগতি যাচাই করছে। কিছু ইস্যুতে তাদের উদ্বেগ থাকলেও সার্বিকভাবে তারা অগ্রগতিতে সন্তুষ্ট।

রাজধানীর বিজয়নগরের একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন মুগদা-মান্ডা এলাকার বাসিন্দা নাসিমা আক্তার। চার দিন ধরে তিনি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরছেন সরকারি সংস্থা টিসিবির ট্রাক থেকে সাশ্রয়ী মূল্যের পণ্য কিনতে। কিন্তু লাইনে দাঁড়িয়েও প্রতিবারই ব্যর্থ হয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁকে।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
৪১ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
৪৩ মিনিট আগে
দেশের সবগুলো ক্যাডেট কলেজে ভর্তি আবেদন ফি সহজেই দেওয়া যাচ্ছে ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’-এর মাধ্যমে। বরাবরের মতো এবারও এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি খরচ প্রয়োজন হবে না।
৬ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারি বিক্রেতা ও ব্যাপারীরা দোলাচলে আছেন। সরকারের আমদানির ঘোষণা এবং নতুন মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আসায় দাম কমার আশঙ্কায় রয়েছেন তাঁরা। ফলে কেউ মজুত পেঁয়াজ দ্রুত বিক্রি করতে চাইছেন, আবার কেউ আশা করছেন দাম বাড়বে।
গতকাল সোমবার রাজধানীর সেগুনবাগিচা বাজারের আগোরায় দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১১৫ টাকায়, পাশের কাঁচাবাজারে দাম ছিল ১১৫-১২০ টাকার মধ্যে। আগের দিন এসব বাজারে দাম ছিল ১২০-১২৫ টাকা।
তবে কোনো কোনো বাজারে ১১০ টাকায়ও পেঁয়াজ মিলছে। মুগদা বাজারের বিক্রেতা কাউসার বলেন, ‘গত রোববার পাইকারিতে ৯৫ টাকায় কিনেছি। পরিবহন খরচ, কুলি খরচ, নষ্টের ঝুঁকি ও সামান্য মুনাফা যোগ করে ১১০ টাকায় বিক্রি করছি।’
শ্যামবাজারে সকালে ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১০৫, মাঝারি মানের ১০২ এবং ছোট পেঁয়াজ ৯৮-১০০ টাকায়। তবে দুপুরের পর দাম কমে যথাক্রমে ১০০-৯৮ এবং ৯৬-৯৭ টাকায় নেমেছে। আগের দিন এই বাজারে দাম ছিল ৯৭-৯৮, ৯৫-৯৬ এবং ৯২-৯৩ টাকা।
রাজধানীর প্রায় সব বাজারে নতুন মৌসুমের মুড়িকাটা জাতের পেঁয়াজ বিক্রি করতে দেখা গেছে। পাতাসহ এসব পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৭০-৮০ টাকা। বিক্রেতারা বলছেন, খেতের পেঁয়াজ ঘন হয়ে গেলে কৃষকেরা কিছু তুলে ফেলেন, যাতে বাকি গাছগুলো দ্রুত বড় হয় এবং কৃষক কিছু আয়ও পান। ভালো দাম পেয়ে কৃষকেরা এখন বেশি করে মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আনছেন।

কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
ব্যবসায়ীরা বলছেন, পাইকারি বিক্রেতা ও ব্যাপারীরা দোলাচলে আছেন। সরকারের আমদানির ঘোষণা এবং নতুন মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আসায় দাম কমার আশঙ্কায় রয়েছেন তাঁরা। ফলে কেউ মজুত পেঁয়াজ দ্রুত বিক্রি করতে চাইছেন, আবার কেউ আশা করছেন দাম বাড়বে।
গতকাল সোমবার রাজধানীর সেগুনবাগিচা বাজারের আগোরায় দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১১৫ টাকায়, পাশের কাঁচাবাজারে দাম ছিল ১১৫-১২০ টাকার মধ্যে। আগের দিন এসব বাজারে দাম ছিল ১২০-১২৫ টাকা।
তবে কোনো কোনো বাজারে ১১০ টাকায়ও পেঁয়াজ মিলছে। মুগদা বাজারের বিক্রেতা কাউসার বলেন, ‘গত রোববার পাইকারিতে ৯৫ টাকায় কিনেছি। পরিবহন খরচ, কুলি খরচ, নষ্টের ঝুঁকি ও সামান্য মুনাফা যোগ করে ১১০ টাকায় বিক্রি করছি।’
শ্যামবাজারে সকালে ভালো মানের পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে কেজিপ্রতি ১০৫, মাঝারি মানের ১০২ এবং ছোট পেঁয়াজ ৯৮-১০০ টাকায়। তবে দুপুরের পর দাম কমে যথাক্রমে ১০০-৯৮ এবং ৯৬-৯৭ টাকায় নেমেছে। আগের দিন এই বাজারে দাম ছিল ৯৭-৯৮, ৯৫-৯৬ এবং ৯২-৯৩ টাকা।
রাজধানীর প্রায় সব বাজারে নতুন মৌসুমের মুড়িকাটা জাতের পেঁয়াজ বিক্রি করতে দেখা গেছে। পাতাসহ এসব পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৭০-৮০ টাকা। বিক্রেতারা বলছেন, খেতের পেঁয়াজ ঘন হয়ে গেলে কৃষকেরা কিছু তুলে ফেলেন, যাতে বাকি গাছগুলো দ্রুত বড় হয় এবং কৃষক কিছু আয়ও পান। ভালো দাম পেয়ে কৃষকেরা এখন বেশি করে মুড়িকাটা পেঁয়াজ বাজারে আনছেন।

রাজধানীর বিজয়নগরের একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন মুগদা-মান্ডা এলাকার বাসিন্দা নাসিমা আক্তার। চার দিন ধরে তিনি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরছেন সরকারি সংস্থা টিসিবির ট্রাক থেকে সাশ্রয়ী মূল্যের পণ্য কিনতে। কিন্তু লাইনে দাঁড়িয়েও প্রতিবারই ব্যর্থ হয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁকে।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
৩৮ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
৪৩ মিনিট আগে
দেশের সবগুলো ক্যাডেট কলেজে ভর্তি আবেদন ফি সহজেই দেওয়া যাচ্ছে ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’-এর মাধ্যমে। বরাবরের মতো এবারও এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি খরচ প্রয়োজন হবে না।
৬ ঘণ্টা আগে৯১৪ টনের ক্রয়াদেশ ইসির
কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯ টন কাগজ, অবশিষ্ট ৭৩৬ টন ধাপে ধাপে উৎপাদন করে ২০২৬ সালের জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন কমিশনের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ শহীদ উল্লাহ্ গতকাল সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নির্বাচন কমিশনের জন্য রঙিন (সবুজ, গোলাপি, এজুরলেইড) ও বাদামি সালফেট কাগজের মোট ৯১৪ টন ব্যালট ছাপার কাগজের অর্ডার এসেছে। ব্যালট ছাপার জন্য এসব বিশেষ কাগজের মান, ঘনত্ব ও টেক্সচার নিয়ে মিলের প্রযুক্তিবিদেরা ইতিমধ্যে নির্দিষ্ট মান নিশ্চিত করেছেন।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিস (বিএসও), বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড, বিশ্ববিদ্যালয় এবং কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকেও এখন পর্যন্ত প্রায় ২,৮৯৪ টন কাগজের অর্ডার পেয়েছে কেপিএম, যার আর্থিক মূল্য প্রায় ৩৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। ৮ নভেম্বর পর্যন্ত আমরা ৯২৩ টন কাগজ সরবরাহ করেছি।’
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে মিলটির বার্ষিক কাগজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩,৫০০ টন, যার সম্ভাব্য বাজারদর ৪০-৪৫ কোটি টাকা। ৯ নভেম্বর পর্যন্ত উৎপাদন হয়েছে ১,০৯৩ টন কাগজ এবং উৎপাদন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
কাপ্তাইয়ের এই কর্ণফুলী পেপার মিলস দেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী শিল্পপ্রতিষ্ঠান। ১৯৫৩ সালে স্থাপিত এ মিলটি দীর্ঘদিন ধরে সরকারি দপ্তর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সরকারি পরীক্ষার উত্তরপত্র ছাপানোসহ বিভিন্ন জাতীয় প্রয়োজনে কাগজ সরবরাহ করে আসছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যন্ত্রপাতি সংস্কার, উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং ব্যবস্থাপনা দক্ষতা উন্নয়নের ফলে মিলটির উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক স্থিতিশীল হয়েছে।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯ টন কাগজ, অবশিষ্ট ৭৩৬ টন ধাপে ধাপে উৎপাদন করে ২০২৬ সালের জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন কমিশনের কাছে পৌঁছে দেওয়া হবে।
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ শহীদ উল্লাহ্ গতকাল সোমবার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আজকের পত্রিকাকে জানান, চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে নির্বাচন কমিশনের জন্য রঙিন (সবুজ, গোলাপি, এজুরলেইড) ও বাদামি সালফেট কাগজের মোট ৯১৪ টন ব্যালট ছাপার কাগজের অর্ডার এসেছে। ব্যালট ছাপার জন্য এসব বিশেষ কাগজের মান, ঘনত্ব ও টেক্সচার নিয়ে মিলের প্রযুক্তিবিদেরা ইতিমধ্যে নির্দিষ্ট মান নিশ্চিত করেছেন।
ব্যবস্থাপনা পরিচালক আরও বলেন, ‘রাষ্ট্রীয় নির্বাচন কমিশনের পাশাপাশি বাংলাদেশ স্টেশনারি অফিস (বিএসও), বিভিন্ন শিক্ষা বোর্ড, বিশ্ববিদ্যালয় এবং কিছু বেসরকারি প্রতিষ্ঠান থেকেও এখন পর্যন্ত প্রায় ২,৮৯৪ টন কাগজের অর্ডার পেয়েছে কেপিএম, যার আর্থিক মূল্য প্রায় ৩৭ কোটি ৩৩ লাখ টাকা। ৮ নভেম্বর পর্যন্ত আমরা ৯২৩ টন কাগজ সরবরাহ করেছি।’
কেপিএমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, চলতি অর্থবছরে মিলটির বার্ষিক কাগজ উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৩,৫০০ টন, যার সম্ভাব্য বাজারদর ৪০-৪৫ কোটি টাকা। ৯ নভেম্বর পর্যন্ত উৎপাদন হয়েছে ১,০৯৩ টন কাগজ এবং উৎপাদন কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে।
কাপ্তাইয়ের এই কর্ণফুলী পেপার মিলস দেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী শিল্পপ্রতিষ্ঠান। ১৯৫৩ সালে স্থাপিত এ মিলটি দীর্ঘদিন ধরে সরকারি দপ্তর, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং সরকারি পরীক্ষার উত্তরপত্র ছাপানোসহ বিভিন্ন জাতীয় প্রয়োজনে কাগজ সরবরাহ করে আসছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে যন্ত্রপাতি সংস্কার, উৎপাদন ক্ষমতা বৃদ্ধি এবং ব্যবস্থাপনা দক্ষতা উন্নয়নের ফলে মিলটির উৎপাদন আগের তুলনায় অনেক স্থিতিশীল হয়েছে।

রাজধানীর বিজয়নগরের একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন মুগদা-মান্ডা এলাকার বাসিন্দা নাসিমা আক্তার। চার দিন ধরে তিনি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরছেন সরকারি সংস্থা টিসিবির ট্রাক থেকে সাশ্রয়ী মূল্যের পণ্য কিনতে। কিন্তু লাইনে দাঁড়িয়েও প্রতিবারই ব্যর্থ হয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁকে।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
৩৮ মিনিট আগে
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
৪১ মিনিট আগে
দেশের সবগুলো ক্যাডেট কলেজে ভর্তি আবেদন ফি সহজেই দেওয়া যাচ্ছে ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’-এর মাধ্যমে। বরাবরের মতো এবারও এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি খরচ প্রয়োজন হবে না।
৬ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

দেশের সব ক্যাডেট কলেজে ভর্তি আবেদন ফি সহজেই দেওয়া যাচ্ছে ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’-এর মাধ্যমে। বরাবরের মতো এবারও এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি খরচ প্রয়োজন হবে না।
বর্তমানে বাংলাদেশে ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে, যার মধ্যে ৯টি ছেলেদের ও তিনটি মেয়েদের জন্য। ইতিমধ্যে এসব ক্যাডেট কলেজের ভর্তি আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
সব ক্যাডেট কলেজে যেকোনো আবেদনকারী নগদের মাধ্যমে ভর্তি আবেদন ফি দিতে পারবে কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই। তা ছাড়া নগদের এই ভর্তি ফির চার্জবিহীন পেমেন্ট সুবিধার ফলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য ভর্তিপ্রক্রিয়া এখন আরও সহজ ও সাশ্রয়ী হয়েছে।
আবেদনকারী বা অভিভাবকেরা ক্যাডেট কলেজের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট
অথবা https://cadetcollegeadmission.army.mil.bd/ -এ গিয়ে অনলাইনে আবেদন সম্পন্ন
করে ফি পরিশোধ করতে পারবে।
‘Apply Now/Sign Up’-এ ক্লিক করে নাম, মোবাইল নম্বর, পাসওয়ার্ড, ই-মেইল অ্যাড্রেস, জন্মতারিখসহ প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে। এরপর ‘User ID’ ও ‘Password’ দিয়ে লগইন করে ‘Payment’ অপশন থেকে ‘Nagad’ নির্বাচন করে দুই হাজার টাকা আবেদন ফি তাৎক্ষণিক পরিশোধ করা যাবে। নগদ ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে এই ফি প্রদানে কোনো সার্ভিস চার্জ বা ট্রানজেকশন ফি প্রযোজ্য হবে না। পেমেন্ট সফলভাবে সম্পন্ন হলে আবেদনকারীর মোবাইলে সঙ্গে সঙ্গে একটি এসএমএস নিশ্চিতকরণ বার্তা পাঠানো হবে।
ক্যাডেট কলেজ ভর্তি ফি সম্পূর্ণ চার্জমুক্ত করার বিষয়ে নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সরওয়ার ভূঁইয়া বলেন, ‘আমরা নগদের মাধ্যমে ক্যাডেট কলেজে ভর্তি ফি প্রদান সম্পূর্ণ চার্জমুক্ত করেছি, যাতে সারা দেশের যেকোনো স্থান থেকে অভিভাবকেরা সহজে, দ্রুত ও সবচেয়ে কম খরচে প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে পারে। শিক্ষাসংক্রান্ত যেকোনো ডিজিটাল পেমেন্ট আরও সহজ করতে নগদ বরাবরই কাজ করে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত রাখবে।’
দেশের অন্যতম জনপ্রিয় মোবাইল আর্থিক সেবা নগদের মাধ্যমে বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভর্তি ও টিউশন ফি দিচ্ছে। এই সুবিধা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য দ্রুত, নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য পেমেন্ট সলিউশন হিসেবে কাজ করছে।

দেশের সব ক্যাডেট কলেজে ভর্তি আবেদন ফি সহজেই দেওয়া যাচ্ছে ডাক বিভাগের মোবাইল আর্থিক সেবা ‘নগদ’-এর মাধ্যমে। বরাবরের মতো এবারও এ ক্ষেত্রে কোনো বাড়তি খরচ প্রয়োজন হবে না।
বর্তমানে বাংলাদেশে ১২টি ক্যাডেট কলেজ রয়েছে, যার মধ্যে ৯টি ছেলেদের ও তিনটি মেয়েদের জন্য। ইতিমধ্যে এসব ক্যাডেট কলেজের ভর্তি আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। এই প্রক্রিয়া চলবে আগামী ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত।
সব ক্যাডেট কলেজে যেকোনো আবেদনকারী নগদের মাধ্যমে ভর্তি আবেদন ফি দিতে পারবে কোনো রকম ঝামেলা ছাড়াই। তা ছাড়া নগদের এই ভর্তি ফির চার্জবিহীন পেমেন্ট সুবিধার ফলে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য ভর্তিপ্রক্রিয়া এখন আরও সহজ ও সাশ্রয়ী হয়েছে।
আবেদনকারী বা অভিভাবকেরা ক্যাডেট কলেজের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট
অথবা https://cadetcollegeadmission.army.mil.bd/ -এ গিয়ে অনলাইনে আবেদন সম্পন্ন
করে ফি পরিশোধ করতে পারবে।
‘Apply Now/Sign Up’-এ ক্লিক করে নাম, মোবাইল নম্বর, পাসওয়ার্ড, ই-মেইল অ্যাড্রেস, জন্মতারিখসহ প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করতে হবে। এরপর ‘User ID’ ও ‘Password’ দিয়ে লগইন করে ‘Payment’ অপশন থেকে ‘Nagad’ নির্বাচন করে দুই হাজার টাকা আবেদন ফি তাৎক্ষণিক পরিশোধ করা যাবে। নগদ ব্যবহারকারীদের ক্ষেত্রে এই ফি প্রদানে কোনো সার্ভিস চার্জ বা ট্রানজেকশন ফি প্রযোজ্য হবে না। পেমেন্ট সফলভাবে সম্পন্ন হলে আবেদনকারীর মোবাইলে সঙ্গে সঙ্গে একটি এসএমএস নিশ্চিতকরণ বার্তা পাঠানো হবে।
ক্যাডেট কলেজ ভর্তি ফি সম্পূর্ণ চার্জমুক্ত করার বিষয়ে নগদের চিফ কমার্শিয়াল অফিসার মোহাম্মদ শাহীন সরওয়ার ভূঁইয়া বলেন, ‘আমরা নগদের মাধ্যমে ক্যাডেট কলেজে ভর্তি ফি প্রদান সম্পূর্ণ চার্জমুক্ত করেছি, যাতে সারা দেশের যেকোনো স্থান থেকে অভিভাবকেরা সহজে, দ্রুত ও সবচেয়ে কম খরচে প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন করতে পারে। শিক্ষাসংক্রান্ত যেকোনো ডিজিটাল পেমেন্ট আরও সহজ করতে নগদ বরাবরই কাজ করে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও এই ধারা অব্যাহত রাখবে।’
দেশের অন্যতম জনপ্রিয় মোবাইল আর্থিক সেবা নগদের মাধ্যমে বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি বহু শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ভর্তি ও টিউশন ফি দিচ্ছে। এই সুবিধা শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের জন্য দ্রুত, নিরাপদ ও নির্ভরযোগ্য পেমেন্ট সলিউশন হিসেবে কাজ করছে।

রাজধানীর বিজয়নগরের একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন মুগদা-মান্ডা এলাকার বাসিন্দা নাসিমা আক্তার। চার দিন ধরে তিনি রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরছেন সরকারি সংস্থা টিসিবির ট্রাক থেকে সাশ্রয়ী মূল্যের পণ্য কিনতে। কিন্তু লাইনে দাঁড়িয়েও প্রতিবারই ব্যর্থ হয়ে ফিরতে হয়েছে তাঁকে।
১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নীতি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে রাজনৈতিক প্রভাব এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের অযাচিত হস্তক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। ঢাকায় সফররত সংস্থাটির সদস্যরা বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংক আন্তর্জাতিক মানদণ্ড অনুযায়ী স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছে না।
৩৮ মিনিট আগে
কয়েক দিন চড়া থাকার পর রাজধানীর খুচরা বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম কেজিপ্রতি ৫ টাকা কমেছে। তবে পাইকারি বাজারে দেখা গেছে ওঠানামা। সকালে কিছুটা বেড়েছে, বিকেলে আবার নেমেছে।
৪১ মিনিট আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ব্যালট পেপার ছাপার জন্য নির্বাচন কমিশন রাঙামাটির কাপ্তাইয়ে অবস্থিত রাষ্ট্রায়ত্ত কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান কর্ণফুলী পেপার মিলস লিমিটেড (কেপিএম) থেকে ৯১৪ দশমিক ০০৯ টন কাগজ কিনছে। এর আর্থিক মূল্য প্রায় ১১ কোটি ১১ লাখ টাকা। ইতিমধ্যে সরবরাহ সম্পন্ন হয়েছে ১৭৮ দশমিক ০০৯
৪৩ মিনিট আগে