বিচক্ষণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতির কারণে বাংলাদেশ কোভিড-১৯ মহামারির আঘাত থেকে দ্রুত বের হয়ে আসতে পেরেছে। কিন্তু এখন বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতির চাপ, জ্বালানি ঘাটতি, বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাব ভারসাম্যে ঘাটতি ও রাজস্ব ঘাটতিসহ নানা বাধার মুখে বাংলাদেশ।
আজ সোমবার বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নয়নের হালনাগাদ পরিস্থিতি নিয়ে বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে। ‘বাণিজ্য সংস্কার: একটি জরুরি এজেন্ডা’ নামে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এসব বাধা মোকাবেলা করে চলমান প্রবৃদ্ধির গতি বজায় রাখতে হলে বাংলাদেশকে একদিকে যেমন ব্যবসা ক্ষেত্রসহ অবকাঠামোগত সংস্কার বাস্তবায়নের গতি বাড়াতে হবে, অন্যদিকে শুধু তৈরি পোশাকে সীমাবদ্ধ না থেকে বিদেশে রপ্তানিযোগ্য পণ্যে বৈচিত্র্য আনতে হবে।
দেশে মূল্যস্ফীতির চাপ হ্রাস, বৈদেশিক সম্পর্কের উন্নয়ন এবং সংস্কারকাজে গতির বলে আশাপ্রকাশ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, তবে ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি, রুগ্ণ অর্থনৈতিক অবস্থা, আমদানি বিধিনিষেধে ত্রুটি এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে চলতি অর্থবছরে প্রকৃত জিডিপির (মোট দেশজ উৎপাদন) প্রবৃদ্ধির হার ৫ দশমিক ২ শতাংশ কমতে পারে। তবে ২০২৪ সালে এ প্রবৃদ্ধির হার বেড়ে ৬ দশমিক ২ শতাংশে উন্নীত হতে পারে বলেও আশা প্রকাশ করেছে।
এর আগে গত অক্টোবরের হালনাগাদে দেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ১ শতাংশ হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বহুজাতিক ঋণদানকারী সংস্থা বিশ্বব্যাংক। এ দফায় নিজেদের আগের পূর্বাভাসের চেয়ে প্রবৃদ্ধি কমার কথা বলেছে সংস্থাটি। গত এপ্রিলে বিশ্বব্যাংক প্রাক্কলন করেছিল জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার হতে পারে ৬ দশমিক ৯ শতাংশ। সেই তুলনায় এপ্রিলের প্রাক্কলনের চেয়ে দশমিক ৮ শতাংশ কমে ৬ দশমিক ১ শতাংশ হতে পারে।
বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ও ভুটানের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক বলেছেন, ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন এবং বৈশ্বিক অনিশ্চয়তা বিশ্বের অসংখ্য দেশের অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। ফলে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, ক্রমবর্ধমান সুদের হার এবং বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির ধীরগতির কারণে বাংলাদেশও করোনা মহামারির ধাক্কা কাটাতে হিমশিম খাচ্ছে। বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বাড়াতে এবং অর্থনীতির পুনরুদ্ধার জোরদারে সংস্কারের জন্য বিশ্বব্যাংক সহায়তা করতে প্রস্তুত।
২০২৩ অর্থবছরের প্রথমার্ধে বাংলাদেশের বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাব ভারসাম্যে ঘাটতি ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৭২০ কোটি ডলারে, যা ২০২২ অর্থবছরে ছিল ৫৩০ কোটি ডলার। এটি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর যথেষ্ট চাপ সৃষ্টি করেছে। একটি বহুমুখী বিনিময় হার পদ্ধতিও লেনদেন ভারসাম্য ঘাটতিতে প্রভাব ফেলেছে। রপ্তানি ও রেমিট্যান্সের প্রবাহকে নিরুৎসাহিত করেছে। তবে একক বাজারভিত্তিক বিনিময় হারের দিকে এগোলে তা বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যে ভারসাম্য আনবে।
দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাংকগুলো তারল্য সংকট এবং ক্রমবর্ধমান খেলাপি ঋণের মুখে পড়েছে। দেশের বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত ব্যাঙ্কগুলোর থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঋণ নেওয়ায় ২০২৩ অর্থবছরে ঘাটতি আরও বেড়েছে। যাই হোক, এ বছরের জানুয়ারিতে বিশ্বব্যাংক-আইএমএফ যৌথ উদ্যোগে ঋণ পরিশোধের টেকসই সক্ষমতার (ডিএসএ) যাচাই করেছে। এতে দেখা গেছে, বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ পরিশোধে অক্ষমতার শঙ্কা ক্ষীণ।
২০৩১ সালের মধ্যে উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশে শামিল হতে বাংলাদেশকে রপ্তানি বহুমুখীকরণের জন্য বাণিজ্য প্রতিযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টিতে জটিল পথ পাড়ি দিতে হবে।
বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র অর্থনীতিবিদ এবং ওই প্রতিবেদনের সহ-লেখক বার্নার্ড হ্যাভেন বলেছেন, বাংলাদেশের রপ্তানির প্রায় ৮৩ শতাংশই তৈরি পোশাক খাত। কোভিড-১৯ মহামারি এককভাবে এই খাতের ওপর নির্ভরশীলতার ঝুঁকিকে বাড়িয়ে দিয়েছে। তবে রপ্তানিতে বৈচিত্র্য এবং প্রতিযোগিতামূলক বাজার ২০৩১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উচ্চ-মধ্যম আয়ের মর্যাদা অর্জনে সহায়তা করবে। এর জন্য শুল্ক ও অশুল্ক বাধা কমানো বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হবে। একটি ব্যাপক সংস্কার কর্মসূচি আঞ্চলিক একতাকে শক্তিশালী করতে পারে, বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে।’
উল্লেখ্য, বিশ্বব্যাংকের ‘বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট’ হলো দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতির উন্নয়নের একটি সহযোগী অংশ। যা বছরে দুইবার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদনগুলো দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং সম্ভাবনা যাচাই করে এবং দেশগুলোর প্রতিবন্ধকতা বিশ্লেষণ করে।
বিচক্ষণ সামষ্টিক অর্থনৈতিক নীতির কারণে বাংলাদেশ কোভিড-১৯ মহামারির আঘাত থেকে দ্রুত বের হয়ে আসতে পেরেছে। কিন্তু এখন বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা, ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতির চাপ, জ্বালানি ঘাটতি, বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাব ভারসাম্যে ঘাটতি ও রাজস্ব ঘাটতিসহ নানা বাধার মুখে বাংলাদেশ।
আজ সোমবার বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নয়নের হালনাগাদ পরিস্থিতি নিয়ে বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে এসব কথা বলা হয়েছে। ‘বাণিজ্য সংস্কার: একটি জরুরি এজেন্ডা’ নামে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এসব বাধা মোকাবেলা করে চলমান প্রবৃদ্ধির গতি বজায় রাখতে হলে বাংলাদেশকে একদিকে যেমন ব্যবসা ক্ষেত্রসহ অবকাঠামোগত সংস্কার বাস্তবায়নের গতি বাড়াতে হবে, অন্যদিকে শুধু তৈরি পোশাকে সীমাবদ্ধ না থেকে বিদেশে রপ্তানিযোগ্য পণ্যে বৈচিত্র্য আনতে হবে।
দেশে মূল্যস্ফীতির চাপ হ্রাস, বৈদেশিক সম্পর্কের উন্নয়ন এবং সংস্কারকাজে গতির বলে আশাপ্রকাশ করে প্রতিবেদনে বলা হয়, তবে ক্রমবর্ধমান মুদ্রাস্ফীতি, রুগ্ণ অর্থনৈতিক অবস্থা, আমদানি বিধিনিষেধে ত্রুটি এবং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে চলতি অর্থবছরে প্রকৃত জিডিপির (মোট দেশজ উৎপাদন) প্রবৃদ্ধির হার ৫ দশমিক ২ শতাংশ কমতে পারে। তবে ২০২৪ সালে এ প্রবৃদ্ধির হার বেড়ে ৬ দশমিক ২ শতাংশে উন্নীত হতে পারে বলেও আশা প্রকাশ করেছে।
এর আগে গত অক্টোবরের হালনাগাদে দেশের মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ১ শতাংশ হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বহুজাতিক ঋণদানকারী সংস্থা বিশ্বব্যাংক। এ দফায় নিজেদের আগের পূর্বাভাসের চেয়ে প্রবৃদ্ধি কমার কথা বলেছে সংস্থাটি। গত এপ্রিলে বিশ্বব্যাংক প্রাক্কলন করেছিল জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার হতে পারে ৬ দশমিক ৯ শতাংশ। সেই তুলনায় এপ্রিলের প্রাক্কলনের চেয়ে দশমিক ৮ শতাংশ কমে ৬ দশমিক ১ শতাংশ হতে পারে।
বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ও ভুটানের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদৌলায়ে সেক বলেছেন, ইউক্রেনে রাশিয়ার আগ্রাসন এবং বৈশ্বিক অনিশ্চয়তা বিশ্বের অসংখ্য দেশের অর্থনীতিতে বিরূপ প্রভাব ফেলেছে। ফলে দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, ক্রমবর্ধমান সুদের হার এবং বৈশ্বিক প্রবৃদ্ধির ধীরগতির কারণে বাংলাদেশও করোনা মহামারির ধাক্কা কাটাতে হিমশিম খাচ্ছে। বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি বাড়াতে এবং অর্থনীতির পুনরুদ্ধার জোরদারে সংস্কারের জন্য বিশ্বব্যাংক সহায়তা করতে প্রস্তুত।
২০২৩ অর্থবছরের প্রথমার্ধে বাংলাদেশের বৈদেশিক লেনদেনের চলতি হিসাব ভারসাম্যে ঘাটতি ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৭২০ কোটি ডলারে, যা ২০২২ অর্থবছরে ছিল ৫৩০ কোটি ডলার। এটি বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভের ওপর যথেষ্ট চাপ সৃষ্টি করেছে। একটি বহুমুখী বিনিময় হার পদ্ধতিও লেনদেন ভারসাম্য ঘাটতিতে প্রভাব ফেলেছে। রপ্তানি ও রেমিট্যান্সের প্রবাহকে নিরুৎসাহিত করেছে। তবে একক বাজারভিত্তিক বিনিময় হারের দিকে এগোলে তা বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যে ভারসাম্য আনবে।
দেশের অভ্যন্তরীণ ব্যাংকগুলো তারল্য সংকট এবং ক্রমবর্ধমান খেলাপি ঋণের মুখে পড়েছে। দেশের বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত ব্যাঙ্কগুলোর থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঋণ নেওয়ায় ২০২৩ অর্থবছরে ঘাটতি আরও বেড়েছে। যাই হোক, এ বছরের জানুয়ারিতে বিশ্বব্যাংক-আইএমএফ যৌথ উদ্যোগে ঋণ পরিশোধের টেকসই সক্ষমতার (ডিএসএ) যাচাই করেছে। এতে দেখা গেছে, বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ পরিশোধে অক্ষমতার শঙ্কা ক্ষীণ।
২০৩১ সালের মধ্যে উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশে শামিল হতে বাংলাদেশকে রপ্তানি বহুমুখীকরণের জন্য বাণিজ্য প্রতিযোগিতার পরিবেশ সৃষ্টিতে জটিল পথ পাড়ি দিতে হবে।
বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র অর্থনীতিবিদ এবং ওই প্রতিবেদনের সহ-লেখক বার্নার্ড হ্যাভেন বলেছেন, বাংলাদেশের রপ্তানির প্রায় ৮৩ শতাংশই তৈরি পোশাক খাত। কোভিড-১৯ মহামারি এককভাবে এই খাতের ওপর নির্ভরশীলতার ঝুঁকিকে বাড়িয়ে দিয়েছে। তবে রপ্তানিতে বৈচিত্র্য এবং প্রতিযোগিতামূলক বাজার ২০৩১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে উচ্চ-মধ্যম আয়ের মর্যাদা অর্জনে সহায়তা করবে। এর জন্য শুল্ক ও অশুল্ক বাধা কমানো বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ হবে। একটি ব্যাপক সংস্কার কর্মসূচি আঞ্চলিক একতাকে শক্তিশালী করতে পারে, বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়া এবং দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে।’
উল্লেখ্য, বিশ্বব্যাংকের ‘বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট’ হলো দক্ষিণ এশিয়ার অর্থনীতির উন্নয়নের একটি সহযোগী অংশ। যা বছরে দুইবার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। প্রতিবেদনগুলো দক্ষিণ এশিয়া অঞ্চলে অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং সম্ভাবনা যাচাই করে এবং দেশগুলোর প্রতিবন্ধকতা বিশ্লেষণ করে।
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
২ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
২ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১০ ঘণ্টা আগে