আয়নাল হোসেন, ঢাকা
দেশে ভোজ্যতেল সরবরাহের কোনো সংকট নেই। কয়েক মাস ধরে আন্তর্জাতিক বাজারেও পণ্যটির দাম কমতির দিকে। এরপরও অতিরিক্ত মুনাফা করতেই চাপ দিয়ে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানো হয়েছে লিটারপ্রতি ১২ টাকা। তবে মিলমালিকেরা বলছেন, ভ্যাট সুবিধা উঠে যাওয়ায় দাম বাড়াতে বাধ্য হয়েছেন তাঁরা।
জানা গেছে, তেল-চিনির দাম বাড়ানো নিয়ে কয়েক দিন ধরে সরকারকে চাপ দিয়ে আসছিলেন মিলমালিকেরা। তাঁরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে দাম বাড়ানোর প্রস্তাবও পাঠান। সে প্রস্তাব অনুযায়ী, গত বুধবার মিলমালিকদের প্রতিনিধিদের নিয়ে বৈঠক করে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। বৈঠকেও প্রতিনিধিরা ভোজ্যতেলের দাম বাড়াতে চাপ দেন। শেষ পর্যন্ত তাঁরা দাম বাড়াতে বাধ্যও করেন। তবে চিনির বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি।
আগের দিন বুধবার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হলেও বিষয়টি গোপন রাখা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ এডিবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন থেকে দাম বাড়ানোর বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৯৯ টাকা (আগে ছিল ১৮৭ টাকা), ৫ লিটারের বোতলজাত তেল ৯৬০ টাকা (আগে ছিল ৯০৬ টাকা), প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১৭৬ টাকা (আগে ছিল ১৬৭ টাকা) এবং সুপার পাম ১৩৫ টাকা (আগে ছিল ১১৭ টাকা) নির্ধারণ করা হয়েছে।
দাম বাড়ানোর এই প্রবণতাকে ব্যবসায়ীদের অতি মুনাফা বলে মন্তব্য করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)। সংগঠনের সভাপতি গোলাম রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজারে কোনো প্রতিযোগিতা না থাকায় ব্যবসায়ীরা ভোজ্যতেলে অতিরিক্ত মুনাফা করছেন।
জানা গেছে, ২০২০ সালের মে মাসে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম ছিল ৮৫০ ডলার। তখন ডলারপ্রতি ৮৫ টাকা হিসাবে ক্রয়মূল্য পড়ত সর্বোচ্চ ৭২ টাকা। বাজারে খুচরা বিক্রি হতো ১১০ টাকায়। দামের পার্থক্য অর্থাৎ লাভ ছিল ৩৮ টাকা। বর্তমানে প্রতি টন সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ১৫৪ ডলারে। প্রতি ডলার ১০৫ টাকা হিসাবে ক্রয়মূল্য পড়ছে লিটারপ্রতি ১২১ টাকা। ভ্যাট-ট্যাক্সসহ বিক্রি হচ্ছে ১৯৯ টাকায়। দামের পার্থক্য ৭৮ টাকা।
জানা যায়, দেশে ভোজ্যতেলের চাহিদা পূরণ করছে হাতে গোনা পাঁচ-ছয়টি প্রতিষ্ঠান। তারা অতি মুনাফা করতে সরকারকে চাপে ফেলে দাম বাড়াতে বাধ্য করেছে। গুটিকয়েক আমদানিকারক ছাড়া বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় সরকারও এদের কাছে অসহায়। মৌলভীবাজারের একজন পাইকারি ব্যবসায়ী বলেন, ‘মিলাররা ইচ্ছেমতো দাম বাড়াতে পারেন? সরকারের এতে কিছুই করার নেই?’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জানুয়ারি পর্যন্ত ভোজ্যতেল আমদানি হয়েছে ১৮৯ কোটি ১৯ লাখ ডলারের। ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আমদানি হয়েছে ২০৫ কোটি ৫৯ লাখ ডলারের। অর্থাৎ জানুয়ারির চেয়ে ফেব্রুয়ারিতে ১৬ কোটি ৪০ লাখ ডলারের তেল বেশি আমদানি হয়েছে।
আন্তর্জাতিক নিউজ পোর্টাল ইনডেক্স মুন্ডি ডটকম সূত্রে জানা গেছে, গত মার্চে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন সয়াবিন তেল বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ১১৩ মার্কিন ডলারে। ডিসেম্বরে ছিল ১ হাজার ৪০৯ ডলার। ডিসেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত দাম কমেছে ২৯৬ ডলার। ৩ মে আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিন বিক্রি হয় ১ হাজার ১৫৪ ডলারে। তবে দেশে বর্তমানে বিক্রি হওয়া ভোজ্যতেল প্রায় দুই মাস আগে আমদানি করা।
গত ১৯ মার্চ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে দ্রব্যমূল্য-সংক্রান্ত টাস্কফোর্স সভার তথ্য অনুযায়ী, গত ১৫ মার্চ আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন অপরিশোধিত সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১ হাজার ৩৮ ডলার। যা এক বছর আগে ছিল ১ হাজার ৭০৩ ডলার। অর্থাৎ এক বছরে কমেছে ৩৯ শতাংশ।
সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিত সাহা বলেন, ভোজ্যতেল আমদানিতে ১৫ শতাংশ, উৎপাদন পর্যায়ে ১৫ শতাংশ এবং বিক্রয় পর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ ছিল। গত বছরের ১৬ মার্চ ভ্যাট কমিয়ে আমদানি পর্যায়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছিল। সেটির মেয়াদ ৩০ এপ্রিল শেষ হয়।
এস আলম গ্রুপের সিনিয়র মহাব্যবস্থাপক কাজী সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, শতভাগ মার্জিন দেওয়ার পরও ব্যাংক এলসি খুলছে না। ভ্যাট মওকুফ থাকলে এই মুহূর্তে তেলের দাম বাড়ত না।
বাংলাদেশ পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি গোলাম মাওলা বলেন, ‘ভ্যাট প্রত্যাহার আরও কিছুদিন বহাল রাখা উচিত ছিল। দাম বাড়ানোর প্রস্তাব কয়েক দিন আগে থেকেই মিলাররা প্রচার করে আসছিলেন। এ কারণে অনেকেই মজুত গড়ে তুলেছেন। তবে ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ এখন মিলারদের কাছে।’
দেশে ভোজ্যতেল সরবরাহের কোনো সংকট নেই। কয়েক মাস ধরে আন্তর্জাতিক বাজারেও পণ্যটির দাম কমতির দিকে। এরপরও অতিরিক্ত মুনাফা করতেই চাপ দিয়ে ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানো হয়েছে লিটারপ্রতি ১২ টাকা। তবে মিলমালিকেরা বলছেন, ভ্যাট সুবিধা উঠে যাওয়ায় দাম বাড়াতে বাধ্য হয়েছেন তাঁরা।
জানা গেছে, তেল-চিনির দাম বাড়ানো নিয়ে কয়েক দিন ধরে সরকারকে চাপ দিয়ে আসছিলেন মিলমালিকেরা। তাঁরা বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে দাম বাড়ানোর প্রস্তাবও পাঠান। সে প্রস্তাব অনুযায়ী, গত বুধবার মিলমালিকদের প্রতিনিধিদের নিয়ে বৈঠক করে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। বৈঠকেও প্রতিনিধিরা ভোজ্যতেলের দাম বাড়াতে চাপ দেন। শেষ পর্যন্ত তাঁরা দাম বাড়াতে বাধ্যও করেন। তবে চিনির বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি।
আগের দিন বুধবার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হলেও বিষয়টি গোপন রাখা হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ এডিবল অয়েল রিফাইনার্স অ্যান্ড বনস্পতি ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন থেকে দাম বাড়ানোর বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। বোতলজাত প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম ১৯৯ টাকা (আগে ছিল ১৮৭ টাকা), ৫ লিটারের বোতলজাত তেল ৯৬০ টাকা (আগে ছিল ৯০৬ টাকা), প্রতি লিটার খোলা সয়াবিন ১৭৬ টাকা (আগে ছিল ১৬৭ টাকা) এবং সুপার পাম ১৩৫ টাকা (আগে ছিল ১১৭ টাকা) নির্ধারণ করা হয়েছে।
দাম বাড়ানোর এই প্রবণতাকে ব্যবসায়ীদের অতি মুনাফা বলে মন্তব্য করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংগঠন কনজ্যুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)। সংগঠনের সভাপতি গোলাম রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজারে কোনো প্রতিযোগিতা না থাকায় ব্যবসায়ীরা ভোজ্যতেলে অতিরিক্ত মুনাফা করছেন।
জানা গেছে, ২০২০ সালের মে মাসে প্রতি টন সয়াবিন তেলের দাম ছিল ৮৫০ ডলার। তখন ডলারপ্রতি ৮৫ টাকা হিসাবে ক্রয়মূল্য পড়ত সর্বোচ্চ ৭২ টাকা। বাজারে খুচরা বিক্রি হতো ১১০ টাকায়। দামের পার্থক্য অর্থাৎ লাভ ছিল ৩৮ টাকা। বর্তমানে প্রতি টন সয়াবিন তেল বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ১৫৪ ডলারে। প্রতি ডলার ১০৫ টাকা হিসাবে ক্রয়মূল্য পড়ছে লিটারপ্রতি ১২১ টাকা। ভ্যাট-ট্যাক্সসহ বিক্রি হচ্ছে ১৯৯ টাকায়। দামের পার্থক্য ৭৮ টাকা।
জানা যায়, দেশে ভোজ্যতেলের চাহিদা পূরণ করছে হাতে গোনা পাঁচ-ছয়টি প্রতিষ্ঠান। তারা অতি মুনাফা করতে সরকারকে চাপে ফেলে দাম বাড়াতে বাধ্য করেছে। গুটিকয়েক আমদানিকারক ছাড়া বিকল্প ব্যবস্থা না থাকায় সরকারও এদের কাছে অসহায়। মৌলভীবাজারের একজন পাইকারি ব্যবসায়ী বলেন, ‘মিলাররা ইচ্ছেমতো দাম বাড়াতে পারেন? সরকারের এতে কিছুই করার নেই?’
বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের জানুয়ারি পর্যন্ত ভোজ্যতেল আমদানি হয়েছে ১৮৯ কোটি ১৯ লাখ ডলারের। ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত আমদানি হয়েছে ২০৫ কোটি ৫৯ লাখ ডলারের। অর্থাৎ জানুয়ারির চেয়ে ফেব্রুয়ারিতে ১৬ কোটি ৪০ লাখ ডলারের তেল বেশি আমদানি হয়েছে।
আন্তর্জাতিক নিউজ পোর্টাল ইনডেক্স মুন্ডি ডটকম সূত্রে জানা গেছে, গত মার্চে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন সয়াবিন তেল বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ১১৩ মার্কিন ডলারে। ডিসেম্বরে ছিল ১ হাজার ৪০৯ ডলার। ডিসেম্বর থেকে মার্চ পর্যন্ত দাম কমেছে ২৯৬ ডলার। ৩ মে আন্তর্জাতিক বাজারে সয়াবিন বিক্রি হয় ১ হাজার ১৫৪ ডলারে। তবে দেশে বর্তমানে বিক্রি হওয়া ভোজ্যতেল প্রায় দুই মাস আগে আমদানি করা।
গত ১৯ মার্চ বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে দ্রব্যমূল্য-সংক্রান্ত টাস্কফোর্স সভার তথ্য অনুযায়ী, গত ১৫ মার্চ আন্তর্জাতিক বাজারে প্রতি টন অপরিশোধিত সয়াবিন তেলের দাম ছিল ১ হাজার ৩৮ ডলার। যা এক বছর আগে ছিল ১ হাজার ৭০৩ ডলার। অর্থাৎ এক বছরে কমেছে ৩৯ শতাংশ।
সিটি গ্রুপের পরিচালক বিশ্বজিত সাহা বলেন, ভোজ্যতেল আমদানিতে ১৫ শতাংশ, উৎপাদন পর্যায়ে ১৫ শতাংশ এবং বিক্রয় পর্যায়ে ৫ শতাংশ ভ্যাট আরোপ ছিল। গত বছরের ১৬ মার্চ ভ্যাট কমিয়ে আমদানি পর্যায়ে ৫ শতাংশ করা হয়েছিল। সেটির মেয়াদ ৩০ এপ্রিল শেষ হয়।
এস আলম গ্রুপের সিনিয়র মহাব্যবস্থাপক কাজী সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, শতভাগ মার্জিন দেওয়ার পরও ব্যাংক এলসি খুলছে না। ভ্যাট মওকুফ থাকলে এই মুহূর্তে তেলের দাম বাড়ত না।
বাংলাদেশ পাইকারি ভোজ্যতেল ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি গোলাম মাওলা বলেন, ‘ভ্যাট প্রত্যাহার আরও কিছুদিন বহাল রাখা উচিত ছিল। দাম বাড়ানোর প্রস্তাব কয়েক দিন আগে থেকেই মিলাররা প্রচার করে আসছিলেন। এ কারণে অনেকেই মজুত গড়ে তুলেছেন। তবে ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ এখন মিলারদের কাছে।’
বাংলাদেশের মানুষ বছরে গড়ে ৯৮১ টাকা ব্যয় করেন শুধু হাত ধোয়ার পেছনে। এ খরচ শহরে ১৩১১ টাকা হলেও গ্রামে ৮৩১ টাকা। পানি ব্যবহারের দিক থেকেও পার্থক্য লক্ষণীয়—একজন গ্রামীণ নাগরিক বছরে গড়ে ৩১ হাজার ১৮৪ লিটার পানি ব্যবহার করেন হাত ধোয়ার জন্য, আর শহরে এ পরিমাণ ৩০ হাজার ৬৮৩ লিটার। এসব তথ্য প্রকাশ করেছে
৪ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জের শিবগঞ্জ উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কানসাট আমবাজারে চলছে জমজমাট বেচাকেনা। দেশের বৃহৎতম এই মৌসুমি বাজারটি এখন হাঁকডাকে মুখর, নানা জাতের আমে ভরে উঠেছে প্রতিটি আড়ত। ঈদুল আজহার ছুটি, অতিবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরায় সাময়িক ধাক্কা খেলেও গত কয়েকদিনে পরিস্থিতি অনেকটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে। ব্যাংক লেনদেন চালু হওয়
৪ ঘণ্টা আগেচলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের ১১ মাসে (জুলাই থেকে ১৮ জুন পর্যন্ত) প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৩৬ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, এটি আগের অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ২৭ দশমিক ৩ শতাংশ বেশি। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের এই সময় পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছিল ২৩ দশমিক শূন্য ৬ বিলিয়ন
৪ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম বন্দরের আলোচিত নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল (এনসিটি) পরিচালনার দায়িত্ব থেকে সরে যাচ্ছে সাইফ পাওয়ারটেক। আগামী ৬ জুলাই প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে বন্দরের চুক্তির মেয়াদ শেষ হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে আর চুক্তি নবায়ন করবে না বন্দর কর্তৃপক্ষ। আপাতত বন্দর কর্তৃপক্ষের হাতেই থাকছে এনসিটি পরিচালনার দায়িত্ব
৪ ঘণ্টা আগে