নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আন্দোলনরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার ৩ দিন পর সেনা ও পুলিশ পাহারায় নিজ কার্যালয়ে ফিরেছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান। আজ রোববার বিকেল ৪টার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের রাজস্ব ভবনে প্রবেশ করেন তিনি।
এর আগে, গত ২৬ মে চেয়ারম্যানকে অপসারণের জন্য ২৯ মে পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয় এনবিআরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সম্মিলিত প্ল্যাটফর্ম ‘এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ।’ তবে ওই সময়ের মধ্যে সরকার চেয়ারম্যানকে অপসারণ না করায় গত বৃহস্পতিবার তাঁকে রাজস্ব ভবনে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করে ঐক্য পরিষদ।
আজ রোববার বিকেলে এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান রাজস্ব ভবনে আসলে সেখানে সেনাবাহিনীর তিনটি গাড়িও দেখা যায়। সেনাবাহিনীর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের মেজর ফুয়াদ আল ইসলামের নেতৃত্বে একটি দলকে পরে তাঁর কার্যালয়েও ঢুকতে দেখা গেছে। তারও আগে থেকে চেয়ারম্যানের কার্যালয় এবং ভবনটির সামনে পুলিশের সদস্যদের অবস্থান করতে দেখা যায়।
ঘটনার সূত্রপাত আরও আগে। গত ১২ মে রাতে এনবিআরকে ভাগ করে ‘রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ—২০২৫’ জারি করে সরকার। পরদিন থেকে তা বাতিলের দাবিতে অবস্থান ও কলমবিরতি কর্মসূচি পালন শুরু করেন দেশের প্রধান রাজস্ব আহরণকারী সংস্থাটির কর্মীরা।
কর্মীদের আন্দোলনের মুখে অর্থ মন্ত্রণালয় জানায়, এনবিআর বিলুপ্ত নয় বরং এ প্রতিষ্ঠানকে ‘স্বাধীন ও বিশেষায়িত’ বিভাগের মর্যাদায় উন্নীত করা হবে। সে জন্য ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে ওই অধ্যাদেশে সংশোধন করা হবে। এনবিআর, রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক পরামর্শক কমিটি এবং ‘গুরুত্বপূর্ণ’ অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা মাধ্যমে বিষয়টি চূড়ান্ত করা।
সরকারের এমন আশ্বাসে এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা গত ২৫ মে রাতে কর্মবিরতিসহ সব কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেন। তবে এনবিআর চেয়ারম্যানের অপসারণের দাবি না মানায় নতুন করে সময় বেঁধে দেন তারা। সেই সময় পার হয়ে গেলে চেয়ারম্যানকে রাজস্ব ভবনে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করে ঐক্য পরিষদ।
এরপর চেয়ারম্যানকে আর রাজস্ব ভবনে দেখা যায়নি। অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব হিসেবে সেখানেই তিনি এত দিন অফিস করছিলেন। চেয়ারম্যান রাজস্ব ভবনে প্রবেশ করতে চান—এমন কথা শোনা গেলে কর্মকর্তারা তাঁর কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিলে তিনি আর আসেননি। তখন থেকেই সাংবাদিকদের এড়িয়ে চলছেন চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান। বাজেটের দিন ঘনিয়ে আসায় তিনি মুঠোফোনে যোগাযোগ করে কাজ চালিয়ে এসেছেন। সবশেষ শুক্রবারও তাঁর বাসায় বাজেটের কাজ চলেছে বলে এনবিআরের কর্মকর্তারা বলেছেন।
এদিকে চেয়ারম্যানের অপসারণের দাবিতে এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাঁর সঙ্গে ‘অসহযোগ’ কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন।
আন্দোলনরত কর্মকর্তা-কর্মচারীরা ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণার ৩ দিন পর সেনা ও পুলিশ পাহারায় নিজ কার্যালয়ে ফিরেছেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান। আজ রোববার বিকেল ৪টার দিকে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের রাজস্ব ভবনে প্রবেশ করেন তিনি।
এর আগে, গত ২৬ মে চেয়ারম্যানকে অপসারণের জন্য ২৯ মে পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয় এনবিআরের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সম্মিলিত প্ল্যাটফর্ম ‘এনবিআর সংস্কার ঐক্য পরিষদ।’ তবে ওই সময়ের মধ্যে সরকার চেয়ারম্যানকে অপসারণ না করায় গত বৃহস্পতিবার তাঁকে রাজস্ব ভবনে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করে ঐক্য পরিষদ।
আজ রোববার বিকেলে এনবিআর চেয়ারম্যান আবদুর রহমান খান রাজস্ব ভবনে আসলে সেখানে সেনাবাহিনীর তিনটি গাড়িও দেখা যায়। সেনাবাহিনীর ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের মেজর ফুয়াদ আল ইসলামের নেতৃত্বে একটি দলকে পরে তাঁর কার্যালয়েও ঢুকতে দেখা গেছে। তারও আগে থেকে চেয়ারম্যানের কার্যালয় এবং ভবনটির সামনে পুলিশের সদস্যদের অবস্থান করতে দেখা যায়।
ঘটনার সূত্রপাত আরও আগে। গত ১২ মে রাতে এনবিআরকে ভাগ করে ‘রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ—২০২৫’ জারি করে সরকার। পরদিন থেকে তা বাতিলের দাবিতে অবস্থান ও কলমবিরতি কর্মসূচি পালন শুরু করেন দেশের প্রধান রাজস্ব আহরণকারী সংস্থাটির কর্মীরা।
কর্মীদের আন্দোলনের মুখে অর্থ মন্ত্রণালয় জানায়, এনবিআর বিলুপ্ত নয় বরং এ প্রতিষ্ঠানকে ‘স্বাধীন ও বিশেষায়িত’ বিভাগের মর্যাদায় উন্নীত করা হবে। সে জন্য ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে ওই অধ্যাদেশে সংশোধন করা হবে। এনবিআর, রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক পরামর্শক কমিটি এবং ‘গুরুত্বপূর্ণ’ অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনা মাধ্যমে বিষয়টি চূড়ান্ত করা।
সরকারের এমন আশ্বাসে এনবিআরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা গত ২৫ মে রাতে কর্মবিরতিসহ সব কর্মসূচি প্রত্যাহার করে নেন। তবে এনবিআর চেয়ারম্যানের অপসারণের দাবি না মানায় নতুন করে সময় বেঁধে দেন তারা। সেই সময় পার হয়ে গেলে চেয়ারম্যানকে রাজস্ব ভবনে ‘অবাঞ্ছিত’ ঘোষণা করে ঐক্য পরিষদ।
এরপর চেয়ারম্যানকে আর রাজস্ব ভবনে দেখা যায়নি। অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের (আইআরডি) সচিব হিসেবে সেখানেই তিনি এত দিন অফিস করছিলেন। চেয়ারম্যান রাজস্ব ভবনে প্রবেশ করতে চান—এমন কথা শোনা গেলে কর্মকর্তারা তাঁর কার্যালয়ের সামনে অবস্থান নিলে তিনি আর আসেননি। তখন থেকেই সাংবাদিকদের এড়িয়ে চলছেন চেয়ারম্যান মো. আবদুর রহমান খান। বাজেটের দিন ঘনিয়ে আসায় তিনি মুঠোফোনে যোগাযোগ করে কাজ চালিয়ে এসেছেন। সবশেষ শুক্রবারও তাঁর বাসায় বাজেটের কাজ চলেছে বলে এনবিআরের কর্মকর্তারা বলেছেন।
এদিকে চেয়ারম্যানের অপসারণের দাবিতে এনবিআর কর্মকর্তা-কর্মচারীরা তাঁর সঙ্গে ‘অসহযোগ’ কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন।
নোবেল পুরস্কার ছাড়া অন্য পুরস্কারগুলো হলো—র্যামন ম্যাগসাইসাই, বুকার, পুলিৎজার, সাইমন বলিভার, একাডেমি অ্যাওয়ার্ড, গ্রামি, এমি, গোল্ডেন গ্লোব, কান চলচ্চিত্র উৎসব পুরস্কার।
৮ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটকে পুঁজিবাজারবান্ধব হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই)। গতকাল সোমবার বাজেট-পরবর্তী প্রতিক্রিয়ায় ডিএসই চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম বলেন, এ বাজেট পুঁজিবাজারে সুশাসন প্রতিষ্ঠা, বিনিয়োগকারীদের আস্থা পুনরুদ্ধার এবং বাজারের টেকসই...
৯ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ইন্টারনেট সেবায় উৎসে কর কমানো হলেও মোবাইল ডিভাইসের মূল্য না কমালে এর সুফল মিলবে না বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। সোমবার বাজেট ঘোষণার পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সংগঠনটি এই মন্তব্য করে।
১০ ঘণ্টা আগেদেশের ইতিহাসে ২০২৩-২৪ অর্থবছরে সর্বোচ্চ ৩ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হয়েছিল। কিন্তু এই বছর ৪ লাখ কোটি টাকা আদায় করা যাবে কিনা, তা নিয়েই সন্দেহ রয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে ৫ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায় কীভাবে সম্ভব হবে, সেই প্রশ্ন তোলেন তিনি।
১১ ঘণ্টা আগে