আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ডলারের আধিপত্য কমানো তথা ডিডলারাইজেশনের পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল ভারত। এবার দেশটি জ্বালানি তেল কেনার ক্ষেত্রে ডলার নয়, নিজ মুদ্রা রুপিতে মূল্য পরিশোধ করেছে। গত সপ্তাহের সোমবার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভারতীয় দূতাবাস বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
নিউইয়র্কভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইনসাইডারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে ভারতের একটি শীর্ষ তেল শোধনাগার সংযুক্ত আরব আমিরাতের জাতীয় তেল কোম্পানির কাছ থেকে ১০ লাখ ব্যারেল জ্বালানি তেল কিনেছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে দেশটি জ্বালানির মূল্য ডলারে পরিশোধ না করে ভারতীয় রুপিতে করেছে।
সাধারণত বিশ্বের অধিকাংশ পণ্যের মতো জ্বালানি তেলের লেনদেনও ডলারেই হয়ে থাকে। কিন্তু সম্প্রতি ভারত নিজ মুদ্রার আন্তর্জাতিকীকরণের লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় দেশটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করছে, যার ফলে দেশটি এখন থেকে জ্বালানি তেল কিনলে ডলারে নয়, রুপিতে মূল্য পরিশোধ করবে। এতে দেশটির জ্বালানি ব্যয় অনেকটাই কমে যাবে। কারণ, এতে রুপিকে ডলারে রূপান্তরিত করার কোনো অতিরিক্ত ব্যয় থাকবে না।
এই প্রথম ভারত জ্বালানি তেল কেনার ক্ষেত্রে রুপিতে মূল্য পরিশোধ করল। তবে ভারত এর আগেও রুপিতে লেনদেন করেছে। এর আগে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা সংযুক্ত আরব আমিরাতের ক্রেতাদের কাছ থেকে রুপিতে ২৫ কেজি সোনা কিনেছেন। এর বাইরেও দেশ দুটি আন্তদেশীয় লেনদেনের ক্ষেত্রে নিজ নিজ মুদ্রা ব্যবহারের লক্ষ্যে একটি চুক্তিও স্বাক্ষর করেছে।
পশ্চিমা বিশ্বের বাইরে অনেক দেশই এখন আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে ডলারের বদলে নিজ নিজ মুদ্রা ব্যবহারের উদ্যোগ নিচ্ছে। এরই মধ্যে এই পথে চীন ও রাশিয়া অনেকটাই এগিয়ে গেছে। এখন ভারতও এই পথে বেশ দ্রুতগতিতেই এগিয়ে যাচ্ছে। মূলত রাশিয়ার ওপর পশ্চিমা বিশ্ব একগাদা নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর থেকেই ডলারের আধিপত্য কমানো বা ডিডলারাইজেশনের প্রচেষ্টা এগিয়ে যাচ্ছে।
আন্তর্জাতিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে ডলারের আধিপত্য কমানো তথা ডিডলারাইজেশনের পথে আরও এক ধাপ এগিয়ে গেল ভারত। এবার দেশটি জ্বালানি তেল কেনার ক্ষেত্রে ডলার নয়, নিজ মুদ্রা রুপিতে মূল্য পরিশোধ করেছে। গত সপ্তাহের সোমবার সংযুক্ত আরব আমিরাতে ভারতীয় দূতাবাস বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
নিউইয়র্কভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইনসাইডারের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত সপ্তাহে ভারতের একটি শীর্ষ তেল শোধনাগার সংযুক্ত আরব আমিরাতের জাতীয় তেল কোম্পানির কাছ থেকে ১০ লাখ ব্যারেল জ্বালানি তেল কিনেছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রে দেশটি জ্বালানির মূল্য ডলারে পরিশোধ না করে ভারতীয় রুপিতে করেছে।
সাধারণত বিশ্বের অধিকাংশ পণ্যের মতো জ্বালানি তেলের লেনদেনও ডলারেই হয়ে থাকে। কিন্তু সম্প্রতি ভারত নিজ মুদ্রার আন্তর্জাতিকীকরণের লক্ষ্য নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। তারই ধারাবাহিকতায় দেশটি সংযুক্ত আরব আমিরাতের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করছে, যার ফলে দেশটি এখন থেকে জ্বালানি তেল কিনলে ডলারে নয়, রুপিতে মূল্য পরিশোধ করবে। এতে দেশটির জ্বালানি ব্যয় অনেকটাই কমে যাবে। কারণ, এতে রুপিকে ডলারে রূপান্তরিত করার কোনো অতিরিক্ত ব্যয় থাকবে না।
এই প্রথম ভারত জ্বালানি তেল কেনার ক্ষেত্রে রুপিতে মূল্য পরিশোধ করল। তবে ভারত এর আগেও রুপিতে লেনদেন করেছে। এর আগে ভারতীয় ব্যবসায়ীরা সংযুক্ত আরব আমিরাতের ক্রেতাদের কাছ থেকে রুপিতে ২৫ কেজি সোনা কিনেছেন। এর বাইরেও দেশ দুটি আন্তদেশীয় লেনদেনের ক্ষেত্রে নিজ নিজ মুদ্রা ব্যবহারের লক্ষ্যে একটি চুক্তিও স্বাক্ষর করেছে।
পশ্চিমা বিশ্বের বাইরে অনেক দেশই এখন আন্তর্জাতিক লেনদেনের ক্ষেত্রে ডলারের বদলে নিজ নিজ মুদ্রা ব্যবহারের উদ্যোগ নিচ্ছে। এরই মধ্যে এই পথে চীন ও রাশিয়া অনেকটাই এগিয়ে গেছে। এখন ভারতও এই পথে বেশ দ্রুতগতিতেই এগিয়ে যাচ্ছে। মূলত রাশিয়ার ওপর পশ্চিমা বিশ্ব একগাদা নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর থেকেই ডলারের আধিপত্য কমানো বা ডিডলারাইজেশনের প্রচেষ্টা এগিয়ে যাচ্ছে।
তিন বছরের মধ্যে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতি সংকুচিত হওয়ার খবর প্রকাশের পর বিশ্ববাজারে তেলের দামে বড় ধরনের ধস নেমেছে। সৌদি আরবের সরবরাহ বৃদ্ধির ইঙ্গিতও এই দরপতনে প্রভাব ফেলেছে বলে বিশ্লেষকদের ধারণা।
৭ ঘণ্টা আগেকর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
১৯ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
১৯ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
১৯ ঘণ্টা আগে