নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বড় কোনো পরিবর্তন ছাড়াই গতকাল শনিবার জাতীয় সংসদে পাস হয়েছে অর্থবিল ২০২৪। আজ রোববার সংসদে পাস হয়েছে ২০২৪–২৫ অর্থবছরের বাজেট। যা আগামীকাল সোমবার (১ জুলাই) থেকে কার্যকর হবে।
অর্থবিলে বেশ কিছু সংশোধনী প্রস্তাব আনার পাশাপাশি কিছু নতুন প্রস্তাবও পাস হয়েছে। যার অন্যতম হলো সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আয় পুরোপুরি করমুক্ত করা। এ ছাড়া একজন করদাতা কোনো অর্থবছরে আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৫ শতাংশ বেশি কর দিলে তাঁর নথি নিরীক্ষায় ফেলা হবে না। এ ছাড়া ট্রাস্টের আয়ের ওপর ১৫ শতাংশ কর বসবে।
এদিকে, ২০২৪–২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ব্যক্তি পর্যায়ে সর্বোচ্চ করহার ৩০ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত সেখান থেকে সরে এসে আগের মতো ২৫ শতাংশেই অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। প্রস্তাবিত বাজেটে সারা দেশে বিয়ে বা অন্যান্য অনুষ্ঠান আয়োজনে কমিউনিটি সেন্টার ভাড়া করার ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্নের নথি বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব করা হয়। এ প্রস্তাব সংশোধন করে শুধু সিটি করপোরেশন এলাকার ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
গত ৬ জুন বাজেট ঘোষণার পর মোবাইল ফোনে বাড়তি কর, কালোটাকা সাদা করার সুযোগ, করমুক্ত আয়সীমা না বাড়ানো, এমপিদের শুল্কমুক্ত গাড়ি আমদানির সুবিধা বহাল রাখা নিয়ে সমালোচনা হয়। অর্থবিল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, সেলফোনে কর কমেনি, কালোটাকা সাদা করার সুযোগ রয়েছে। করমুক্ত আয়সীমাও বাড়েনি। আবার এমপিদের শুল্কমুক্ত গাড়ি আমদানির সুবিধা বহালই থাকছে।
তবে অর্থনৈতিক অঞ্চল, হাইটেক পার্কে মূলধনি যন্ত্র আমদানি শুল্কমুক্তই থাকছে। অর্থমন্ত্রী আগামী অর্থবছরের বাজেটে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে ১ শতাংশ শুল্কারোপের প্রস্তাব করেছিলেন। রপ্তানি ও কর্মসংস্থান বাড়ানোর চেষ্টার অংশ হিসেবে সরকার দেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছে। এগুলোতে বিনিয়োগে কর অবকাশ সুবিধার কথা জানিয়েছিল সরকার। দেশি–বিদেশি বিনিয়োগকারীদের দাবির মুখে অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে মূলধনী যন্ত্রপাতির ওপর ১ শতাংশ আমদানি শুল্ক আরোপের প্রস্তাব থেকে সরে এসেছে সরকার।
বড় কোনো পরিবর্তন ছাড়াই গতকাল শনিবার জাতীয় সংসদে পাস হয়েছে অর্থবিল ২০২৪। আজ রোববার সংসদে পাস হয়েছে ২০২৪–২৫ অর্থবছরের বাজেট। যা আগামীকাল সোমবার (১ জুলাই) থেকে কার্যকর হবে।
অর্থবিলে বেশ কিছু সংশোধনী প্রস্তাব আনার পাশাপাশি কিছু নতুন প্রস্তাবও পাস হয়েছে। যার অন্যতম হলো সর্বজনীন পেনশন স্কিমের আয় পুরোপুরি করমুক্ত করা। এ ছাড়া একজন করদাতা কোনো অর্থবছরে আগের অর্থবছরের চেয়ে ১৫ শতাংশ বেশি কর দিলে তাঁর নথি নিরীক্ষায় ফেলা হবে না। এ ছাড়া ট্রাস্টের আয়ের ওপর ১৫ শতাংশ কর বসবে।
এদিকে, ২০২৪–২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে ব্যক্তি পর্যায়ে সর্বোচ্চ করহার ৩০ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করা হয়েছিল। শেষ পর্যন্ত সেখান থেকে সরে এসে আগের মতো ২৫ শতাংশেই অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে। প্রস্তাবিত বাজেটে সারা দেশে বিয়ে বা অন্যান্য অনুষ্ঠান আয়োজনে কমিউনিটি সেন্টার ভাড়া করার ক্ষেত্রে আয়কর রিটার্নের নথি বাধ্যতামূলক করার প্রস্তাব করা হয়। এ প্রস্তাব সংশোধন করে শুধু সিটি করপোরেশন এলাকার ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক করা হয়েছে।
গত ৬ জুন বাজেট ঘোষণার পর মোবাইল ফোনে বাড়তি কর, কালোটাকা সাদা করার সুযোগ, করমুক্ত আয়সীমা না বাড়ানো, এমপিদের শুল্কমুক্ত গাড়ি আমদানির সুবিধা বহাল রাখা নিয়ে সমালোচনা হয়। অর্থবিল বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, সেলফোনে কর কমেনি, কালোটাকা সাদা করার সুযোগ রয়েছে। করমুক্ত আয়সীমাও বাড়েনি। আবার এমপিদের শুল্কমুক্ত গাড়ি আমদানির সুবিধা বহালই থাকছে।
তবে অর্থনৈতিক অঞ্চল, হাইটেক পার্কে মূলধনি যন্ত্র আমদানি শুল্কমুক্তই থাকছে। অর্থমন্ত্রী আগামী অর্থবছরের বাজেটে মূলধনি যন্ত্রপাতি আমদানিতে ১ শতাংশ শুল্কারোপের প্রস্তাব করেছিলেন। রপ্তানি ও কর্মসংস্থান বাড়ানোর চেষ্টার অংশ হিসেবে সরকার দেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছে। এগুলোতে বিনিয়োগে কর অবকাশ সুবিধার কথা জানিয়েছিল সরকার। দেশি–বিদেশি বিনিয়োগকারীদের দাবির মুখে অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কে মূলধনী যন্ত্রপাতির ওপর ১ শতাংশ আমদানি শুল্ক আরোপের প্রস্তাব থেকে সরে এসেছে সরকার।
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৯ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
১৩ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
১৩ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৬ ঘণ্টা আগে