বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির রেখায় সাময়িক ওঠানামা থাকলেও মোটের ওপর তা জনজীবনকে স্বস্তি দিচ্ছে না। সরকার নিত্যপণ্যের ব্যবসায়ীদের একের পর এক সুবিধা দিলেও এর সুফল কাঙ্ক্ষিতভাবে ভোক্তার হাতে পৌঁছায়নি। আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং অবকাঠামোগত দুর্বলতা ব্যবসার পরিবেশকে করেছে নাজুক। ফলে কর্মসংস্থানের নতুন দিগন্ত খুলছে না। বরং চাকরি হারানো মানুষের সারি প্রতিনিয়ত দীর্ঘ হচ্ছে। রপ্তানি, বিনিয়োগ, উৎপাদন কিংবা রাজস্ব—প্রায় সব খাতেই দুর্বলতা প্রকট, একমাত্র রেমিট্যান্স ছাড়া নেই উল্লেখযোগ্য সুখবর।
অর্থনীতির এই হালের পেছনে সাবেক সরকারের দীর্ঘদিনের দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার দায়ের কথাও বলা হয়ে আসছে। তা কারণ যা-ই হোক, এমন কঠিন বাস্তবতার মধ্যেই ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য প্রায় ৮ লাখ কোটি টাকার (৭ লাখ ৯০ হাজার) বাজেট ঘোষণা করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের এটাই প্রথম বাজেট এবং এটি হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের ৫৬তম বাজেট। সংসদ বিলুপ্ত থাকায় অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ আজ সোমবার সচিবালয়ে তাঁর নিজ দপ্তর থেকে এটি জাতির উদ্দেশে টেলিভিশন ও বেতার ভাষণের মাধ্যমে উপস্থাপন করবেন।
সরকারের বাজেট হচ্ছে রাষ্ট্র পরিচালনার আর্থিক নীলনকশা, যেখানে এক বছরের সম্ভাব্য আয় ও ব্যয়ের সুপরিকল্পিত পূর্বানুমান তুলে ধরা হয়। কোথা থেকে রাজস্ব আয় আসবে, কোন খাতে কী পরিমাণ ব্যয় হবে, কীভাবে ব্যয় হবে এবং তার উদ্দেশ্যই বা কী—সব মিলিয়ে বাজেট হচ্ছে অর্থনৈতিক পরিচালনার প্রস্তাবিত কাঠামো।
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের ভাষায়, অন্তর্বর্তী সময়ের এই বাজেট হবে ভারসাম্য ও আস্থার রূপরেখা, যা হবে বাস্তবভিত্তিক, বাস্তবায়নযোগ্য এবং সুশাসন ও বৈষম্য কমাতে সহায়ক।
বাজেট প্রণয়নে সম্পৃক্ত অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ লক্ষ্যে ৬০ পৃষ্ঠার বাজেট বক্তব্যে যে আয়-ব্যয়ের নতুন হিসাব খুলতে যাচ্ছেন অর্থ উপদেষ্টা, তাতে মূল মনোযোগের বিষয়ই থাকবে মূল্যস্ফীতি। থাকবে কিছু নীতিগত অগ্রাধিকারের মাধ্যমে চাপ কমিয়ে জনজীবনে স্বস্তি ফেরানোর উদ্যোগ। সামষ্টিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা আনা, কর্মসংস্থান বাড়ানো এবং সামাজিক সুরক্ষামূলক উদ্যোগের অংশ হিসেবে আয়বর্ধক ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির সম্প্রসারণের বিষয়ে বাজেটে থাকবে পরিষ্কার বার্তা।
সরকার ব্যয়ের যে লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে, তার বড় অংশই—৫ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা আয় করতে চায় অভ্যন্তরীণ কর-জিডিপি অনুপাত বৃদ্ধির মাধ্যমে। এর মধ্যে এনবিআর উৎস থেকে ৫ লাখ ১৮ হাজার কোটি টাকার উচ্চাভিলাষী রাজস্ব আহরণের লক্ষ্য রয়েছে। এর মধ্যে ৩০ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত সংগ্রহের পরিকল্পনা করা হয়েছে বিভিন্ন খাত থেকে কর অব্যাহতি কমিয়ে। বাকি ৪৬ হাজার কোটি টাকা আসবে এনবিআর-বহির্ভূত কর খাত থেকে। এ জন্য নিজস্ব সক্ষমতা বাড়াতে করকাঠামোয় ব্যাপক সংস্কার, কর অব্যাহতির সংস্কৃতি থেকে সরে আসা এবং ধনীদের ওপর বাড়তি কর আরোপের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। করজালের আওতাও সম্প্রসারণের উদ্যোগ রাখা হচ্ছে।
বাজেটটি আত্মনির্ভর না হওয়ায় সম্ভাব্য ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকার ঘাটতির পুরোটাই আসবে ঋণ থেকে। এর মধ্যে বিদেশি উৎস থেকে ১ লাখ কোটি টাকা ঋণ করার পরিকল্পনা চূড়ান্ত হয়েছে। আর দেশীয় ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে নেওয়া হবে ১ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা। বাকি ৬ হাজার কোটি টাকা আসবে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী ও দাতাদেশগুলোর দেওয়া অনুদান থেকে।
এ প্রসঙ্গে বিআইডিএসএর সাবেক মহাপরিচালক ও অর্থনীতিবিদ ড. মোস্তফা কে মুজেরি আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘সরকার যে আকারে বাজেট দিচ্ছে, তা বাস্তবতাসম্মত। তবে বাজেট যত ছোটই হোক না কেন, রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জন কঠিনই থেকে যাবে।’
এ অর্থনীতিবিদের আশঙ্কা, ব্যাংক খাতে ঘাটতি অর্থায়নের চাপ পড়লে তারল্যসংকট বাড়বে, ফলে টাকা ছাপানোর আশ্রয় নিতে হতে পারে। এতে মুদ্রাস্ফীতি বাড়বে। মূল্যস্ফীতির আগুনে ঘি ঢালবে সরকার নিজেই।
অন্যদিকে অতীতে ঋণ করে বড় আকারের অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যাপক মনোযোগের কারণে অনেক বেড়েছে বৈদেশিক দায়ের বোঝা। চলতি অর্থবছরের মে পর্যন্ত ১৮ লাখ কোটি টাকা ঋণের দায় বয়ে বেড়াচ্ছে দেশ। প্রস্তাবিত বাজেটে এ দায় পরিশোধেরও বাধ্যবাধকতা থাকছে। এ জন্য আগামী বাজেটে সরকারি পরিচালন ব্যয়ের ১৭ শতাংশ বা ১ লাখ ২২ হাজার কোটি টাকাই বরাদ্দ রাখা হচ্ছে আগের ঋণ ও সুদ পরিশোধে।
এ ছাড়া সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন-ভাতা ও নতুন করে মহার্ঘ ভাতা দেওয়ার জন্য সরকার ৯৭ হাজার কোটি টাকা খরচ করার পরিকল্পনা নিয়েছে।
সামগ্রিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে কৃষি, শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্য চাঙা করার লক্ষ্যে বাজেটে ভর্তুকি ও প্রণোদনায় প্রায় ১ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হতে পারে। সামাজিক সুরক্ষা খাতে বরাদ্দ রাখা হতে পারে ৯৫ হাজার কোটি টাকা। আর সরকারি দাপ্তরিক কাজের সামগ্রী ক্রয় ও আনুষঙ্গিক খাতে ব্যয় করা হবে প্রায় ৪৮ হাজার কোটি টাকা।

দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির রেখায় সাময়িক ওঠানামা থাকলেও মোটের ওপর তা জনজীবনকে স্বস্তি দিচ্ছে না। সরকার নিত্যপণ্যের ব্যবসায়ীদের একের পর এক সুবিধা দিলেও এর সুফল কাঙ্ক্ষিতভাবে ভোক্তার হাতে পৌঁছায়নি। আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং অবকাঠামোগত দুর্বলতা ব্যবসার পরিবেশকে করেছে নাজুক। ফলে কর্মসংস্থানের নতুন দিগন্ত খুলছে না। বরং চাকরি হারানো মানুষের সারি প্রতিনিয়ত দীর্ঘ হচ্ছে। রপ্তানি, বিনিয়োগ, উৎপাদন কিংবা রাজস্ব—প্রায় সব খাতেই দুর্বলতা প্রকট, একমাত্র রেমিট্যান্স ছাড়া নেই উল্লেখযোগ্য সুখবর।
অর্থনীতির এই হালের পেছনে সাবেক সরকারের দীর্ঘদিনের দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার দায়ের কথাও বলা হয়ে আসছে। তা কারণ যা-ই হোক, এমন কঠিন বাস্তবতার মধ্যেই ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য প্রায় ৮ লাখ কোটি টাকার (৭ লাখ ৯০ হাজার) বাজেট ঘোষণা করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের এটাই প্রথম বাজেট এবং এটি হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের ৫৬তম বাজেট। সংসদ বিলুপ্ত থাকায় অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ আজ সোমবার সচিবালয়ে তাঁর নিজ দপ্তর থেকে এটি জাতির উদ্দেশে টেলিভিশন ও বেতার ভাষণের মাধ্যমে উপস্থাপন করবেন।
সরকারের বাজেট হচ্ছে রাষ্ট্র পরিচালনার আর্থিক নীলনকশা, যেখানে এক বছরের সম্ভাব্য আয় ও ব্যয়ের সুপরিকল্পিত পূর্বানুমান তুলে ধরা হয়। কোথা থেকে রাজস্ব আয় আসবে, কোন খাতে কী পরিমাণ ব্যয় হবে, কীভাবে ব্যয় হবে এবং তার উদ্দেশ্যই বা কী—সব মিলিয়ে বাজেট হচ্ছে অর্থনৈতিক পরিচালনার প্রস্তাবিত কাঠামো।
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের ভাষায়, অন্তর্বর্তী সময়ের এই বাজেট হবে ভারসাম্য ও আস্থার রূপরেখা, যা হবে বাস্তবভিত্তিক, বাস্তবায়নযোগ্য এবং সুশাসন ও বৈষম্য কমাতে সহায়ক।
বাজেট প্রণয়নে সম্পৃক্ত অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ লক্ষ্যে ৬০ পৃষ্ঠার বাজেট বক্তব্যে যে আয়-ব্যয়ের নতুন হিসাব খুলতে যাচ্ছেন অর্থ উপদেষ্টা, তাতে মূল মনোযোগের বিষয়ই থাকবে মূল্যস্ফীতি। থাকবে কিছু নীতিগত অগ্রাধিকারের মাধ্যমে চাপ কমিয়ে জনজীবনে স্বস্তি ফেরানোর উদ্যোগ। সামষ্টিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা আনা, কর্মসংস্থান বাড়ানো এবং সামাজিক সুরক্ষামূলক উদ্যোগের অংশ হিসেবে আয়বর্ধক ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির সম্প্রসারণের বিষয়ে বাজেটে থাকবে পরিষ্কার বার্তা।
সরকার ব্যয়ের যে লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে, তার বড় অংশই—৫ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা আয় করতে চায় অভ্যন্তরীণ কর-জিডিপি অনুপাত বৃদ্ধির মাধ্যমে। এর মধ্যে এনবিআর উৎস থেকে ৫ লাখ ১৮ হাজার কোটি টাকার উচ্চাভিলাষী রাজস্ব আহরণের লক্ষ্য রয়েছে। এর মধ্যে ৩০ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত সংগ্রহের পরিকল্পনা করা হয়েছে বিভিন্ন খাত থেকে কর অব্যাহতি কমিয়ে। বাকি ৪৬ হাজার কোটি টাকা আসবে এনবিআর-বহির্ভূত কর খাত থেকে। এ জন্য নিজস্ব সক্ষমতা বাড়াতে করকাঠামোয় ব্যাপক সংস্কার, কর অব্যাহতির সংস্কৃতি থেকে সরে আসা এবং ধনীদের ওপর বাড়তি কর আরোপের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। করজালের আওতাও সম্প্রসারণের উদ্যোগ রাখা হচ্ছে।
বাজেটটি আত্মনির্ভর না হওয়ায় সম্ভাব্য ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকার ঘাটতির পুরোটাই আসবে ঋণ থেকে। এর মধ্যে বিদেশি উৎস থেকে ১ লাখ কোটি টাকা ঋণ করার পরিকল্পনা চূড়ান্ত হয়েছে। আর দেশীয় ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে নেওয়া হবে ১ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা। বাকি ৬ হাজার কোটি টাকা আসবে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী ও দাতাদেশগুলোর দেওয়া অনুদান থেকে।
এ প্রসঙ্গে বিআইডিএসএর সাবেক মহাপরিচালক ও অর্থনীতিবিদ ড. মোস্তফা কে মুজেরি আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘সরকার যে আকারে বাজেট দিচ্ছে, তা বাস্তবতাসম্মত। তবে বাজেট যত ছোটই হোক না কেন, রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জন কঠিনই থেকে যাবে।’
এ অর্থনীতিবিদের আশঙ্কা, ব্যাংক খাতে ঘাটতি অর্থায়নের চাপ পড়লে তারল্যসংকট বাড়বে, ফলে টাকা ছাপানোর আশ্রয় নিতে হতে পারে। এতে মুদ্রাস্ফীতি বাড়বে। মূল্যস্ফীতির আগুনে ঘি ঢালবে সরকার নিজেই।
অন্যদিকে অতীতে ঋণ করে বড় আকারের অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যাপক মনোযোগের কারণে অনেক বেড়েছে বৈদেশিক দায়ের বোঝা। চলতি অর্থবছরের মে পর্যন্ত ১৮ লাখ কোটি টাকা ঋণের দায় বয়ে বেড়াচ্ছে দেশ। প্রস্তাবিত বাজেটে এ দায় পরিশোধেরও বাধ্যবাধকতা থাকছে। এ জন্য আগামী বাজেটে সরকারি পরিচালন ব্যয়ের ১৭ শতাংশ বা ১ লাখ ২২ হাজার কোটি টাকাই বরাদ্দ রাখা হচ্ছে আগের ঋণ ও সুদ পরিশোধে।
এ ছাড়া সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন-ভাতা ও নতুন করে মহার্ঘ ভাতা দেওয়ার জন্য সরকার ৯৭ হাজার কোটি টাকা খরচ করার পরিকল্পনা নিয়েছে।
সামগ্রিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে কৃষি, শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্য চাঙা করার লক্ষ্যে বাজেটে ভর্তুকি ও প্রণোদনায় প্রায় ১ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হতে পারে। সামাজিক সুরক্ষা খাতে বরাদ্দ রাখা হতে পারে ৯৫ হাজার কোটি টাকা। আর সরকারি দাপ্তরিক কাজের সামগ্রী ক্রয় ও আনুষঙ্গিক খাতে ব্যয় করা হবে প্রায় ৪৮ হাজার কোটি টাকা।
বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা

দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির রেখায় সাময়িক ওঠানামা থাকলেও মোটের ওপর তা জনজীবনকে স্বস্তি দিচ্ছে না। সরকার নিত্যপণ্যের ব্যবসায়ীদের একের পর এক সুবিধা দিলেও এর সুফল কাঙ্ক্ষিতভাবে ভোক্তার হাতে পৌঁছায়নি। আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং অবকাঠামোগত দুর্বলতা ব্যবসার পরিবেশকে করেছে নাজুক। ফলে কর্মসংস্থানের নতুন দিগন্ত খুলছে না। বরং চাকরি হারানো মানুষের সারি প্রতিনিয়ত দীর্ঘ হচ্ছে। রপ্তানি, বিনিয়োগ, উৎপাদন কিংবা রাজস্ব—প্রায় সব খাতেই দুর্বলতা প্রকট, একমাত্র রেমিট্যান্স ছাড়া নেই উল্লেখযোগ্য সুখবর।
অর্থনীতির এই হালের পেছনে সাবেক সরকারের দীর্ঘদিনের দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার দায়ের কথাও বলা হয়ে আসছে। তা কারণ যা-ই হোক, এমন কঠিন বাস্তবতার মধ্যেই ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য প্রায় ৮ লাখ কোটি টাকার (৭ লাখ ৯০ হাজার) বাজেট ঘোষণা করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের এটাই প্রথম বাজেট এবং এটি হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের ৫৬তম বাজেট। সংসদ বিলুপ্ত থাকায় অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ আজ সোমবার সচিবালয়ে তাঁর নিজ দপ্তর থেকে এটি জাতির উদ্দেশে টেলিভিশন ও বেতার ভাষণের মাধ্যমে উপস্থাপন করবেন।
সরকারের বাজেট হচ্ছে রাষ্ট্র পরিচালনার আর্থিক নীলনকশা, যেখানে এক বছরের সম্ভাব্য আয় ও ব্যয়ের সুপরিকল্পিত পূর্বানুমান তুলে ধরা হয়। কোথা থেকে রাজস্ব আয় আসবে, কোন খাতে কী পরিমাণ ব্যয় হবে, কীভাবে ব্যয় হবে এবং তার উদ্দেশ্যই বা কী—সব মিলিয়ে বাজেট হচ্ছে অর্থনৈতিক পরিচালনার প্রস্তাবিত কাঠামো।
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের ভাষায়, অন্তর্বর্তী সময়ের এই বাজেট হবে ভারসাম্য ও আস্থার রূপরেখা, যা হবে বাস্তবভিত্তিক, বাস্তবায়নযোগ্য এবং সুশাসন ও বৈষম্য কমাতে সহায়ক।
বাজেট প্রণয়নে সম্পৃক্ত অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ লক্ষ্যে ৬০ পৃষ্ঠার বাজেট বক্তব্যে যে আয়-ব্যয়ের নতুন হিসাব খুলতে যাচ্ছেন অর্থ উপদেষ্টা, তাতে মূল মনোযোগের বিষয়ই থাকবে মূল্যস্ফীতি। থাকবে কিছু নীতিগত অগ্রাধিকারের মাধ্যমে চাপ কমিয়ে জনজীবনে স্বস্তি ফেরানোর উদ্যোগ। সামষ্টিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা আনা, কর্মসংস্থান বাড়ানো এবং সামাজিক সুরক্ষামূলক উদ্যোগের অংশ হিসেবে আয়বর্ধক ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির সম্প্রসারণের বিষয়ে বাজেটে থাকবে পরিষ্কার বার্তা।
সরকার ব্যয়ের যে লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে, তার বড় অংশই—৫ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা আয় করতে চায় অভ্যন্তরীণ কর-জিডিপি অনুপাত বৃদ্ধির মাধ্যমে। এর মধ্যে এনবিআর উৎস থেকে ৫ লাখ ১৮ হাজার কোটি টাকার উচ্চাভিলাষী রাজস্ব আহরণের লক্ষ্য রয়েছে। এর মধ্যে ৩০ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত সংগ্রহের পরিকল্পনা করা হয়েছে বিভিন্ন খাত থেকে কর অব্যাহতি কমিয়ে। বাকি ৪৬ হাজার কোটি টাকা আসবে এনবিআর-বহির্ভূত কর খাত থেকে। এ জন্য নিজস্ব সক্ষমতা বাড়াতে করকাঠামোয় ব্যাপক সংস্কার, কর অব্যাহতির সংস্কৃতি থেকে সরে আসা এবং ধনীদের ওপর বাড়তি কর আরোপের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। করজালের আওতাও সম্প্রসারণের উদ্যোগ রাখা হচ্ছে।
বাজেটটি আত্মনির্ভর না হওয়ায় সম্ভাব্য ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকার ঘাটতির পুরোটাই আসবে ঋণ থেকে। এর মধ্যে বিদেশি উৎস থেকে ১ লাখ কোটি টাকা ঋণ করার পরিকল্পনা চূড়ান্ত হয়েছে। আর দেশীয় ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে নেওয়া হবে ১ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা। বাকি ৬ হাজার কোটি টাকা আসবে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী ও দাতাদেশগুলোর দেওয়া অনুদান থেকে।
এ প্রসঙ্গে বিআইডিএসএর সাবেক মহাপরিচালক ও অর্থনীতিবিদ ড. মোস্তফা কে মুজেরি আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘সরকার যে আকারে বাজেট দিচ্ছে, তা বাস্তবতাসম্মত। তবে বাজেট যত ছোটই হোক না কেন, রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জন কঠিনই থেকে যাবে।’
এ অর্থনীতিবিদের আশঙ্কা, ব্যাংক খাতে ঘাটতি অর্থায়নের চাপ পড়লে তারল্যসংকট বাড়বে, ফলে টাকা ছাপানোর আশ্রয় নিতে হতে পারে। এতে মুদ্রাস্ফীতি বাড়বে। মূল্যস্ফীতির আগুনে ঘি ঢালবে সরকার নিজেই।
অন্যদিকে অতীতে ঋণ করে বড় আকারের অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যাপক মনোযোগের কারণে অনেক বেড়েছে বৈদেশিক দায়ের বোঝা। চলতি অর্থবছরের মে পর্যন্ত ১৮ লাখ কোটি টাকা ঋণের দায় বয়ে বেড়াচ্ছে দেশ। প্রস্তাবিত বাজেটে এ দায় পরিশোধেরও বাধ্যবাধকতা থাকছে। এ জন্য আগামী বাজেটে সরকারি পরিচালন ব্যয়ের ১৭ শতাংশ বা ১ লাখ ২২ হাজার কোটি টাকাই বরাদ্দ রাখা হচ্ছে আগের ঋণ ও সুদ পরিশোধে।
এ ছাড়া সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন-ভাতা ও নতুন করে মহার্ঘ ভাতা দেওয়ার জন্য সরকার ৯৭ হাজার কোটি টাকা খরচ করার পরিকল্পনা নিয়েছে।
সামগ্রিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে কৃষি, শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্য চাঙা করার লক্ষ্যে বাজেটে ভর্তুকি ও প্রণোদনায় প্রায় ১ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হতে পারে। সামাজিক সুরক্ষা খাতে বরাদ্দ রাখা হতে পারে ৯৫ হাজার কোটি টাকা। আর সরকারি দাপ্তরিক কাজের সামগ্রী ক্রয় ও আনুষঙ্গিক খাতে ব্যয় করা হবে প্রায় ৪৮ হাজার কোটি টাকা।

দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির রেখায় সাময়িক ওঠানামা থাকলেও মোটের ওপর তা জনজীবনকে স্বস্তি দিচ্ছে না। সরকার নিত্যপণ্যের ব্যবসায়ীদের একের পর এক সুবিধা দিলেও এর সুফল কাঙ্ক্ষিতভাবে ভোক্তার হাতে পৌঁছায়নি। আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং অবকাঠামোগত দুর্বলতা ব্যবসার পরিবেশকে করেছে নাজুক। ফলে কর্মসংস্থানের নতুন দিগন্ত খুলছে না। বরং চাকরি হারানো মানুষের সারি প্রতিনিয়ত দীর্ঘ হচ্ছে। রপ্তানি, বিনিয়োগ, উৎপাদন কিংবা রাজস্ব—প্রায় সব খাতেই দুর্বলতা প্রকট, একমাত্র রেমিট্যান্স ছাড়া নেই উল্লেখযোগ্য সুখবর।
অর্থনীতির এই হালের পেছনে সাবেক সরকারের দীর্ঘদিনের দুর্নীতি ও অব্যবস্থাপনার দায়ের কথাও বলা হয়ে আসছে। তা কারণ যা-ই হোক, এমন কঠিন বাস্তবতার মধ্যেই ২০২৫-২৬ অর্থবছরের জন্য প্রায় ৮ লাখ কোটি টাকার (৭ লাখ ৯০ হাজার) বাজেট ঘোষণা করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকারের এটাই প্রথম বাজেট এবং এটি হতে যাচ্ছে বাংলাদেশের ৫৬তম বাজেট। সংসদ বিলুপ্ত থাকায় অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ আজ সোমবার সচিবালয়ে তাঁর নিজ দপ্তর থেকে এটি জাতির উদ্দেশে টেলিভিশন ও বেতার ভাষণের মাধ্যমে উপস্থাপন করবেন।
সরকারের বাজেট হচ্ছে রাষ্ট্র পরিচালনার আর্থিক নীলনকশা, যেখানে এক বছরের সম্ভাব্য আয় ও ব্যয়ের সুপরিকল্পিত পূর্বানুমান তুলে ধরা হয়। কোথা থেকে রাজস্ব আয় আসবে, কোন খাতে কী পরিমাণ ব্যয় হবে, কীভাবে ব্যয় হবে এবং তার উদ্দেশ্যই বা কী—সব মিলিয়ে বাজেট হচ্ছে অর্থনৈতিক পরিচালনার প্রস্তাবিত কাঠামো।
অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের ভাষায়, অন্তর্বর্তী সময়ের এই বাজেট হবে ভারসাম্য ও আস্থার রূপরেখা, যা হবে বাস্তবভিত্তিক, বাস্তবায়নযোগ্য এবং সুশাসন ও বৈষম্য কমাতে সহায়ক।
বাজেট প্রণয়নে সম্পৃক্ত অর্থ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, এ লক্ষ্যে ৬০ পৃষ্ঠার বাজেট বক্তব্যে যে আয়-ব্যয়ের নতুন হিসাব খুলতে যাচ্ছেন অর্থ উপদেষ্টা, তাতে মূল মনোযোগের বিষয়ই থাকবে মূল্যস্ফীতি। থাকবে কিছু নীতিগত অগ্রাধিকারের মাধ্যমে চাপ কমিয়ে জনজীবনে স্বস্তি ফেরানোর উদ্যোগ। সামষ্টিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা আনা, কর্মসংস্থান বাড়ানো এবং সামাজিক সুরক্ষামূলক উদ্যোগের অংশ হিসেবে আয়বর্ধক ও খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির সম্প্রসারণের বিষয়ে বাজেটে থাকবে পরিষ্কার বার্তা।
সরকার ব্যয়ের যে লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে, তার বড় অংশই—৫ লাখ ৬৪ হাজার কোটি টাকা আয় করতে চায় অভ্যন্তরীণ কর-জিডিপি অনুপাত বৃদ্ধির মাধ্যমে। এর মধ্যে এনবিআর উৎস থেকে ৫ লাখ ১৮ হাজার কোটি টাকার উচ্চাভিলাষী রাজস্ব আহরণের লক্ষ্য রয়েছে। এর মধ্যে ৩০ হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত সংগ্রহের পরিকল্পনা করা হয়েছে বিভিন্ন খাত থেকে কর অব্যাহতি কমিয়ে। বাকি ৪৬ হাজার কোটি টাকা আসবে এনবিআর-বহির্ভূত কর খাত থেকে। এ জন্য নিজস্ব সক্ষমতা বাড়াতে করকাঠামোয় ব্যাপক সংস্কার, কর অব্যাহতির সংস্কৃতি থেকে সরে আসা এবং ধনীদের ওপর বাড়তি কর আরোপের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। করজালের আওতাও সম্প্রসারণের উদ্যোগ রাখা হচ্ছে।
বাজেটটি আত্মনির্ভর না হওয়ায় সম্ভাব্য ২ লাখ ২৬ হাজার কোটি টাকার ঘাটতির পুরোটাই আসবে ঋণ থেকে। এর মধ্যে বিদেশি উৎস থেকে ১ লাখ কোটি টাকা ঋণ করার পরিকল্পনা চূড়ান্ত হয়েছে। আর দেশীয় ব্যাংক ব্যবস্থা থেকে নেওয়া হবে ১ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা। বাকি ৬ হাজার কোটি টাকা আসবে বিভিন্ন উন্নয়ন সহযোগী ও দাতাদেশগুলোর দেওয়া অনুদান থেকে।
এ প্রসঙ্গে বিআইডিএসএর সাবেক মহাপরিচালক ও অর্থনীতিবিদ ড. মোস্তফা কে মুজেরি আজকের পত্রিকাকে জানান, ‘সরকার যে আকারে বাজেট দিচ্ছে, তা বাস্তবতাসম্মত। তবে বাজেট যত ছোটই হোক না কেন, রাজস্ব লক্ষ্যমাত্রা অর্জন কঠিনই থেকে যাবে।’
এ অর্থনীতিবিদের আশঙ্কা, ব্যাংক খাতে ঘাটতি অর্থায়নের চাপ পড়লে তারল্যসংকট বাড়বে, ফলে টাকা ছাপানোর আশ্রয় নিতে হতে পারে। এতে মুদ্রাস্ফীতি বাড়বে। মূল্যস্ফীতির আগুনে ঘি ঢালবে সরকার নিজেই।
অন্যদিকে অতীতে ঋণ করে বড় আকারের অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যাপক মনোযোগের কারণে অনেক বেড়েছে বৈদেশিক দায়ের বোঝা। চলতি অর্থবছরের মে পর্যন্ত ১৮ লাখ কোটি টাকা ঋণের দায় বয়ে বেড়াচ্ছে দেশ। প্রস্তাবিত বাজেটে এ দায় পরিশোধেরও বাধ্যবাধকতা থাকছে। এ জন্য আগামী বাজেটে সরকারি পরিচালন ব্যয়ের ১৭ শতাংশ বা ১ লাখ ২২ হাজার কোটি টাকাই বরাদ্দ রাখা হচ্ছে আগের ঋণ ও সুদ পরিশোধে।
এ ছাড়া সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন-ভাতা ও নতুন করে মহার্ঘ ভাতা দেওয়ার জন্য সরকার ৯৭ হাজার কোটি টাকা খরচ করার পরিকল্পনা নিয়েছে।
সামগ্রিক অর্থনীতিতে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে কৃষি, শিল্প ও ব্যবসা-বাণিজ্য চাঙা করার লক্ষ্যে বাজেটে ভর্তুকি ও প্রণোদনায় প্রায় ১ লাখ ১৬ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হতে পারে। সামাজিক সুরক্ষা খাতে বরাদ্দ রাখা হতে পারে ৯৫ হাজার কোটি টাকা। আর সরকারি দাপ্তরিক কাজের সামগ্রী ক্রয় ও আনুষঙ্গিক খাতে ব্যয় করা হবে প্রায় ৪৮ হাজার কোটি টাকা।

দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস অ্যাওয়ার্ডস জিতল ফার্স্টট্রিপ। ইস্টার্ন ব্যাংকের গত এক বছরে প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তর-যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ‘এক্সিলেন্স ইন অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি’ পুরস্কার...
১১ ঘণ্টা আগে
পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (পিএসটিসি) নির্বাহী পরিচালক ড. নূর মোহাম্মদকে সংস্থার পিএসটিসি স্টুয়ার্ডশিপ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে। সংস্থার অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অধিকারভিত্তিক কর্মসূচি এগিয়ে নেওয়া, দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং দৃঢ় স্টুয়ার্ডশিপের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
১২ ঘণ্টা আগে
ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির (ইবিএল) গত এক বছরের ডিজিটাল রূপান্তর ও প্রবৃদ্ধি যাত্রায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’ অর্জন করেছে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড (Foodi)। ‘এক্সিলেন্স ইন কিউ-কমার্স (ইমার্জি)’ ক্যাটাগরিতে এই সম্
১৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ২২ প্রকল্পের ৪৬ হাজার ৪১৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকার ব্যয় অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব অর্থায়ন ৩০ হাজার ৪৮২ কোটি ৪৯ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা ৬১ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ১৪ হাজার ২৪৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।
১৪ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তি

দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস অ্যাওয়ার্ডস জিতল ফার্স্টট্রিপ। ইস্টার্ন ব্যাংকের গত এক বছরে প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তর-যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ‘এক্সিলেন্স ইন অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি’ পুরস্কার অর্জন করে ফার্স্টট্রিপ।
এক্সিলেন্স ইন বিজনেস ইমার্জিং ক্যাটাগরিতে অনলাইন ট্রাভেল প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ফার্স্টট্রিপের অগ্রগতি ও উদ্ভাবনের স্বীকৃতি হিসেবেই এই সম্মান দেওয়া হয়েছে। রাজধানীর ইউনাইটেড কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে তাদের শীর্ষ পার্টনার ও মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে সম্মাননা জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় অনলাইন ট্রাভেল প্ল্যাটফর্ম ফার্স্টট্রিপ সব সময় চায় গ্রাহকদের ভ্রমণ হোক সাশ্রয়ী, সহজ ও আনন্দদায়ক। ফার্স্টট্রিপ ইতিমধ্যে নিজেদের একটা রিলায়েবল মডার্ন আর ফিউচার রেডি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে।
ফার্স্টট্রিপের হেড অব অপারেশন (বি-টু-সি) মীর তাজমুল হোসেনের হাতে ইবিএল আয়োজিত ‘স্কাইস্ফিয়ার: ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ অনুষ্ঠানে পুরস্কার তুলে দেন ইবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলী রেজা ইফতেখার।
ফার্স্টট্রিপের জন্য এই স্বীকৃতি একটি বড় মাইলস্টোন। ইনোভেশন এবং সঠিক পার্টনারশিপের মাধ্যমে ফার্স্টট্রিপ বাংলাদেশের ট্রাভেল খাতে নিজেদের অবস্থান শক্ত করেছে। এই পুরস্কারের পেছনে ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির সঙ্গে ফার্স্টট্রিপের শক্তিশালী পার্টনারশিপের বড় ভূমিকা রয়েছে। দুই প্রতিষ্ঠানের প্রচেষ্টায় ফার্স্টট্রিপ গ্রাহকদের জন্য পেমেন্ট সলিউশনকে করে তুলেছে স্মার্ট ও সহজ।
ফার্স্টট্রিপের প্রতিনিধিরা এই অর্জনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, এই সাফল্য পুরো টিম এবং পার্টনারদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফল। বিশেষ করে ইবিএলের সহযোগিতা আমাদের ডিজিটাল যাত্রাকে আরও মসৃণ করেছে। ইনোভেশন ও গ্রাহকের আস্থাকে পুঁজি করে ফার্স্টট্রিপ বাংলাদেশের ট্রাভেল ইন্ডাস্ট্রিতে আরও বড় লক্ষ্য অর্জন করতে চায়।

দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস অ্যাওয়ার্ডস জিতল ফার্স্টট্রিপ। ইস্টার্ন ব্যাংকের গত এক বছরে প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তর-যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ‘এক্সিলেন্স ইন অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি’ পুরস্কার অর্জন করে ফার্স্টট্রিপ।
এক্সিলেন্স ইন বিজনেস ইমার্জিং ক্যাটাগরিতে অনলাইন ট্রাভেল প্ল্যাটফর্ম হিসেবে ফার্স্টট্রিপের অগ্রগতি ও উদ্ভাবনের স্বীকৃতি হিসেবেই এই সম্মান দেওয়া হয়েছে। রাজধানীর ইউনাইটেড কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে তাদের শীর্ষ পার্টনার ও মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানগুলোকে সম্মাননা জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় অনলাইন ট্রাভেল প্ল্যাটফর্ম ফার্স্টট্রিপ সব সময় চায় গ্রাহকদের ভ্রমণ হোক সাশ্রয়ী, সহজ ও আনন্দদায়ক। ফার্স্টট্রিপ ইতিমধ্যে নিজেদের একটা রিলায়েবল মডার্ন আর ফিউচার রেডি প্ল্যাটফর্ম হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে।
ফার্স্টট্রিপের হেড অব অপারেশন (বি-টু-সি) মীর তাজমুল হোসেনের হাতে ইবিএল আয়োজিত ‘স্কাইস্ফিয়ার: ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫’ অনুষ্ঠানে পুরস্কার তুলে দেন ইবিএলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আলী রেজা ইফতেখার।
ফার্স্টট্রিপের জন্য এই স্বীকৃতি একটি বড় মাইলস্টোন। ইনোভেশন এবং সঠিক পার্টনারশিপের মাধ্যমে ফার্স্টট্রিপ বাংলাদেশের ট্রাভেল খাতে নিজেদের অবস্থান শক্ত করেছে। এই পুরস্কারের পেছনে ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির সঙ্গে ফার্স্টট্রিপের শক্তিশালী পার্টনারশিপের বড় ভূমিকা রয়েছে। দুই প্রতিষ্ঠানের প্রচেষ্টায় ফার্স্টট্রিপ গ্রাহকদের জন্য পেমেন্ট সলিউশনকে করে তুলেছে স্মার্ট ও সহজ।
ফার্স্টট্রিপের প্রতিনিধিরা এই অর্জনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। তাঁরা জানিয়েছেন, এই সাফল্য পুরো টিম এবং পার্টনারদের সম্মিলিত প্রচেষ্টার ফল। বিশেষ করে ইবিএলের সহযোগিতা আমাদের ডিজিটাল যাত্রাকে আরও মসৃণ করেছে। ইনোভেশন ও গ্রাহকের আস্থাকে পুঁজি করে ফার্স্টট্রিপ বাংলাদেশের ট্রাভেল ইন্ডাস্ট্রিতে আরও বড় লক্ষ্য অর্জন করতে চায়।

দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির রেখায় সাময়িক ওঠানামা থাকলেও মোটের ওপর তা জনজীবনকে স্বস্তি দিচ্ছে না। সরকার নিত্যপণ্যের ব্যবসায়ীদের একের পর এক সুবিধা দিলেও এর সুফল কাঙ্ক্ষিতভাবে ভোক্তার হাতে পৌঁছায়নি। আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং অবকাঠামোগত দুর্বলতা ব্যবসার পরিবেশকে করেছে নাজুক।
০২ জুন ২০২৫
পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (পিএসটিসি) নির্বাহী পরিচালক ড. নূর মোহাম্মদকে সংস্থার পিএসটিসি স্টুয়ার্ডশিপ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে। সংস্থার অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অধিকারভিত্তিক কর্মসূচি এগিয়ে নেওয়া, দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং দৃঢ় স্টুয়ার্ডশিপের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
১২ ঘণ্টা আগে
ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির (ইবিএল) গত এক বছরের ডিজিটাল রূপান্তর ও প্রবৃদ্ধি যাত্রায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’ অর্জন করেছে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড (Foodi)। ‘এক্সিলেন্স ইন কিউ-কমার্স (ইমার্জি)’ ক্যাটাগরিতে এই সম্
১৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ২২ প্রকল্পের ৪৬ হাজার ৪১৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকার ব্যয় অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব অর্থায়ন ৩০ হাজার ৪৮২ কোটি ৪৯ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা ৬১ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ১৪ হাজার ২৪৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।
১৪ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তি

পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (পিএসটিসি) নির্বাহী পরিচালক ড. নূর মোহাম্মদকে সংস্থার পিএসটিসি স্টুয়ার্ডশিপ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে। সংস্থার অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অধিকারভিত্তিক কর্মসূচি এগিয়ে নেওয়া, দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং দৃঢ় স্টুয়ার্ডশিপের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
গত শনিবার (২০ ডিসেম্বর) ঢাকার আফতাবনগরে অবস্থিত পিএসটিসি ভবনে অনুষ্ঠিত সংস্থার বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) উপলক্ষে পিএসটিসি গভর্নিং বডির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। সভায় গভর্নিং বডির সদস্য, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনেরা উপস্থিত ছিলেন।
গভর্নিং বডি জানায়, ড. নূর মোহাম্মদের নেতৃত্বে পিএসটিসি প্রাতিষ্ঠানিক টেকসই ও উৎকর্ষতা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সেবার পরিসর ও কার্যকারিতা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। তাঁর দূরদর্শী দিকনির্দেশনা ও কৌশলগত নেতৃত্বে সংস্থাটি জাতীয় পর্যায়ে সুদৃঢ় অবস্থান তৈরি করার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও স্বীকৃতি অর্জন করেছে।
গভর্নিং বডির মতে, ড. নূর মোহাম্মদের অবদান পিএসটিসিকে একটি শক্তিশালী, বিশ্বাসযোগ্য ও ভবিষ্যৎমুখী প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করেছে, যা আগামী প্রজন্মের জন্য একটি স্থায়ী ও অনুকরণীয় কর্ম হিসেবে বিবেচিত হবে।

পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (পিএসটিসি) নির্বাহী পরিচালক ড. নূর মোহাম্মদকে সংস্থার পিএসটিসি স্টুয়ার্ডশিপ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে। সংস্থার অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অধিকারভিত্তিক কর্মসূচি এগিয়ে নেওয়া, দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং দৃঢ় স্টুয়ার্ডশিপের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
গত শনিবার (২০ ডিসেম্বর) ঢাকার আফতাবনগরে অবস্থিত পিএসটিসি ভবনে অনুষ্ঠিত সংস্থার বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) উপলক্ষে পিএসটিসি গভর্নিং বডির পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে এ পুরস্কার দেওয়া হয়। সভায় গভর্নিং বডির সদস্য, ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট অংশীজনেরা উপস্থিত ছিলেন।
গভর্নিং বডি জানায়, ড. নূর মোহাম্মদের নেতৃত্বে পিএসটিসি প্রাতিষ্ঠানিক টেকসই ও উৎকর্ষতা নিশ্চিত করার পাশাপাশি সেবার পরিসর ও কার্যকারিতা উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়েছে। তাঁর দূরদর্শী দিকনির্দেশনা ও কৌশলগত নেতৃত্বে সংস্থাটি জাতীয় পর্যায়ে সুদৃঢ় অবস্থান তৈরি করার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও স্বীকৃতি অর্জন করেছে।
গভর্নিং বডির মতে, ড. নূর মোহাম্মদের অবদান পিএসটিসিকে একটি শক্তিশালী, বিশ্বাসযোগ্য ও ভবিষ্যৎমুখী প্রতিষ্ঠানে রূপান্তরিত করেছে, যা আগামী প্রজন্মের জন্য একটি স্থায়ী ও অনুকরণীয় কর্ম হিসেবে বিবেচিত হবে।

দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির রেখায় সাময়িক ওঠানামা থাকলেও মোটের ওপর তা জনজীবনকে স্বস্তি দিচ্ছে না। সরকার নিত্যপণ্যের ব্যবসায়ীদের একের পর এক সুবিধা দিলেও এর সুফল কাঙ্ক্ষিতভাবে ভোক্তার হাতে পৌঁছায়নি। আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং অবকাঠামোগত দুর্বলতা ব্যবসার পরিবেশকে করেছে নাজুক।
০২ জুন ২০২৫
দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস অ্যাওয়ার্ডস জিতল ফার্স্টট্রিপ। ইস্টার্ন ব্যাংকের গত এক বছরে প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তর-যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ‘এক্সিলেন্স ইন অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি’ পুরস্কার...
১১ ঘণ্টা আগে
ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির (ইবিএল) গত এক বছরের ডিজিটাল রূপান্তর ও প্রবৃদ্ধি যাত্রায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’ অর্জন করেছে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড (Foodi)। ‘এক্সিলেন্স ইন কিউ-কমার্স (ইমার্জি)’ ক্যাটাগরিতে এই সম্
১৩ ঘণ্টা আগে
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ২২ প্রকল্পের ৪৬ হাজার ৪১৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকার ব্যয় অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব অর্থায়ন ৩০ হাজার ৪৮২ কোটি ৪৯ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা ৬১ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ১৪ হাজার ২৪৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।
১৪ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞপ্তি

ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির (ইবিএল) গত এক বছরের ডিজিটাল রূপান্তর ও প্রবৃদ্ধি যাত্রায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’ অর্জন করেছে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড (Foodi)। ‘এক্সিলেন্স ইন কিউ-কমার্স (ইমার্জি)’ ক্যাটাগরিতে এই সম্মাননা পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
গত রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইউনাইটেড কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) মো. শাহনেওয়াজ মান্নানের হাতে এই সম্মাননা স্মারক তুলে দেন ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আলী রেজা ইফতেখার।
ডিজিটাল মার্কেটিং, উদ্ভাবনী অ্যাডভার্টাইজমেন্ট এবং ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে গ্রাহকসেবায় বৈচিত্র্য আনায় বিশেষ অবদানের জন্য ফুডি এক্সপ্রেসকে এই স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় এ সংস্করণে ইবিএল মোট তিনটি ক্যাটাগরিতে (এনাবলার, এক্সিলেন্স এবং পার্টনার্স ইন প্রোগ্রেস) ৪০টি পার্টনার ও মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কৃত করে।
সম্মাননা প্রাপ্তির পর এক প্রতিক্রিয়ায় ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের সিওও মো. শাহনেওয়াজ মান্নান বলেন, ‘ইস্টার্ন ব্যাংকের মতো একটি শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে এই স্বীকৃতি পাওয়া আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের। এই অর্জন আমাদের আরও অনুপ্রাণিত করবে নতুন সব উদ্ভাবনী ফিচার ও উন্নত সেবা নিয়ে আসার জন্য। আমরা বিশ্বাস করি, ডিজিটাল ইকোসিস্টেমে এই অংশীদারত্ব দেশের কিউ-কমার্স (Q-commerce) খাতে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।’

ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির (ইবিএল) গত এক বছরের ডিজিটাল রূপান্তর ও প্রবৃদ্ধি যাত্রায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’ অর্জন করেছে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড (Foodi)। ‘এক্সিলেন্স ইন কিউ-কমার্স (ইমার্জি)’ ক্যাটাগরিতে এই সম্মাননা পেয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
গত রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাজধানীর ইউনাইটেড কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত এক জমকালো অনুষ্ঠানে ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের চিফ অপারেটিং অফিসার (সিওও) মো. শাহনেওয়াজ মান্নানের হাতে এই সম্মাননা স্মারক তুলে দেন ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও আলী রেজা ইফতেখার।
ডিজিটাল মার্কেটিং, উদ্ভাবনী অ্যাডভার্টাইজমেন্ট এবং ব্যাংকিং চ্যানেলের মাধ্যমে গ্রাহকসেবায় বৈচিত্র্য আনায় বিশেষ অবদানের জন্য ফুডি এক্সপ্রেসকে এই স্বীকৃতি প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানের দ্বিতীয় এ সংস্করণে ইবিএল মোট তিনটি ক্যাটাগরিতে (এনাবলার, এক্সিলেন্স এবং পার্টনার্স ইন প্রোগ্রেস) ৪০টি পার্টনার ও মার্চেন্ট প্রতিষ্ঠানকে পুরস্কৃত করে।
সম্মাননা প্রাপ্তির পর এক প্রতিক্রিয়ায় ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেডের সিওও মো. শাহনেওয়াজ মান্নান বলেন, ‘ইস্টার্ন ব্যাংকের মতো একটি শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে এই স্বীকৃতি পাওয়া আমাদের জন্য অত্যন্ত গর্বের। এই অর্জন আমাদের আরও অনুপ্রাণিত করবে নতুন সব উদ্ভাবনী ফিচার ও উন্নত সেবা নিয়ে আসার জন্য। আমরা বিশ্বাস করি, ডিজিটাল ইকোসিস্টেমে এই অংশীদারত্ব দেশের কিউ-কমার্স (Q-commerce) খাতে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।’

দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির রেখায় সাময়িক ওঠানামা থাকলেও মোটের ওপর তা জনজীবনকে স্বস্তি দিচ্ছে না। সরকার নিত্যপণ্যের ব্যবসায়ীদের একের পর এক সুবিধা দিলেও এর সুফল কাঙ্ক্ষিতভাবে ভোক্তার হাতে পৌঁছায়নি। আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং অবকাঠামোগত দুর্বলতা ব্যবসার পরিবেশকে করেছে নাজুক।
০২ জুন ২০২৫
দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস অ্যাওয়ার্ডস জিতল ফার্স্টট্রিপ। ইস্টার্ন ব্যাংকের গত এক বছরে প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তর-যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ‘এক্সিলেন্স ইন অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি’ পুরস্কার...
১১ ঘণ্টা আগে
পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (পিএসটিসি) নির্বাহী পরিচালক ড. নূর মোহাম্মদকে সংস্থার পিএসটিসি স্টুয়ার্ডশিপ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে। সংস্থার অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অধিকারভিত্তিক কর্মসূচি এগিয়ে নেওয়া, দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং দৃঢ় স্টুয়ার্ডশিপের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
১২ ঘণ্টা আগে
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ২২ প্রকল্পের ৪৬ হাজার ৪১৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকার ব্যয় অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব অর্থায়ন ৩০ হাজার ৪৮২ কোটি ৪৯ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা ৬১ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ১৪ হাজার ২৪৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।
১৪ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ২২ প্রকল্পের ৪৬ হাজার ৪১৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকার ব্যয় অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব অর্থায়ন ৩০ হাজার ৪৮২ কোটি ৪৯ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা ৬১ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ১৪ হাজার ২৪৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।
প্রধান উপদেষ্টা এবং একনেক চেয়ারপারসন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে আজ মঙ্গলবার পরিকল্পনা কমিশন চত্বরে এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে নতুন প্রকল্প ১৪টি ও সংশোধিত প্রকল্প পাঁচটি এবং মেয়াদ বৃদ্ধি প্রকল্প তিনটি।
সভায় অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হলো সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের ‘কর্ণফুলী টানেল (আনোয়ারা) থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার জাতীয় মহাসড়কের গাছবাড়িয়া পর্যন্ত সংযোগ সড়ক (জেড-১০৪০) উন্নয়ন’ প্রকল্প, ‘দিনাজপুর সড়ক বিভাগাধীন হিলি (স্থলবন্দর)-ডুগডুগি ঘোড়াঘাট জাতীয় মহাসড়ক (এন-৫২১) যথাযথ মানে উন্নীতকরণসহ তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কের বিদ্যমান সরু/জরাজীর্ণ কালভার্টসমূহ পুনর্নির্মাণ এবং বাজার অংশে রিজিড পেভমেন্ট ও ড্রেন নির্মাণ (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্প এবং ভূমি অধিগ্রহণ ও ইউটিলিটি স্থানান্তর প্রকল্প: সাপোর্ট টু ঢাকা (কাঁচপুর)-সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক চারলেনে উন্নীতকরণ এবং উভয় পাশে পৃথক সার্ভিস লেন নির্মাণ (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্প।
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের নারায়ণগঞ্জের আলীগঞ্জে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আটটি ১৫তলা ভবনে ৬৭২টি আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণ (দ্বিতীয় সংশোধিত) প্রকল্প।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ‘ঢাকা ওয়াসা প্রশিক্ষণ এবং গবেষণা একাডেমি স্থাপন’ প্রকল্প, ‘সিলেট সিটি করপোরেশনের জলাবদ্ধতা নিরসন, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ ও অবকাঠামো নির্মাণ (দ্বিতীয় সংশোধিত)’ প্রকল্প, ‘জলবায়ু সহনশীল জীবনমান উন্নয়ন বা ক্লাইমেট রেজলিয়েন্ট অ্যান্ড লাইভলিহুড ইনহ্যান্সমেন্ট প্রোজেক্ট (সিআরএএলইপি)’ প্রকল্প, ‘পটুয়াখালী জেলার গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন’ প্রকল্প এবং ‘সিলেট বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা ও ইউনিয়ন সড়ক প্রশস্তকরণ ও শক্তিশালীকরণ’ প্রকল্প।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দুটির মধ্যে মোংলা কমান্ডার ফ্লোটিলা ওয়েস্টের (কমফ্লোট ওয়েস্ট) অবকাঠামো উন্নয়ন (প্রথম সংশোধিত) প্রকল্প এবং সাভারে আর্মি ইনস্টিটিউট অব ফিজিওথেরাপি অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন’ প্রকল্প।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘Modernization and Expansion of Eastern Refinery Limited (ERL) প্রকল্প।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ‘দুস্থ শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্র পুনর্নির্মাণ কোনাবাড়ী, গাজীপুর (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্প।
স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ‘Education and Research Capacity Building of National Institute of Advanced Nursing Education and Research (NIANER) প্রকল্প।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন’ প্রকল্প এবং ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের উন্নয়ন (তৃতীয় সংশোধিত)’ প্রকল্প।
পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘রাঙামাটি পার্বত্য জেলার কর্ণফুলী এবং সংযুক্ত নদীসমূহের (কাচালং, রাইখিয়ং ও শলক নদী) টেকসই পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্প’, ‘গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পের জরুরি রক্ষণাবেক্ষণ ও পুনর্বাসন’ প্রকল্প, ‘সুরমা-কুশিয়ারা নদী অববাহিকার উন্নয়ন এবং বন্যা ও সমন্বিত পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (প্রথম পর্যায়)’ এবং ‘Disaster Risk Management Enhancement Project (Component-1, BWDB Part) (proposed 2nd Revision) প্রকল্প’।
এ ছাড়া কৃষি মন্ত্রণালয়ের ‘বগুড়া কৃষি অঞ্চলের টেকসই কৃষি উন্নয়ন’ প্রকল্প এবং ‘ধর্ম মন্ত্রণালয়ের দারুল আরকাম ইসলামি শিক্ষা পরিচালনা ও সুসংহতকরণ (দ্বিতীয় পর্যায়)’ প্রকল্প অনুমোদন করা হয়েছে।
সভায় পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ; পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন; খাদ্য এবং ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার; সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ; স্বরাষ্ট্র এবং কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী; শিল্প, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান; স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম এবং ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন সভায় উপস্থিত ছিলেন।

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ২২ প্রকল্পের ৪৬ হাজার ৪১৯ কোটি ৬৬ লাখ টাকার ব্যয় অনুমোদন করেছে। এর মধ্যে সরকারের নিজস্ব অর্থায়ন ৩০ হাজার ৪৮২ কোটি ৪৯ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১ হাজার ৬৮৯ কোটি টাকা ৬১ লাখ টাকা এবং সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ১৪ হাজার ২৪৭ কোটি ৫৬ লাখ টাকা।
প্রধান উপদেষ্টা এবং একনেক চেয়ারপারসন ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে আজ মঙ্গলবার পরিকল্পনা কমিশন চত্বরে এনইসি সম্মেলনকক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে নতুন প্রকল্প ১৪টি ও সংশোধিত প্রকল্প পাঁচটি এবং মেয়াদ বৃদ্ধি প্রকল্প তিনটি।
সভায় অনুমোদিত প্রকল্পগুলো হলো সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের ‘কর্ণফুলী টানেল (আনোয়ারা) থেকে চট্টগ্রাম-কক্সবাজার জাতীয় মহাসড়কের গাছবাড়িয়া পর্যন্ত সংযোগ সড়ক (জেড-১০৪০) উন্নয়ন’ প্রকল্প, ‘দিনাজপুর সড়ক বিভাগাধীন হিলি (স্থলবন্দর)-ডুগডুগি ঘোড়াঘাট জাতীয় মহাসড়ক (এন-৫২১) যথাযথ মানে উন্নীতকরণসহ তিনটি গুরুত্বপূর্ণ সড়কের বিদ্যমান সরু/জরাজীর্ণ কালভার্টসমূহ পুনর্নির্মাণ এবং বাজার অংশে রিজিড পেভমেন্ট ও ড্রেন নির্মাণ (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্প এবং ভূমি অধিগ্রহণ ও ইউটিলিটি স্থানান্তর প্রকল্প: সাপোর্ট টু ঢাকা (কাঁচপুর)-সিলেট-তামাবিল মহাসড়ক চারলেনে উন্নীতকরণ এবং উভয় পাশে পৃথক সার্ভিস লেন নির্মাণ (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্প।
গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের নারায়ণগঞ্জের আলীগঞ্জে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য আটটি ১৫তলা ভবনে ৬৭২টি আবাসিক ফ্ল্যাট নির্মাণ (দ্বিতীয় সংশোধিত) প্রকল্প।
স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের ‘ঢাকা ওয়াসা প্রশিক্ষণ এবং গবেষণা একাডেমি স্থাপন’ প্রকল্প, ‘সিলেট সিটি করপোরেশনের জলাবদ্ধতা নিরসন, বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ ও অবকাঠামো নির্মাণ (দ্বিতীয় সংশোধিত)’ প্রকল্প, ‘জলবায়ু সহনশীল জীবনমান উন্নয়ন বা ক্লাইমেট রেজলিয়েন্ট অ্যান্ড লাইভলিহুড ইনহ্যান্সমেন্ট প্রোজেক্ট (সিআরএএলইপি)’ প্রকল্প, ‘পটুয়াখালী জেলার গুরুত্বপূর্ণ গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন’ প্রকল্প এবং ‘সিলেট বিভাগের গুরুত্বপূর্ণ উপজেলা ও ইউনিয়ন সড়ক প্রশস্তকরণ ও শক্তিশালীকরণ’ প্রকল্প।
প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের দুটির মধ্যে মোংলা কমান্ডার ফ্লোটিলা ওয়েস্টের (কমফ্লোট ওয়েস্ট) অবকাঠামো উন্নয়ন (প্রথম সংশোধিত) প্রকল্প এবং সাভারে আর্মি ইনস্টিটিউট অব ফিজিওথেরাপি অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশনের অবকাঠামোগত উন্নয়ন’ প্রকল্প।
বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘Modernization and Expansion of Eastern Refinery Limited (ERL) প্রকল্প।
সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ‘দুস্থ শিশু প্রশিক্ষণ ও পুনর্বাসন কেন্দ্র পুনর্নির্মাণ কোনাবাড়ী, গাজীপুর (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্প।
স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের ‘Education and Research Capacity Building of National Institute of Advanced Nursing Education and Research (NIANER) প্রকল্প।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন’ প্রকল্প এবং ‘বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালসের উন্নয়ন (তৃতীয় সংশোধিত)’ প্রকল্প।
পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের ‘রাঙামাটি পার্বত্য জেলার কর্ণফুলী এবং সংযুক্ত নদীসমূহের (কাচালং, রাইখিয়ং ও শলক নদী) টেকসই পানি ব্যবস্থাপনা প্রকল্প’, ‘গঙ্গা-কপোতাক্ষ সেচ প্রকল্পের জরুরি রক্ষণাবেক্ষণ ও পুনর্বাসন’ প্রকল্প, ‘সুরমা-কুশিয়ারা নদী অববাহিকার উন্নয়ন এবং বন্যা ও সমন্বিত পানিসম্পদ ব্যবস্থাপনা প্রকল্প (প্রথম পর্যায়)’ এবং ‘Disaster Risk Management Enhancement Project (Component-1, BWDB Part) (proposed 2nd Revision) প্রকল্প’।
এ ছাড়া কৃষি মন্ত্রণালয়ের ‘বগুড়া কৃষি অঞ্চলের টেকসই কৃষি উন্নয়ন’ প্রকল্প এবং ‘ধর্ম মন্ত্রণালয়ের দারুল আরকাম ইসলামি শিক্ষা পরিচালনা ও সুসংহতকরণ (দ্বিতীয় পর্যায়)’ প্রকল্প অনুমোদন করা হয়েছে।
সভায় পরিকল্পনা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ; পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন; খাদ্য এবং ভূমি উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার; সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশুবিষয়ক উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ; স্বরাষ্ট্র এবং কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী; শিল্প, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানিসম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান; স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম এবং ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন সভায় উপস্থিত ছিলেন।

দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির রেখায় সাময়িক ওঠানামা থাকলেও মোটের ওপর তা জনজীবনকে স্বস্তি দিচ্ছে না। সরকার নিত্যপণ্যের ব্যবসায়ীদের একের পর এক সুবিধা দিলেও এর সুফল কাঙ্ক্ষিতভাবে ভোক্তার হাতে পৌঁছায়নি। আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং অবকাঠামোগত দুর্বলতা ব্যবসার পরিবেশকে করেছে নাজুক।
০২ জুন ২০২৫
দেশের অন্যতম সেরা বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংক ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেডের (ইবিএল) কাছ থেকে এক্সিলেন্স ইন বিজনেস অ্যাওয়ার্ডস জিতল ফার্স্টট্রিপ। ইস্টার্ন ব্যাংকের গত এক বছরে প্রবৃদ্ধি ও ডিজিটাল রূপান্তর-যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ‘এক্সিলেন্স ইন অনলাইন ট্রাভেল এজেন্সি’ পুরস্কার...
১১ ঘণ্টা আগে
পপুলেশন সার্ভিসেস অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টারের (পিএসটিসি) নির্বাহী পরিচালক ড. নূর মোহাম্মদকে সংস্থার পিএসটিসি স্টুয়ার্ডশিপ অ্যাওয়ার্ডে ভূষিত করা হয়েছে। সংস্থার অন্তর্ভুক্তিমূলক ও অধিকারভিত্তিক কর্মসূচি এগিয়ে নেওয়া, দূরদর্শী নেতৃত্ব এবং দৃঢ় স্টুয়ার্ডশিপের স্বীকৃতিস্বরূপ তাঁকে এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
১২ ঘণ্টা আগে
ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসির (ইবিএল) গত এক বছরের ডিজিটাল রূপান্তর ও প্রবৃদ্ধি যাত্রায় অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ‘ইবিএল ডিজিটাল এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ডস ২০২৫’ অর্জন করেছে দেশের অন্যতম জনপ্রিয় কিউ-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ফুডি এক্সপ্রেস লিমিটেড (Foodi)। ‘এক্সিলেন্স ইন কিউ-কমার্স (ইমার্জি)’ ক্যাটাগরিতে এই সম্
১৩ ঘণ্টা আগে