আবু বকর ছিদ্দিক, চট্টগ্রাম
পাকিস্তানের করাচি বন্দর থেকে কনটেইনারে পণ্য নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে একটি জাহাজ। আজ রোববার চট্টগ্রাম বন্দরের জেটিতে ভিড়বে জাহাজটি। নির্ধারিত সময়ের এক দিন পর গতকাল শনিবার বিকেল ৫টার দিকে ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’ নামের কনটেইনার জাহাজটি বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছায়।
জাহাজটিতে করে এবার পাকিস্তান থেকে সবচেয়ে বেশি এসেছে পরিশোধিত চিনি ও খনিজ পদার্থ ডলোমাইট। পাকিস্তানের করাচি বন্দরের সঙ্গে চট্টগ্রামের সরাসরি কনটেইনার জাহাজ যোগাযোগ চালু হয়েছিল গত নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে। প্রথমবার ৩৭০ একক কনটেইনার আনা হয় জাহাজটিতে করে। এর মধ্যে পাকিস্তান থেকে আনা হয় ২৯৭ একক কনটেইনার, বাকিগুলো সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে। এবার আমিরাত ও পাকিস্তান থেকে আনা হয়েছে ৮২৫ একক কনটেইনার পণ্য। এর মধ্যে ৬৯৯ কনটেইনার পাকিস্তান থেকে এবং ১২৬ কনটেইনার সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে এসেছে। এ হিসাবে ৮৬ শতাংশই পাকিস্তানি পণ্যের কনটেইনার। বাকি ১৪ শতাংশ পণ্য এসেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে।
‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’ জাহাজটির স্থানীয় প্রতিনিধি কর্ণফুলী লিমিটেডের সহযোগী প্রতিষ্ঠানে রিজেনসি লাইনস লিমিটেড। কর্ণফুলী লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার মো. মাসরুর আলম এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
পাকিস্তান থেকে এবার সবচেয়ে বেশি এসেছে পরিশোধিত চিনি। ২৮৫ কনটেইনারে ১ লাখ ৪৮ হাজার ২০০ ব্যাগ চিনি আনা হয়েছে। চিনির পরিমাণ প্রায় সাড়ে ৭ হাজার টন। এই চিনি এনেছে খাদ্য প্রক্রিয়াজাত শিল্প গ্রুপ প্রাণ–আরএফএল, শেহজাদ ফুড প্রোডাক্টস, সেভয় আইসক্রিম কারখানা ও ব্রডওয়ে ইন্টারন্যাশনাল।
চিনির পর পাকিস্তান থেকে সবচেয়ে বেশি আনা হয়েছে ডলোমাইট। ডলোমাইট আমদানি হয়েছে ১৭১ কনটেইনারে। কাচশিল্পে ব্যবহারের জন্য এই কাঁচামাল এনেছে নাসির ফ্লোট গ্লাস ও আকিজ গ্লাস ইন্ডাস্ট্রিজ। পাকিস্তান থেকে আমদানি হওয়া আরেকটি পণ্য হলো সোডা অ্যাশ। এই পণ্য আমদানি হয়েছে ১৩৮ কনটেইনারে। শিল্পে ব্যবহারের এই কাঁচামাল এনেছে নাসির ফ্লোট গ্লাসসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া শতভাগ রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানাগুলো এনেছে কাপড়ের রোল। মোট ৪৬টি কনটেইনারে রয়েছে কাপড়ের রোল। আলু আমদানি হয়েছে ১৮ একক কনটেইনারে। জয়পুরহাটের পিঅ্যান্ডপি ট্রেডিং ২০ কনটেইনারে আখের গুড় এনেছে। এসব পণ্যের পাশাপাশি পুরোনো লোহার টুকরা, রেজিন, থ্রিপিস ইত্যাদি পণ্য আমদানি হয়েছে।
আমিরাত থেকে আনা হয়েছে খাদ্যপণ্য, খেজুর, লুব অয়েল, যন্ত্রাংশ ইত্যাদি। পাকিস্তানের পাশাপাশি আমিরাত থেকেও ১০ কনটেইনার চিনি এসেছে।
পাকিস্তান থেকে এত দিন শ্রীলঙ্কা বা সিঙ্গাপুর হয়ে চট্টগ্রামে পণ্য আমদানি হতো। তাতে কনটেইনারগুলো একবার এসব বন্দরে নামানো হতো। আবার চট্টগ্রামমুখী জাহাজে তুলে দেওয়া হতো। এতে সময় লাগত বেশি। এখন সরাসরি জাহাজ সেবা চালুর কারণে ১০ দিনে পণ্য হাতে পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
কর্ণফুলী লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার মো. মাসরুর আলম বলেন, ‘সরাসরি জাহাজ সেবায় রপ্তানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠান খুব দ্রুত কাঁচামাল হাতে পাচ্ছেন আমদানিকারকেরা। এতে সময় ও অর্থ দুটোই সাশ্রয় হচ্ছে।’
পাকিস্তানের করাচি বন্দর থেকে কনটেইনারে পণ্য নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো চট্টগ্রাম বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছেছে একটি জাহাজ। আজ রোববার চট্টগ্রাম বন্দরের জেটিতে ভিড়বে জাহাজটি। নির্ধারিত সময়ের এক দিন পর গতকাল শনিবার বিকেল ৫টার দিকে ‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’ নামের কনটেইনার জাহাজটি বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছায়।
জাহাজটিতে করে এবার পাকিস্তান থেকে সবচেয়ে বেশি এসেছে পরিশোধিত চিনি ও খনিজ পদার্থ ডলোমাইট। পাকিস্তানের করাচি বন্দরের সঙ্গে চট্টগ্রামের সরাসরি কনটেইনার জাহাজ যোগাযোগ চালু হয়েছিল গত নভেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে। প্রথমবার ৩৭০ একক কনটেইনার আনা হয় জাহাজটিতে করে। এর মধ্যে পাকিস্তান থেকে আনা হয় ২৯৭ একক কনটেইনার, বাকিগুলো সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে। এবার আমিরাত ও পাকিস্তান থেকে আনা হয়েছে ৮২৫ একক কনটেইনার পণ্য। এর মধ্যে ৬৯৯ কনটেইনার পাকিস্তান থেকে এবং ১২৬ কনটেইনার সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে এসেছে। এ হিসাবে ৮৬ শতাংশই পাকিস্তানি পণ্যের কনটেইনার। বাকি ১৪ শতাংশ পণ্য এসেছে সংযুক্ত আরব আমিরাত থেকে।
‘এমভি ইউয়ান জিয়াং ফা ঝং’ জাহাজটির স্থানীয় প্রতিনিধি কর্ণফুলী লিমিটেডের সহযোগী প্রতিষ্ঠানে রিজেনসি লাইনস লিমিটেড। কর্ণফুলী লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার মো. মাসরুর আলম এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।
পাকিস্তান থেকে এবার সবচেয়ে বেশি এসেছে পরিশোধিত চিনি। ২৮৫ কনটেইনারে ১ লাখ ৪৮ হাজার ২০০ ব্যাগ চিনি আনা হয়েছে। চিনির পরিমাণ প্রায় সাড়ে ৭ হাজার টন। এই চিনি এনেছে খাদ্য প্রক্রিয়াজাত শিল্প গ্রুপ প্রাণ–আরএফএল, শেহজাদ ফুড প্রোডাক্টস, সেভয় আইসক্রিম কারখানা ও ব্রডওয়ে ইন্টারন্যাশনাল।
চিনির পর পাকিস্তান থেকে সবচেয়ে বেশি আনা হয়েছে ডলোমাইট। ডলোমাইট আমদানি হয়েছে ১৭১ কনটেইনারে। কাচশিল্পে ব্যবহারের জন্য এই কাঁচামাল এনেছে নাসির ফ্লোট গ্লাস ও আকিজ গ্লাস ইন্ডাস্ট্রিজ। পাকিস্তান থেকে আমদানি হওয়া আরেকটি পণ্য হলো সোডা অ্যাশ। এই পণ্য আমদানি হয়েছে ১৩৮ কনটেইনারে। শিল্পে ব্যবহারের এই কাঁচামাল এনেছে নাসির ফ্লোট গ্লাসসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। এ ছাড়া শতভাগ রপ্তানিমুখী পোশাক কারখানাগুলো এনেছে কাপড়ের রোল। মোট ৪৬টি কনটেইনারে রয়েছে কাপড়ের রোল। আলু আমদানি হয়েছে ১৮ একক কনটেইনারে। জয়পুরহাটের পিঅ্যান্ডপি ট্রেডিং ২০ কনটেইনারে আখের গুড় এনেছে। এসব পণ্যের পাশাপাশি পুরোনো লোহার টুকরা, রেজিন, থ্রিপিস ইত্যাদি পণ্য আমদানি হয়েছে।
আমিরাত থেকে আনা হয়েছে খাদ্যপণ্য, খেজুর, লুব অয়েল, যন্ত্রাংশ ইত্যাদি। পাকিস্তানের পাশাপাশি আমিরাত থেকেও ১০ কনটেইনার চিনি এসেছে।
পাকিস্তান থেকে এত দিন শ্রীলঙ্কা বা সিঙ্গাপুর হয়ে চট্টগ্রামে পণ্য আমদানি হতো। তাতে কনটেইনারগুলো একবার এসব বন্দরে নামানো হতো। আবার চট্টগ্রামমুখী জাহাজে তুলে দেওয়া হতো। এতে সময় লাগত বেশি। এখন সরাসরি জাহাজ সেবা চালুর কারণে ১০ দিনে পণ্য হাতে পাচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
কর্ণফুলী লিমিটেডের জেনারেল ম্যানেজার মো. মাসরুর আলম বলেন, ‘সরাসরি জাহাজ সেবায় রপ্তানিমুখী শিল্পপ্রতিষ্ঠান খুব দ্রুত কাঁচামাল হাতে পাচ্ছেন আমদানিকারকেরা। এতে সময় ও অর্থ দুটোই সাশ্রয় হচ্ছে।’
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) ঋণের কিস্তি গ্রহণের জন্য অপেক্ষা না করে নিজেদের মতো বাজেট তৈরি করার প্রস্তুতি নিচ্ছে সরকার। এমন তথ্য জানিয়েছেন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ। গতকাল মঙ্গলবার সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলনকক্ষে সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক...
৭ ঘণ্টা আগেদেশের ভোজ্যতেলের বাজারে এখনো মানের ঘাটতি রয়েছে। ভিটামিন ‘এ’ ও ‘ডি’ সমৃদ্ধ তেল সরবরাহ বাধ্যতামূলক হলেও বাস্তবে তা অনেকটা উপেক্ষিত। সরকারি আইন অনুযায়ী তেলে ভিটামিন এ মেশানো আবশ্যক হলেও বাজারের বিশাল একটি অংশে তা অনুপস্থিত কিংবা থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় অপ্রতুল।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) কৌশলগত অংশীদার চীনের শেনজেন স্টক এক্সচেঞ্জ ও সাংহাই স্টক এক্সচেঞ্জের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বিএসইসি ভবনে কমিশন সভাকক্ষে এই বৈঠক...
৭ ঘণ্টা আগেজনসংখ্যায় ক্ষুদ্র, কিন্তু প্রভাবের বিচারে বিশাল নর্ডিক দেশগুলো যেন এক অর্থনৈতিক বিস্ময়। সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে ও ফিনল্যান্ড—এই চার দেশের জনসংখ্যা ও অর্থনৈতিক আকার যতই ছোট হোক না কেন, এখান থেকেই জন্ম নিয়েছে আইকিয়া, লেগো, স্পটিফাই, নোভো নর্ডিস্ক, নোকিয়া ও কার্লসবার্গের মতো বিশ্বখ্যাত কোম্পানিগুলো।
১৫ ঘণ্টা আগে