নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কৃষি খাতে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে ৫০ মিলিয়ন ডলারের একটি প্রকল্প চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। ‘ফসল বাণিজ্যিকীকরণ ও উৎপাদনশীলতা উন্নয়ন’ শিরোনামের প্রকল্পের প্রস্তাবিত সময়কাল ২০২৩-২৮।
বুধবার সচিবালয়ে ঢাকায় নিযুক্ত এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন জিন্টিং এর সঙ্গে বৈঠক শেষে কৃষিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
বৈঠকে কৃষিমন্ত্রী বাংলাদেশের কৃষি উৎপাদনের সাফল্য তুলে ধরেন। বলেন, বাংলাদেশ দানাদার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। আমাদের অনেক উদ্বৃত্ত ফসল রয়েছে। এগুলোকে আমরা আন্তর্জাতিক বাজারে নিয়ে যেতে চাই, রপ্তানি করতে চাই। কিন্তু, রপ্তানি ও প্রক্রিয়াজাতকরণে বাংলাদেশ পিছিয়ে আছে। দেশের আম, আনারস, কলা, টমেটো, আলু ও শাকসবজি প্রভৃতি রপ্তানি এবং প্রক্রিয়াজাতকরণের সম্ভাবনা অনেক। এ ক্ষেত্রে এডিবির সহযোগিতা প্রয়োজন।
এ ছাড়া, পূর্বাচলের দুই একর জমিতে আধুনিক প্যাকিং হাউস নির্মাণ ও আধুনিক টেস্টিং ল্যাব স্থাপনে এডিবির আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা কামনা করেন মন্ত্রী।
এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন জিন্টিং কৃষি খাতে বাংলাদেশকে সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন। বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা, পার্বত্য চট্টগ্রাম, হাওরাঞ্চলসহ প্রতিকূল পরিবেশে কৃষির উন্নয়ন, কৃষিপণ্যের রপ্তানি, সেচের পানির ইফিসিয়েন্সি বা সেচ দক্ষতা বৃদ্ধি এবং গবেষণা খাতকে শক্তিশালী করতে এডিবি সহযোগিতা প্রদান করবে বলে এ সময় জানান তিনি।
সাক্ষাৎকালে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. রুহুল আমিন তালুকদার, উপসচিব ফারহানা আইরিছ, এডিবির ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর জিয়াংবো নিঙ, হেড অব এক্সটার্নাল রিলেশান্স গোবিন্দ বার ও হেড অব পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্ট ইউনিট টিকা লিম্বু উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে এডিপির অর্থায়নে ‘শস্য বহুমুখীকরণ’ শিরোনামে ২০০১-০৯ ও ২০১০-১৭ মেয়াদে দুটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে।
কৃষি খাতে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের (এডিবি) অর্থায়নে ৫০ মিলিয়ন ডলারের একটি প্রকল্প চূড়ান্ত পর্যায়ে রয়েছে বলে জানিয়েছেন কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক। ‘ফসল বাণিজ্যিকীকরণ ও উৎপাদনশীলতা উন্নয়ন’ শিরোনামের প্রকল্পের প্রস্তাবিত সময়কাল ২০২৩-২৮।
বুধবার সচিবালয়ে ঢাকায় নিযুক্ত এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন জিন্টিং এর সঙ্গে বৈঠক শেষে কৃষিমন্ত্রী এ কথা বলেন।
বৈঠকে কৃষিমন্ত্রী বাংলাদেশের কৃষি উৎপাদনের সাফল্য তুলে ধরেন। বলেন, বাংলাদেশ দানাদার খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। আমাদের অনেক উদ্বৃত্ত ফসল রয়েছে। এগুলোকে আমরা আন্তর্জাতিক বাজারে নিয়ে যেতে চাই, রপ্তানি করতে চাই। কিন্তু, রপ্তানি ও প্রক্রিয়াজাতকরণে বাংলাদেশ পিছিয়ে আছে। দেশের আম, আনারস, কলা, টমেটো, আলু ও শাকসবজি প্রভৃতি রপ্তানি এবং প্রক্রিয়াজাতকরণের সম্ভাবনা অনেক। এ ক্ষেত্রে এডিবির সহযোগিতা প্রয়োজন।
এ ছাড়া, পূর্বাচলের দুই একর জমিতে আধুনিক প্যাকিং হাউস নির্মাণ ও আধুনিক টেস্টিং ল্যাব স্থাপনে এডিবির আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহযোগিতা কামনা করেন মন্ত্রী।
এডিবির কান্ট্রি ডিরেক্টর এডিমন জিন্টিং কৃষি খাতে বাংলাদেশকে সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করেন। বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকা, পার্বত্য চট্টগ্রাম, হাওরাঞ্চলসহ প্রতিকূল পরিবেশে কৃষির উন্নয়ন, কৃষিপণ্যের রপ্তানি, সেচের পানির ইফিসিয়েন্সি বা সেচ দক্ষতা বৃদ্ধি এবং গবেষণা খাতকে শক্তিশালী করতে এডিবি সহযোগিতা প্রদান করবে বলে এ সময় জানান তিনি।
সাক্ষাৎকালে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. রুহুল আমিন তালুকদার, উপসচিব ফারহানা আইরিছ, এডিবির ডেপুটি কান্ট্রি ডিরেক্টর জিয়াংবো নিঙ, হেড অব এক্সটার্নাল রিলেশান্স গোবিন্দ বার ও হেড অব পোর্টফোলিও ম্যানেজমেন্ট ইউনিট টিকা লিম্বু উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে কৃষি মন্ত্রণালয়ের অধীনে এডিপির অর্থায়নে ‘শস্য বহুমুখীকরণ’ শিরোনামে ২০০১-০৯ ও ২০১০-১৭ মেয়াদে দুটি প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে।
দেশের ব্যাংক খাতের আলোচনায় বারবার ভেসে ওঠে অনিয়ম, দুর্নীতি ও খেলাপির চিত্র। এর খেসারত দিচ্ছে অর্থনীতি, ভুগছেন সাধারণ গ্রাহক। ঠিক এক বছর আগে দায়িত্ব নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর এসব সংস্কারে হাত দেন, যার ফলে বেরিয়ে আসে ভয়ংকর সব বাস্তবতা।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের সয়াবিন রপ্তানির একটি বড় অংশ যায় চীনে। সম্প্রতি চীনকে সয়াবিন আমদানি চার গুণ বাড়াতে বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। রোববার স্থানীয় সময় রাতে নিজের ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া এক পোস্টে ট্রাম্প বলেন, ‘চীন সয়াবিনের ঘাটতি নিয়ে চিন্তিত। আমি আশা করি, চীন যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন কেনা (চার গ
২ ঘণ্টা আগেআজ দেশের মুদ্রাবাজারে প্রধান মুদ্রাগুলোর মধ্যে ডলারের দাম কিছুটা কমেছে। ব্রিটিশ পাউন্ড স্টারলিংয়ের দাম বেড়েছে। পাশাপাশি দাম কমেছে ইউরোরও। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত বৈদেশিক মুদ্রার দামের চেয়ে কিছুটা বেশি দামে খোলাবাজারে বিক্রি হয়।
৪ ঘণ্টা আগেবাণিজ্যিক বিমানের সাফল্য পরিমাপের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সূচক হচ্ছে এর উৎপাদন সংখ্যা। এই ক্ষেত্রে বোয়িং ৭৩৭ কিংবা এয়ারবাস এ৩২০-এর মতো প্রযুক্তিতে ঠাসা উড়োজাহাজের কথাই আগে মাথায় আসে। তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো—এগুলোর কোনোটিই ইতিহাসের সবচেয়ে বেশি উৎপাদিত বাণিজ্যিক বিমান নয়।
৫ ঘণ্টা আগে