সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে (সুইস ব্যাংক) বাংলাদেশি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ ব্যাপকভাবে কমে গেছে। সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২ সালে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের অর্থের পরিমাণ আগের বছরের চেয়ে কমে ৫৫ দশমিক ২ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁতে নেমে এসেছে। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৫৪০ কোটি টাকা। গত বছরের চেয়ে এটি ৯৩ দশমিক ৭ শতাংশ কম। যেখানে ২০২১ সালে ছিল ৮৭১ দশমিক ১ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ।
তবে ব্যক্তিগত ভাবে গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ গত বছরের তুলনায় ৩৫ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়ে ৩৫ দশমিক ৬ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ হয়েছে। বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩৪৮ দশমিক ৪ কোটি টাকা। যেখানে আগের বছর ছিল ২৬ দশমিক ৩ মিলিয়ন ফ্রাঁ।
হঠাৎ করে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের ডিপোজিটে ধস নামার বড় কারণ ব্যাংক ডিপোজিট ব্যাপকভাবে কমে যাওয়া। যেখানে এক বছরের ব্যবধানে ব্যাংক ডিপোজিট কমেছে ৯৭ দশমিক ৭ শতাংশ।
২০২২ সালে বাংলাদেশি ব্যাংকগুলো থেকে সুইস ব্যাংকে ডিপোজিট ছিল ১৯ দশমিক ৩৪ মিলিয়ন ফ্রাঁ। যেখানে এর আগের বছর ব্যাংকগুলোর থেকে ডিপোজিট ছিল ৮৪৪ দশমিক ৫ মিলিয়ন ফ্রাঁ।
আজ বৃহস্পতিবার ২০২২ সালে দেশের ব্যাংকগুলোর বিস্তারিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক (এসএনবি)।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ২০২২ সালে বিদেশি দায় মেটানোর চাপ বেড়ে যাওয়ার কারণেই সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের ডিপোজিট কমেছে। কারণ দায় পরিশোধের জন্য বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো অর্থ সাধারণত সুইস ব্যাংকেই রাখে।
আর ব্যক্তিগত ডিপোজিট বেড়ে যাওয়ার কারণ হলো, বাংলাদেশিদের বিদেশে যাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যাওয়া। সাম্প্রতিক সময়ে বিপুল মানুষ বিদেশে স্থায়ী হওয়ার উদ্দেশ্যে দেশ ছেড়েছেন। তাঁরা বিদেশি ব্যাংকেই টাকা গচ্ছিত রাখতে পছন্দ করছেন।
এদিকে এসএনবির উপাত্ত অনুযায়ী, সুইস ব্যাংকে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ডিপোজিট আছে ভারতীয়দের। যদিও আগের বছরের তুলনায় ১১ দশমিক ২ শতাংশ কমে ৩ হাজার ৪০০ মিলিয়নে ফ্রাঁতে নেমেছে।
সুইস ব্যাংকে ডিপোজিটের পরিমাণের দিক থেকে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম। তবে এক বছরের মধ্যে ডিপোজিটে পতনের দিক থেকে বাংলাদেশ শীর্ষে। এরপরই আছে যথাক্রমে আফগানিস্তান (৭৭.৫ %) ও পাকিস্তান (৪৫ %)।
দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ডিপোজিট বেড়েছে নেপালের। এক বছরের ব্যবধানে দেশটির ডিপোজিট ৬২ শতাংশ বেড়ে ৪৮২ মিলিয়ন ফ্রাঁ হয়েছে।
অপরদিকে মালদ্বীপে নাগরিকদের ডিপোজিট ৪৭ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে ৪ দশমিক ৯ মিলিয়ন ফ্রাঁ হয়েছে। শ্রীলঙ্কার ১৮ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৬৬ দশমিক ৫ মিলিয়ন ফ্রাঁ।
সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকগুলোতে (সুইস ব্যাংক) বাংলাদেশি ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ ব্যাপকভাবে কমে গেছে। সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বার্ষিক আর্থিক প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০২২ সালে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের অর্থের পরিমাণ আগের বছরের চেয়ে কমে ৫৫ দশমিক ২ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁতে নেমে এসেছে। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় প্রায় ৫৪০ কোটি টাকা। গত বছরের চেয়ে এটি ৯৩ দশমিক ৭ শতাংশ কম। যেখানে ২০২১ সালে ছিল ৮৭১ দশমিক ১ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ।
তবে ব্যক্তিগত ভাবে গচ্ছিত অর্থের পরিমাণ গত বছরের তুলনায় ৩৫ দশমিক ৩ শতাংশ বেড়ে ৩৫ দশমিক ৬ মিলিয়ন সুইস ফ্রাঁ হয়েছে। বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৩৪৮ দশমিক ৪ কোটি টাকা। যেখানে আগের বছর ছিল ২৬ দশমিক ৩ মিলিয়ন ফ্রাঁ।
হঠাৎ করে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের ডিপোজিটে ধস নামার বড় কারণ ব্যাংক ডিপোজিট ব্যাপকভাবে কমে যাওয়া। যেখানে এক বছরের ব্যবধানে ব্যাংক ডিপোজিট কমেছে ৯৭ দশমিক ৭ শতাংশ।
২০২২ সালে বাংলাদেশি ব্যাংকগুলো থেকে সুইস ব্যাংকে ডিপোজিট ছিল ১৯ দশমিক ৩৪ মিলিয়ন ফ্রাঁ। যেখানে এর আগের বছর ব্যাংকগুলোর থেকে ডিপোজিট ছিল ৮৪৪ দশমিক ৫ মিলিয়ন ফ্রাঁ।
আজ বৃহস্পতিবার ২০২২ সালে দেশের ব্যাংকগুলোর বিস্তারিত আর্থিক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে সুইজারল্যান্ডের কেন্দ্রীয় ব্যাংক (এসএনবি)।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ২০২২ সালে বিদেশি দায় মেটানোর চাপ বেড়ে যাওয়ার কারণেই সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশিদের ডিপোজিট কমেছে। কারণ দায় পরিশোধের জন্য বাংলাদেশের ব্যাংকগুলো অর্থ সাধারণত সুইস ব্যাংকেই রাখে।
আর ব্যক্তিগত ডিপোজিট বেড়ে যাওয়ার কারণ হলো, বাংলাদেশিদের বিদেশে যাওয়ার প্রবণতা বেড়ে যাওয়া। সাম্প্রতিক সময়ে বিপুল মানুষ বিদেশে স্থায়ী হওয়ার উদ্দেশ্যে দেশ ছেড়েছেন। তাঁরা বিদেশি ব্যাংকেই টাকা গচ্ছিত রাখতে পছন্দ করছেন।
এদিকে এসএনবির উপাত্ত অনুযায়ী, সুইস ব্যাংকে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ডিপোজিট আছে ভারতীয়দের। যদিও আগের বছরের তুলনায় ১১ দশমিক ২ শতাংশ কমে ৩ হাজার ৪০০ মিলিয়নে ফ্রাঁতে নেমেছে।
সুইস ব্যাংকে ডিপোজিটের পরিমাণের দিক থেকে দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান পঞ্চম। তবে এক বছরের মধ্যে ডিপোজিটে পতনের দিক থেকে বাংলাদেশ শীর্ষে। এরপরই আছে যথাক্রমে আফগানিস্তান (৭৭.৫ %) ও পাকিস্তান (৪৫ %)।
দক্ষিণ এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ডিপোজিট বেড়েছে নেপালের। এক বছরের ব্যবধানে দেশটির ডিপোজিট ৬২ শতাংশ বেড়ে ৪৮২ মিলিয়ন ফ্রাঁ হয়েছে।
অপরদিকে মালদ্বীপে নাগরিকদের ডিপোজিট ৪৭ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়ে ৪ দশমিক ৯ মিলিয়ন ফ্রাঁ হয়েছে। শ্রীলঙ্কার ১৮ দশমিক ৮ শতাংশ বেড়ে হয়েছে ৬৬ দশমিক ৫ মিলিয়ন ফ্রাঁ।
বন্দরনগরী চট্টগ্রাম থেকে ঢাকায় পাইপলাইনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে জ্বালানি তেল সরবরাহ শুরু হলো আজ। ২০টি নদীর তলদেশ দিয়ে প্রায় ২৫০ কিলোমিটারের বেশি পথ পাড়ি দিয়ে ঢাকায় আসবে তেল। আগে প্রচুর সময় ও পরিবহন ব্যয়ের বিনিময়ে ওয়েল কোস্টার বা ট্যাংকারের করে নদীপথে নারায়ণগঞ্জের ডিপোতে তেল পরিবহন করা হতো।
৫ ঘণ্টা আগেরাশিয়া থেকে তেল কেনার ‘অপরাধে’ ভারতকে শুল্ক আরোপ ‘শাস্তি’ দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এবার তিনি দাবি করলেন, এই শাস্তির পর ভারতকে তেলের গ্রাহক হিসেবে আর পাবে না রাশিয়া। গতকাল শুক্রবার ট্রাম্প এ মন্তব্য করেছেন বলে এনডিটিভির প্রতিবেদনে জানা গেছে।
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ শুল্কমুক্ত আমদানির ঘোষণার দেওয়ার পরপরই ভারতে হু হু করে বাড়ছে চালের দাম। গত দু’দিনে ভারতের বাজারে চালের দাম প্রায় ১৪ শতাংশ পর্যন্ত বেড়েছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার খাদ্য সরবরাহ নিশ্চিত করতে এবং মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করতে ৫ লাখ টন চাল আমদানির ওপর থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করে নিয়েছে।
২ দিন আগেনিষেধাজ্ঞা শেষে গত ১ জুলাই থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হয়েছে ইলিশ ধরার মৌসুম, যা চলবে আগস্টের শেষ পর্যন্ত। কিন্তু অবাক করার মতো বিষয় হলো—ভরা মৌসুমেও সাগর-নদী থেকে জেলেরা প্রত্যাশিত ইলিশ পাচ্ছেন না। প্রতিবছর এই সময় দ্বীপ উপজেলা হাতিয়ার জেলেরা রুপালি ইলিশ শিকারে ব্যস্ত সময়...
২ দিন আগে