গোটা বিশ্বেই কোভিড-১৯ মহামারি পরবর্তী অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার চলছে। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় নতুন করে জেগে উঠেছে অর্থনীতি। এ অবস্থায় চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৫ শতাংশ হবে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এর আগে বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাসে চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৪ শতাংশ হবে বলে জানানো হয়েছিল।
আজ মঙ্গলবার আইএমএফের ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটলুক (ডব্লিউইও) প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে বৈঠকের আগে আগে সংস্থাটির দেওয়া এ পূর্বাভাসে বিশ্বের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অর্থনীতি নিয়ে পূর্বাভাস দেওয়া হয়, যেখানে বাংলাদেশও রয়েছে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধির হার সাড়ে ৬ শতাংশ বলা হয়েছে। আর প্রতিবেশী ভারতের ক্ষেত্রে এ হার সাড়ে ৯ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাসে উল্লেখ করা হয়েছে।
বৈশ্বিক অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে আইএমএফ নিজের আগের পূর্বাভাস পরিমার্জন করেছে। আগে এ হার ৬ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হলেও এখন বলা হচ্ছে এটি হবে ৫ দশমিক ৯ শতাংশ। এতে বলা হয়েছে, বড় অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও চীন উভয় দেশেরই জিডিপি প্রবৃদ্ধি আগের প্রাক্কলন থেকে কমানো হয়েছে এই পূর্বাভাসে। যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য জিডিপি প্রবৃদ্ধি আগে ৭ শতাংশ হবে বলা হলেও এখন তা কমিয়ে ৬ শতাংশে আনা হয়েছে। আর চীনের ক্ষেত্রে এ হার হবে ৮ শতাংশ। আগের পূর্বাভাসে এটি ৮ দশমিক ১ শতাংশ হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছিল।
আইএমএফের প্রধান অর্থনীতিবিদ গীতা গোপীনাথ বলেছেন, বড় অর্থনীতির দেশগুলোর অর্থনীতি ২০২২ সালেই মহামারি-পূর্ব প্রবণতায় ফিরবে বলে আশা করা হচ্ছে। আর ২০২৪ সাল নাগাদ এটি মহামারি-পূর্ব অবস্থা থেকে দশমিক ৯ শতাংশ এগিয়ে যাবে। বিপরীতে উন্নয়নশীল ও ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির দেশগুলো একটু পেছনে থাকবে। ২০২৪ সাল নাগাদ চীনের মতো অর্থনীতির দেশ মহামারি-পূর্ব পরিস্থিতি থেকে সাড়ে ৫ শতাংশ পিছিয়ে থাকতে পারে বলে মনে করছে আইএমএফ।
সংস্থাটি মনে করছে, বিশ্ব অর্থনীতিতে পুনরুদ্ধার হচ্ছে, তবে এর গতি দুর্বল। এর প্রধান কারণ, চলতি বছরের দ্বিতীয়ার্ধে এসে বিভিন্ন দেশে নতুন করে করোনার ডেলটা ধরের সংক্রমণ এবং উন্নয়নশীল ও নিম্ন-আয়ের দেশগুলোতে প্রত্যাশিত টিকাদান না হওয়া।
আইএমএফের ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটলুকের সদস্য ১৮৮টি দেশের অর্থনীতি কেমন যাবে, তা নিয়ে ২০২১ ও ২০২২ সালের প্রক্ষেপণ রয়েছে। বাংলাদেশসহ কিছু দেশের ক্ষেত্রে প্রক্ষেপণ অর্থবছরের ওপর। আজ মঙ্গলবার এ প্রতিবেদনের ওপর সংবাদ সম্মেলন করেন আইএমএফের কর্মকর্তারা। প্রতিবেদনে বাংলাদেশ নিয়ে আলাদা কোনো বিশ্লেষণ নেই। শুধু দেশওয়ারি ছকে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতি ও বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্য নিয়ে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
গোটা বিশ্বেই কোভিড-১৯ মহামারি পরবর্তী অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার চলছে। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় নতুন করে জেগে উঠেছে অর্থনীতি। এ অবস্থায় চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৫ শতাংশ হবে বলে জানিয়েছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। এর আগে বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাসে চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৬ দশমিক ৪ শতাংশ হবে বলে জানানো হয়েছিল।
আজ মঙ্গলবার আইএমএফের ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটলুক (ডব্লিউইও) প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়। বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে বৈঠকের আগে আগে সংস্থাটির দেওয়া এ পূর্বাভাসে বিশ্বের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির পাশাপাশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের অর্থনীতি নিয়ে পূর্বাভাস দেওয়া হয়, যেখানে বাংলাদেশও রয়েছে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধির হার সাড়ে ৬ শতাংশ বলা হয়েছে। আর প্রতিবেশী ভারতের ক্ষেত্রে এ হার সাড়ে ৯ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাসে উল্লেখ করা হয়েছে।
বৈশ্বিক অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির ক্ষেত্রে আইএমএফ নিজের আগের পূর্বাভাস পরিমার্জন করেছে। আগে এ হার ৬ শতাংশ হবে বলে পূর্বাভাস দেওয়া হলেও এখন বলা হচ্ছে এটি হবে ৫ দশমিক ৯ শতাংশ। এতে বলা হয়েছে, বড় অর্থনীতির দেশগুলোর মধ্যে যুক্তরাষ্ট্র ও চীন উভয় দেশেরই জিডিপি প্রবৃদ্ধি আগের প্রাক্কলন থেকে কমানো হয়েছে এই পূর্বাভাসে। যুক্তরাষ্ট্রের সম্ভাব্য জিডিপি প্রবৃদ্ধি আগে ৭ শতাংশ হবে বলা হলেও এখন তা কমিয়ে ৬ শতাংশে আনা হয়েছে। আর চীনের ক্ষেত্রে এ হার হবে ৮ শতাংশ। আগের পূর্বাভাসে এটি ৮ দশমিক ১ শতাংশ হবে বলে উল্লেখ করা হয়েছিল।
আইএমএফের প্রধান অর্থনীতিবিদ গীতা গোপীনাথ বলেছেন, বড় অর্থনীতির দেশগুলোর অর্থনীতি ২০২২ সালেই মহামারি-পূর্ব প্রবণতায় ফিরবে বলে আশা করা হচ্ছে। আর ২০২৪ সাল নাগাদ এটি মহামারি-পূর্ব অবস্থা থেকে দশমিক ৯ শতাংশ এগিয়ে যাবে। বিপরীতে উন্নয়নশীল ও ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির দেশগুলো একটু পেছনে থাকবে। ২০২৪ সাল নাগাদ চীনের মতো অর্থনীতির দেশ মহামারি-পূর্ব পরিস্থিতি থেকে সাড়ে ৫ শতাংশ পিছিয়ে থাকতে পারে বলে মনে করছে আইএমএফ।
সংস্থাটি মনে করছে, বিশ্ব অর্থনীতিতে পুনরুদ্ধার হচ্ছে, তবে এর গতি দুর্বল। এর প্রধান কারণ, চলতি বছরের দ্বিতীয়ার্ধে এসে বিভিন্ন দেশে নতুন করে করোনার ডেলটা ধরের সংক্রমণ এবং উন্নয়নশীল ও নিম্ন-আয়ের দেশগুলোতে প্রত্যাশিত টিকাদান না হওয়া।
আইএমএফের ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক আউটলুকের সদস্য ১৮৮টি দেশের অর্থনীতি কেমন যাবে, তা নিয়ে ২০২১ ও ২০২২ সালের প্রক্ষেপণ রয়েছে। বাংলাদেশসহ কিছু দেশের ক্ষেত্রে প্রক্ষেপণ অর্থবছরের ওপর। আজ মঙ্গলবার এ প্রতিবেদনের ওপর সংবাদ সম্মেলন করেন আইএমএফের কর্মকর্তারা। প্রতিবেদনে বাংলাদেশ নিয়ে আলাদা কোনো বিশ্লেষণ নেই। শুধু দেশওয়ারি ছকে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতি ও বৈদেশিক লেনদেনের ভারসাম্য নিয়ে পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।
চাহিদা কমে যাওয়া ও সৌদি আরবের সরবরাহ বাড়ানোর ইঙ্গিত বিশ্ববাজারে তেলের দামে চাপ সৃষ্টি করেছে। গতকাল বুধবার বড় পতনের পর আজ বৃহস্পতিবার অবশ্য তেলের দাম কিছুটা স্থিতিশীল হয়েছে। সৌদি আরব বিশ্বের বৃহত্তম অপরিশোধিত তেল রপ্তানিকারক দেশ। অন্যদিকে যুক্তরাষ্ট্র তেলের সবচেয়ে বড় ভোক্তা। দেশটির অর্থনীতি সংকুচিত হ
২ ঘণ্টা আগেকর দিতে গিয়েও দিতে হয় ঘুষ—শিল্পমালিকদের এই বিস্ফোরক ক্ষোভ এখন আর কানে কানে বলা গুঞ্জন নয়, বরং অর্থনীতির কেন্দ্রবিন্দুতে প্রকাশ্য প্রতিবাদ। নিয়মিত করদাতারা পাচ্ছেন না ন্যায্য সম্মান, বরং তাঁদের ঘাড়ে চাপছে অতিরিক্ত বোঝা। উৎপাদনে ব্যবহৃত গ্যাস-বিদ্যুৎ নেই, অথচ কর চাই নিরবচ্ছিন্নভাবে। বিনিয়োগ থমকে...
১৩ ঘণ্টা আগেআগামী এক বছরের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ মুক্ত বাণিজ্য অঞ্চল (এফটিজেড) স্থাপনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এই পদক্ষেপের মাধ্যমে দেশকে একটি বৈশ্বিক উৎপাদন কেন্দ্র বা গ্লোবাল ম্যানুফ্যাকচারিং হাবে পরিণত করার লক্ষ্যে কাজ শুরু হচ্ছে।
১৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর অলিগলিতে প্রতিদিনের চেনা দৃশ্য—রোদে ঝলসে গেলেও থামে না শ্রমিকের কাজ। কেউ ড্রেন খুঁড়ছেন, কেউ টানছেন ইট-বালু। কোটি কোটি টাকার ঠিকাদারি প্রকল্পে সড়ক আর ভবন গড়ে উঠলেও সেই সব নির্মাণের ভিত গাঁথা শ্রমিকদের মজুরি থাকে বড্ড কম। কাজের ভার আর দক্ষতার ভিত্তিতে নয়—তাঁদের ঘামের দাম ঠিক হয় মালিকের...
১৩ ঘণ্টা আগে