প্রতিনিধি, ঘাটাইল

ঘাটাইল উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের লাইভ স্টক সার্ভিস প্রোভাইডার (এলএসপি) মো. সেলিম মিয়ার বিরুদ্ধে প্রণোদনার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের তালিকা তৈরি করে তাঁদের মধ্যে প্রণোদনার টাকা দেওয়ার কথা থাকলেও কৃষকদের কাছ থেকে টাকার ভাগ চান তিনি। এ প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় কৃষকেরা ঠিকমতো প্রণোদনার টাকা পাননি। এমন অভিযোগ থাকলেও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় এর দায় নিতে অস্বীকার করে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় থেকে জানা যায়, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের লাইভ স্টক অ্যান্ড ডেইরি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (এলডিডিপি) অধীনে ঘাটাইল উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নে একজন করে লাইভ স্টক সার্ভিস প্রোভাইডার (এলএসপি) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। করোনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত পশু খামারিদের তালিকা তৈরি করার জন্য তাঁদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। প্রণোদনার নীতিমালা অনুযায়ী প্রতি খামারিকে দশ থেকে বিশ হাজার টাকা প্রণোদনা দেওয়া হয়।
মো. সেলিম মিয়া ধলাপাড়া ইউনিয়নের ৬২ জন খামারিকে ক্ষতিগ্রস্ত দেখিয়ে একটি তালিকা করেন। এই তালিকা করতে গিয়ে তিনি নানা ধরনের আর্থিক অনিয়ম করেছেন বলে খামারিরা অভিযোগ করেছেন।
আষাঢ়িয়াচালা গ্রামের ১০ জন তালিকাভুক্ত খামারির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সেলিম তাঁদের কাছ থেকে বিভিন্ন হারে টাকা নিয়েছেন। তালিকা করার সময় তিনি নানা ধরনের শর্ত দেন। কারও কাছে এক হাজার টাকা আবার কারও কাছে তিনি প্রণোদনার অর্ধেক টাকা দাবি করেন। অধিকাংশ খামারি আপসে টাকা দিলেও দুজন মহিলা খামারির কাছ থেকে সেলিম প্রতারণা করে টাকা নিয়েছেন।
যারা সেলিমকে টাকা দিতে রাজি হননি তারা প্রণোদনা পাননি এমন অভিযোগ করে আষাঢ়িয়াচালা গ্রামের সদর সিকদার কাজী মোস্তফা, জাহিদ হাসান, রফিকুল ইসলাম, আবদুল কাদের। তাঁরা এক হাজার করে টাকা দিয়ে প্রণোদনার ১০ হাজার থেকে ১৮ হাজার পর্যন্ত টাকা পেয়েছেন। তবে রিনা খাতুন ও কোহিনুর বেগম এর কাছ থেকে প্রতারণা করে প্রণোদনার অর্ধেক টাকা নিয়েছেন। তাঁরা দুজন ১৬ হাজার করে পেয়েছেন। সেলিম প্রত্যেকের কাছ থেকে আট হাজার করে রেখে দিয়েছেন। অর্ধেক টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় জহুরা বেগম ও শিরিনা আক্তারের ভাগ্যে প্রণোদনার টাকা জোটেনি।
খামারিরা বলেন, আমরা প্রণোদনার টাকার কথা জানতাম না। সেলিম আমাদের ব্যবস্থা করে দিয়েছে। তাই দু-এক হাজার টাকা দিতে আমাদের আপত্তি ছিল না। কিন্তু সে কারও কারও অর্ধেক টাকা মেরে দিয়েছে। আবার অর্ধেক টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় অনেক খামারিকে সে তালিকাভুক্ত করেনি। মূলত জহুরা বেগম ও শিরিনা আক্তারকে টাকা না দেওয়ার কারণে এই বিষয়টি জানাজানি হয়ে যায়।
ধলাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য শফিকুল ইসলাম বলেন, সেলিম মিয়া খামারিদের কাছে থেকে টাকা নেওয়ার কথা স্বীকার করেছে। আমি তাঁকে টাকা ফেরত দিতে বলেছি।
ধলাপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এজাহারুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, ঘটনাটি সত্য। আমি ব্যক্তিগতভাবে যে পাঁচজনের নাম দিয়েছিলাম সেলিম তাঁদের কাছ থেকেও এক হাজার করে টাকা নিয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে ধলাপাড়া ইউনিয়নের এলএসপি মো. সেলিম মিয়া টাকা নেওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, আজ আছরের নামাজের পর চেয়ারম্যান বাড়িতে বসে ঘটনা মিটমাট করে দেবেন। আমি যত টাকা নিয়েছিলাম সব টাকা ফেরত দেব।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের ভেটেরিনারি সার্জন ডা. মো. বাহাউদ্দীন সরোয়ার রিজভী বলেন, ধলাপাড়া ইউনিয়নে খামারিদের প্রণোদনার তালিকা প্রস্তুতের দায়িত্ব ছিল এলএসপি মো. সেলিম মিয়ার ওপর। সে যদি আর্থিক অনিয়ম ও প্রতারণা করে থাকে তবে তদন্ত করে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ অনিয়মের সঙ্গে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।

ঘাটাইল উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের লাইভ স্টক সার্ভিস প্রোভাইডার (এলএসপি) মো. সেলিম মিয়ার বিরুদ্ধে প্রণোদনার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের তালিকা তৈরি করে তাঁদের মধ্যে প্রণোদনার টাকা দেওয়ার কথা থাকলেও কৃষকদের কাছ থেকে টাকার ভাগ চান তিনি। এ প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় কৃষকেরা ঠিকমতো প্রণোদনার টাকা পাননি। এমন অভিযোগ থাকলেও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় এর দায় নিতে অস্বীকার করে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় থেকে জানা যায়, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের লাইভ স্টক অ্যান্ড ডেইরি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (এলডিডিপি) অধীনে ঘাটাইল উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নে একজন করে লাইভ স্টক সার্ভিস প্রোভাইডার (এলএসপি) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। করোনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত পশু খামারিদের তালিকা তৈরি করার জন্য তাঁদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। প্রণোদনার নীতিমালা অনুযায়ী প্রতি খামারিকে দশ থেকে বিশ হাজার টাকা প্রণোদনা দেওয়া হয়।
মো. সেলিম মিয়া ধলাপাড়া ইউনিয়নের ৬২ জন খামারিকে ক্ষতিগ্রস্ত দেখিয়ে একটি তালিকা করেন। এই তালিকা করতে গিয়ে তিনি নানা ধরনের আর্থিক অনিয়ম করেছেন বলে খামারিরা অভিযোগ করেছেন।
আষাঢ়িয়াচালা গ্রামের ১০ জন তালিকাভুক্ত খামারির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সেলিম তাঁদের কাছ থেকে বিভিন্ন হারে টাকা নিয়েছেন। তালিকা করার সময় তিনি নানা ধরনের শর্ত দেন। কারও কাছে এক হাজার টাকা আবার কারও কাছে তিনি প্রণোদনার অর্ধেক টাকা দাবি করেন। অধিকাংশ খামারি আপসে টাকা দিলেও দুজন মহিলা খামারির কাছ থেকে সেলিম প্রতারণা করে টাকা নিয়েছেন।
যারা সেলিমকে টাকা দিতে রাজি হননি তারা প্রণোদনা পাননি এমন অভিযোগ করে আষাঢ়িয়াচালা গ্রামের সদর সিকদার কাজী মোস্তফা, জাহিদ হাসান, রফিকুল ইসলাম, আবদুল কাদের। তাঁরা এক হাজার করে টাকা দিয়ে প্রণোদনার ১০ হাজার থেকে ১৮ হাজার পর্যন্ত টাকা পেয়েছেন। তবে রিনা খাতুন ও কোহিনুর বেগম এর কাছ থেকে প্রতারণা করে প্রণোদনার অর্ধেক টাকা নিয়েছেন। তাঁরা দুজন ১৬ হাজার করে পেয়েছেন। সেলিম প্রত্যেকের কাছ থেকে আট হাজার করে রেখে দিয়েছেন। অর্ধেক টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় জহুরা বেগম ও শিরিনা আক্তারের ভাগ্যে প্রণোদনার টাকা জোটেনি।
খামারিরা বলেন, আমরা প্রণোদনার টাকার কথা জানতাম না। সেলিম আমাদের ব্যবস্থা করে দিয়েছে। তাই দু-এক হাজার টাকা দিতে আমাদের আপত্তি ছিল না। কিন্তু সে কারও কারও অর্ধেক টাকা মেরে দিয়েছে। আবার অর্ধেক টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় অনেক খামারিকে সে তালিকাভুক্ত করেনি। মূলত জহুরা বেগম ও শিরিনা আক্তারকে টাকা না দেওয়ার কারণে এই বিষয়টি জানাজানি হয়ে যায়।
ধলাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য শফিকুল ইসলাম বলেন, সেলিম মিয়া খামারিদের কাছে থেকে টাকা নেওয়ার কথা স্বীকার করেছে। আমি তাঁকে টাকা ফেরত দিতে বলেছি।
ধলাপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এজাহারুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, ঘটনাটি সত্য। আমি ব্যক্তিগতভাবে যে পাঁচজনের নাম দিয়েছিলাম সেলিম তাঁদের কাছ থেকেও এক হাজার করে টাকা নিয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে ধলাপাড়া ইউনিয়নের এলএসপি মো. সেলিম মিয়া টাকা নেওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, আজ আছরের নামাজের পর চেয়ারম্যান বাড়িতে বসে ঘটনা মিটমাট করে দেবেন। আমি যত টাকা নিয়েছিলাম সব টাকা ফেরত দেব।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের ভেটেরিনারি সার্জন ডা. মো. বাহাউদ্দীন সরোয়ার রিজভী বলেন, ধলাপাড়া ইউনিয়নে খামারিদের প্রণোদনার তালিকা প্রস্তুতের দায়িত্ব ছিল এলএসপি মো. সেলিম মিয়ার ওপর। সে যদি আর্থিক অনিয়ম ও প্রতারণা করে থাকে তবে তদন্ত করে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ অনিয়মের সঙ্গে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।
প্রতিনিধি, ঘাটাইল

ঘাটাইল উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের লাইভ স্টক সার্ভিস প্রোভাইডার (এলএসপি) মো. সেলিম মিয়ার বিরুদ্ধে প্রণোদনার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের তালিকা তৈরি করে তাঁদের মধ্যে প্রণোদনার টাকা দেওয়ার কথা থাকলেও কৃষকদের কাছ থেকে টাকার ভাগ চান তিনি। এ প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় কৃষকেরা ঠিকমতো প্রণোদনার টাকা পাননি। এমন অভিযোগ থাকলেও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় এর দায় নিতে অস্বীকার করে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় থেকে জানা যায়, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের লাইভ স্টক অ্যান্ড ডেইরি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (এলডিডিপি) অধীনে ঘাটাইল উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নে একজন করে লাইভ স্টক সার্ভিস প্রোভাইডার (এলএসপি) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। করোনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত পশু খামারিদের তালিকা তৈরি করার জন্য তাঁদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। প্রণোদনার নীতিমালা অনুযায়ী প্রতি খামারিকে দশ থেকে বিশ হাজার টাকা প্রণোদনা দেওয়া হয়।
মো. সেলিম মিয়া ধলাপাড়া ইউনিয়নের ৬২ জন খামারিকে ক্ষতিগ্রস্ত দেখিয়ে একটি তালিকা করেন। এই তালিকা করতে গিয়ে তিনি নানা ধরনের আর্থিক অনিয়ম করেছেন বলে খামারিরা অভিযোগ করেছেন।
আষাঢ়িয়াচালা গ্রামের ১০ জন তালিকাভুক্ত খামারির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সেলিম তাঁদের কাছ থেকে বিভিন্ন হারে টাকা নিয়েছেন। তালিকা করার সময় তিনি নানা ধরনের শর্ত দেন। কারও কাছে এক হাজার টাকা আবার কারও কাছে তিনি প্রণোদনার অর্ধেক টাকা দাবি করেন। অধিকাংশ খামারি আপসে টাকা দিলেও দুজন মহিলা খামারির কাছ থেকে সেলিম প্রতারণা করে টাকা নিয়েছেন।
যারা সেলিমকে টাকা দিতে রাজি হননি তারা প্রণোদনা পাননি এমন অভিযোগ করে আষাঢ়িয়াচালা গ্রামের সদর সিকদার কাজী মোস্তফা, জাহিদ হাসান, রফিকুল ইসলাম, আবদুল কাদের। তাঁরা এক হাজার করে টাকা দিয়ে প্রণোদনার ১০ হাজার থেকে ১৮ হাজার পর্যন্ত টাকা পেয়েছেন। তবে রিনা খাতুন ও কোহিনুর বেগম এর কাছ থেকে প্রতারণা করে প্রণোদনার অর্ধেক টাকা নিয়েছেন। তাঁরা দুজন ১৬ হাজার করে পেয়েছেন। সেলিম প্রত্যেকের কাছ থেকে আট হাজার করে রেখে দিয়েছেন। অর্ধেক টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় জহুরা বেগম ও শিরিনা আক্তারের ভাগ্যে প্রণোদনার টাকা জোটেনি।
খামারিরা বলেন, আমরা প্রণোদনার টাকার কথা জানতাম না। সেলিম আমাদের ব্যবস্থা করে দিয়েছে। তাই দু-এক হাজার টাকা দিতে আমাদের আপত্তি ছিল না। কিন্তু সে কারও কারও অর্ধেক টাকা মেরে দিয়েছে। আবার অর্ধেক টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় অনেক খামারিকে সে তালিকাভুক্ত করেনি। মূলত জহুরা বেগম ও শিরিনা আক্তারকে টাকা না দেওয়ার কারণে এই বিষয়টি জানাজানি হয়ে যায়।
ধলাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য শফিকুল ইসলাম বলেন, সেলিম মিয়া খামারিদের কাছে থেকে টাকা নেওয়ার কথা স্বীকার করেছে। আমি তাঁকে টাকা ফেরত দিতে বলেছি।
ধলাপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এজাহারুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, ঘটনাটি সত্য। আমি ব্যক্তিগতভাবে যে পাঁচজনের নাম দিয়েছিলাম সেলিম তাঁদের কাছ থেকেও এক হাজার করে টাকা নিয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে ধলাপাড়া ইউনিয়নের এলএসপি মো. সেলিম মিয়া টাকা নেওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, আজ আছরের নামাজের পর চেয়ারম্যান বাড়িতে বসে ঘটনা মিটমাট করে দেবেন। আমি যত টাকা নিয়েছিলাম সব টাকা ফেরত দেব।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের ভেটেরিনারি সার্জন ডা. মো. বাহাউদ্দীন সরোয়ার রিজভী বলেন, ধলাপাড়া ইউনিয়নে খামারিদের প্রণোদনার তালিকা প্রস্তুতের দায়িত্ব ছিল এলএসপি মো. সেলিম মিয়ার ওপর। সে যদি আর্থিক অনিয়ম ও প্রতারণা করে থাকে তবে তদন্ত করে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ অনিয়মের সঙ্গে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।

ঘাটাইল উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের লাইভ স্টক সার্ভিস প্রোভাইডার (এলএসপি) মো. সেলিম মিয়ার বিরুদ্ধে প্রণোদনার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের তালিকা তৈরি করে তাঁদের মধ্যে প্রণোদনার টাকা দেওয়ার কথা থাকলেও কৃষকদের কাছ থেকে টাকার ভাগ চান তিনি। এ প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় কৃষকেরা ঠিকমতো প্রণোদনার টাকা পাননি। এমন অভিযোগ থাকলেও উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় এর দায় নিতে অস্বীকার করে।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় থেকে জানা যায়, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের লাইভ স্টক অ্যান্ড ডেইরি ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্টের (এলডিডিপি) অধীনে ঘাটাইল উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নে একজন করে লাইভ স্টক সার্ভিস প্রোভাইডার (এলএসপি) নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। করোনার কারণে ক্ষতিগ্রস্ত পশু খামারিদের তালিকা তৈরি করার জন্য তাঁদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। প্রণোদনার নীতিমালা অনুযায়ী প্রতি খামারিকে দশ থেকে বিশ হাজার টাকা প্রণোদনা দেওয়া হয়।
মো. সেলিম মিয়া ধলাপাড়া ইউনিয়নের ৬২ জন খামারিকে ক্ষতিগ্রস্ত দেখিয়ে একটি তালিকা করেন। এই তালিকা করতে গিয়ে তিনি নানা ধরনের আর্থিক অনিয়ম করেছেন বলে খামারিরা অভিযোগ করেছেন।
আষাঢ়িয়াচালা গ্রামের ১০ জন তালিকাভুক্ত খামারির সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, সেলিম তাঁদের কাছ থেকে বিভিন্ন হারে টাকা নিয়েছেন। তালিকা করার সময় তিনি নানা ধরনের শর্ত দেন। কারও কাছে এক হাজার টাকা আবার কারও কাছে তিনি প্রণোদনার অর্ধেক টাকা দাবি করেন। অধিকাংশ খামারি আপসে টাকা দিলেও দুজন মহিলা খামারির কাছ থেকে সেলিম প্রতারণা করে টাকা নিয়েছেন।
যারা সেলিমকে টাকা দিতে রাজি হননি তারা প্রণোদনা পাননি এমন অভিযোগ করে আষাঢ়িয়াচালা গ্রামের সদর সিকদার কাজী মোস্তফা, জাহিদ হাসান, রফিকুল ইসলাম, আবদুল কাদের। তাঁরা এক হাজার করে টাকা দিয়ে প্রণোদনার ১০ হাজার থেকে ১৮ হাজার পর্যন্ত টাকা পেয়েছেন। তবে রিনা খাতুন ও কোহিনুর বেগম এর কাছ থেকে প্রতারণা করে প্রণোদনার অর্ধেক টাকা নিয়েছেন। তাঁরা দুজন ১৬ হাজার করে পেয়েছেন। সেলিম প্রত্যেকের কাছ থেকে আট হাজার করে রেখে দিয়েছেন। অর্ধেক টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় জহুরা বেগম ও শিরিনা আক্তারের ভাগ্যে প্রণোদনার টাকা জোটেনি।
খামারিরা বলেন, আমরা প্রণোদনার টাকার কথা জানতাম না। সেলিম আমাদের ব্যবস্থা করে দিয়েছে। তাই দু-এক হাজার টাকা দিতে আমাদের আপত্তি ছিল না। কিন্তু সে কারও কারও অর্ধেক টাকা মেরে দিয়েছে। আবার অর্ধেক টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় অনেক খামারিকে সে তালিকাভুক্ত করেনি। মূলত জহুরা বেগম ও শিরিনা আক্তারকে টাকা না দেওয়ার কারণে এই বিষয়টি জানাজানি হয়ে যায়।
ধলাপাড়া ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য শফিকুল ইসলাম বলেন, সেলিম মিয়া খামারিদের কাছে থেকে টাকা নেওয়ার কথা স্বীকার করেছে। আমি তাঁকে টাকা ফেরত দিতে বলেছি।
ধলাপাড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এজাহারুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, ঘটনাটি সত্য। আমি ব্যক্তিগতভাবে যে পাঁচজনের নাম দিয়েছিলাম সেলিম তাঁদের কাছ থেকেও এক হাজার করে টাকা নিয়েছে।
অভিযোগের বিষয়ে ধলাপাড়া ইউনিয়নের এলএসপি মো. সেলিম মিয়া টাকা নেওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, আজ আছরের নামাজের পর চেয়ারম্যান বাড়িতে বসে ঘটনা মিটমাট করে দেবেন। আমি যত টাকা নিয়েছিলাম সব টাকা ফেরত দেব।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের ভেটেরিনারি সার্জন ডা. মো. বাহাউদ্দীন সরোয়ার রিজভী বলেন, ধলাপাড়া ইউনিয়নে খামারিদের প্রণোদনার তালিকা প্রস্তুতের দায়িত্ব ছিল এলএসপি মো. সেলিম মিয়ার ওপর। সে যদি আর্থিক অনিয়ম ও প্রতারণা করে থাকে তবে তদন্ত করে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এ অনিয়মের সঙ্গে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের কোনো সম্পৃক্ততা নেই।

ময়মনসিংহ নগরীতে হেলে পড়া পাঁচতলা ভবনটি পরিদর্শন করেছে সিটি করপোরেশন ও জেলা প্রশাসন। এ সময় দেয়ালে ফাটল দেখা দেওয়ায় ও হেলা পড়ায় ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়। একই সঙ্গে হেলে পড়া ভবন, নির্মাণাধীন গ্রিন ডেভেলপমেন্ট প্রতিষ্ঠানসহ তিনটি ভবনের মালিককে অনুমোদনসংশ্লিষ্ট কাগজপত্রসহ তলব করা হয়েছে।
৪ মিনিট আগে
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার গাইবান্ধার বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। তিনি মিশনের লন্ড্রি কর্মচারী ছিলেন।
১৯ মিনিট আগে
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নির্বাচনী আচরণবিধি বাস্তবায়নে ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আকিব ওসমানের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।
২৯ মিনিট আগে
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) এবং জাপানের ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পাবিপ্রবির পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল এবং ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের
৩৫ মিনিট আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি

ময়মনসিংহ নগরীতে হেলে পড়া পাঁচতলা ভবনটি পরিদর্শন করেছে সিটি করপোরেশন ও জেলা প্রশাসন। এ সময় দেয়ালে ফাটল দেখা দেওয়ায় ও হেলা পড়ায় ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়। একই সঙ্গে হেলে পড়া ভবন, নির্মাণাধীন গ্রিন ডেভেলপমেন্ট প্রতিষ্ঠানসহ তিনটি ভবনের মালিককে অনুমোদনসংশ্লিষ্ট কাগজপত্রসহ তলব করা হয়েছে।

আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে নগরীর গুলকিবাড়ী বাইলেন কাজি অফিসসংলগ্ন এলাকায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন (মসিক) ও জেলা প্রশাসন।
এ সময় মসিকের সচিব সুমনা আল মজিদ জানান, হেলে পড়া ভবন ও নির্মাণাধীন গ্রিন ডেভেলপমেন্টের প্রতিষ্ঠানের ভবন এবং পাশে সম্প্রতি নির্মিত ১৩ তলা ভবনটির মালিকদের ডাকা হয়েছে। এসব ভবন বিল্ডিং কোড মেনে নির্মাণ করা হয়েছে কি না, তা যাচাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সুমনা আল মজিদ জানান, ভবন তিনটি বিল্ডিং কোড মেনে নির্মাণ করা হয়নি। নির্মাণাধীন গ্রিন ডেভেলপমেন্ট প্রতিষ্ঠানের ভবনটিও বিল্ডিং কোড না মেনে পাইলিং করার কারণে পাশের ভবন হেলে পড়ার ঘটনা ঘটেছে। এ কারণে নির্মাণাধীন ভবনের পাইলিংয়ের কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এই অবস্থায় দেয়ালে ফাটল দেখা দেওয়ায় ও হেলা পড়ায় ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়।
মসিক সচিব বলেন, গ্রিন ডেভেলপমেন্ট প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে ২০১৭ সালে তৎকালীন পৌরসভা থেকে ১৩ তলা ভবনের অনুমোদন নেওয়া হয়েছিল। নিয়ম অনুযায়ী অনুমোদন নেওয়ার তিন বছরের মধ্যে ভবনের নির্মাণকাজ শেষ করার কথা। কিন্তু এখন যে ভবনটি নির্মাণ করা হচ্ছে, এটির অনুমোদনের মেয়াদ প্রায় পাঁচ বছর আগে শেষ হয়ে গেছে। এ কারণে তাদের কাগজপত্রসহ তলব করা হয়েছে।
পরিদর্শনকালে আরও উপস্থিত ছিলেন মসিকের প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম মিয়া, নকশা অনুমোদন কমিটির সদস্য প্রকৌশলী নেসার আহম্মেদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক উম্মে হাবীবা মীরা, ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা জুলহাস উদ্দিন, সহকারী পুলিশ সুপার তাহমিনা আক্তার, প্রকৌশলী মোতালেব প্রমুখ।
এদিকে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের দেখে তাঁদের কাছে ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁরা অভিযোগ করেন, ভবন হেলে পড়ার ঘটনায় স্থানীয় লোকজন আতঙ্কিত। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। কারণ, নগরীর বেশির ভাগ ভবন বিল্ডিং কোড মেনে নির্মাণ করা হয়নি। সরু রাস্তার পাশে ১৩ থেকে ২০ তলা ভবনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
গ্রিন ডেভেলপমেন্ট প্রাইভেট লিমিটেড প্রতিষ্ঠানের মালিকদের একজন জেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মো. কামরুল হাসান মিলন বলেন, ‘আমি প্রতিষ্ঠানের মালিকানায় আছি। তবে ভবন নির্মাণকাজ দেখভাল করছেন স্বপন নামের একজন। তাঁর সঙ্গে কথা বলুন।’
পরে ভবন নির্মাণের দায়িত্বে থাকা স্বপনের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নম্বরে কল দেওয়া হলে তিনি তা ধরেননি।
অপর দিকে হেলে পড়া ভবনটির মালিকের নাম রিয়াজুল আমিন অরুণ। তিনি লন্ডনপ্রবাসী। তাঁর ভাই ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম লিটন এ তথ্য জানান।
রফিকুল ইসলাম লিটন বলেন, ‘সম্প্রতি ভবনের পাশের স্থানে গ্রিন ডেভেলপমেন্ট নামের প্রতিষ্ঠানটি বিল্ডিং কোড না মেনে বহুতল ভবনের পাইলিংয়ের কাজ শুরু করে। এ কারণে আমাদের পাঁচতলা ভবনটি হেলে পড়েছে। একই সঙ্গে ভবনের দেয়ালেও ফাটলের রেখা পড়েছে। পরে বিষয়টি ফায়ার সার্ভিসকে জানালে তারা সরেজমিনে এসে বেজমেন্টের কাজ বন্ধ করে দিয়ে আমাদের ভবনের বাসিন্দাদের সরিয়ে দিয়েছে। এ ঘটনায় আমরা আতঙ্কিত। কখন কী হয়, আল্লাহ ভালো জানেন।’
এর আগে গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে হেলে পড়া ভবনটির দেয়ালে ও সামনের অংশের মাটিতে ফাটল দেখা দেয়। এরপরই বিষয়টি টের পেয়ে ভবনের বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম ঘটনাটি ফায়ার সার্ভিস কর্মীকে জানালে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে হেলে পড়া ভবনটির পাশে নির্মাণাধীন বহুতল ভবনের পাইলিংয়ের কাজ বন্ধ করে দেন। একই সঙ্গে ফায়াস সার্ভিস কর্মীরা হেলে পড়া ভবনের বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে বাসিন্দাদের সরিয়ে দিয়ে গেটে তালা ঝুলিয়ে দেন।

ময়মনসিংহ নগরীতে হেলে পড়া পাঁচতলা ভবনটি পরিদর্শন করেছে সিটি করপোরেশন ও জেলা প্রশাসন। এ সময় দেয়ালে ফাটল দেখা দেওয়ায় ও হেলা পড়ায় ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়। একই সঙ্গে হেলে পড়া ভবন, নির্মাণাধীন গ্রিন ডেভেলপমেন্ট প্রতিষ্ঠানসহ তিনটি ভবনের মালিককে অনুমোদনসংশ্লিষ্ট কাগজপত্রসহ তলব করা হয়েছে।

আজ রোববার (১৪ ডিসেম্বর) বিকেলে নগরীর গুলকিবাড়ী বাইলেন কাজি অফিসসংলগ্ন এলাকায় ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশন (মসিক) ও জেলা প্রশাসন।
এ সময় মসিকের সচিব সুমনা আল মজিদ জানান, হেলে পড়া ভবন ও নির্মাণাধীন গ্রিন ডেভেলপমেন্টের প্রতিষ্ঠানের ভবন এবং পাশে সম্প্রতি নির্মিত ১৩ তলা ভবনটির মালিকদের ডাকা হয়েছে। এসব ভবন বিল্ডিং কোড মেনে নির্মাণ করা হয়েছে কি না, তা যাচাই করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
সুমনা আল মজিদ জানান, ভবন তিনটি বিল্ডিং কোড মেনে নির্মাণ করা হয়নি। নির্মাণাধীন গ্রিন ডেভেলপমেন্ট প্রতিষ্ঠানের ভবনটিও বিল্ডিং কোড না মেনে পাইলিং করার কারণে পাশের ভবন হেলে পড়ার ঘটনা ঘটেছে। এ কারণে নির্মাণাধীন ভবনের পাইলিংয়ের কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। এই অবস্থায় দেয়ালে ফাটল দেখা দেওয়ায় ও হেলা পড়ায় ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়।
মসিক সচিব বলেন, গ্রিন ডেভেলপমেন্ট প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে ২০১৭ সালে তৎকালীন পৌরসভা থেকে ১৩ তলা ভবনের অনুমোদন নেওয়া হয়েছিল। নিয়ম অনুযায়ী অনুমোদন নেওয়ার তিন বছরের মধ্যে ভবনের নির্মাণকাজ শেষ করার কথা। কিন্তু এখন যে ভবনটি নির্মাণ করা হচ্ছে, এটির অনুমোদনের মেয়াদ প্রায় পাঁচ বছর আগে শেষ হয়ে গেছে। এ কারণে তাদের কাগজপত্রসহ তলব করা হয়েছে।
পরিদর্শনকালে আরও উপস্থিত ছিলেন মসিকের প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম মিয়া, নকশা অনুমোদন কমিটির সদস্য প্রকৌশলী নেসার আহম্মেদ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক উম্মে হাবীবা মীরা, ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা জুলহাস উদ্দিন, সহকারী পুলিশ সুপার তাহমিনা আক্তার, প্রকৌশলী মোতালেব প্রমুখ।
এদিকে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের দেখে তাঁদের কাছে ক্ষোভ প্রকাশ করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তাঁরা অভিযোগ করেন, ভবন হেলে পড়ার ঘটনায় স্থানীয় লোকজন আতঙ্কিত। যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। কারণ, নগরীর বেশির ভাগ ভবন বিল্ডিং কোড মেনে নির্মাণ করা হয়নি। সরু রাস্তার পাশে ১৩ থেকে ২০ তলা ভবনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
গ্রিন ডেভেলপমেন্ট প্রাইভেট লিমিটেড প্রতিষ্ঠানের মালিকদের একজন জেলা জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির মো. কামরুল হাসান মিলন বলেন, ‘আমি প্রতিষ্ঠানের মালিকানায় আছি। তবে ভবন নির্মাণকাজ দেখভাল করছেন স্বপন নামের একজন। তাঁর সঙ্গে কথা বলুন।’
পরে ভবন নির্মাণের দায়িত্বে থাকা স্বপনের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন নম্বরে কল দেওয়া হলে তিনি তা ধরেননি।
অপর দিকে হেলে পড়া ভবনটির মালিকের নাম রিয়াজুল আমিন অরুণ। তিনি লন্ডনপ্রবাসী। তাঁর ভাই ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম লিটন এ তথ্য জানান।
রফিকুল ইসলাম লিটন বলেন, ‘সম্প্রতি ভবনের পাশের স্থানে গ্রিন ডেভেলপমেন্ট নামের প্রতিষ্ঠানটি বিল্ডিং কোড না মেনে বহুতল ভবনের পাইলিংয়ের কাজ শুরু করে। এ কারণে আমাদের পাঁচতলা ভবনটি হেলে পড়েছে। একই সঙ্গে ভবনের দেয়ালেও ফাটলের রেখা পড়েছে। পরে বিষয়টি ফায়ার সার্ভিসকে জানালে তারা সরেজমিনে এসে বেজমেন্টের কাজ বন্ধ করে দিয়ে আমাদের ভবনের বাসিন্দাদের সরিয়ে দিয়েছে। এ ঘটনায় আমরা আতঙ্কিত। কখন কী হয়, আল্লাহ ভালো জানেন।’
এর আগে গতকাল শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যার দিকে হেলে পড়া ভবনটির দেয়ালে ও সামনের অংশের মাটিতে ফাটল দেখা দেয়। এরপরই বিষয়টি টের পেয়ে ভবনের বাসিন্দা রফিকুল ইসলাম ঘটনাটি ফায়ার সার্ভিস কর্মীকে জানালে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে হেলে পড়া ভবনটির পাশে নির্মাণাধীন বহুতল ভবনের পাইলিংয়ের কাজ বন্ধ করে দেন। একই সঙ্গে ফায়াস সার্ভিস কর্মীরা হেলে পড়া ভবনের বিদ্যুৎ-সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে বাসিন্দাদের সরিয়ে দিয়ে গেটে তালা ঝুলিয়ে দেন।

ঘাটাইল উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের লাইভ স্টক সার্ভিস প্রোভাইডার (এলএসপি) মো. সেলিম মিয়ার বিরুদ্ধে প্রণোদনার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের তালিকা তৈরি করে তাঁদের মধ্যে প্রণোদনার টাকা দেওয়ার কথা থাকলেও কৃষকদের কাছ থেকে টাকার ভাগ চান তিনি। এ প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় কৃষকেরা ঠিকমতো
০৭ জুলাই ২০২১
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার গাইবান্ধার বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। তিনি মিশনের লন্ড্রি কর্মচারী ছিলেন।
১৯ মিনিট আগে
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নির্বাচনী আচরণবিধি বাস্তবায়নে ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আকিব ওসমানের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।
২৯ মিনিট আগে
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) এবং জাপানের ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পাবিপ্রবির পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল এবং ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের
৩৫ মিনিট আগেগাইবান্ধা, প্রতিনিধি

সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার গাইবান্ধার বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। তিনি মিশনের লন্ড্রি কর্মচারী ছিলেন।
সবুজ মিয়া পলাশবাড়ী উপজেলার মহদীপুর ইউনিয়নের আমলাগাছি (ছোট ভবনপুর) গ্রামের মৃত হাবিদুল ইসলামের ও ছকিনা বেগমের ছেলে।

মহদীপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও স্থানীয় বাসিন্দা ফিরোজ আকন্দ জানান, প্রায় সাত-আট বছর আগে সবুজ মিয়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে লন্ড্রি কর্মচারী হিসেবে যোগদান করেন। এক ভাই ও এক বোনের মধ্যে সবুজ মিয়া ছিলেন ছোট। তাঁর বড় বোনের বিয়ে হয়েছে। সবুজ মিয়া এক বছর আগে বিয়ে করেন। তাঁর স্ত্রী ও মা এখন বাড়িতে আছে। সবুজ মিয়ার মৃত্যুর খবরে পরিবারে মাতম চলছে। একই সঙ্গে গ্রামজুড়েই নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
এ বিষয়ে পলাশবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ জাবের আহমেদ বলেন, নিহতের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে। দ্রুত এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।
উল্লেখ্য, সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী শহীদ হয়েছেন এবং আটজন আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার স্থানীয় সময় আনুমানিক বেলা ৩টা ৪০ মিনিট থেকে ৩টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠী এই নৃশংস ড্রোন হামলা চালায় বলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার গাইবান্ধার বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। তিনি মিশনের লন্ড্রি কর্মচারী ছিলেন।
সবুজ মিয়া পলাশবাড়ী উপজেলার মহদীপুর ইউনিয়নের আমলাগাছি (ছোট ভবনপুর) গ্রামের মৃত হাবিদুল ইসলামের ও ছকিনা বেগমের ছেলে।

মহদীপুর ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য ও স্থানীয় বাসিন্দা ফিরোজ আকন্দ জানান, প্রায় সাত-আট বছর আগে সবুজ মিয়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে লন্ড্রি কর্মচারী হিসেবে যোগদান করেন। এক ভাই ও এক বোনের মধ্যে সবুজ মিয়া ছিলেন ছোট। তাঁর বড় বোনের বিয়ে হয়েছে। সবুজ মিয়া এক বছর আগে বিয়ে করেন। তাঁর স্ত্রী ও মা এখন বাড়িতে আছে। সবুজ মিয়ার মৃত্যুর খবরে পরিবারে মাতম চলছে। একই সঙ্গে গ্রামজুড়েই নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
এ বিষয়ে পলাশবাড়ী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ জাবের আহমেদ বলেন, নিহতের বিষয়ে খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে এবং প্রয়োজনীয় তথ্য সংগ্রহের কাজ চলছে। দ্রুত এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।
উল্লেখ্য, সুদানের আবেই এলাকায় জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনের আওতাধীন কাদুগলি লজিস্টিক বেসে সন্ত্রাসী ড্রোন হামলায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ছয়জন শান্তিরক্ষী শহীদ হয়েছেন এবং আটজন আহত হয়েছেন। গতকাল শনিবার স্থানীয় সময় আনুমানিক বেলা ৩টা ৪০ মিনিট থেকে ৩টা ৫০ মিনিট পর্যন্ত বিচ্ছিন্নতাবাদী সশস্ত্র গোষ্ঠী এই নৃশংস ড্রোন হামলা চালায় বলে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।

ঘাটাইল উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের লাইভ স্টক সার্ভিস প্রোভাইডার (এলএসপি) মো. সেলিম মিয়ার বিরুদ্ধে প্রণোদনার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের তালিকা তৈরি করে তাঁদের মধ্যে প্রণোদনার টাকা দেওয়ার কথা থাকলেও কৃষকদের কাছ থেকে টাকার ভাগ চান তিনি। এ প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় কৃষকেরা ঠিকমতো
০৭ জুলাই ২০২১
ময়মনসিংহ নগরীতে হেলে পড়া পাঁচতলা ভবনটি পরিদর্শন করেছে সিটি করপোরেশন ও জেলা প্রশাসন। এ সময় দেয়ালে ফাটল দেখা দেওয়ায় ও হেলা পড়ায় ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়। একই সঙ্গে হেলে পড়া ভবন, নির্মাণাধীন গ্রিন ডেভেলপমেন্ট প্রতিষ্ঠানসহ তিনটি ভবনের মালিককে অনুমোদনসংশ্লিষ্ট কাগজপত্রসহ তলব করা হয়েছে।
৪ মিনিট আগে
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নির্বাচনী আচরণবিধি বাস্তবায়নে ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আকিব ওসমানের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।
২৯ মিনিট আগে
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) এবং জাপানের ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পাবিপ্রবির পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল এবং ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের
৩৫ মিনিট আগেসুবর্ণচর (নোয়াখালী) প্রতিনিধি

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নির্বাচনী আচরণবিধি বাস্তবায়নে ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আকিব ওসমানের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সব ধরনের রাজনৈতিক প্রচারসামগ্রী অপসারণের কথা থাকলেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তা সরানো হয়নি। ফলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সরাসরি উদ্যোগ নেওয়া হয়।
এর আগে গত শনিবার রাতে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মাইকিং করে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজ নিজ ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড নিজ দায়িত্বে অপসারণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়। নির্দেশনা অমান্য করায় রোববার দুপুরে প্রশাসন নিজ উদ্যোগে এসব প্রচারসামগ্রী অপসারণ করে।
অভিযান পরিচালনায় সহযোগিতা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছেনমং রাখাইন ও চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লুৎফর রহমানসহ পুলিশ সদস্যরা। এ ছাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও অভিযানে অংশ নেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আকিব ওসমান বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী উপজেলায় সব রাজনৈতিক ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করা হচ্ছে। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্যভাবে আয়োজন করতে উপজেলা প্রশাসন বদ্ধপরিকর।

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নির্বাচনী আচরণবিধি বাস্তবায়নে ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আকিব ওসমানের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার পর নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে সব ধরনের রাজনৈতিক প্রচারসামগ্রী অপসারণের কথা থাকলেও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তা সরানো হয়নি। ফলে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সরাসরি উদ্যোগ নেওয়া হয়।
এর আগে গত শনিবার রাতে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে মাইকিং করে রাজনৈতিক দলগুলোকে নিজ নিজ ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড নিজ দায়িত্বে অপসারণের জন্য অনুরোধ জানানো হয়। নির্দেশনা অমান্য করায় রোববার দুপুরে প্রশাসন নিজ উদ্যোগে এসব প্রচারসামগ্রী অপসারণ করে।
অভিযান পরিচালনায় সহযোগিতা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) ছেনমং রাখাইন ও চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লুৎফর রহমানসহ পুলিশ সদস্যরা। এ ছাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ের কর্মকর্তা-কর্মচারীরাও অভিযানে অংশ নেন।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আকিব ওসমান বলেন, নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনা অনুযায়ী উপজেলায় সব রাজনৈতিক ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করা হচ্ছে। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও গ্রহণযোগ্যভাবে আয়োজন করতে উপজেলা প্রশাসন বদ্ধপরিকর।

ঘাটাইল উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের লাইভ স্টক সার্ভিস প্রোভাইডার (এলএসপি) মো. সেলিম মিয়ার বিরুদ্ধে প্রণোদনার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের তালিকা তৈরি করে তাঁদের মধ্যে প্রণোদনার টাকা দেওয়ার কথা থাকলেও কৃষকদের কাছ থেকে টাকার ভাগ চান তিনি। এ প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় কৃষকেরা ঠিকমতো
০৭ জুলাই ২০২১
ময়মনসিংহ নগরীতে হেলে পড়া পাঁচতলা ভবনটি পরিদর্শন করেছে সিটি করপোরেশন ও জেলা প্রশাসন। এ সময় দেয়ালে ফাটল দেখা দেওয়ায় ও হেলা পড়ায় ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়। একই সঙ্গে হেলে পড়া ভবন, নির্মাণাধীন গ্রিন ডেভেলপমেন্ট প্রতিষ্ঠানসহ তিনটি ভবনের মালিককে অনুমোদনসংশ্লিষ্ট কাগজপত্রসহ তলব করা হয়েছে।
৪ মিনিট আগে
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার গাইবান্ধার বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। তিনি মিশনের লন্ড্রি কর্মচারী ছিলেন।
১৯ মিনিট আগে
পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) এবং জাপানের ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পাবিপ্রবির পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল এবং ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের
৩৫ মিনিট আগেপাবনা প্রতিনিধি

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) এবং জাপানের ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পাবিপ্রবির পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল এবং ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ভাইস প্রেডিডেন্ট প্রফেসর ড. মাসানারি হানাওয়া চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এই সমঝোতা স্মারক চুক্তির ফলে উভয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাগত ও একাডেমিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করবে। পাবিপ্রবির শিক্ষার্থীরা জাপানের মর্যাদাপূর্ণ মেক্সট স্কলারশিপ লাভ করবে। স্কলারশিপ প্রাপ্তরা জাপানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ, নতুন প্রযুক্তি ও গবেষণার সঙ্গে পরিচিত হবেন এবং একাডেমিক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল বলেন, ‘১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর আমাদের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে মেধাশূন্য করা হয়েছিল। আমরা আজকে সমঝোতা স্মারক চুক্তির দিন হিসেবে বেছে নিয়েছি। কারণ, আমরা বুদ্ধিবৃত্তিক মানুষ গড়তে চাই। আমরা প্রমাণ করতে চাই আমরা হেরে যাইনি।’
প্রফেসর ড. মাসানারি হানাওয়া বলেন, ‘সমঝোতা স্মারক চুক্তির ফলে শিক্ষা, গবেষণা, রিসোর্স এবং মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে আমরা উভয়ে মিলে কাজ করব। আমরা কার্যকর সমঝোতা গড়ে তুলব। আমাদের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক তৈরি হবে। ফলে আমাদের মধ্যে জ্ঞানের অংশীদারত্বের পথ সৃষ্টি হবে। এতে আমরা দুই পক্ষই লাভবান হব।’

পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পাবিপ্রবি) এবং জাপানের ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভার্চুয়াল ক্লাসরুমে এই চুক্তি স্বাক্ষর হয়। পাবিপ্রবির পক্ষে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল এবং ইয়ামানাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ভাইস প্রেডিডেন্ট প্রফেসর ড. মাসানারি হানাওয়া চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।
এই সমঝোতা স্মারক চুক্তির ফলে উভয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষাগত ও একাডেমিক সহযোগিতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করবে। পাবিপ্রবির শিক্ষার্থীরা জাপানের মর্যাদাপূর্ণ মেক্সট স্কলারশিপ লাভ করবে। স্কলারশিপ প্রাপ্তরা জাপানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ, নতুন প্রযুক্তি ও গবেষণার সঙ্গে পরিচিত হবেন এবং একাডেমিক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবেন।
চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপাচার্য প্রফেসর ড. এস এম আব্দুল আওয়াল বলেন, ‘১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর আমাদের বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে মেধাশূন্য করা হয়েছিল। আমরা আজকে সমঝোতা স্মারক চুক্তির দিন হিসেবে বেছে নিয়েছি। কারণ, আমরা বুদ্ধিবৃত্তিক মানুষ গড়তে চাই। আমরা প্রমাণ করতে চাই আমরা হেরে যাইনি।’
প্রফেসর ড. মাসানারি হানাওয়া বলেন, ‘সমঝোতা স্মারক চুক্তির ফলে শিক্ষা, গবেষণা, রিসোর্স এবং মানবসম্পদ তৈরির লক্ষ্যে আমরা উভয়ে মিলে কাজ করব। আমরা কার্যকর সমঝোতা গড়ে তুলব। আমাদের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী সম্পর্ক তৈরি হবে। ফলে আমাদের মধ্যে জ্ঞানের অংশীদারত্বের পথ সৃষ্টি হবে। এতে আমরা দুই পক্ষই লাভবান হব।’

ঘাটাইল উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয়ের লাইভ স্টক সার্ভিস প্রোভাইডার (এলএসপি) মো. সেলিম মিয়ার বিরুদ্ধে প্রণোদনার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের তালিকা তৈরি করে তাঁদের মধ্যে প্রণোদনার টাকা দেওয়ার কথা থাকলেও কৃষকদের কাছ থেকে টাকার ভাগ চান তিনি। এ প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় কৃষকেরা ঠিকমতো
০৭ জুলাই ২০২১
ময়মনসিংহ নগরীতে হেলে পড়া পাঁচতলা ভবনটি পরিদর্শন করেছে সিটি করপোরেশন ও জেলা প্রশাসন। এ সময় দেয়ালে ফাটল দেখা দেওয়ায় ও হেলা পড়ায় ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়। একই সঙ্গে হেলে পড়া ভবন, নির্মাণাধীন গ্রিন ডেভেলপমেন্ট প্রতিষ্ঠানসহ তিনটি ভবনের মালিককে অনুমোদনসংশ্লিষ্ট কাগজপত্রসহ তলব করা হয়েছে।
৪ মিনিট আগে
সুদানে জাতিসংঘ শান্তি রক্ষা মিশনে সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষী সবুজ মিয়ার গাইবান্ধার বাড়িতে শোকের মাতম চলছে। তিনি মিশনের লন্ড্রি কর্মচারী ছিলেন।
১৯ মিনিট আগে
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে নির্বাচনী আচরণবিধি বাস্তবায়নে ব্যানার, ফেস্টুন, তোরণ ও বিলবোর্ড অপসারণ করেছে উপজেলা প্রশাসন। রোববার (১৪ ডিসেম্বর) দুপুরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আকিব ওসমানের নেতৃত্বে এই অভিযান চালানো হয়।
২৯ মিনিট আগে