গোয়াইনঘাট (সিলেট) প্রতিনিধি
বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপের ফলে ও টানা বৃষ্টিতে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে উপজেলার নদ-নদী ও হাওরে পানি বাড়ছে।
গত বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত বৃষ্টি হয়েছে ৩০০ মিলিমিটার। শুক্রবার উপজেলার সারী-গোয়াইন-পিয়াইন নদের তিন পয়েন্টের পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। তবে জাফলং ডাউকি নদীর পানি বিপৎসীমার কাছাকাছি ছিল। ডাউকির পানি বৃদ্ধির কারণে জাফলং পর্যটনকেন্দ্র ভেসে গেছে। টানা বৃষ্টিপাতের ফলে গোয়াইনঘাট-রাধানগর সড়কের কিছু অংশে পানি উঠে গেছে। এতে যান ও মানুষ চলাচল অব্যাহত থাকলেও চলাচলের জন্য বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
ডাউকি, সারী ও পিয়াইন নদের পানি আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পাচ্ছে। যদিও এখনো নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
সারী-গোয়াইনঘাট ও রাধানগর-গোয়াইনঘাট সড়কে পানি উঠে গিয়ে উপজেলা সদরের সঙ্গে যানবাহন চলাচলে কিছুটা বিঘ্নিত হচ্ছে।
গোয়াইনঘাট উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রায়হান পারভেজ রনি জানান, যেভাবে বৃষ্টি হচ্ছে এবং পানি বাড়ছে; সবজি ও আউশ ধানের ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।
এ ব্যাপারে গোয়াইনঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রতন কুমার অধিকারী জানান, উপজেলার নদ-নদীতে পানি বাড়ছে। এখনো কোনো ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। নিম্নাঞ্চলের মানুষের আগে থেকেই সতর্ক করা হচ্ছে। মানুষের জান-মাল রক্ষায় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ৫৮টি বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
বঙ্গোপসাগরে গভীর নিম্নচাপের ফলে ও টানা বৃষ্টিতে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে। ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে উপজেলার নদ-নদী ও হাওরে পানি বাড়ছে।
গত বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত বৃষ্টি হয়েছে ৩০০ মিলিমিটার। শুক্রবার উপজেলার সারী-গোয়াইন-পিয়াইন নদের তিন পয়েন্টের পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়েছে। তবে জাফলং ডাউকি নদীর পানি বিপৎসীমার কাছাকাছি ছিল। ডাউকির পানি বৃদ্ধির কারণে জাফলং পর্যটনকেন্দ্র ভেসে গেছে। টানা বৃষ্টিপাতের ফলে গোয়াইনঘাট-রাধানগর সড়কের কিছু অংশে পানি উঠে গেছে। এতে যান ও মানুষ চলাচল অব্যাহত থাকলেও চলাচলের জন্য বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
ডাউকি, সারী ও পিয়াইন নদের পানি আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পাচ্ছে। যদিও এখনো নদ-নদীর পানি বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
সারী-গোয়াইনঘাট ও রাধানগর-গোয়াইনঘাট সড়কে পানি উঠে গিয়ে উপজেলা সদরের সঙ্গে যানবাহন চলাচলে কিছুটা বিঘ্নিত হচ্ছে।
গোয়াইনঘাট উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা রায়হান পারভেজ রনি জানান, যেভাবে বৃষ্টি হচ্ছে এবং পানি বাড়ছে; সবজি ও আউশ ধানের ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। তবে এখন পর্যন্ত কোনো ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।
এ ব্যাপারে গোয়াইনঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রতন কুমার অধিকারী জানান, উপজেলার নদ-নদীতে পানি বাড়ছে। এখনো কোনো ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। নিম্নাঞ্চলের মানুষের আগে থেকেই সতর্ক করা হচ্ছে। মানুষের জান-মাল রক্ষায় উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ৫৮টি বন্যা আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
জমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
১ সেকেন্ড আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
১২ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
১৬ মিনিট আগে২০১১ সাল থেকে বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা সোসাইটি ফর পিপলস অ্যাকশন ইন চেঞ্জ অ্যান্ড ইকুইটি—স্পেস’র সহায়তায় এসব ইকো টয়লেট স্থাপন করা হয়। প্রতিটি টয়লেটের দুটি চেম্বার থেকে বছরে দেড়শ কেজি জৈব সার উৎপন্ন হয়। পাশাপাশি প্রস্রাব সংরক্ষণ করে ব্যবহার করা হয় ইউরিয়া সারের বিকল্প হিসেবে। এতে বিঘাপ্রতি ২-৩ হাজার টাকা
২০ মিনিট আগে