গোলাপগঞ্জ (সিলেট) প্রতিনিধি
সিলেটের গোলাপগঞ্জে উজান থেকে নেমে আসা ঢল ও ভারী বর্ষণের কারণে সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। বন্যায় গোলাপগঞ্জ পৌরসভাসহ উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে উপজেলাজুড়ে লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছে।
বন্যার্তদের জন্য উপজেলার বাঘা ইউনিয়নে পাঁচটি ও পৌর এলাকায় দুটি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। বাঘা ইউনিয়নের আশ্রয়কেন্দ্রগুলো হলো—নলুয়া কান্দিগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণ বাঘা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পূর্বগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উত্তর গোলাপনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও পালানডুলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
পৌর এলাকার আশ্রয়কেন্দ্রগুলো হলো হাজি জছির আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং এমসি একাডেমি মডেল স্কুল ও কলেজ।
জানা গেছে, বন্যায় উপজেলার বাঘা ইউনিয়নে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ইউনিয়নের প্রায় ৯০ শতাংশ গ্রাম পানির নিচে তলিয়ে গেছে। এ ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে অবস্থিত বোরহান উদ্দিন সড়ক এরই মধ্যে প্রায় ৫ ফুট পানির নিচে রয়েছে। কানাইঘাট, সিলেট সদর ও বাঘা ইউনিয়নের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনকারী সড়কটি পানির নিচে নিমজ্জিত থাকায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। অন্যদিকে পানিবন্দী এলাকায় দেখা দিয়েছে নৌকার সংকট। পর্যাপ্ত নৌকা না থাকায় পানিবন্দী মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে বিড়ম্বনায় পড়ছে।
শুধু তাই নয়, গোলাপগঞ্জ সদর ইউনিয়নের বেশির ভাগ এলাকা পানির নিচে রয়েছে। গোলাপগঞ্জ পৌরসভার সুরমাতীরবর্তী সরস্বতী, কান্দিগাঁওসহ বেশ কিছু এলাকা বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এ ছাড়া গোলাপগঞ্জ বাজারের কাঁচাবাজার সুরমার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। বাজারের অন্যতম সড়ক আহমদ খান রোডে পানি উঠেছে। এতে পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন দোকানপাটে পানি ঢুকে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া উপজেলার ঢাকা দক্ষিণ বাজারে চতুর্থবারের মতো জোয়ার নেমেছে। এতে দুই শতাধিক দোকানে পানি ঢুকে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
উপজেলার ফুলবাড়ী ইউনিয়নের শিংপুর, হিলাপুর গ্রাম বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। শরীফগঞ্জ, বুধবারী বাজার, ঢাকা দক্ষিণ, ভাদেশ্বর ও বাদেপাশা ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
এ বিষয়ে বাঘা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ বলেন, এ ইউনিয়নের প্রায় ৯০ শতাংশ এলাকার মানুষ পানিবন্দী রয়েছে। তাই পানিবন্দী মানুষদের আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে নেওয়া হচ্ছে।
গোলাপগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান বলেন, বানভাসি মানুষের মধ্যে ২৪ টন চাল বিতরণ করা হয়েছে। তবে নৌকার সংকট থাকায় পানিবন্দী মানুষের কাছে পৌঁছানো কঠিন হয়ে পড়েছে।
সিলেটের গোলাপগঞ্জে উজান থেকে নেমে আসা ঢল ও ভারী বর্ষণের কারণে সুরমা ও কুশিয়ারা নদীর পানি ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এতে উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতি ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। বন্যায় গোলাপগঞ্জ পৌরসভাসহ উপজেলার ১১টি ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে উপজেলাজুড়ে লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছে।
বন্যার্তদের জন্য উপজেলার বাঘা ইউনিয়নে পাঁচটি ও পৌর এলাকায় দুটি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে। বাঘা ইউনিয়নের আশ্রয়কেন্দ্রগুলো হলো—নলুয়া কান্দিগ্রাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, দক্ষিণ বাঘা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, পূর্বগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, উত্তর গোলাপনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও পালানডুলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
পৌর এলাকার আশ্রয়কেন্দ্রগুলো হলো হাজি জছির আলী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং এমসি একাডেমি মডেল স্কুল ও কলেজ।
জানা গেছে, বন্যায় উপজেলার বাঘা ইউনিয়নে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ইউনিয়নের প্রায় ৯০ শতাংশ গ্রাম পানির নিচে তলিয়ে গেছে। এ ইউনিয়নের মধ্য দিয়ে অবস্থিত বোরহান উদ্দিন সড়ক এরই মধ্যে প্রায় ৫ ফুট পানির নিচে রয়েছে। কানাইঘাট, সিলেট সদর ও বাঘা ইউনিয়নের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপনকারী সড়কটি পানির নিচে নিমজ্জিত থাকায় যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। অন্যদিকে পানিবন্দী এলাকায় দেখা দিয়েছে নৌকার সংকট। পর্যাপ্ত নৌকা না থাকায় পানিবন্দী মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে যেতে বিড়ম্বনায় পড়ছে।
শুধু তাই নয়, গোলাপগঞ্জ সদর ইউনিয়নের বেশির ভাগ এলাকা পানির নিচে রয়েছে। গোলাপগঞ্জ পৌরসভার সুরমাতীরবর্তী সরস্বতী, কান্দিগাঁওসহ বেশ কিছু এলাকা বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। এ ছাড়া গোলাপগঞ্জ বাজারের কাঁচাবাজার সুরমার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। বাজারের অন্যতম সড়ক আহমদ খান রোডে পানি উঠেছে। এতে পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন দোকানপাটে পানি ঢুকে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ ছাড়া উপজেলার ঢাকা দক্ষিণ বাজারে চতুর্থবারের মতো জোয়ার নেমেছে। এতে দুই শতাধিক দোকানে পানি ঢুকে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে।
উপজেলার ফুলবাড়ী ইউনিয়নের শিংপুর, হিলাপুর গ্রাম বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে। শরীফগঞ্জ, বুধবারী বাজার, ঢাকা দক্ষিণ, ভাদেশ্বর ও বাদেপাশা ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
এ বিষয়ে বাঘা ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আব্দুস সামাদ বলেন, এ ইউনিয়নের প্রায় ৯০ শতাংশ এলাকার মানুষ পানিবন্দী রয়েছে। তাই পানিবন্দী মানুষদের আশ্রয়কেন্দ্রগুলোতে নেওয়া হচ্ছে।
গোলাপগঞ্জ উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা হাবিবুর রহমান বলেন, বানভাসি মানুষের মধ্যে ২৪ টন চাল বিতরণ করা হয়েছে। তবে নৌকার সংকট থাকায় পানিবন্দী মানুষের কাছে পৌঁছানো কঠিন হয়ে পড়েছে।
ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের হারিজের মোড় থেকে ফরিদপুর গ্রাম পর্যন্ত দেড় কিলোমিটার সড়কটি তিন মিটার প্রশস্ত করে কার্পেটিংয়ের (পিচ ঢালাই) কাজের জন্য চলতি বছরের মার্চে এলজিইডি দরপত্র আহ্বান করে। ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা ব্যয়ে সড়কটির কাজ পায় চিরিরবন্দর উপজেলার ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান মনতাজ ট্রেডার্স।
১২ মিনিট আগেরোববার রাত ৮টার দিকে ৫৮ বিজিবির অধীনস্থ গয়েশপুর বিওপির হাবিলদার শিশিরের নেতৃত্বে একটি টহল দল সীমান্ত ইউনিয়নের পিচমোড় থেকে আটটি স্বর্ণের বার এবং ছোট একটি স্বর্ণের টুকরাসহ গয়েশপুরের তেতুল মণ্ডলের ছেলে মো. মমিনকে আটক করে। তিনি বাইসাইকেলে স্বর্ণের বারগুলো ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
২২ মিনিট আগেইজারাদার ফরহাদ তালুকদার ও তাঁর সহযোগীরা রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে রোববার পশুর হাট বসিয়ে সাধারণ ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত খাজনা আদায় করছেন। আমি জেলা প্রশাসকের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছি, কিন্তু এখনো কোনো কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
২৫ মিনিট আগেগত রমজানের শুরুতে হঠাৎ ধরা পড়ে তার ব্লাড ক্যানসার। আর্থিক সংকটে প্রাথমিক চিকিৎসার পর থেমে যায় তার চিকিৎসা কার্যক্রম। বিষয়টি জানাজানি হলে উপজেলার মানবিক স্বেচ্ছাসেবীরা এগিয়ে আসেন। সমাজের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কাছে সাহায্য চেয়ে তারা প্রায় পৌনে তিন লাখ টাকা সংগ্রহ করেন।
২৮ মিনিট আগে