জামাল মিয়া, বিশ্বনাথ (সিলেট)
দরজার কড়া নাড়ছে ঈদুল আজহা। কোরবানির পশু বেচাকেনা ঘিরে সিলেটের বিশ্বনাথে পশুর হাট জমজমাট হয়ে উঠেছে। আজ বুধবার সকাল থেকে ক্রেতারা হাটে আসতে শুরু করেছেন। পুরো হাটে দেশি প্রজাতির গরু-ছাগল ছিল চোখে পড়ার মতো। ছোট, বড় ও মাঝারি সাইজের গরু ঘুরে ঘুরে দেখছেন ক্রেতারা। গরু নিয়ে ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে চলছে দর-কষাকষি।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সারি করে রাখা গরুগুলো বেঁধে রাখা হয়েছে। প্রায় সারিতে ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে গরুর দাম নিয়ে দর-কষাকষি চলছে। বাজারের ইজারাদাররা ক্রেতা-বিক্রেতাদের সুশৃঙ্খলভাবে চলাচল করতে অনুরোধ করছেন। বাজারে বিদেশি কোনো গরু দেখা যায়নি।
গরু বিক্রেতা সাইদুল ইসলাম বলেন, গরু বিক্রি হচ্ছে প্রচুর। দাম মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যেই আছে। তিনি বলেন, ছোট সাইজের একটি গরু ৫০-৬০ হাজার, মাঝারি গরু ৬৫-৭০ হাজার ও বড় গরু লাখ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু বড় গরুর ক্রেতা নাই বললেই চলে।
গরু বিক্রেতা বাচ্ছু মিয়া বলেন, ‘আশা করছি, আজ বাজার পুরোপুরিভাবে জমজমাট হবে। সামনে দুটি বাজার আছে।’
ক্রেতা আফতাব আলী বলেন, ‘আমি ছোট সাইজের একটি ষাঁড় (দেশি জাতের) ৬০ হাজার টাকায় কিনেছি। গরুর দাম মানুষের ক্রয়ক্ষমতার ভেতরে আছে।’
ক্রেতা সোহেল আহমেদ বলেন, ‘আজকে (বুধবার) গরু কিনেছি। বাজার ভালো।’ তবে দাম নাগালের ভেতরে আছে তিনি মনে করেন।
বাজারের ইজারাদার বশির আহমদ বলেন, ‘আমরা পশুর হাট সমিতির মাধ্যমে পরিচালনা করে আসছি। ক্রেতা-বিক্রেতাদের যতটুকু সুযোগ-সুবিধা দেওয়া যায়, তা আমরা দেওয়ার চেষ্টা করি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জনসাধারণের কথা চিন্তা করে বাজারের হাসিল গরুপ্রতি ৫০০ টাকা নির্ধারণ করেছি।’ বিশ্বনাথ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আব্দুস শহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোরবানির হাটে ব্যবসায়ী ও খামারিদের বেচাকেনা নির্বিঘ্ন করতে চারটি ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম কাজ করছে।
দরজার কড়া নাড়ছে ঈদুল আজহা। কোরবানির পশু বেচাকেনা ঘিরে সিলেটের বিশ্বনাথে পশুর হাট জমজমাট হয়ে উঠেছে। আজ বুধবার সকাল থেকে ক্রেতারা হাটে আসতে শুরু করেছেন। পুরো হাটে দেশি প্রজাতির গরু-ছাগল ছিল চোখে পড়ার মতো। ছোট, বড় ও মাঝারি সাইজের গরু ঘুরে ঘুরে দেখছেন ক্রেতারা। গরু নিয়ে ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে চলছে দর-কষাকষি।
বাজার ঘুরে দেখা গেছে, সারি করে রাখা গরুগুলো বেঁধে রাখা হয়েছে। প্রায় সারিতে ক্রেতা-বিক্রেতার মধ্যে গরুর দাম নিয়ে দর-কষাকষি চলছে। বাজারের ইজারাদাররা ক্রেতা-বিক্রেতাদের সুশৃঙ্খলভাবে চলাচল করতে অনুরোধ করছেন। বাজারে বিদেশি কোনো গরু দেখা যায়নি।
গরু বিক্রেতা সাইদুল ইসলাম বলেন, গরু বিক্রি হচ্ছে প্রচুর। দাম মানুষের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যেই আছে। তিনি বলেন, ছোট সাইজের একটি গরু ৫০-৬০ হাজার, মাঝারি গরু ৬৫-৭০ হাজার ও বড় গরু লাখ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু বড় গরুর ক্রেতা নাই বললেই চলে।
গরু বিক্রেতা বাচ্ছু মিয়া বলেন, ‘আশা করছি, আজ বাজার পুরোপুরিভাবে জমজমাট হবে। সামনে দুটি বাজার আছে।’
ক্রেতা আফতাব আলী বলেন, ‘আমি ছোট সাইজের একটি ষাঁড় (দেশি জাতের) ৬০ হাজার টাকায় কিনেছি। গরুর দাম মানুষের ক্রয়ক্ষমতার ভেতরে আছে।’
ক্রেতা সোহেল আহমেদ বলেন, ‘আজকে (বুধবার) গরু কিনেছি। বাজার ভালো।’ তবে দাম নাগালের ভেতরে আছে তিনি মনে করেন।
বাজারের ইজারাদার বশির আহমদ বলেন, ‘আমরা পশুর হাট সমিতির মাধ্যমে পরিচালনা করে আসছি। ক্রেতা-বিক্রেতাদের যতটুকু সুযোগ-সুবিধা দেওয়া যায়, তা আমরা দেওয়ার চেষ্টা করি।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা জনসাধারণের কথা চিন্তা করে বাজারের হাসিল গরুপ্রতি ৫০০ টাকা নির্ধারণ করেছি।’ বিশ্বনাথ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আব্দুস শহিদ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, কোরবানির হাটে ব্যবসায়ী ও খামারিদের বেচাকেনা নির্বিঘ্ন করতে চারটি ভেটেরিনারি মেডিকেল টিম কাজ করছে।
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জের লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে বন্য প্রাণীদের নিরাপদে বিচরণের জন্য ২০২৩ সালে ট্রেন ও সড়কপথে যানবাহনের গতিসীমা ঘণ্টায় ২০ কিলোমিটার নির্ধারণ করে কর্তৃপক্ষ। তবে সেই নির্দেশনা শুধু কাগজ-কলমেই সীমাবদ্ধ। কেউই তা মেনে চলছে না।
২ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধার মাশরুম চাষ সম্প্রসারণের মাধ্যমে পুষ্টি উন্নয়ন ও দারিদ্র্য হ্রাসকরণ প্রকল্প নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার কারণে ‘অঙ্কুরেই বিনষ্ট’ হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে প্রথম কিস্তিতে গাইবান্ধা সদর উপজেলায় ২টি প্রদর্শনী প্রকল্পে ৭ লাখ ৪৮ হাজার টাকা বরাদ্দ
৩ ঘণ্টা আগেনগদ টাকার সঙ্গে ঘুষ হিসেবে ঘুমানোর জন্য খাট নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ নুরুল হুদা তালুকদারের বিরুদ্ধে। এ ছাড়া ঘুষ আদায় করতে উপজেলার বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষকদের নিয়ে তৈরি করেছেন সিন্ডিকেট।
৩ ঘণ্টা আগেস্থানীয়রা জানান, এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির বহিষ্কৃত নেতা ও নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের (নাসিক) সাবেক কাউন্সিলর হান্নান সরকারের অনুসারীরা ২০ জুন বিকেলে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েছিল। তারই জের ধরে ২১ জুন রাতে আবার সংঘর্ষ শুরু হয়। একপর্যায়ে আব্দুল কুদ্দুসকে (৬০) কুপিয়ে গুরুতর জখম করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগে