শাল্লা (সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
উজানের পাহাড়ি ঢল ও ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায় সুনামগঞ্জের শাল্লায় দিনদিন বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। এরই মধ্যে উপজেলার দুই লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছে। উপজেলার ১০৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১৫টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ রয়েছে। দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানি ও খাবারের সংকট। বন্যার পানিতে ভেসে যাচ্ছে গরু-মহিষসহ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। এ ছাড়া লক্ষাধিক মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে নৌকায় নৌকায় অবস্থান করছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, জেলার সুরমা, যাদুকাটা ও কুশিয়ারা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, ভারতের মেঘালয় ও আসাম সীমান্তে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকায় সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে। এরই মধ্যে বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে, শাল্লা সদরসহ উপজেলার ১১৯টি গ্রাম। এতে উপজেলায় নৌপথ ও সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। শুধু তাই নয়, প্রবল স্রোতে জেলার উপজেলা এলজিইউডির প্রায় আটটি কালভার্ট ভেঙে গেছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১০৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সাময়িকভাবে পাঠদান বন্ধ রয়েছে। বন্যার্ত মানুষের আশ্রয়ের জন্য প্রতিটি বিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্রের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
আজ শনিবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, বন্যার পানিতে উপজেলার ১১৯টি গ্রামের বাড়িঘর ও রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে। সারা উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। খাবার রান্না ও স্যানিটেশন-ব্যবস্থা না থাকায় বিপাকে পড়েছে ওই সব এলাকার লোক। তাই বন্যার এমন ভয়াবহতা থেকে রক্ষা পেতে স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের সহায়তা চেয়েছে বন্যাকবলিত মানুষ। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপজেলার প্রতিটি বিদ্যালয় ও কলেজে আশ্রয়কেন্দ্রের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ছাড়া উপজেলার বন্যাকবলিত গ্রামগুলো পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু তালেব।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবু তালেব বলেন, বন্যার্তদের ত্রাণ সহযোগিতায় ৫ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। উপজেলা সদরে কয়েক শ প্যাকেট শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। তবে উপজেলার প্রতিটি গ্রামে বন্যার্তদের সহযোগিতার জন্য উপজেলা প্রশাসনের কয়েকটি টিম কাজ করবে।
উজানের পাহাড়ি ঢল ও ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকায় সুনামগঞ্জের শাল্লায় দিনদিন বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হচ্ছে। এরই মধ্যে উপজেলার দুই লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছে। উপজেলার ১০৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ১৫টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পাঠদান বন্ধ রয়েছে। দেখা দিয়েছে বিশুদ্ধ পানি ও খাবারের সংকট। বন্যার পানিতে ভেসে যাচ্ছে গরু-মহিষসহ প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র। এ ছাড়া লক্ষাধিক মানুষ বাড়িঘর ছেড়ে নৌকায় নৌকায় অবস্থান করছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
সুনামগঞ্জ পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্রে জানা গেছে, জেলার সুরমা, যাদুকাটা ও কুশিয়ারা নদীর পানি বিপৎসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। পানি উন্নয়ন বোর্ড বলছে, ভারতের মেঘালয় ও আসাম সীমান্তে ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা থাকায় সুনামগঞ্জে বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হতে পারে। এরই মধ্যে বন্যার পানিতে প্লাবিত হয়েছে, শাল্লা সদরসহ উপজেলার ১১৯টি গ্রাম। এতে উপজেলায় নৌপথ ও সড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে। শুধু তাই নয়, প্রবল স্রোতে জেলার উপজেলা এলজিইউডির প্রায় আটটি কালভার্ট ভেঙে গেছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১০৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সাময়িকভাবে পাঠদান বন্ধ রয়েছে। বন্যার্ত মানুষের আশ্রয়ের জন্য প্রতিটি বিদ্যালয় আশ্রয়কেন্দ্রের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে।
আজ শনিবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, বন্যার পানিতে উপজেলার ১১৯টি গ্রামের বাড়িঘর ও রাস্তাঘাট তলিয়ে গেছে। সারা উপজেলায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। খাবার রান্না ও স্যানিটেশন-ব্যবস্থা না থাকায় বিপাকে পড়েছে ওই সব এলাকার লোক। তাই বন্যার এমন ভয়াবহতা থেকে রক্ষা পেতে স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের সহায়তা চেয়েছে বন্যাকবলিত মানুষ। তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে উপজেলার প্রতিটি বিদ্যালয় ও কলেজে আশ্রয়কেন্দ্রের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এ ছাড়া উপজেলার বন্যাকবলিত গ্রামগুলো পরিদর্শন করেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবু তালেব।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. আবু তালেব বলেন, বন্যার্তদের ত্রাণ সহযোগিতায় ৫ হাজার প্যাকেট শুকনো খাবার বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। উপজেলা সদরে কয়েক শ প্যাকেট শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। তবে উপজেলার প্রতিটি গ্রামে বন্যার্তদের সহযোগিতার জন্য উপজেলা প্রশাসনের কয়েকটি টিম কাজ করবে।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
২ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
২ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
২ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২ ঘণ্টা আগে