শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা গুচ্ছ প্রক্রিয়া থেকে বেরিয়ে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম জানিয়ে শিক্ষার্থীরা বলেন, এ দাবি মানা না হলে কঠোর অবস্থানে যাবেন তারা।
আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে মানববন্ধন করে এই দাবি জানান শিক্ষার্থীরা।
এ সময় বক্তব্য দেন–বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের তোফাজ্জল হোসেন, রসায়ন বিভাগের রিমকাতুল অথৈ ও একই বিভাগের আসাদুল্লা আল গালিব। সঞ্চালনা করেন ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির।
বক্তারা বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের আর্থিক ক্ষতি থেকে রক্ষার জন্য গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা চালু হয়েছিল। আমরা সকলে গুচ্ছকে স্বাগত জানিয়েছিলাম। তবে গত তিন বছরে গুচ্ছ সেই লক্ষ্য পূরণ করতে পারেনি বরং শিক্ষার্থীদের ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
তারা বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা কোনো টেস্টিং কীট নয়, আপনারা আমাদের নিয়ে এভাবে খেলা করতে পারেন না। যত দিন পর্যন্ত না আপনারা যথাযথ পদ্ধতি দাঁড় করাতে পারছেন, তত দিন পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে স্বাধীনভাবে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার সুযোগ দিতে হবে।’
বক্তারা আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে শুরু করে আমরা শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে বলতে চাই, গুচ্ছ প্রক্রিয়া থেকে শাবিকে বের করে বিভাগীয় পর্যায়ে ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করতে হবে। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে শাবি নিজস্ব পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়ার ঘোষণা না দিলে আমরা কঠোর কর্মসূচিতে যাব।’
মানববন্ধন শেষে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা। মিছিলে শিক্ষার্থীরা ‘সারা বাংলায় খবর দে গুচ্ছ প্রথার কবর দে’ ‘গুচ্ছের ঠিকানা এই ক্যাম্পাসে হবে না’ ‘গুচ্ছ প্রথার অপর নাম, সেশনজট সেশনজট’ ‘সাস্টিয়ান সাস্টিয়ান এক হও এক হও’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা গুচ্ছ প্রক্রিয়া থেকে বেরিয়ে নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন।
৪৮ ঘণ্টার আল্টিমেটাম জানিয়ে শিক্ষার্থীরা বলেন, এ দাবি মানা না হলে কঠোর অবস্থানে যাবেন তারা।
আজ সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে মানববন্ধন করে এই দাবি জানান শিক্ষার্থীরা।
এ সময় বক্তব্য দেন–বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকর্ম বিভাগের তোফাজ্জল হোসেন, রসায়ন বিভাগের রিমকাতুল অথৈ ও একই বিভাগের আসাদুল্লা আল গালিব। সঞ্চালনা করেন ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী দেলোয়ার হোসেন শিশির।
বক্তারা বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের আর্থিক ক্ষতি থেকে রক্ষার জন্য গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা চালু হয়েছিল। আমরা সকলে গুচ্ছকে স্বাগত জানিয়েছিলাম। তবে গত তিন বছরে গুচ্ছ সেই লক্ষ্য পূরণ করতে পারেনি বরং শিক্ষার্থীদের ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।’
তারা বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা কোনো টেস্টিং কীট নয়, আপনারা আমাদের নিয়ে এভাবে খেলা করতে পারেন না। যত দিন পর্যন্ত না আপনারা যথাযথ পদ্ধতি দাঁড় করাতে পারছেন, তত দিন পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে স্বাধীনভাবে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার সুযোগ দিতে হবে।’
বক্তারা আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন থেকে শুরু করে আমরা শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে বলতে চাই, গুচ্ছ প্রক্রিয়া থেকে শাবিকে বের করে বিভাগীয় পর্যায়ে ভর্তি পরীক্ষার আয়োজন করতে হবে। আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে শাবি নিজস্ব পদ্ধতিতে পরীক্ষা নেওয়ার ঘোষণা না দিলে আমরা কঠোর কর্মসূচিতে যাব।’
মানববন্ধন শেষে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা। মিছিলে শিক্ষার্থীরা ‘সারা বাংলায় খবর দে গুচ্ছ প্রথার কবর দে’ ‘গুচ্ছের ঠিকানা এই ক্যাম্পাসে হবে না’ ‘গুচ্ছ প্রথার অপর নাম, সেশনজট সেশনজট’ ‘সাস্টিয়ান সাস্টিয়ান এক হও এক হও’ ইত্যাদি স্লোগান দিতে দেখা যায়।
২০১৯ সালের গোড়ায় মডেল মসজিদের কাজ শুরু হয়। এখন ২০২৫ সালের মাঝামাঝি চলছে, প্রায় সাত বছর পার হলেও ৮০ শতাংশ কাজও শেষ হয়নি। অথচ তিন বছরের চুক্তিতে কাজ শুরু হয়েছিল।”
২৫ মিনিট আগেজমানো পানি পচে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে, মশা ও মাছির জন্ম হয়ে পরিবেশ চরম আকারে দুষিত হচ্ছে। দ্রুত পৌর শহরের অর্ধলাখ মানুষকে রক্ষায় কালভার্ট ও ড্রেনেজ দখল করে স্থাপনা উচ্ছেদের দাবি জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগ রয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষ পানি নিস্কাশনে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার আশ্বাস দিলেও কার্যকর ব্যবস্থা নিচ্ছেন
২৮ মিনিট আগেসরেজমিনে কুর্নী ও বহনতলী এলাকায় গিয়ে দেখা গেছে, সড়কের বিভিন্ন স্থানে বড় বড় গর্তে বৃষ্টির পানি জমে আছে। এতে গর্তের গভীরতা ও অবস্থান বোঝা কঠিন হয়ে পড়েছে চালকদের জন্য। প্রতিনিয়ত যানবাহন এসব গর্তে পড়ে দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছে।
৩৯ মিনিট আগেউপজেলার বড়বিল-তুলাবিল-কালাপানি সড়কের পান্নাবিল এলাকায় একটি ব্রিজ সম্পূর্ণভাবে দেবে গেছে। এ ছাড়া একসত্যাপাড়া-বড়বিল, যোগ্যাছোলা-আছারতলী ও গচ্ছাবিল-চইক্যাবিল সড়কে চলমান কার্পেটিং প্রকল্পের ৪০-৫০ শতাংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কংক্রিট-বালু দিয়ে প্রস্তুত সড়ক অংশ খরস্রোতে ভেসে গেছে।
৪৩ মিনিট আগে