শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
ঢাকার দেয়ালে আঁকা গ্রাফিতি ‘সুবোধ’র সঙ্গে অনেকেই পরিচিত। রাজধানীর দেয়ালে দেখা মিলেছে তার। কখনো সময় এখন পক্ষে না বলে সে পালিয়ে যাচ্ছে। আবার কখনো কোনো এক পথশিশুর পাশে বসে সম্ভাবনার আশা দেখাচ্ছে। তবে এবার সেই সুবোধের দেখা মিলেছে সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে।
দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্শ্ববর্তী বিজিবি ক্যাম্পের সামনে সিলেট-সুনামগঞ্জ রাস্তার পাশের দেয়ালে সুবোধ টেলিফোনে কথা বলছে। টেলিফোনের অপর প্রান্তে ইংরেজি বর্ণে জিজ্ঞাসা ‘হবেকি?’ । এছাড়া সেখান থেকে অদূরেই মাউন্ট এডোরা হাসপাতালের সামনেও আঁকা হয়েছে আরেকটি গ্রাফিতি। সেখানে দেখা যায়, অন্ধকারের মধ্য থেকে সূর্যমুখী ফুল হাতে একটি হাত বেরিয়ে এসেছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছে, রাতের আঁধারে কে বা কারা এঁকে গেছেন সুবোধের এই গ্রাফিতি। এ বিষয়ে কিছু জানেন না তারা।
শিক্ষার্থীরা বলছে, শিক্ষামন্ত্রীর আশ্বাসের পর শিক্ষার্থীরা এখন তাঁদের দাবি দাওয়া বাস্তবায়নের অপেক্ষায় আছেন। দাবি আদায় নিয়ে তাঁদের মনে যেমন প্রশ্ন, তেমনি রয়েছে, ‘হবেকি?’ সেখানে ইংরেজি ‘ও’ বর্ণটি লাল রং দিয়ে ভরাট করা। সেটি হয়তো উদীয়মান সূর্যকে বোঝানো হয়েছে। উপাচার্যের পদত্যাগের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের কাছে বহুল আকাঙ্ক্ষিত সেই সূর্য উঠবে কি না, সেটি বোঝাতেই লাল বৃত্ত আঁকা হয়েছে বলে ধারণা করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
এই গ্রাফিতির বিষয়ে আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আবেদীন বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে রাতের আঁধারে কে বা কারা এই গ্রাফিতিটি এঁকেছেন আমরা জানি না। তবে সুবোধের এই গ্রাফিতিটি আমাদের কাছেও খুবই প্রাসঙ্গিক লাগছে। আমাদের দাবিগুলো মেনে নেওয়া হবে এমন আশ্বাস আমাদের দেওয়া হয়েছে। সেই আশ্বাস নিয়ে আমরা এখন বসে আছি এবং সুবোধের মতো আমাদের মনেও মাঝেমধ্যে ওই প্রশ্নটি জাগে উপাচার্যের পদত্যাগ হবেকি?’
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি শাবিপ্রবি শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করে। হল প্রাধ্যক্ষের বিরুদ্ধে ‘অসদাচরণ’ এর অভিযোগ এনে প্রথমে তিন দফা দাবি এবং পুলিশি হামলার পরে তা এক দফায় রূপ নেয়। প্রায় এক মাস ধরে চলমান আন্দোলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়ালে ও রাস্তায় উপাচার্য বিরোধী এবং বিভিন্ন প্রতিবাদী কথা লেখেন শিক্ষার্থীরা। পরবর্তীতে গত ১১ ফেব্রুয়ারি শিক্ষামন্ত্রী ও শিক্ষা উপমন্ত্রী মন্ত্রীর সঙ্গে শিক্ষার্থীরা তাদের দাবি দাওয়া আলোচনা করে এবং এর পরদিন শিক্ষার্থীরা সংবাদ সম্মেলন করে তাদের আন্দোলন প্রত্যাহার করেন।
শিক্ষার্থীরা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, মন্ত্রীর আশ্বাসে তাঁরা আন্দোলন প্রত্যাহার করছেন। উপাচার্যের পদত্যাগ বিষয়ে মহামান্য আচার্য শিক্ষার্থীদের বিষয় বিবেচনা করে দ্রুত সমাধান দেবেন বলে আশা ব্যক্ত করেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে আন্দোলনের চলাকালীন দেয়াল লেখন, দেয়াল চিত্র এবং রাস্তায় লেখা স্লোগানগুলো পরবর্তীতে মুছে ফেলেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
ঢাকার দেয়ালে আঁকা গ্রাফিতি ‘সুবোধ’র সঙ্গে অনেকেই পরিচিত। রাজধানীর দেয়ালে দেখা মিলেছে তার। কখনো সময় এখন পক্ষে না বলে সে পালিয়ে যাচ্ছে। আবার কখনো কোনো এক পথশিশুর পাশে বসে সম্ভাবনার আশা দেখাচ্ছে। তবে এবার সেই সুবোধের দেখা মিলেছে সিলেটের শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পাশে।
দেখা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের পার্শ্ববর্তী বিজিবি ক্যাম্পের সামনে সিলেট-সুনামগঞ্জ রাস্তার পাশের দেয়ালে সুবোধ টেলিফোনে কথা বলছে। টেলিফোনের অপর প্রান্তে ইংরেজি বর্ণে জিজ্ঞাসা ‘হবেকি?’ । এছাড়া সেখান থেকে অদূরেই মাউন্ট এডোরা হাসপাতালের সামনেও আঁকা হয়েছে আরেকটি গ্রাফিতি। সেখানে দেখা যায়, অন্ধকারের মধ্য থেকে সূর্যমুখী ফুল হাতে একটি হাত বেরিয়ে এসেছে।
স্থানীয় বাসিন্দারা বলছে, রাতের আঁধারে কে বা কারা এঁকে গেছেন সুবোধের এই গ্রাফিতি। এ বিষয়ে কিছু জানেন না তারা।
শিক্ষার্থীরা বলছে, শিক্ষামন্ত্রীর আশ্বাসের পর শিক্ষার্থীরা এখন তাঁদের দাবি দাওয়া বাস্তবায়নের অপেক্ষায় আছেন। দাবি আদায় নিয়ে তাঁদের মনে যেমন প্রশ্ন, তেমনি রয়েছে, ‘হবেকি?’ সেখানে ইংরেজি ‘ও’ বর্ণটি লাল রং দিয়ে ভরাট করা। সেটি হয়তো উদীয়মান সূর্যকে বোঝানো হয়েছে। উপাচার্যের পদত্যাগের মধ্য দিয়ে শিক্ষার্থীদের কাছে বহুল আকাঙ্ক্ষিত সেই সূর্য উঠবে কি না, সেটি বোঝাতেই লাল বৃত্ত আঁকা হয়েছে বলে ধারণা করছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
এই গ্রাফিতির বিষয়ে আন্দোলনে অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থী শাহরিয়ার আবেদীন বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে রাতের আঁধারে কে বা কারা এই গ্রাফিতিটি এঁকেছেন আমরা জানি না। তবে সুবোধের এই গ্রাফিতিটি আমাদের কাছেও খুবই প্রাসঙ্গিক লাগছে। আমাদের দাবিগুলো মেনে নেওয়া হবে এমন আশ্বাস আমাদের দেওয়া হয়েছে। সেই আশ্বাস নিয়ে আমরা এখন বসে আছি এবং সুবোধের মতো আমাদের মনেও মাঝেমধ্যে ওই প্রশ্নটি জাগে উপাচার্যের পদত্যাগ হবেকি?’
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি শাবিপ্রবি শিক্ষার্থীরা উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন করে। হল প্রাধ্যক্ষের বিরুদ্ধে ‘অসদাচরণ’ এর অভিযোগ এনে প্রথমে তিন দফা দাবি এবং পুলিশি হামলার পরে তা এক দফায় রূপ নেয়। প্রায় এক মাস ধরে চলমান আন্দোলনে বিশ্ববিদ্যালয়ের দেয়ালে ও রাস্তায় উপাচার্য বিরোধী এবং বিভিন্ন প্রতিবাদী কথা লেখেন শিক্ষার্থীরা। পরবর্তীতে গত ১১ ফেব্রুয়ারি শিক্ষামন্ত্রী ও শিক্ষা উপমন্ত্রী মন্ত্রীর সঙ্গে শিক্ষার্থীরা তাদের দাবি দাওয়া আলোচনা করে এবং এর পরদিন শিক্ষার্থীরা সংবাদ সম্মেলন করে তাদের আন্দোলন প্রত্যাহার করেন।
শিক্ষার্থীরা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, মন্ত্রীর আশ্বাসে তাঁরা আন্দোলন প্রত্যাহার করছেন। উপাচার্যের পদত্যাগ বিষয়ে মহামান্য আচার্য শিক্ষার্থীদের বিষয় বিবেচনা করে দ্রুত সমাধান দেবেন বলে আশা ব্যক্ত করেন শিক্ষার্থীরা। এদিকে আন্দোলনের চলাকালীন দেয়াল লেখন, দেয়াল চিত্র এবং রাস্তায় লেখা স্লোগানগুলো পরবর্তীতে মুছে ফেলেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, রাধানগর গ্রামের রাখাল চন্দ্র রায় নামে এক ব্যক্তি ১৯৭৩ সালে ৩৩ শতাংশ জমি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার জন্য দান করেন। পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে তার নাতি অরূপ রায় ওই জমিতে বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। অবশিষ্ট ৫৫ শতাংশ জমি সরকারি নথিতে খেলার মাঠ হিসেবে উল্লেখ করা আছে। ২০১৩ সালে বিদ্যালয়টি জাতীয়কর
৯ মিনিট আগেজানা যায়, জনদুর্ভোগ কমাতে গত ১৬ এপ্রিল উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সেতুর দুই পাশে দুটি সাইনবোর্ড লাগানো হয়। এতে সেতুর ওপর সব ধরনের দোকানপাট ও যানবাহন রাখা নিষেধ বলে সতর্ক করা হয়। ২০১১ সালে নির্মিত এই নতুন সেতুতে যানজট এড়াতে একসময় ট্রাফিক পুলিশ রাখা হলেও কয়েক মাস পর তাদের তুলে নেওয়া হয়।
২৫ মিনিট আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের আগে পর্যন্ত রফিকুল আলমকে বিএনপির কোনো কর্মসূচিতে দেখা যায়নি। সেই সময় আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য আবু রেজা মোহাম্মদ নদভীর সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা ও ব্যবসা ছিল। অভিযোগ আছে, গত ১৬ বছর আওয়ামী লীগের শাসনামলে তিনি ওইসব নেতাদের সঙ্গে মিলে নির্বিঘ্নে ব্যবসা চালিয়ে
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে একটি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুনে পুরানো জাহাজের সরঞ্জাম বিক্রির দুটি দোকান ও একটি অক্সিজেন সিলিন্ডারের দোকানসহ মোট তিনটি দোকান পুড়ে গেছে। এ ছাড়া, মার্কেটের আরও কয়েকটি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার মাদামবিবিরহাট চেয়ারম্যান
২ ঘণ্টা আগে