হবিগঞ্জ প্রতিনিধি
হবিগঞ্জে নিখোঁজের এক মাস পেরোলেও মাদ্রাসাছাত্র মো. শাকিল মিয়াকে (১৪) উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। এতে তার পরিবারের সদস্যদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। শাকিলকে জীবিত ফিরে পাওয়ার দাবি জানিয়েছেন তার মা-বাবা। এই ঘটনায় থানায় গত ১৩ মে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তার বাবা।
শাকিল নিখোঁজ হওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন হবিগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মর্তুজা। তিনি বলেন, ‘শাকিলের কাছে কোনো মোবাইল ফোন না থাকায় আমরা সঠিক স্থান নির্ধারণ করতে পারছি না। তাকে খুঁজে বের করার সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। বিভিন্ন পুলিশ স্টেশনে তার ছবিসহ দেওয়া হয়েছে।’
জিডি থেকে জানা গেছে, শাকিল জেলার বানিয়াচং উপজেলার হলিমপুর গ্রামের নুর শাহজাহানের ছেলে। সে সদর উপজেলার সৈয়দাবাদ জামিয়া হাফিজিয়া দারুল হিকমাহ মাদ্রাসায় হিফজুল কোরআন বিভাগের শিক্ষার্থী। গত ৯ মে ভোর ৬টার দিকে কাউকে না জানিয়ে মাদ্রাসা থেকে চলে যায় সে। বিষয়টি নজরে এলে শাকিলের বাবাকে জানান শিক্ষকেরা। বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে গত ১৩ মে হবিগঞ্জ সদর থানায় শাকিলের বাবা নুর শাহজাহান জিডি করেন।
সৈয়দাবাদ জামিয়া হাফিজিয়া দারুল হিকমাহ মাদ্রাসার হিফজুল বিভাগের প্রধান মাওলানা হাফেজ ফয়জুর রহমান বলেন, ‘নিখোঁজের তিন দিন আগে শাকিল মাদ্রাসায় ভর্তি হয়। ৯ মে ফজরের নামাজ শেষে তাঁকে মসজিদে না পেয়ে আমরা খোঁজাখুঁজি করি। খুঁজে না পেয়ে বিষয়টি মোবাইল ফোনে তার বাবাকে জানানো হয়।’
হিফজ বিভাগের ছাত্রদের বিষয়ে বিভাগের প্রধানই বলতে পারেন বলে জানান ওই মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা তোফাজ্জল হক তাউস। তিনি বলেন, ‘শুনেছি নিখোঁজের তিন দিন আগে এক ছাত্র ভর্তি হয়। তবে তার সঙ্গে আমার সরাসরি দেখা হয়নি। যেহেতু আমার মাদ্রাসা থেকে ছাত্র হারিয়ে গেছে সে জন্য আমি মর্মাহত। তাকে খুঁজে বের করার জন্য প্রশাসনের প্রতি আবেদন জানাচ্ছি।’
শাকিলের বাবা নুর শাহজাহান বলেন, ‘শাকিলের নিখোঁজের বিষয়টি জানতে পেরে আমি মাদ্রাসায় যাই। পরে আত্মীয়-স্বজনসহ বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও কোনো সন্ধান না পেয়ে গত ১৩ মে সদর থানায় এবং শায়েস্তাগঞ্জ র্যাব কার্যালয়ে জিডি করি। আমার ছেলেকে জীবিত ফিরে পেতে চাই।’
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার উপপরিদর্শক জয় পাল বলেন, ‘শাকিলকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। শাকিলের কাছে মোবাইল ফোন না থাকায় কোথায় আছে জানতে সমস্যা হচ্ছে। গত শনিবার রাতে শাকিলের বাবাকে নিয়ে উদ্ধারের জন্য সিলেটের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হয়েছে। কিন্তু তাকে পাওয়া যায়নি।’
হবিগঞ্জে নিখোঁজের এক মাস পেরোলেও মাদ্রাসাছাত্র মো. শাকিল মিয়াকে (১৪) উদ্ধার করতে পারেনি পুলিশ। এতে তার পরিবারের সদস্যদের মধ্যে আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। শাকিলকে জীবিত ফিরে পাওয়ার দাবি জানিয়েছেন তার মা-বাবা। এই ঘটনায় থানায় গত ১৩ মে সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন তার বাবা।
শাকিল নিখোঁজ হওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন হবিগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গোলাম মর্তুজা। তিনি বলেন, ‘শাকিলের কাছে কোনো মোবাইল ফোন না থাকায় আমরা সঠিক স্থান নির্ধারণ করতে পারছি না। তাকে খুঁজে বের করার সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। বিভিন্ন পুলিশ স্টেশনে তার ছবিসহ দেওয়া হয়েছে।’
জিডি থেকে জানা গেছে, শাকিল জেলার বানিয়াচং উপজেলার হলিমপুর গ্রামের নুর শাহজাহানের ছেলে। সে সদর উপজেলার সৈয়দাবাদ জামিয়া হাফিজিয়া দারুল হিকমাহ মাদ্রাসায় হিফজুল কোরআন বিভাগের শিক্ষার্থী। গত ৯ মে ভোর ৬টার দিকে কাউকে না জানিয়ে মাদ্রাসা থেকে চলে যায় সে। বিষয়টি নজরে এলে শাকিলের বাবাকে জানান শিক্ষকেরা। বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করে না পেয়ে গত ১৩ মে হবিগঞ্জ সদর থানায় শাকিলের বাবা নুর শাহজাহান জিডি করেন।
সৈয়দাবাদ জামিয়া হাফিজিয়া দারুল হিকমাহ মাদ্রাসার হিফজুল বিভাগের প্রধান মাওলানা হাফেজ ফয়জুর রহমান বলেন, ‘নিখোঁজের তিন দিন আগে শাকিল মাদ্রাসায় ভর্তি হয়। ৯ মে ফজরের নামাজ শেষে তাঁকে মসজিদে না পেয়ে আমরা খোঁজাখুঁজি করি। খুঁজে না পেয়ে বিষয়টি মোবাইল ফোনে তার বাবাকে জানানো হয়।’
হিফজ বিভাগের ছাত্রদের বিষয়ে বিভাগের প্রধানই বলতে পারেন বলে জানান ওই মাদ্রাসার মুহতামিম মাওলানা তোফাজ্জল হক তাউস। তিনি বলেন, ‘শুনেছি নিখোঁজের তিন দিন আগে এক ছাত্র ভর্তি হয়। তবে তার সঙ্গে আমার সরাসরি দেখা হয়নি। যেহেতু আমার মাদ্রাসা থেকে ছাত্র হারিয়ে গেছে সে জন্য আমি মর্মাহত। তাকে খুঁজে বের করার জন্য প্রশাসনের প্রতি আবেদন জানাচ্ছি।’
শাকিলের বাবা নুর শাহজাহান বলেন, ‘শাকিলের নিখোঁজের বিষয়টি জানতে পেরে আমি মাদ্রাসায় যাই। পরে আত্মীয়-স্বজনসহ বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করেও কোনো সন্ধান না পেয়ে গত ১৩ মে সদর থানায় এবং শায়েস্তাগঞ্জ র্যাব কার্যালয়ে জিডি করি। আমার ছেলেকে জীবিত ফিরে পেতে চাই।’
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার উপপরিদর্শক জয় পাল বলেন, ‘শাকিলকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। শাকিলের কাছে মোবাইল ফোন না থাকায় কোথায় আছে জানতে সমস্যা হচ্ছে। গত শনিবার রাতে শাকিলের বাবাকে নিয়ে উদ্ধারের জন্য সিলেটের বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালানো হয়েছে। কিন্তু তাকে পাওয়া যায়নি।’
ইঞ্জিনের হেডলাইট নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার তালশহর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশন পর্যন্ত প্রায় ৮ কিলোমিটার পথ মোবাইল ফোনের টর্চের আলোতে পাড়ি দিয়েছে তিতাস কমিউটার ট্রেন। গতকাল শনিবার (২১ জুন) রাতে এ ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগেকুষ্টিয়ার দৌলতপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে হাসেম আলী (৩৫) নামে এক নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার সকাল ৯টার দিকে উপজেলার মথুরাপুর ইউনিয়নের হোসেনাবাদ গোড়ের পাড়া গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৪ মিনিট আগেসম্প্রতি জেলা স্বাস্থ্য বিভাগে নিয়োগের বিষয়ে নাহিদ রাব্বি নামের একজন চাকরি পাইয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়ে ১০ লাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন। বিষয়টি নিয়ে ২ মিনিট ৩৮ সেকেন্ডের একটি কল রেকর্ড সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, যেখানে ঘুষ লেনদেনের কথা স্পষ্টভাবে উঠে আসে।
২২ মিনিট আগেময়মনসিংহের তারাকান্দায় নিয়ন্ত্রণ হারানো একটি বাসে অটোরিকশা, পিকআপ ভ্যান ও লরিসহ চারটি গাড়ির ধাক্কায় তিনজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও কয়েকজন।
১ ঘণ্টা আগে