সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জ-সিলেট সড়কের লামাকাজী সেতু থেকে টোল বন্ধ, বাস টার্মিনাল সংস্কারসহ তিন দফা দাবিতে ৩৬ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের দ্বিতীয় দিনেও কঠোর রয়েছে, সেই সঙ্গে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে যাত্রীরা। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে শুরু হওয়া ধর্মঘটের আজ (শনিবার) দ্বিতীয় দিনেও সকাল থেকে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাধারণ যাত্রীরা টার্মিনালে এসে জড়ো হচ্ছে। তবে সুনামগঞ্জ শহরের মল্লিকপুর এলাকার কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল থেকে কোনো বাস ছেড়ে যায়নি।
আজ শনিবার সকালে সুনামগঞ্জ পৌর শহরের নতুন বাস স্টেশনে গিয়ে দেখা যায় সব যানবাহন সারিবদ্ধভাবে রাখা হয়েছে। টিকিট কাউন্টারও বন্ধ। কেউ কেউ অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে বিকল্প ব্যবস্থায় গন্তব্যে যাওয়ার চেষ্টা করছে, আবার অনেকেই বাস না পেয়ে বাড়িতে ফিরে যাচ্ছে।
রিকশাচালক আমির আলী বলেন, ‘গাড়ি বন্ধ থাকায় আমরার আয়রোজগার কমি গেছে। গাড়ি থাকলে কিছু রোজি করা যায়। ওখন দুই দিন ধইরা কষ্টে দিন কাটাইরাম।’
বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার শাহপুর গ্রামের যাত্রী শফিউল আলম বলেন, ‘পরিবহন মালিকেরা যেসব দাবিতে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন, সে দাবিগুলো সংশ্লিষ্ট দপ্তরে জানানো উচিত। এভাবে আমাদের দুর্ভোগে ফেলার কোনো যৌক্তিকতা নাই।’
দ্বিতীয় দিনের ধর্মঘটে সাধারণ খেটে খাওয়া দিনমজুর, শ্রমিকেরা পড়েছেন চরম বিপাকে। সকাল থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশা শহরে প্রবেশ করতে পারছে না। ফলে দিনমজুরেরা পায়ে হেঁটে শহরে আসছে কাজের সন্ধানে।
সদর উপজেলার বাহাদুর গ্রামের দিনমজুর সোহেল আহমদ বলেন, ‘ধর্মঘটের পয়লা দিন আমরা শহরো সিএনজি, লেগুনা দিয়া আইতাম পারছি। কিন্তু আজকে কিচ্ছু চলে না। আমরা হাইট্টা আইছি কাজো।’
এদিকে ধর্মঘটের কারণে এক দিন আগেই নৌকা ও মোটরসাইকেলে করে সিলেটে বিএনপির গণসমাবেশে যোগ দিতে গেছেন নেতা-কর্মীরা। সকাল থেকে বাস না থাকায় বিভিন্ন বাহন দিয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সিলেটের সমাবেশে যোগ দেওয়ার জন্য যেতে দেখা গেছে।
সুনামগঞ্জ-সিলেট সড়কের লামাকাজী সেতু থেকে টোল বন্ধ, বাস টার্মিনাল সংস্কারসহ তিন দফা দাবিতে ৩৬ ঘণ্টা পরিবহন ধর্মঘটের দ্বিতীয় দিনেও কঠোর রয়েছে, সেই সঙ্গে চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে যাত্রীরা। গতকাল শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে শুরু হওয়া ধর্মঘটের আজ (শনিবার) দ্বিতীয় দিনেও সকাল থেকে জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাধারণ যাত্রীরা টার্মিনালে এসে জড়ো হচ্ছে। তবে সুনামগঞ্জ শহরের মল্লিকপুর এলাকার কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল থেকে কোনো বাস ছেড়ে যায়নি।
আজ শনিবার সকালে সুনামগঞ্জ পৌর শহরের নতুন বাস স্টেশনে গিয়ে দেখা যায় সব যানবাহন সারিবদ্ধভাবে রাখা হয়েছে। টিকিট কাউন্টারও বন্ধ। কেউ কেউ অতিরিক্ত ভাড়া দিয়ে বিকল্প ব্যবস্থায় গন্তব্যে যাওয়ার চেষ্টা করছে, আবার অনেকেই বাস না পেয়ে বাড়িতে ফিরে যাচ্ছে।
রিকশাচালক আমির আলী বলেন, ‘গাড়ি বন্ধ থাকায় আমরার আয়রোজগার কমি গেছে। গাড়ি থাকলে কিছু রোজি করা যায়। ওখন দুই দিন ধইরা কষ্টে দিন কাটাইরাম।’
বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার শাহপুর গ্রামের যাত্রী শফিউল আলম বলেন, ‘পরিবহন মালিকেরা যেসব দাবিতে ধর্মঘটের ডাক দিয়েছেন, সে দাবিগুলো সংশ্লিষ্ট দপ্তরে জানানো উচিত। এভাবে আমাদের দুর্ভোগে ফেলার কোনো যৌক্তিকতা নাই।’
দ্বিতীয় দিনের ধর্মঘটে সাধারণ খেটে খাওয়া দিনমজুর, শ্রমিকেরা পড়েছেন চরম বিপাকে। সকাল থেকে সিএনজিচালিত অটোরিকশা শহরে প্রবেশ করতে পারছে না। ফলে দিনমজুরেরা পায়ে হেঁটে শহরে আসছে কাজের সন্ধানে।
সদর উপজেলার বাহাদুর গ্রামের দিনমজুর সোহেল আহমদ বলেন, ‘ধর্মঘটের পয়লা দিন আমরা শহরো সিএনজি, লেগুনা দিয়া আইতাম পারছি। কিন্তু আজকে কিচ্ছু চলে না। আমরা হাইট্টা আইছি কাজো।’
এদিকে ধর্মঘটের কারণে এক দিন আগেই নৌকা ও মোটরসাইকেলে করে সিলেটে বিএনপির গণসমাবেশে যোগ দিতে গেছেন নেতা-কর্মীরা। সকাল থেকে বাস না থাকায় বিভিন্ন বাহন দিয়ে বিএনপির নেতা-কর্মীদের সিলেটের সমাবেশে যোগ দেওয়ার জন্য যেতে দেখা গেছে।
পাবনার ভাঙ্গুড়ায় নৈশপ্রহরী হত্যায় জড়িত সন্দেহে সাতটি পরিবারের ১০টি ঘর ভাঙচুর, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের অভিযোগ উঠেছে। এতে দুই সপ্তাহ ধরে খোলা আকাশের নিচে মানবেতর জীবনযাপন করছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলো। খেয়ে না খেয়ে কাটছে তাদের দিন। এরই মধ্যে হত্যায় জড়িত দুই আসামি ও ভাঙচুর অগ্নিসংযোগের মামলায় তিন আসামিকে..
৯ মিনিট আগেএইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে ২৬ জুন থেকে। এবারের পরীক্ষায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডে কলেজের সংখ্যা বৃদ্ধি পেলেও, কমেছে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা। এবার চট্টগ্রামে ৩০৭টি কলেজ থেকে মোট ১ লাখ ২ হাজার ৮৬৯ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবেন। যেখানে গত বছর কলেজের সংখ্যা ছিল ২৮৭টি এবং পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ৬ হাজার
৯ মিনিট আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় যাত্রীবাহী একটি স্পিডবোট নদীতে ডুবে গেছে। ডুবে যাওয়া স্পিডবোট থেকে ২৮ জনকে জীবিত উদ্ধার করেন স্থানীয় লোকজন। সোমবার (২৩ জুন) উপজেলার চেয়ারম্যানঘাট রুটের বউবাজার এলাকায় মেঘনা নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
১২ মিনিট আগেবড়পুকুরিয়া খনি থেকে কয়লা উত্তোলন সাময়িক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। ভূগর্ভস্থ ১৩০৫ পুরোনো কোল ফেইজের (কয়লা উত্তোলন বা নির্গমন মুখ) মজুত শেষ হওয়ায় আজ সোমবার (২৩ জুন) কয়লা উত্তোলন বন্ধ হয়ে যায়। ১৪০৬ নতুন ফেইজে যন্ত্রপাতি স্থাপনের কাজ শেষ হলে আবারও উত্তোলন শুরু হবে।
১৪ মিনিট আগে