সিলেট প্রতিনিধি
আকস্মিক বন্যা বন্যা মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্লুইসগেট গেট ও পাম্পিং স্টেশন এবং ওয়াকওয়ের দাবি জানিয়েছেন সিলেট সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার সিলেট সার্কিট হাউসে প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে আয়োজিত মত বিনিময় সভায় প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি দুটির কথা জানান তিনি। সিলেট সিটি করপোরেশন থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এ সময় সিটি মেয়র বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমি সুনির্দিষ্ট কয়েকটি বিষয় আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। সিলেট শহরে নদীবর্তি এলাকাগুলোতে ২৪ ঘণ্টায় ভারতের চেরাপুঞ্জিতে ৯২২ মিলি মিটার বৃষ্টিপাত হওয়ার কারণে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। আমাদের একটি ফিজিবিলিটি স্টাডি রিপোর্ট অনুযায়ী, সুরমা নদীর সিলেট মহানগর এলাকায় প্রায় ১৫ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ কাম ওয়াকওয়ে এবং হলদি ছড়া, গোয়ালি ছড়া, মালনী ছড়া, বইঠা খালের সঙ্গে সুরমা নদী সংযোগ স্থলে স্লুইসগেট গেট এবং পাম্পিং স্টেশন নির্মাণ করা গেলে আকর্ষিক বন্যা এবং পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যা থেকে সিলেট মহানগরী রক্ষা পাব। কারণ দুই থেকে আড়াই ফুট উঁচুতে যেসব এলাকায় সুরমা নদীর পাশ দিয়ে আমরা ওয়াকওয়ে করেছিলাম, সেসব এলাকায় পানি ঢুকে নাই।’
আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, ‘সিসিকে চারটি মেডিকেল টিম আমরা করেছি। সিলেট সিভিল সার্জনকে দিয়ে যদি আরও ৭ / ৮টা মেডিকেল টিম দেওয়া যায় খুবই উপকার হয়। কারণ বন্যার পানি নামার সঙ্গে সঙ্গে পানিবাহিত নানা সংক্রামক ব্যাধি ছড়াবে। ফলে মেডিকেল টিমগুলো নাগরিকদের স্বাস্থ্য সেবা দিতে পারবে। এ ক্ষেত্রে আপনার নির্দেশনা প্রত্যাশা করছি।’
এ সময় মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী তাঁর লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আপনার আগমনের মধ্য দিয়ে আজকে গোটা সিলেট বিভাগ আশার আলো দেখছে এবং মানুষ স্বস্তির নিশ্বাস ফেলছে। আমি গতকাল পর্যন্ত দেখেছি যে, মানুষ যখন শুনছে আপনি আসছেন, তখন মানুষ মনে করেছে তারা যে ধরনের অসহায়ত্ব বোধ করছে সেগুলো আপনি শুনবেন এবং নিশ্চয়ই বাস্তবসম্মত ব্যবস্থা নিবেন। সিলেট মহানগরীতে প্রায় ৮০ ভাগ এলাকাই বন্যা কবলিত হয়েছে। এ ধরনের বন্যা এখানে এর আগে হয়নি কখনো। সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো আমরা যে বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র দিয়েছিলাম, সেগুলোতেও বন্যার পানি উঠে যায়। ফলে সেন্টারগুলোও অন্যত্র সরিয়ে নিতে হয়।’
তিনি বলেন, ‘সিলেট সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলররা একযোগের তারা ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে কাজ করেছেন। আমরা ৮০টি আশ্রয় কেন্দ্র খুলেছি। আমরা সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে নৌকা ক্রয় করেছি। আমাদের সঙ্গে অদ্যাবধি যোগাযোগ রেখেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী, স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সিসিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আব্দুল আলীম শাহ বলেন, ‘ওই দুই দাবীর সময় প্রধানমন্ত্রী মাথা নাড়িয়ে সায় দিয়েছেন। তবে এ ব্যাপারে বক্তব্যে কিছু বলেননি।’
আকস্মিক বন্যা বন্যা মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্লুইসগেট গেট ও পাম্পিং স্টেশন এবং ওয়াকওয়ের দাবি জানিয়েছেন সিলেট সিটি মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার সিলেট সার্কিট হাউসে প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে আয়োজিত মত বিনিময় সভায় প্রধানমন্ত্রীর কাছে দাবি দুটির কথা জানান তিনি। সিলেট সিটি করপোরেশন থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এ সময় সিটি মেয়র বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমি সুনির্দিষ্ট কয়েকটি বিষয় আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। সিলেট শহরে নদীবর্তি এলাকাগুলোতে ২৪ ঘণ্টায় ভারতের চেরাপুঞ্জিতে ৯২২ মিলি মিটার বৃষ্টিপাত হওয়ার কারণে এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। আমাদের একটি ফিজিবিলিটি স্টাডি রিপোর্ট অনুযায়ী, সুরমা নদীর সিলেট মহানগর এলাকায় প্রায় ১৫ কিলোমিটার বেড়িবাঁধ কাম ওয়াকওয়ে এবং হলদি ছড়া, গোয়ালি ছড়া, মালনী ছড়া, বইঠা খালের সঙ্গে সুরমা নদী সংযোগ স্থলে স্লুইসগেট গেট এবং পাম্পিং স্টেশন নির্মাণ করা গেলে আকর্ষিক বন্যা এবং পাহাড়ি ঢলে সৃষ্ট বন্যা থেকে সিলেট মহানগরী রক্ষা পাব। কারণ দুই থেকে আড়াই ফুট উঁচুতে যেসব এলাকায় সুরমা নদীর পাশ দিয়ে আমরা ওয়াকওয়ে করেছিলাম, সেসব এলাকায় পানি ঢুকে নাই।’
আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, ‘সিসিকে চারটি মেডিকেল টিম আমরা করেছি। সিলেট সিভিল সার্জনকে দিয়ে যদি আরও ৭ / ৮টা মেডিকেল টিম দেওয়া যায় খুবই উপকার হয়। কারণ বন্যার পানি নামার সঙ্গে সঙ্গে পানিবাহিত নানা সংক্রামক ব্যাধি ছড়াবে। ফলে মেডিকেল টিমগুলো নাগরিকদের স্বাস্থ্য সেবা দিতে পারবে। এ ক্ষেত্রে আপনার নির্দেশনা প্রত্যাশা করছি।’
এ সময় মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী তাঁর লিখিত বক্তব্যে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আপনার আগমনের মধ্য দিয়ে আজকে গোটা সিলেট বিভাগ আশার আলো দেখছে এবং মানুষ স্বস্তির নিশ্বাস ফেলছে। আমি গতকাল পর্যন্ত দেখেছি যে, মানুষ যখন শুনছে আপনি আসছেন, তখন মানুষ মনে করেছে তারা যে ধরনের অসহায়ত্ব বোধ করছে সেগুলো আপনি শুনবেন এবং নিশ্চয়ই বাস্তবসম্মত ব্যবস্থা নিবেন। সিলেট মহানগরীতে প্রায় ৮০ ভাগ এলাকাই বন্যা কবলিত হয়েছে। এ ধরনের বন্যা এখানে এর আগে হয়নি কখনো। সবচেয়ে বড় সমস্যা হলো আমরা যে বন্যা আশ্রয় কেন্দ্র দিয়েছিলাম, সেগুলোতেও বন্যার পানি উঠে যায়। ফলে সেন্টারগুলোও অন্যত্র সরিয়ে নিতে হয়।’
তিনি বলেন, ‘সিলেট সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলররা একযোগের তারা ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে কাজ করেছেন। আমরা ৮০টি আশ্রয় কেন্দ্র খুলেছি। আমরা সিটি করপোরেশনের পক্ষ থেকে নৌকা ক্রয় করেছি। আমাদের সঙ্গে অদ্যাবধি যোগাযোগ রেখেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী, স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সিসিকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আব্দুল আলীম শাহ বলেন, ‘ওই দুই দাবীর সময় প্রধানমন্ত্রী মাথা নাড়িয়ে সায় দিয়েছেন। তবে এ ব্যাপারে বক্তব্যে কিছু বলেননি।’
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৫ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৫ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৫ ঘণ্টা আগে