নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিলেট সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। এ সময় প্রধানমন্ত্রী তাঁকে মেয়র বা নগর পিতা হিসেবে নয়, বরং জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন। আজ রোববার দুপুর ১২টায় তিনি স্ত্রী ও দুই ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে গণভবনে পৌঁছান এবং প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
সাক্ষাৎকালে প্রধানমন্ত্রী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীকে সিলেটবাসীর ভালোবাসার মর্যাদা দিতে, সিলেট সিটি করপোরেশন এলাকার গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাগুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সমাধানের জন্য পরিকল্পনা ও কাজ শুরুর নির্দেশ দেন। আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।
সাক্ষাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেয়রের উদ্দেশে বলেছেন, ‘সিলেটবাসীর সঙ্গে আমার একটা আত্মিক সম্পর্ক আছে। তাঁরা যেমন জাতির জনককে ভালোবাসেন, শ্রদ্ধা করেন, তেমনি আমাকেও ভালোবাসেন। ভালোবাসেন নৌকা। তাঁদের ভালোবাসার প্রতিদান দেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে। মেয়র বা নগর পিতা নয়, কাজ করতে হবে তাঁদের সেবক হিসেবে।’ সেই সঙ্গে সিলেট সিটি করপোরেশন এলাকার উন্নয়নে সরকারের সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সাক্ষাৎকালে আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী প্রধানমন্ত্রীকে সিলেটবাসীর পক্ষ থেকে সালাম জানিয়ে বলেন, ‘আপনি (প্রধানমন্ত্রী) আমার ওপর আস্থা রেখে সিলেট নগরবাসীর সেবক হতে, নৌকার মনোনয়ন দিয়ে পাঠিয়েছিলেন। সিলেটবাসী আপনার জন্য, কেবল আপনাকে, আওয়ামী লীগকে এবং নৌকাকে ভালোবাসেন বলেই আমাকে ভোট দিয়ে বিশাল ব্যবধানে জয়ী করেছেন। তাঁরা আপনার জন্য সব সময় দোয়া করেন এবং সিলেটের উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় সহযোগিতা চেয়েছেন।’
সাক্ষাৎকালে আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর সঙ্গে ছিলেন তাঁর সহধর্মিণী হলি চৌধুরী এবং দুই ছেলে রুহানুজ্জামান চৌধুরী ও রুম্মানুজ্জামান চৌধুরী।
আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর রাজনীতি শুরু ছাত্রলীগের একজন কর্মী হিসেবে। এরপর তিনি এক যুগেরও বেশি সময় ধরে যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তারপর শুরু করেন আওয়ামী লীগের রাজনীতি। তিনি বর্তমানে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।
সিলেট সিটি করপোরেশনে ২০১৩ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পরাজয়ের পর এই নগরীর মেয়রের আসনটি পুনরুদ্ধারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীকে নৌকার প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করেন। এরপর দীর্ঘ প্রচারণা শেষে গত ২১ জুন অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তিনি জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবুলকে প্রায় ৬৮ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেন।
নির্বাচনে আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর নৌকায় ভোট পড়ে ১ লাখ ১৯ হাজার ৯৯১। এর বিপরীতে নজরুল ইসলামের বাবুল লাঙ্গল প্রতীকে ভোট পান ৫০ হাজার ৮৬২টি। দুজনের ভোটের ব্যবধান দ্বিগুণেরও বেশি।
সিলেট সিটি করপোরেশনের ৪২টি ওয়ার্ডে মোট ভোটার ৪ লাখ ৮৭ হাজার ৮১১ জন। নির্বাচনে ভোট পড়েছে ২ লাখ ২৭ হাজার ৮৫৯টি। তবে বৈধ ভোটের সংখ্যা ২ লাখ ২৬ হাজার ৬৪৩টি, শতকরা হার ৪৬ দশমিক ৭১।
নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরপরই আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী সিলেটের একটি অভিজাত হোটেলের কনফারেন্স হলে সংবাদ সম্মেলন আহ্বান করেন। এ সময় আওয়ামী লীগকেই এ বিশাল জয় উৎসর্গ করেন। সেদিন তিনি বলেছিলেন, ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগের কারণেই এ জয়।
প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভানেত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সিলেট সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী। এ সময় প্রধানমন্ত্রী তাঁকে মেয়র বা নগর পিতা হিসেবে নয়, বরং জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করার নির্দেশ দিয়েছেন। আজ রোববার দুপুর ১২টায় তিনি স্ত্রী ও দুই ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে গণভবনে পৌঁছান এবং প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।
সাক্ষাৎকালে প্রধানমন্ত্রী আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীকে সিলেটবাসীর ভালোবাসার মর্যাদা দিতে, সিলেট সিটি করপোরেশন এলাকার গুরুত্বপূর্ণ সমস্যাগুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে সমাধানের জন্য পরিকল্পনা ও কাজ শুরুর নির্দেশ দেন। আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন সিলেট সিটি করপোরেশনের মেয়র আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী।
সাক্ষাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা মেয়রের উদ্দেশে বলেছেন, ‘সিলেটবাসীর সঙ্গে আমার একটা আত্মিক সম্পর্ক আছে। তাঁরা যেমন জাতির জনককে ভালোবাসেন, শ্রদ্ধা করেন, তেমনি আমাকেও ভালোবাসেন। ভালোবাসেন নৌকা। তাঁদের ভালোবাসার প্রতিদান দেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে। মেয়র বা নগর পিতা নয়, কাজ করতে হবে তাঁদের সেবক হিসেবে।’ সেই সঙ্গে সিলেট সিটি করপোরেশন এলাকার উন্নয়নে সরকারের সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সাক্ষাৎকালে আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী প্রধানমন্ত্রীকে সিলেটবাসীর পক্ষ থেকে সালাম জানিয়ে বলেন, ‘আপনি (প্রধানমন্ত্রী) আমার ওপর আস্থা রেখে সিলেট নগরবাসীর সেবক হতে, নৌকার মনোনয়ন দিয়ে পাঠিয়েছিলেন। সিলেটবাসী আপনার জন্য, কেবল আপনাকে, আওয়ামী লীগকে এবং নৌকাকে ভালোবাসেন বলেই আমাকে ভোট দিয়ে বিশাল ব্যবধানে জয়ী করেছেন। তাঁরা আপনার জন্য সব সময় দোয়া করেন এবং সিলেটের উন্নয়নের জন্য প্রয়োজনীয় সহযোগিতা চেয়েছেন।’
সাক্ষাৎকালে আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর সঙ্গে ছিলেন তাঁর সহধর্মিণী হলি চৌধুরী এবং দুই ছেলে রুহানুজ্জামান চৌধুরী ও রুম্মানুজ্জামান চৌধুরী।
আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর রাজনীতি শুরু ছাত্রলীগের একজন কর্মী হিসেবে। এরপর তিনি এক যুগেরও বেশি সময় ধরে যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তারপর শুরু করেন আওয়ামী লীগের রাজনীতি। তিনি বর্তমানে যুক্তরাজ্য আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করছেন।
সিলেট সিটি করপোরেশনে ২০১৩ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের পরাজয়ের পর এই নগরীর মেয়রের আসনটি পুনরুদ্ধারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীকে নৌকার প্রার্থী হিসেবে মনোনীত করেন। এরপর দীর্ঘ প্রচারণা শেষে গত ২১ জুন অনুষ্ঠিত নির্বাচনে তিনি জাতীয় পার্টির মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম বাবুলকে প্রায় ৬৮ হাজার ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করেন।
নির্বাচনে আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরীর নৌকায় ভোট পড়ে ১ লাখ ১৯ হাজার ৯৯১। এর বিপরীতে নজরুল ইসলামের বাবুল লাঙ্গল প্রতীকে ভোট পান ৫০ হাজার ৮৬২টি। দুজনের ভোটের ব্যবধান দ্বিগুণেরও বেশি।
সিলেট সিটি করপোরেশনের ৪২টি ওয়ার্ডে মোট ভোটার ৪ লাখ ৮৭ হাজার ৮১১ জন। নির্বাচনে ভোট পড়েছে ২ লাখ ২৭ হাজার ৮৫৯টি। তবে বৈধ ভোটের সংখ্যা ২ লাখ ২৬ হাজার ৬৪৩টি, শতকরা হার ৪৬ দশমিক ৭১।
নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরপরই আনোয়ারুজ্জামান চৌধুরী সিলেটের একটি অভিজাত হোটেলের কনফারেন্স হলে সংবাদ সম্মেলন আহ্বান করেন। এ সময় আওয়ামী লীগকেই এ বিশাল জয় উৎসর্গ করেন। সেদিন তিনি বলেছিলেন, ঐক্যবদ্ধ আওয়ামী লীগের কারণেই এ জয়।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল।
৫ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৫ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৫ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৫ ঘণ্টা আগে