কুলাউড়া (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
‘আমরাতো পেটের ভুখে (ক্ষুধায়) রাস্তায় নেমেছি, ভিক্ষা চাই না, আমাদের হাড়ভাঙা পরিশ্রমের ন্যায্য মজুরি চাই। চা বাগানের বাবুরা ৩০-৪০ হাজার টাকা বেতন পান। আর আমরা রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে ১২০ টাকা দৈনিক মজুরি পাই। এই টাকায় পেটের খাবার জোটে না। সংসার চালাব কেমনে?’ কথাগুলো বলছিলেন দৈনিক মজুরি বাড়ানোর আন্দোলনে মৌলভীবাজারের কুলাউড়া কর্মধার কালিটি চা-বাগানের ৫০ বছর বয়সী নারী শ্রমিক আম্পা গোয়ালা।
আজ বুধবার বেলা ৩টার দিকে কুলাউড়া কালিটি, রাঙ্গিছড়া ও মুড়ইছড়াসহ ৬টি চা বাগানের সহস্রাধিক শ্রমিকেরা ভুখা মিছিল বের করেন। প্রায় ৭ কিলোমিটার রাস্তা পায়ে হেঁটে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে যান। সেখানে শ্রমিকেরা এক ঘণ্টা অবস্থান নিয়ে ৩০০ টাকা মজুরি দ্রুত বাস্তবায়নের দাবি জানান।
আন্দোলনের এক নারী চা শ্রমিক অনিমা নাইডু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমারাতো শ্রমিক। কাজ করি, মজুরি পাই। যদি আমাদের ন্যায্য মজুরি ৩০০ টাকা বাস্তবায়ন হতো তাহলে আজকে আমরা এই রোদে পুড়ে রাস্তায় নামতাম না। পেটের দায়ে আমরা রাস্তায় নেমেছি।’
এ সময় চা শ্রমিক নেতা ও কর্মধা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক স্বপন নাইডু বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আপনি একবার হলেও চা-শ্রমিকদের জীবনযাপন স্বচক্ষে দেখে যান। তাহলে অবহেলিত এই চা শ্রমিকদের কষ্ট দুর্দশা বুঝতে পারবেন। চা-শ্রমিকেরা এখনো ভূমির অধিকার পায়নি। ১২০ টাকা মজুরি আর সপ্তাহের কিছু রেশন পেয়ে কাজ করতে হয়। অনেক শ্রমিক সকালে পানি খেয়ে কাজে বের হোন। ঘরে খাবার থাকে না। অথচ এই চা শ্রমিকের শতভাগ ভোট আওয়ামী লীগের নৌকা মার্কায় যায়।
শ্রমিকদের মজুরি বাড়ানোর আশ্বাস দিয়ে কুলাউড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম সফি আহমদ সলমান শ্রমিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘শ্রমিকদের কল্যাণে বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। আমরা আপনাদের প্রতিনিধি হিসেবে সরকার ও বাগান কর্তৃপক্ষের ঊর্ধ্বতনদের দাবি জানিয়েছি। সরকার বাগান কর্তৃপক্ষ ও শ্রমিক নেতৃবৃন্দের নিয়ে আপনাদের ন্যায্য মজুরির দাবি বাস্তবায়নে আলোচনা করছে। আপনারা ধৈর্য ধরুন। হতাশ হবেন না। চা-শ্রমিকদের দাবি পূরণ হবে।’
‘আমরাতো পেটের ভুখে (ক্ষুধায়) রাস্তায় নেমেছি, ভিক্ষা চাই না, আমাদের হাড়ভাঙা পরিশ্রমের ন্যায্য মজুরি চাই। চা বাগানের বাবুরা ৩০-৪০ হাজার টাকা বেতন পান। আর আমরা রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে ১২০ টাকা দৈনিক মজুরি পাই। এই টাকায় পেটের খাবার জোটে না। সংসার চালাব কেমনে?’ কথাগুলো বলছিলেন দৈনিক মজুরি বাড়ানোর আন্দোলনে মৌলভীবাজারের কুলাউড়া কর্মধার কালিটি চা-বাগানের ৫০ বছর বয়সী নারী শ্রমিক আম্পা গোয়ালা।
আজ বুধবার বেলা ৩টার দিকে কুলাউড়া কালিটি, রাঙ্গিছড়া ও মুড়ইছড়াসহ ৬টি চা বাগানের সহস্রাধিক শ্রমিকেরা ভুখা মিছিল বের করেন। প্রায় ৭ কিলোমিটার রাস্তা পায়ে হেঁটে উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণে যান। সেখানে শ্রমিকেরা এক ঘণ্টা অবস্থান নিয়ে ৩০০ টাকা মজুরি দ্রুত বাস্তবায়নের দাবি জানান।
আন্দোলনের এক নারী চা শ্রমিক অনিমা নাইডু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমারাতো শ্রমিক। কাজ করি, মজুরি পাই। যদি আমাদের ন্যায্য মজুরি ৩০০ টাকা বাস্তবায়ন হতো তাহলে আজকে আমরা এই রোদে পুড়ে রাস্তায় নামতাম না। পেটের দায়ে আমরা রাস্তায় নেমেছি।’
এ সময় চা শ্রমিক নেতা ও কর্মধা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের শ্রমবিষয়ক সম্পাদক স্বপন নাইডু বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আপনি একবার হলেও চা-শ্রমিকদের জীবনযাপন স্বচক্ষে দেখে যান। তাহলে অবহেলিত এই চা শ্রমিকদের কষ্ট দুর্দশা বুঝতে পারবেন। চা-শ্রমিকেরা এখনো ভূমির অধিকার পায়নি। ১২০ টাকা মজুরি আর সপ্তাহের কিছু রেশন পেয়ে কাজ করতে হয়। অনেক শ্রমিক সকালে পানি খেয়ে কাজে বের হোন। ঘরে খাবার থাকে না। অথচ এই চা শ্রমিকের শতভাগ ভোট আওয়ামী লীগের নৌকা মার্কায় যায়।
শ্রমিকদের মজুরি বাড়ানোর আশ্বাস দিয়ে কুলাউড়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান একেএম সফি আহমদ সলমান শ্রমিকদের উদ্দেশ্যে বলেন, ‘শ্রমিকদের কল্যাণে বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। আমরা আপনাদের প্রতিনিধি হিসেবে সরকার ও বাগান কর্তৃপক্ষের ঊর্ধ্বতনদের দাবি জানিয়েছি। সরকার বাগান কর্তৃপক্ষ ও শ্রমিক নেতৃবৃন্দের নিয়ে আপনাদের ন্যায্য মজুরির দাবি বাস্তবায়নে আলোচনা করছে। আপনারা ধৈর্য ধরুন। হতাশ হবেন না। চা-শ্রমিকদের দাবি পূরণ হবে।’
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
৪ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
৫ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
৫ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
৫ ঘণ্টা আগে