সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জে দলবদ্ধ ধর্ষণের পর খুন ও ধর্ষণের পৃথক দুই মামলায় চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার বিকেলে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জাকির হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন।
দলবদ্ধ ধর্ষণ মামলায় দণ্ডিতরা আসামিরা হলেন সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার অক্ষয়নগর গ্রামের নুরুল হক, সুরুজ্জামান ও ইব্রাহিমপুর গ্রামের আব্দুল মালেক। অপর ধর্ষণ মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি হলেন জগন্নাথপুর উপজেলার নবীনগর এলাকার বাসিন্দা আব্দুল রশিদ ওরফে শহীদ।
দলবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যা মামলার বিবরণ সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ৫ এপ্রিল সদর উপজেলার একটি গ্রামের এক নারীকে তুলে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন নুরুল হক, সুরুজ্জামান ও আব্দুল মালেক। এর পর ওই নারীকে গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় খুন হওয়া নারীর ভাই বাদী হয়ে সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি ধর্ষণ ও হত্যা মামলা করেন। ওই মামলার আসামি নুরুল হক ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। পরে পুলিশ দীর্ঘ তদন্তের পর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। ওই মামলায় ১২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আজ ৩ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।
অপর ধর্ষণ মামলার বিবরণ সূত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালের ১৪মে জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার এক কিশোরীকে ঘরে ঢুকে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করেন আব্দুল রশিদ ওরফে শহীদ। এর পর ওই কিশোরী গর্ভবতী হয়ে পড়ে এবং পুত্র সন্তানের জন্ম দেয়। এ ঘটনায় ওই কিশোরী বাদী হয়ে জগন্নাথপুর থানায় শহীদের বিরুদ্ধে একটি ধর্ষণ মামলা করেন।
দীর্ঘ তদন্ত শেষে পুলিশ আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করে। এই মামলায় ৭ জনের সাক্ষ্য নেন আদালত।
এ ছাড়া বিষয়টি ডিএনএ টেস্টে প্রমাণিত হয়। এই মামলায় অভিযুক্ত আব্দুল রশিদ ওরফে শহীদকে যাবজ্জীবন শ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন এবং নগদ ১ লাখ টাকা জরিমানা করেন।
সুনামগঞ্জে দলবদ্ধ ধর্ষণের পর খুন ও ধর্ষণের পৃথক দুই মামলায় চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার বিকেলে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জাকির হোসেন এ রায় ঘোষণা করেন।
দলবদ্ধ ধর্ষণ মামলায় দণ্ডিতরা আসামিরা হলেন সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার অক্ষয়নগর গ্রামের নুরুল হক, সুরুজ্জামান ও ইব্রাহিমপুর গ্রামের আব্দুল মালেক। অপর ধর্ষণ মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি হলেন জগন্নাথপুর উপজেলার নবীনগর এলাকার বাসিন্দা আব্দুল রশিদ ওরফে শহীদ।
দলবদ্ধ ধর্ষণের পর হত্যা মামলার বিবরণ সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ৫ এপ্রিল সদর উপজেলার একটি গ্রামের এক নারীকে তুলে নিয়ে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন নুরুল হক, সুরুজ্জামান ও আব্দুল মালেক। এর পর ওই নারীকে গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় খুন হওয়া নারীর ভাই বাদী হয়ে সুনামগঞ্জ সদর মডেল থানায় একটি ধর্ষণ ও হত্যা মামলা করেন। ওই মামলার আসামি নুরুল হক ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। পরে পুলিশ দীর্ঘ তদন্তের পর আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। ওই মামলায় ১২ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে আজ ৩ আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।
অপর ধর্ষণ মামলার বিবরণ সূত্রে জানা গেছে, ২০১০ সালের ১৪মে জেলার জগন্নাথপুর উপজেলার এক কিশোরীকে ঘরে ঢুকে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করেন আব্দুল রশিদ ওরফে শহীদ। এর পর ওই কিশোরী গর্ভবতী হয়ে পড়ে এবং পুত্র সন্তানের জন্ম দেয়। এ ঘটনায় ওই কিশোরী বাদী হয়ে জগন্নাথপুর থানায় শহীদের বিরুদ্ধে একটি ধর্ষণ মামলা করেন।
দীর্ঘ তদন্ত শেষে পুলিশ আদালতে অভিযোগ পত্র দাখিল করে। এই মামলায় ৭ জনের সাক্ষ্য নেন আদালত।
এ ছাড়া বিষয়টি ডিএনএ টেস্টে প্রমাণিত হয়। এই মামলায় অভিযুক্ত আব্দুল রশিদ ওরফে শহীদকে যাবজ্জীবন শ্রম কারাদণ্ডের আদেশ দেন এবং নগদ ১ লাখ টাকা জরিমানা করেন।
চট্টগ্রাম নগরে পরীর পাহাড়ে যাতায়াতের দুর্ভোগ কমাতে বছরখানেক আগে সড়কের পাশের ২৩ শতক জায়গার ওপর গড়ে ওঠা অবৈধ দখলদারদের স্থাপনা ভেঙে দিয়েছিলেন তৎকালীন জেলা প্রশাসক। উচ্ছেদের পর সেখানে জনস্বার্থে প্রকল্প বাস্তবায়নের কথা ছিল। জুলাই-আগস্ট অভ্যুত্থানের পর ডিসি রদবদল হলে সেই উদ্ধার করা জায়গা আরেক দখলদারের
৩ ঘণ্টা আগেসিলেটের ১৩৩ বছরের পুরোনো এমসি কলেজ। এর ছাত্রাবাসের সপ্তম ব্লকে ১২৮ জন শিক্ষার্থীর পাশাপাশি কলেজের কয়েকজন কর্মচারীও থাকেন। কিন্তু বেশ কয়েক দিন ধরে পানির তীব্র সংকট থাকায় ভোগান্তিতে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা। গোসল করা দূরে থাক, প্রয়োজনীয় খাওয়ার পানিও পাচ্ছেন না তাঁরা। তাই অনেকে বাধ্য হয়ে নিজ নিজ বাড়িতে চলে
৩ ঘণ্টা আগেটানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
৩ ঘণ্টা আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
৩ ঘণ্টা আগে