নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট
সিলেটে মো. আব্দুর রহিম নামের গণপূর্ত বিভাগের প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা হয়েছে। তিনি সিলেট গণপূর্ত উপ বিভাগ-৩ এর উপ সহকারী প্রকৌশলী। গত ১৩ মে তাঁর স্ত্রী আকলিমা বেগম সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলাটি করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুমন মণ্ডল। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মো. আব্দুর রহিমের বিরুদ্ধে তাঁর স্ত্রী আকলিমা নির্যাতন ও যৌতুকের মামলা করেছেন। আবদুর রহিম এখন উচ্চ আদালত থেকে ৬ সপ্তাহের জামিনে রয়েছেন।’
এ ব্যাপারে সিলেট গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী রিপন কুমার রায় বলেন, ‘আমরা জানতে পেরেছি উপসহকারী প্রকৌশলী আব্দুর রহিমের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ নিয়ে জানতে মোবাইল ফোনে একাধিকবার মামলায় অভিযুক্ত মো. আব্দুর রহিমকে কল করা হয়। কিন্তু ফোন রিসিভ না করায় তাঁর কোনো মন্তব্য জানা যায়নি। পরে তাকে এসএমএস করা হয়। একপর্যায়ে তিনি মোবাইল ফোনটি বন্ধ করে দেন।
মামলার এজাহারে সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ১৭ এপ্রিল ৪ লাখ টাকা দেনমোহরে মো. আব্দুর রহিমের সঙ্গে আকলিমা বেগমের বিয়ে হয়। বিয়ের পর মো. আব্দুর রহিম ব্যবসার কথা বলে আকলিমার ভাইয়ের কাছে টাকা ধার চান। বোনের সুখের কথা ভেবে আকলিমার ভাই রহিমকে ১২ লাখ টাকা ধার দেন। সেই টাকা ফেরত চাইলে ওই কর্মকর্তা দাবি করেন, তিনি ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে বিয়ের জন্য ২০ লাখ টাকা যৌতুক পান। একপর্যায়ে রহিম ৫ লাখ টাকা যৌতুক এনে দেওয়ার জন্য আকলিমাকে নির্যাতন শুরু করেন। গত ১২ মে সবজি কাটার ছুরি দিয়ে আকলিমাকে জখম করেন ও লাঠি দিয়ে মারপিট করে ঘরের রুমে তালাবদ্ধ করে রাখেন রহিম। এ সময় তিনি জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করলে কোতোয়ালি পুলিশ তাকে উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানি হাসপাতালে পাঠায়।
আকলিমাকে উদ্ধারকারী পুলিশ কর্মকর্তা এএসআই জাহাঙ্গির আলম বলেন, ‘গণপূর্তের ওই কর্মকর্তার কাজলশাহর বাসা থেকে ভিকটিমকে আমরা আহত অবস্থায় উদ্ধার করি।’
এ নিয়ে আকলিমা বেগম বলেন, ‘তিনি টাকার জন্য আমাকে শুধু মারধর করেন। টাকা এনে না দিলে আমার সঙ্গে সংসার করবে না বলেন। ঘটনার দিন ৫ লাখ টাকা চেয়ে মারধর করেন। ইঞ্জিনিয়ার জামাই হিসেবে তাঁকে নাকি ২০ লাখ টাকা দিতে হবে। চিকিৎসা নেওয়ার পর আমি তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছি।’
সিলেটে মো. আব্দুর রহিম নামের গণপূর্ত বিভাগের প্রকৌশলীর বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা হয়েছে। তিনি সিলেট গণপূর্ত উপ বিভাগ-৩ এর উপ সহকারী প্রকৌশলী। গত ১৩ মে তাঁর স্ত্রী আকলিমা বেগম সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলাটি করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক (এসআই) সুমন মণ্ডল। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মো. আব্দুর রহিমের বিরুদ্ধে তাঁর স্ত্রী আকলিমা নির্যাতন ও যৌতুকের মামলা করেছেন। আবদুর রহিম এখন উচ্চ আদালত থেকে ৬ সপ্তাহের জামিনে রয়েছেন।’
এ ব্যাপারে সিলেট গণপূর্ত বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী রিপন কুমার রায় বলেন, ‘আমরা জানতে পেরেছি উপসহকারী প্রকৌশলী আব্দুর রহিমের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এ নিয়ে জানতে মোবাইল ফোনে একাধিকবার মামলায় অভিযুক্ত মো. আব্দুর রহিমকে কল করা হয়। কিন্তু ফোন রিসিভ না করায় তাঁর কোনো মন্তব্য জানা যায়নি। পরে তাকে এসএমএস করা হয়। একপর্যায়ে তিনি মোবাইল ফোনটি বন্ধ করে দেন।
মামলার এজাহারে সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালের ১৭ এপ্রিল ৪ লাখ টাকা দেনমোহরে মো. আব্দুর রহিমের সঙ্গে আকলিমা বেগমের বিয়ে হয়। বিয়ের পর মো. আব্দুর রহিম ব্যবসার কথা বলে আকলিমার ভাইয়ের কাছে টাকা ধার চান। বোনের সুখের কথা ভেবে আকলিমার ভাই রহিমকে ১২ লাখ টাকা ধার দেন। সেই টাকা ফেরত চাইলে ওই কর্মকর্তা দাবি করেন, তিনি ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে বিয়ের জন্য ২০ লাখ টাকা যৌতুক পান। একপর্যায়ে রহিম ৫ লাখ টাকা যৌতুক এনে দেওয়ার জন্য আকলিমাকে নির্যাতন শুরু করেন। গত ১২ মে সবজি কাটার ছুরি দিয়ে আকলিমাকে জখম করেন ও লাঠি দিয়ে মারপিট করে ঘরের রুমে তালাবদ্ধ করে রাখেন রহিম। এ সময় তিনি জরুরি সেবা ৯৯৯-এ কল করলে কোতোয়ালি পুলিশ তাকে উদ্ধার করে সিলেট এমএজি ওসমানি হাসপাতালে পাঠায়।
আকলিমাকে উদ্ধারকারী পুলিশ কর্মকর্তা এএসআই জাহাঙ্গির আলম বলেন, ‘গণপূর্তের ওই কর্মকর্তার কাজলশাহর বাসা থেকে ভিকটিমকে আমরা আহত অবস্থায় উদ্ধার করি।’
এ নিয়ে আকলিমা বেগম বলেন, ‘তিনি টাকার জন্য আমাকে শুধু মারধর করেন। টাকা এনে না দিলে আমার সঙ্গে সংসার করবে না বলেন। ঘটনার দিন ৫ লাখ টাকা চেয়ে মারধর করেন। ইঞ্জিনিয়ার জামাই হিসেবে তাঁকে নাকি ২০ লাখ টাকা দিতে হবে। চিকিৎসা নেওয়ার পর আমি তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করেছি।’
নাটোরের লালপুরে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উপজেলা সমন্বয় কমিটিতে আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির নেতাদের পদ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে। কমিটির প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে সাবেক কৃষক লীগ নেতা মো. হুমায়ুন কবির ও যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে গোপালপুর পৌর জাতীয় পার্টির সাবেক সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম রান্টু দায়িত্ব
৩ মিনিট আগেবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তের নো ম্যান্স ল্যান্ডে মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠীর বসানো স্থলমাইন বিস্ফোরণে আরেক বাংলাদেশি তরুণের পা উড়ে গেছে। আজ রোববার (২২ জুন) দুপুর দেড়টার দিকে সীমান্তের ৪৪ পিলারের ৩০ গজ পূর্বে সাপমারাঝিরি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডি থানার প্রতারণা ও চাঁদাবাজির অভিযোগে করা মামলায় জব্দ থাকা মোবাইল ফোন, আইপ্যাড ও পাসপোর্ট নিজের জিম্মায় নেওয়ার জন্য আবেদন করেছেন মডেল মেঘনা আলম। আজ রোববার (২২ জুন) ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এই আবেদন করেন তিনি।
২১ মিনিট আগেজানতে চাইলে চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক ড. পারভেজ সাজ্জাদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, কিছু শিক্ষার্থী পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে বোর্ডের সামনে অবস্থান করেছিল।
২৪ মিনিট আগে