প্রতিনিধি, বিশ্বনাথ (সিলেট)
সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলায় করোনা উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েই চলছে। ইতিমধ্যে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় শ্বাসকষ্ট, জ্বর ও কাশি নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন একাধিক পুরুষ ও নারী।
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, গ্রামের মানুষদের মধ্যে করোনার উপসর্গ থাকলেও করোনা পরীক্ষা করাতে বেশির ভাগই অনাগ্রহী। গত কয়েকদিনে অন্তত ১০-১২ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। এদের প্রত্যেকেরই শ্বাসকষ্ট, কাশি ও সর্দি-জ্বরের মতো উপসর্গ ছিল।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে আরও ৯ জনের। এ নিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৪৮০ জনে। হোমআইসোলেশনে রয়েছেন ৮০ জন। প্রাণ হারিয়েছেন শিশুসহ ১৫ জন। সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরেছেন ৩৭৬ জন। বর্তমানে যারাই নমুনা দিচ্ছেন তাদের অধিকাংশেরই শনাক্ত হচ্ছে করোনা। উপসর্গ দেখা দিলে টেস্ট করে আইসোলেশনে না গেলে, উপজেলার করোনা পরিস্থিতি আরও নাজুক হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
জানা যায়, গত ক’দিনে উপসর্গ নিয়ে অন্তত ১০-১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে উপজেলার সদর ইউনিয়নের তিনজন, খাজান্সি ইউনিয়নের দুইজন, দৌলতপুর ইউনিয়নের দুইজন, লামাকাজির একজন ও দশঘর ইউনিয়নের দুইজন।
বর্তমানে উপজেলার অবস্থা খুবই খারাপ। পরিবারের একজন আক্রান্ত হলে অন্যরাও আক্রান্ত হচ্ছেন দ্রুত। অনেকেই জানান, এবারের জ্বর খুবই জটিল। জ্বরের সঙ্গে সর্দি-কাশি ও শীরের তীব্র ব্যথা হয়। ২ সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও কমে না জ্বর। মুখে স্বাদ ও নাকে থাকছে না ঘ্রাণ। জ্বর কমলেও দীর্ঘ সময় দুর্বল থাকছে শরীর। আক্রান্তরা খুবই কম করোনার পরীক্ষা করাচ্ছেন। ফলে উপজেলায় কতজন করোনা রোগী আর কতজন মৌসুমি জ্বরে আক্রান্ত তা নিশ্চিত করে বলতে পারছে না স্বাস্থ্য বিভাগ।
এ বিষয়ে কথা হলে বিশ্বনাথ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবদুর রহমান মুসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, জ্বর-সর্দি কাশি নিয়ে বাড়িতেই মানুষ চিকিৎসা নিচ্ছেন। কেবল মাত্র শ্বাসকষ্ট হলেই হাসপাতালে ছুটে যাচ্ছে মানুষ। উপসর্গ দেখা দিলে প্রত্যেকেরই করোনার পরীক্ষা করা উচিত বলে তিনি মনে করেন।
সিলেটের বিশ্বনাথ উপজেলায় করোনা উপসর্গ নিয়ে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েই চলছে। ইতিমধ্যে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় শ্বাসকষ্ট, জ্বর ও কাশি নিয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন একাধিক পুরুষ ও নারী।
বেশির ভাগ ক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে, গ্রামের মানুষদের মধ্যে করোনার উপসর্গ থাকলেও করোনা পরীক্ষা করাতে বেশির ভাগই অনাগ্রহী। গত কয়েকদিনে অন্তত ১০-১২ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গেছে। এদের প্রত্যেকেরই শ্বাসকষ্ট, কাশি ও সর্দি-জ্বরের মতো উপসর্গ ছিল।
এদিকে গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে করোনা শনাক্ত হয়েছে আরও ৯ জনের। এ নিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা দাঁড়াল ৪৮০ জনে। হোমআইসোলেশনে রয়েছেন ৮০ জন। প্রাণ হারিয়েছেন শিশুসহ ১৫ জন। সুস্থ হয়ে স্বাভাবিক জীবনে ফিরেছেন ৩৭৬ জন। বর্তমানে যারাই নমুনা দিচ্ছেন তাদের অধিকাংশেরই শনাক্ত হচ্ছে করোনা। উপসর্গ দেখা দিলে টেস্ট করে আইসোলেশনে না গেলে, উপজেলার করোনা পরিস্থিতি আরও নাজুক হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
জানা যায়, গত ক’দিনে উপসর্গ নিয়ে অন্তত ১০-১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। এদের মধ্যে উপজেলার সদর ইউনিয়নের তিনজন, খাজান্সি ইউনিয়নের দুইজন, দৌলতপুর ইউনিয়নের দুইজন, লামাকাজির একজন ও দশঘর ইউনিয়নের দুইজন।
বর্তমানে উপজেলার অবস্থা খুবই খারাপ। পরিবারের একজন আক্রান্ত হলে অন্যরাও আক্রান্ত হচ্ছেন দ্রুত। অনেকেই জানান, এবারের জ্বর খুবই জটিল। জ্বরের সঙ্গে সর্দি-কাশি ও শীরের তীব্র ব্যথা হয়। ২ সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও কমে না জ্বর। মুখে স্বাদ ও নাকে থাকছে না ঘ্রাণ। জ্বর কমলেও দীর্ঘ সময় দুর্বল থাকছে শরীর। আক্রান্তরা খুবই কম করোনার পরীক্ষা করাচ্ছেন। ফলে উপজেলায় কতজন করোনা রোগী আর কতজন মৌসুমি জ্বরে আক্রান্ত তা নিশ্চিত করে বলতে পারছে না স্বাস্থ্য বিভাগ।
এ বিষয়ে কথা হলে বিশ্বনাথ উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. আবদুর রহমান মুসা আজকের পত্রিকাকে বলেন, জ্বর-সর্দি কাশি নিয়ে বাড়িতেই মানুষ চিকিৎসা নিচ্ছেন। কেবল মাত্র শ্বাসকষ্ট হলেই হাসপাতালে ছুটে যাচ্ছে মানুষ। উপসর্গ দেখা দিলে প্রত্যেকেরই করোনার পরীক্ষা করা উচিত বলে তিনি মনে করেন।
টানা বৃষ্টি আর উজানের ঢলে পদ্মা নদীতে বৃদ্ধি পাচ্ছে পানি। এতে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ উপজেলার চরাঞ্চল ডুবে পানিবন্দী হয়ে পড়েছে পাঁচটি ইউনিয়নের নিম্নাঞ্চলের সাড়ে ৬ হাজার পরিবার। অন্যদিকে কুষ্টিয়ার দৌলতপুরের পদ্মার চরের নিম্নাঞ্চলের আবাদি জমি ও চলাচলের রাস্তা ডুবে গেছে। ইতিমধ্যে রামকৃষ্ণপুর
১৪ মিনিট আগেরংপুরের তারাগঞ্জে গণপিটুনিতে শ্বশুর রূপলাল দাস (৪৫) ও জামাই প্রদীপ লালের (৩৫) প্রাণহানির পেছনে আইনশৃঙ্খলাহীনতাকে দুষছেন স্থানীয় লোকজন। তাঁরা বলছেন, গত কয়েক দিনের চুরি, ছিনতাই ও হত্যাকাণ্ড-সংশ্লিষ্ট অপরাধের কারণে স্থানীয় জনতার ভেতর মবের মনোভাব তৈরি হয়েছে। পাশাপাশি পুলিশও সেভাবে তৎপর নয়। এসব কারণেই শ্
২২ মিনিট আগেশেরপুরের গারো পাহাড়ে মানুষের বিচরণ বাড়ার পাশাপাশি কমতে শুরু করেছে বন-জঙ্গল। এতে সেখানে বন্য হাতির জীবন সংকটে পড়েছে। প্রায়ই নানা ঘটনায় প্রাণ হারিয়ে গারো পাহাড় থেকে বিলুপ্তের পথে বিশালাকৃতির এই প্রাণী। এদিকে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে প্রাণ হারাচ্ছে মানুষও। গত ৩০ বছরে শেরপুরে হাতি-মানুষের দ্বন্দ্বে জেলায়
২৬ মিনিট আগে২০২০ সালের ২৪ নভেম্বর একনেক সভায় পাস হয় যশোর-ঝিনাইদহ মহাসড়কের ৪৭ দশমিক ৪৮ কিলোমিটার সড়ক ছয় লেনে উন্নীতকরণের প্রকল্প। ৪ হাজার ১৮৭ কোটি ৭০ লাখ টাকার এ প্রকল্পের মেয়াদ নির্ধারিত হয় ২০২১ সালের জানুয়ারি থেকে ২০২৩ সালের ডিসেম্বর। কিন্তু ভূমি অধিগ্রহণ জটিলতায় বাড়ানো হয়েছে প্রকল্পের মেয়াদ ও মূল্য।
৩০ মিনিট আগে