গোয়াইনঘাট (সিলেট) প্রতিনিধি
অতিবৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে সিলেটের গোয়াইনঘাটের সব নদ-নদীর পানি দ্রুত বাড়ছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে গোয়াইনঘাট উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। গতকাল মঙ্গলবার (২৮ মে) সন্ধ্যা ৬টার তথ্য অনুযায়ী গোয়াইন নদীর পানি বিপৎসীমার ১ দশমিক ৫৫ মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। (বিপৎসীমা ১০.৮২ মিটার, প্রবহমান ৯.২৭ )।
গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর বৃষ্টিপাত কিছুটা কম হলেও রাত ১২টার পর থেকে অনবরত মুষলধারে বৃষ্টিপাত হচ্ছে।
বৈরী আবহাওয়া ও বন্যার আশঙ্কা নিয়ে গোয়াইনঘাট উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সতর্কতামূলক নির্দেশনাসহ ৫৬টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বাড়িতে পানি ঢোকার সম্ভাবনা দেখা দিলে বাড়িতে অবস্থান না করে অবশ্যই নিকটবর্তী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়ার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
পাহাড়ি, টিলা এলাকায় ও এর পাদদেশে বসবাসকারীদেরও অতিদ্রুত পাহাড়ধস ও মাটি ধসজনিত দুর্ঘটনা এড়াতে উপজেলা প্রশাসনের নির্ধারিত নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থানের জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তৌহিদুল ইসলাম।
এ ছাড়া প্রতিটি ওয়ার্ডে জরুরি উদ্ধার কার্যক্রম ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য পর্যাপ্ত নৌকা প্রস্তুত রাখার কথা বলা হয়েছে। জরুরি প্রয়োজনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিশিয়াল মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করে অবহিত করার জন্য বলা হয়েছে। এই প্রতিবেদন (বেলা ১১টা ৩০ মিনিট) লেখা পর্যন্ত বৈরী আবহাওয়া অব্যাহত রয়েছে।
অতিবৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলের কারণে সিলেটের গোয়াইনঘাটের সব নদ-নদীর পানি দ্রুত বাড়ছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত থাকলে গোয়াইনঘাট উপজেলায় বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে। গতকাল মঙ্গলবার (২৮ মে) সন্ধ্যা ৬টার তথ্য অনুযায়ী গোয়াইন নদীর পানি বিপৎসীমার ১ দশমিক ৫৫ মিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। (বিপৎসীমা ১০.৮২ মিটার, প্রবহমান ৯.২৭ )।
গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর বৃষ্টিপাত কিছুটা কম হলেও রাত ১২টার পর থেকে অনবরত মুষলধারে বৃষ্টিপাত হচ্ছে।
বৈরী আবহাওয়া ও বন্যার আশঙ্কা নিয়ে গোয়াইনঘাট উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে সতর্কতামূলক নির্দেশনাসহ ৫৬টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। বাড়িতে পানি ঢোকার সম্ভাবনা দেখা দিলে বাড়িতে অবস্থান না করে অবশ্যই নিকটবর্তী আশ্রয়কেন্দ্রে আশ্রয় নেওয়ার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে অনুরোধ জানানো হয়েছে।
পাহাড়ি, টিলা এলাকায় ও এর পাদদেশে বসবাসকারীদেরও অতিদ্রুত পাহাড়ধস ও মাটি ধসজনিত দুর্ঘটনা এড়াতে উপজেলা প্রশাসনের নির্ধারিত নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে অবস্থানের জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা তৌহিদুল ইসলাম।
এ ছাড়া প্রতিটি ওয়ার্ডে জরুরি উদ্ধার কার্যক্রম ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য পর্যাপ্ত নৌকা প্রস্তুত রাখার কথা বলা হয়েছে। জরুরি প্রয়োজনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার অফিশিয়াল মোবাইল নম্বরে যোগাযোগ করে অবহিত করার জন্য বলা হয়েছে। এই প্রতিবেদন (বেলা ১১টা ৩০ মিনিট) লেখা পর্যন্ত বৈরী আবহাওয়া অব্যাহত রয়েছে।
রাজধানীর রামপুরা ব্রিজের দুই রেলিং ঢুকে আছে একটি বাসের মাঝ বরাবর। যাত্রী নিতে আরেক বাসের সঙ্গে প্রতিযোগিতায় নেমে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ‘রইছ’ নামের বাসটির এই দশা হয়। ৪ জুন সকালের এই দুর্ঘটনায় বাসটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। যাত্রী বেশি নিতে বাসচালকদের অসুস্থ প্রতিযোগিতা, লক্কড়ঝক্কড় ও ফিটনেসবিহীন বাস দুর্ঘটনা
১ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ জেলা শহরের গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি সড়কে বছরের পর বছর বাস, ট্রাক ও মাইক্রোবাস পার্ক করে রাখা হচ্ছে। বিভিন্ন সড়কের এক লেন দখল করে রাখা হচ্ছে এসব যানবাহন। এতে প্রতিদিন যানজটসহ নানা ভোগান্তিতে পড়ছে মানুষ। মালিক-শ্রমিকেরা বলছেন, নির্ধারিত স্ট্যান্ড না থাকায় বাধ্য হয়ে রাস্তায় গাড়ি রাখছেন তাঁরা।
১ ঘণ্টা আগেআলুতে বছরের পর বছর লাভ করে অভ্যস্ত জয়পুরহাটের কৃষক ও ব্যবসায়ীরা। তবে এবার পড়েছেন বড় ধরনের বিপাকে। একদিকে বাজারে আলুর দাম অস্থির, অন্যদিকে হিমাগারে সংরক্ষণ ব্যয় বেড়ে যাওয়ায় হিমশিম খাচ্ছেন সবাই। সংরক্ষণ মৌসুমের শুরুতে স্থানীয় প্রশাসনের চাপে ভাড়া না বাড়াতে বাধ্য হলেও পরে কিছু হিমাগারের মালিক নানা অজুহা
১ ঘণ্টা আগেনীলফামারীর সৈয়দপুরে চলছে জুয়ার জমজমাট আসর। উপজেলার দেড় শতাধিক স্থানে এসব আসর বসে বলে জানা গেছে। প্রতিদিন ২০-৩০ লাখ টাকা লেনদেন হয় এসব আসরে। সেই হিসাবে প্রতি মাসে জুয়াড়িদের কাছে হাতবদল হয় ৬ থেকে ৯ কোটি টাকা। এদিকে, জুয়ার কারণে অনেক পরিবার সর্বস্বান্ত হচ্ছে। জুয়ার টাকা সংগ্রহ করতে গিয়ে এলাকায় বেড়েছে
২ ঘণ্টা আগে