সিলেট প্রতিনিধি
সিলেটে সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়াকে কেন্দ্র করে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কয়েকজন কর্মচারী (ব্রাদার) ও স্থানীয় একটি হোটেলের কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। গতকাল সোমবার রাত ৮টার দিকে নগরের মীরবক্সটুলায় দোকানে প্রথম দফায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় হোটেলের কর্মচারীরা ব্রাদারদের জিম্মি করে রাখে। পরে উভয় পক্ষ ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দ্বিতীয় দফায় ফের মুখোমুখি হলে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। সোমবার (২৪ মার্চ) রাত পৌনে ১০টার দিকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দ্বিতীয় দফায় এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় পুলিশের একজন সদস্য, হাসপাতালের একজন স্টাফ ও একজন নারী নার্সসহ অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। তাৎক্ষণিক পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দুই ভাইসহ কিশোর গ্যাংয়ের তিনজনকে আটক করেছে।
আটককৃতরা হলেন সিলেটের জকিগঞ্জ উপজেলার শাহজালালপুর গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে বর্তমানে নগরীর মীরবক্সটুলা ভাই ভাই রেস্টুরেন্টের কর্মচারী গিয়াস উদ্দিন রানা, তাঁর ভাই মোস্তাক হোসেন ও একই রেস্তোরাঁর কর্মচারী জকিগঞ্জের আব্দুল আহাদের ছেলে আব্দুর রহিম (২২)।
জানা গেছে, রাত ৮টার দিকে প্রথম দফায় নগরের মীরবক্সটুলায় দোকানে বসে চা পান করছিলেন সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দুই ব্রাদার্স। পাশেই সিগারেট খেয়ে ধোঁয়া ছাড়ছিল ওই এলাকার একটি রেস্টুরেন্টের স্টাফরা। সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়তে নিষেধ করা নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয় তাঁদের মধ্যে। একপর্যায়ে রেস্টুরেন্ট থেকে হাতুড়ি, রড নিয়ে ১০-১২ জন কিশোর এসে হামলা করে ব্রাদার্সদের ওপর। এতে দুই পক্ষের কয়েকজন আহত হন। তাঁরা সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে জরুরি বিভাগে গেলে সেখানে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয় এবং ফের মারামারির ঘটনা ঘটে।
এ সময় নার্সদের একটি কক্ষে তালাবদ্ধ করে রাখেন হোটেলের স্টাফরা। আহতরা নার্স ও চিকিৎসকের সংরক্ষিত কেবিনে গিয়ে আশ্রয় নিলে চেয়ার তুলে আঘাত করে হামলাকারীরা। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনজনকে আটক করে এবং অন্যরা পালিয়ে যায়।
সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউল হক বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দুই পক্ষ মারামারি করে আহত হয়ে ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসে। সেখানে তাঁদের মধ্যে আবার উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। সেখানে তাঁদের মধ্যে হাতাহাতিও হয়। তাঁদের এই মারামারি ভাঙাতে গিয়ে হাসপাতালের নার্স, স্টাফ ও জেলা পুলিশের সিভিল ড্রেসে থাকা এক সদস্য আহত হন। পরে সেখানে অভিযান চালিয়ে তিনজনকে আটক করা হয়। তাদের আজ কোর্টে প্রেরণ করা হয়েছে।
সিলেটে সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়াকে কেন্দ্র করে মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের কয়েকজন কর্মচারী (ব্রাদার) ও স্থানীয় একটি হোটেলের কর্মচারীদের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। গতকাল সোমবার রাত ৮টার দিকে নগরের মীরবক্সটুলায় দোকানে প্রথম দফায় এ ঘটনা ঘটে। এ সময় হোটেলের কর্মচারীরা ব্রাদারদের জিম্মি করে রাখে। পরে উভয় পক্ষ ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে দ্বিতীয় দফায় ফের মুখোমুখি হলে পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে। সোমবার (২৪ মার্চ) রাত পৌনে ১০টার দিকে ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে দ্বিতীয় দফায় এ ঘটনা ঘটে।
এ সময় পুলিশের একজন সদস্য, হাসপাতালের একজন স্টাফ ও একজন নারী নার্সসহ অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন। তাৎক্ষণিক পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে দুই ভাইসহ কিশোর গ্যাংয়ের তিনজনকে আটক করেছে।
আটককৃতরা হলেন সিলেটের জকিগঞ্জ উপজেলার শাহজালালপুর গ্রামের আব্দুল মালেকের ছেলে বর্তমানে নগরীর মীরবক্সটুলা ভাই ভাই রেস্টুরেন্টের কর্মচারী গিয়াস উদ্দিন রানা, তাঁর ভাই মোস্তাক হোসেন ও একই রেস্তোরাঁর কর্মচারী জকিগঞ্জের আব্দুল আহাদের ছেলে আব্দুর রহিম (২২)।
জানা গেছে, রাত ৮টার দিকে প্রথম দফায় নগরের মীরবক্সটুলায় দোকানে বসে চা পান করছিলেন সিলেট উইমেন্স মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দুই ব্রাদার্স। পাশেই সিগারেট খেয়ে ধোঁয়া ছাড়ছিল ওই এলাকার একটি রেস্টুরেন্টের স্টাফরা। সিগারেটের ধোঁয়া ছাড়তে নিষেধ করা নিয়ে কথা-কাটাকাটি হয় তাঁদের মধ্যে। একপর্যায়ে রেস্টুরেন্ট থেকে হাতুড়ি, রড নিয়ে ১০-১২ জন কিশোর এসে হামলা করে ব্রাদার্সদের ওপর। এতে দুই পক্ষের কয়েকজন আহত হন। তাঁরা সিলেট এমএজি ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে জরুরি বিভাগে গেলে সেখানে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয় এবং ফের মারামারির ঘটনা ঘটে।
এ সময় নার্সদের একটি কক্ষে তালাবদ্ধ করে রাখেন হোটেলের স্টাফরা। আহতরা নার্স ও চিকিৎসকের সংরক্ষিত কেবিনে গিয়ে আশ্রয় নিলে চেয়ার তুলে আঘাত করে হামলাকারীরা। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনজনকে আটক করে এবং অন্যরা পালিয়ে যায়।
সিলেট মহানগর পুলিশের কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জিয়াউল হক বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দুই পক্ষ মারামারি করে আহত হয়ে ওসমানী হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসে। সেখানে তাঁদের মধ্যে আবার উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। সেখানে তাঁদের মধ্যে হাতাহাতিও হয়। তাঁদের এই মারামারি ভাঙাতে গিয়ে হাসপাতালের নার্স, স্টাফ ও জেলা পুলিশের সিভিল ড্রেসে থাকা এক সদস্য আহত হন। পরে সেখানে অভিযান চালিয়ে তিনজনকে আটক করা হয়। তাদের আজ কোর্টে প্রেরণ করা হয়েছে।
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় মামাতো বোন ও ভগ্নিপতির ঝগড়া থামাতে গিয়ে বিকাশ (৪৫) নামে এক ব্যক্তি প্রাণ হারিয়েছেন। আজ রোববার দুপুর সাড়ে ১২টায় ফতুল্লা থানাধীন রামারবাগ এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৮ মিনিট আগেএর আগে বেলা ১১টার দিকে জেলা প্রশাসন বালিয়াড়িতে বসানো দোকানপাট ও স্থাপনা সরিয়ে নিতে বেলা ২টা পর্যন্ত সময় বেঁধে দেয়। এ সময়ের মধ্যে অনেকে টংদোকান সরিয়ে নেন এবং বালিয়াড়ি থেকে তুলে সড়কে ফেলে রাখেন। এরপরও যাঁরা দোকান অপসারণ করেননি, তাঁদেরগুলো উচ্ছেদ করা হয়।
১০ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে রেলসেতু থেকে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে নিখোঁজ যুবকের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। নদীতে ঝাঁপ দেওয়ার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ডুবুরি দলের সদস্যরা গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করেন।
১৬ মিনিট আগেপরিবেশ উপদেষ্টা রিজওয়ানা যদি এবার রামগতিসহ সারা দেশের অবৈধ ইটভাটা বন্ধ না করে নতুন করে মালপানি কামায়, তাহলে তাকে আর চেয়ারে রাখব না। সে সরকার হয়ে রাজনীতি করছেন।
২২ মিনিট আগে