বাহুবল (হবিগঞ্জ) হবিগঞ্জ
বাহুবল উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ খলিলুর রহমানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ তুলেছেন ৭টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান। এ নিয়ে গত মঙ্গলবার (২৮ জুন) বিভাগীয় কমিশনারের কাছে তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থার প্রস্তাব দিয়েছেন তাঁরা।
উৎকোচ না দেওয়ায় সড়ক সংস্কার কাজে নিয়োজিত ঠিকাদারের বিল আটকে দেওয়া, ইচ্ছেমতো প্রকল্প বাস্তবায়ন এবং দায়িত্বরতদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ তুলেছেন অনাস্থার প্রস্তাবকারীরা। তবে উপজেলা চেয়ারম্যান বলছেন, এ অভিযোগগুলো মিথ্যা। এ ঘটনা বাহুবল উপজেলায় আলোচনার সৃষ্টি দিয়েছে।
অভিযোগে বলা হয়, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর উন্নয়নে এডিপির প্রকল্পে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সকলের মতামতকে উপেক্ষা করেছেন। দুই লাখ টাকা দেওয়ায় সড়ক মেরামত কাজে নিয়োজিত ঠিকাদারের বিল আটকে রেখেছেন এবং প্রায়ই আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভায় সদস্যদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন। এ ছাড়া এডিপির প্রকল্পসহ বিভিন্ন বরাদ্দের ক্ষেত্রে সমস্ত প্রকল্প নিজের অধীনে নিয়ে নেন।
অনাস্থার প্রস্তাবে স্বাক্ষর করেছেন উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নিলুফার ইয়াছমিন, ইউপি চেয়ারম্যান তোফাজ্জল হক রাহিম, মুদ্দত আলী, আব্দুর রেজ্জাক, আজমল হোসেন চৌধুরী, আ. ক. ম উস্তার মিয়া তালুকদার, মো. শামীম ও কামরুজ্জামান বশির।
ইউপি চেয়ারম্যান মুদ্দত আলী বলেন, ‘উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ খলিলুর রহমান পরিষদের আইন-কানুন তোয়াক্কা না করে মনগড়াভাবে এডিপি প্রকল্পসহ পরিষদের সকল উন্নয়নমূলক কাজ নিজে প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে চেষ্টা করেন। আমরা নির্বাচিত হওয়ার পর বারবার তাগাদা দিয়েও মাসিক সমন্বয় সভার আহ্বান করাতে পারিনি। উপজেলা চেয়ারম্যান তাঁর ছেলেকে দিয়ে পরিষদের সকল প্রকল্প বাস্তবায়নে উৎকোচ নিয়ে থাকেন। সর্বোপরি তিনি রাষ্ট্রের অনুশাসন মানতে অনাগ্রহী বলে আমাদের কাছে মনে হয়েছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ খলিলুর রহমান বলেন, সংশ্লিষ্ট আইন অনুযায়ী ইউপি চেয়ারম্যানরা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনতে পারেন না। তাঁরা যে অভিযোগগুলো তুলেছেন সেগুলো পুরোপুরিভাবে মিথ্যা।
বাহুবল উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ খলিলুর রহমানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ তুলেছেন ৭টি ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান। এ নিয়ে গত মঙ্গলবার (২৮ জুন) বিভাগীয় কমিশনারের কাছে তাঁর বিরুদ্ধে অনাস্থার প্রস্তাব দিয়েছেন তাঁরা।
উৎকোচ না দেওয়ায় সড়ক সংস্কার কাজে নিয়োজিত ঠিকাদারের বিল আটকে দেওয়া, ইচ্ছেমতো প্রকল্প বাস্তবায়ন এবং দায়িত্বরতদের সঙ্গে দুর্ব্যবহারের অভিযোগ তুলেছেন অনাস্থার প্রস্তাবকারীরা। তবে উপজেলা চেয়ারম্যান বলছেন, এ অভিযোগগুলো মিথ্যা। এ ঘটনা বাহুবল উপজেলায় আলোচনার সৃষ্টি দিয়েছে।
অভিযোগে বলা হয়, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর উন্নয়নে এডিপির প্রকল্পে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সকলের মতামতকে উপেক্ষা করেছেন। দুই লাখ টাকা দেওয়ায় সড়ক মেরামত কাজে নিয়োজিত ঠিকাদারের বিল আটকে রেখেছেন এবং প্রায়ই আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভায় সদস্যদের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন। এ ছাড়া এডিপির প্রকল্পসহ বিভিন্ন বরাদ্দের ক্ষেত্রে সমস্ত প্রকল্প নিজের অধীনে নিয়ে নেন।
অনাস্থার প্রস্তাবে স্বাক্ষর করেছেন উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান নিলুফার ইয়াছমিন, ইউপি চেয়ারম্যান তোফাজ্জল হক রাহিম, মুদ্দত আলী, আব্দুর রেজ্জাক, আজমল হোসেন চৌধুরী, আ. ক. ম উস্তার মিয়া তালুকদার, মো. শামীম ও কামরুজ্জামান বশির।
ইউপি চেয়ারম্যান মুদ্দত আলী বলেন, ‘উপজেলা চেয়ারম্যান সৈয়দ খলিলুর রহমান পরিষদের আইন-কানুন তোয়াক্কা না করে মনগড়াভাবে এডিপি প্রকল্পসহ পরিষদের সকল উন্নয়নমূলক কাজ নিজে প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করতে চেষ্টা করেন। আমরা নির্বাচিত হওয়ার পর বারবার তাগাদা দিয়েও মাসিক সমন্বয় সভার আহ্বান করাতে পারিনি। উপজেলা চেয়ারম্যান তাঁর ছেলেকে দিয়ে পরিষদের সকল প্রকল্প বাস্তবায়নে উৎকোচ নিয়ে থাকেন। সর্বোপরি তিনি রাষ্ট্রের অনুশাসন মানতে অনাগ্রহী বলে আমাদের কাছে মনে হয়েছে।’
এ বিষয়ে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ খলিলুর রহমান বলেন, সংশ্লিষ্ট আইন অনুযায়ী ইউপি চেয়ারম্যানরা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনতে পারেন না। তাঁরা যে অভিযোগগুলো তুলেছেন সেগুলো পুরোপুরিভাবে মিথ্যা।
পুলিশ জানায়, ২০২৪ সালের ২৪ নভেম্বর রাজৈরে ভাঙচুর, বোমা বিস্ফোরণ ও লুটপাটের ঘটনায় পাঠানকান্দি গ্রামের এক বিএনপি কর্মীর দায়ের করা মামলায় শাজাহান মোল্লা এজাহারভুক্ত আসামি। ঘটনার পর থেকেই তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।
৯ মিনিট আগেশিবচরের সন্ন্যাসীরচর ইউনিয়নের রাজারচর আজগর হাওলাদারকান্দি গ্রামের শাহ আলম ও নাছিমা দম্পতির একমাত্র ছেলে ছিলেন হৃদয়। তিনি স্থানীয় একটি ফার্নিচারের কারখানায় কাজ করতেন। পড়াশোনা শেষ করে সৌদি আরবে থাকা চাচার সহায়তায় বিদেশে যাওয়ার স্বপ্ন ছিল তাঁর।
১৪ মিনিট আগেজুলাই অভ্যুত্থানে চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় দোকান কর্মচারী শহীদুল ইসলামকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় করা মামলার অভিযোগপত্র দিয়েছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে মামলার আসামির সংখ্যা প্রায় ৫ গুণ বেড়ে ২৩১ জনে দাঁড়িয়েছে।
২৯ মিনিট আগেটাঙ্গাইলের সখীপুরে সন্তানদের সামনে স্ত্রী কাকলিকে (৩২) হত্যার পর পালিয়ে যাওয়া স্বামী মেহেদী হাসানকে (৪০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে। রোববার রাত সাড়ে ৮টার দিকে গাজীপুরের কোনাবাড়ি এলাকা থেকে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটিলিয়ন (র্যাব-১৪) মেহেদীকে গ্রেপ্তার করে।
১ ঘণ্টা আগে