উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জের) প্রতিনিধি
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া পৌরসভা নির্মাণের দীর্ঘ ২৮ বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো নির্মাণ করা হয়নি কসাইখানা। তাই উল্লাপাড়া পৌর বাস টার্মিনাল-সংলগ্ন মহাসড়কের পাশে নোংরা ও অপরিষ্কার স্থানে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিনই গরু জবাই করা হচ্ছে। মহাসড়কের পাশে যততত্র ফেলা হচ্ছে গবাদিপশুর বর্জ্য। এতে তৈরি হচ্ছে আবর্জনার স্তূপ। ফলে দুর্গন্ধে রাস্তার পথচারীদের যেমন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে, তেমনি দূষিত হচ্ছে পরিবেশ।
এসব ময়লার স্তূপে জীবাণুনাশক স্প্রে না করায় নানা ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিচ্ছে। এতে করে হুমকির মুখে পড়ছে স্থানীয় বাসিন্দা ও পথচারীরা। এ ছাড়া পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই পশু জবাইয়ে ক্ষুব্ধ ক্রেতারা।
এ বিষয়ে পথচারী আবুল কালাম জানান, পৌরসভায় নির্দিষ্ট কসাইখানা না থাকায় যেখানে-সেখানে পশু জবাই করা হচ্ছে। বিশেষ করে মহাসড়কের পাশে পশু জবাই করায় দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ পথচারীরা। এ ছাড়া পশু মেডিকেলের পরীক্ষা ছাড়াই জবাই করা হচ্ছে পশু। আর অসুস্থ পশুর মাংস খেয়ে অনেকেই রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ছে। তাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া।
উল্লাপাড়া পৌর শহরের মাংস বিক্রেতা খালেক বলেন, ‘কসাইখানার জন্য নির্দিষ্ট স্থান না থাকায় বাধ্য হয়ে মহাসড়কের পাশে পশু জবাই করতে হয়। বিশেষ করে শীতের সময় ঘন কুয়াশায় দুর্ঘটনার স্বীকার হতে হয়। এ ছাড়া কয়েক বছর আগে পশু জবাই করার সময় একজনের নিহতের ঘটনাও ঘটেছে। পৌরসভায় একাধিকবার বলার পরেও এখনো আমরা কসাইখানা পাইনি। আর কসাইখানা না থাকার কারণেই আমাদের রাস্তার ওপর পশু জবাই করতে হয়।’
উল্লাপাড়া সদর ৩০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার সামিউল ইসলাম রনি বলেন, ‘রাস্তার পাশে পশু জবাই করে ফেলে যাওয়া বর্জ্য থেকে রোগজীবাণু ছড়িয়ে পড়ছে। এসব রোগজীবাণু মানুষের শরীরে প্রবেশ করলে মানুষের পেটের পীড়া, বুকের সমস্যা, ফুসফুসের সমস্যাসহ নানা ধরনের রোগ দেখা দিতে পারে। এ জন্য ফেলে যাওয়া বর্জ্য পরিষ্কার করে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় নিয়ে কেমিক্যালের মাধ্যমে অথবা ন্যূনতম ব্লিচিং পাউডারের মাধ্যমে জীবাণু ধ্বংস করে ফেলা উচিত।’
এ বিষয়ে উল্লাপাড়া পৌর মেয়র এস এম নজরুল ইসলাম বলেন, পৌরসভার দুটি সমস্যার মধ্যে একটি হলো ডাম্পিং পয়েন্ট, আরেকটা কসাইখানা। তবে এসব জনদুর্ভোগ লাঘব করতে পাবনা-বগুড়া বৃহত্তর প্রকল্পের মাধ্যমে খুব শিগ্গির সমস্যার সমাধান করা হবে।
সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া পৌরসভা নির্মাণের দীর্ঘ ২৮ বছর পেরিয়ে গেলেও এখনো নির্মাণ করা হয়নি কসাইখানা। তাই উল্লাপাড়া পৌর বাস টার্মিনাল-সংলগ্ন মহাসড়কের পাশে নোংরা ও অপরিষ্কার স্থানে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিদিনই গরু জবাই করা হচ্ছে। মহাসড়কের পাশে যততত্র ফেলা হচ্ছে গবাদিপশুর বর্জ্য। এতে তৈরি হচ্ছে আবর্জনার স্তূপ। ফলে দুর্গন্ধে রাস্তার পথচারীদের যেমন দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে, তেমনি দূষিত হচ্ছে পরিবেশ।
এসব ময়লার স্তূপে জীবাণুনাশক স্প্রে না করায় নানা ধরনের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া জন্ম নিচ্ছে। এতে করে হুমকির মুখে পড়ছে স্থানীয় বাসিন্দা ও পথচারীরা। এ ছাড়া পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই পশু জবাইয়ে ক্ষুব্ধ ক্রেতারা।
এ বিষয়ে পথচারী আবুল কালাম জানান, পৌরসভায় নির্দিষ্ট কসাইখানা না থাকায় যেখানে-সেখানে পশু জবাই করা হচ্ছে। বিশেষ করে মহাসড়কের পাশে পশু জবাই করায় দুর্গন্ধে অতিষ্ঠ পথচারীরা। এ ছাড়া পশু মেডিকেলের পরীক্ষা ছাড়াই জবাই করা হচ্ছে পশু। আর অসুস্থ পশুর মাংস খেয়ে অনেকেই রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ছে। তাই সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উচিত এ বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া।
উল্লাপাড়া পৌর শহরের মাংস বিক্রেতা খালেক বলেন, ‘কসাইখানার জন্য নির্দিষ্ট স্থান না থাকায় বাধ্য হয়ে মহাসড়কের পাশে পশু জবাই করতে হয়। বিশেষ করে শীতের সময় ঘন কুয়াশায় দুর্ঘটনার স্বীকার হতে হয়। এ ছাড়া কয়েক বছর আগে পশু জবাই করার সময় একজনের নিহতের ঘটনাও ঘটেছে। পৌরসভায় একাধিকবার বলার পরেও এখনো আমরা কসাইখানা পাইনি। আর কসাইখানা না থাকার কারণেই আমাদের রাস্তার ওপর পশু জবাই করতে হয়।’
উল্লাপাড়া সদর ৩০ শয্যাবিশিষ্ট হাসপাতালের মেডিকেল অফিসার সামিউল ইসলাম রনি বলেন, ‘রাস্তার পাশে পশু জবাই করে ফেলে যাওয়া বর্জ্য থেকে রোগজীবাণু ছড়িয়ে পড়ছে। এসব রোগজীবাণু মানুষের শরীরে প্রবেশ করলে মানুষের পেটের পীড়া, বুকের সমস্যা, ফুসফুসের সমস্যাসহ নানা ধরনের রোগ দেখা দিতে পারে। এ জন্য ফেলে যাওয়া বর্জ্য পরিষ্কার করে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় নিয়ে কেমিক্যালের মাধ্যমে অথবা ন্যূনতম ব্লিচিং পাউডারের মাধ্যমে জীবাণু ধ্বংস করে ফেলা উচিত।’
এ বিষয়ে উল্লাপাড়া পৌর মেয়র এস এম নজরুল ইসলাম বলেন, পৌরসভার দুটি সমস্যার মধ্যে একটি হলো ডাম্পিং পয়েন্ট, আরেকটা কসাইখানা। তবে এসব জনদুর্ভোগ লাঘব করতে পাবনা-বগুড়া বৃহত্তর প্রকল্পের মাধ্যমে খুব শিগ্গির সমস্যার সমাধান করা হবে।
দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেছেন, ‘বাংলাদেশের উন্নয়ন যাত্রায় বর্তমানে সুশাসন, অর্থনীতি ও নীতিগত সংস্কার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সুশাসন ও কার্যকর নীতির সংস্কার ছাড়া টেকসই উন্নয়ন সম্ভব নয়। বিশেষ করে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক পরিবর্তনের সঙ্গে খাপ খাইয়ে নিতে এবং টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) অর্জনে যুগোপযোগী নীতি প্রণয়ন
১৩ মিনিট আগেগত ৫ আগস্ট খুলনায় রেডিও সেন্টার থেকে লুট হওয়া ৪১টি চায়নিজ রাইফেলের তাজা গুলি ও ৪টি চায়নিজ রাইফেলের চার্জারসহ দুজনকে আটক করেছে কেএমপির ডিবি পুলিশ।
১৮ মিনিট আগেত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে সিসিটিভি ক্যামেরা ও পুলিশকে বডিওর্ন ক্যামেরার বিষয়ে করণীয় কিছু নেই বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। ইসির উপসচিব রাশেদুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এ-সংক্রান্ত চিঠি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে পাঠানো হয়েছে।
২৮ মিনিট আগেসামনে জাতীয় নির্বাচন, একে সামনে রেখে এখন থেকে আপনাকে সারাদেশে অবহেলিত বঞ্চিত নির্যাতিত নেতাকর্মীদের সাথে আলোচনা করে দলকে ঐক্যবদ্ধ করতে হবে, তা না হলে আগামী জাতীয় নির্বাচনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মত আমাদেরকে বড় ধরনের মাসুল দিতে হতে পারে। তাই আপনার কাছে একটা বিশেষ অনুরোধ আপনি যত দ্রুত সম্ভব সারা দেশ
১ ঘণ্টা আগে