শেরপুর প্রতিনিধি
তুচ্ছ ঘটনার জেরে ছেলের পা কেটে নেওয়ার নির্মম ঘটনায় বিচারের দাবিতে কাটা পা হাতে নিয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন এক অসহায় বাবা। হৃদয়বিদারক এ ঘটনা ঘটেছে শেরপুরের নকলা উপজেলায়। গুরুতর আহত স্কুলছাত্র মো. সাকিল মিয়ার (১৮) বাবা মো. আমির হোসেন বুধবার (১৯ জুন) কাটা পা হাতে নিয়ে নকলা সেনা ক্যাম্প, থানা, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় এবং শেরপুর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে গিয়ে বিচার দাবি করেন।
এর আগে, গত ১৫ জুন (রোববার) সন্ধ্যায় নকলা উপজেলার গণপদ্দী ইউনিয়নের বারইকান্দি দক্ষিণপাড়া গ্রামে নবম শ্রেণির ছাত্র সাকিলের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়। হামলায় দা দিয়ে তাঁর বাঁ পা ও হাত কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে প্রতিপক্ষ। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়, যেখানে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সাকিলের বাঁ পা হাঁটু থেকে কেটে ফেলতে হয়।
সাকিলের বাবা অভিযোগ করেছেন, ঘটনার পরদিন আদমপুর গ্রামের লালু বাদশার ছেলে মো. হাসিবুল (২০), মো. অন্তিম (২২), মো. ইস্রাফিলসহ (৪৯) পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে এবং আরও তিন-চারজনকে অজ্ঞাত আসামি করে নকলা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হলেও এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।
স্থানীয় সূত্র ও মামলা থেকে জানা গেছে, সপ্তাহখানেক আগে এক তুচ্ছ বিষয় নিয়ে সাকিল ও একই স্কুলের ছাত্র হাসিবুলের মধ্যে কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। স্থানীয়ভাবে বিষয়টি মীমাংসা হলেও এর জের ধরে হামলার ঘটনা ঘটে।
সাকিলের স্বজনেরা জানান, হামলার সময় সাকিল বাড়ির বাইরে ছিলেন। হঠাৎ হাসিবুল ও অন্যরা এসে দা দিয়ে তাঁর ওপর হামলা চালান। তাঁর ডাকচিৎকারে লোকজন ছুটে এসে তাঁকে উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে নকলা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আবুল কাশেম বলেন, ‘ওই ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে।’
তুচ্ছ ঘটনার জেরে ছেলের পা কেটে নেওয়ার নির্মম ঘটনায় বিচারের দাবিতে কাটা পা হাতে নিয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন এক অসহায় বাবা। হৃদয়বিদারক এ ঘটনা ঘটেছে শেরপুরের নকলা উপজেলায়। গুরুতর আহত স্কুলছাত্র মো. সাকিল মিয়ার (১৮) বাবা মো. আমির হোসেন বুধবার (১৯ জুন) কাটা পা হাতে নিয়ে নকলা সেনা ক্যাম্প, থানা, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয় এবং শেরপুর পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে গিয়ে বিচার দাবি করেন।
এর আগে, গত ১৫ জুন (রোববার) সন্ধ্যায় নকলা উপজেলার গণপদ্দী ইউনিয়নের বারইকান্দি দক্ষিণপাড়া গ্রামে নবম শ্রেণির ছাত্র সাকিলের ওপর অতর্কিত হামলা চালানো হয়। হামলায় দা দিয়ে তাঁর বাঁ পা ও হাত কুপিয়ে মারাত্মক জখম করে প্রতিপক্ষ। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁকে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়, যেখানে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে সাকিলের বাঁ পা হাঁটু থেকে কেটে ফেলতে হয়।
সাকিলের বাবা অভিযোগ করেছেন, ঘটনার পরদিন আদমপুর গ্রামের লালু বাদশার ছেলে মো. হাসিবুল (২০), মো. অন্তিম (২২), মো. ইস্রাফিলসহ (৪৯) পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে এবং আরও তিন-চারজনকে অজ্ঞাত আসামি করে নকলা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হলেও এখনো কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।
স্থানীয় সূত্র ও মামলা থেকে জানা গেছে, সপ্তাহখানেক আগে এক তুচ্ছ বিষয় নিয়ে সাকিল ও একই স্কুলের ছাত্র হাসিবুলের মধ্যে কথা-কাটাকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। স্থানীয়ভাবে বিষয়টি মীমাংসা হলেও এর জের ধরে হামলার ঘটনা ঘটে।
সাকিলের স্বজনেরা জানান, হামলার সময় সাকিল বাড়ির বাইরে ছিলেন। হঠাৎ হাসিবুল ও অন্যরা এসে দা দিয়ে তাঁর ওপর হামলা চালান। তাঁর ডাকচিৎকারে লোকজন ছুটে এসে তাঁকে উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে নকলা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. আবুল কাশেম বলেন, ‘ওই ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চালানো হচ্ছে।’
ফরিদপুরের ভাঙ্গা থানায় হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনায় সাবেক সংসদ সদস্য ও যুবলীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মুজিবুর রহমান ওরফে নিক্সন চৌধুরীকে প্রধান আসামি করে মামলা হয়েছে। আজ বুধবার বিকেলে আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফরিদপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) মো. শামসুল আজম।
১৭ মিনিট আগেলালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার বাড়াইপাড়া সীমান্তে ঘাস কাটতে যাওয়া রবিনাশ নামের এক যুবককে ধরে নিয়ে গেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। আজ বুধবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলার টংভাঙ্গা ইউনিয়নের বাড়াইপাড়া সীমান্তের মেইন পিলার ৯৫-এর কাছে এ ঘটনা ঘটে।
২৭ মিনিট আগেসিরাজগঞ্জে রাস্তা নির্মাণ নিয়ে বিরোধের জেরে আশরাফ আলী (৫৫) নামের একজনকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় চারজনকে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। পাশাপাশি প্রত্যেককে ১০ হাজার টাকা জরিমানা এবং অনাদায়ে ছয় মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার দুপুরে সিরাজগঞ্জ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ইকবাল
৩৩ মিনিট আগেরাজশাহীর বাগমারা উপজেলায় হাতে টান পড়লেই হিন্দুপাড়ার বাসিন্দাদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করতেন স্থানীয় এক তাঁতী দল নেতা। ধরে নিয়ে যেতেন পুকুরের মাছ, হাঁস, গাছের কলার কাঁদি। কেউ বাধা দিতে গেলেই হাঁসুয়া নিয়ে তেড়ে যেতেন। বের করতেন ছোরা। সবশেষ চাঁদা দিতে না চাইলে একজনকে মারধরের পর হিন্দুপাড়ার বাসিন্দারা থানা
৩৮ মিনিট আগে